আজঃ বুধবার ১৬ জুলাই, ২০২৫

রাষ্ট্র মেরামতে ৩১ দফা বাস্তবায়নে চান্দগাঁও থানা যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের র‌্যালি

প্রেস রিলিজ

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রদত্ত ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে চান্দগাঁও থানা যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের উদ্যোগে র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়।

র‌্যালিটি চান্দগাঁও মৌলভি পুকুর পাড় থেকে শুরু করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক পদক্ষিণ করে বহদ্দারহাট মোড় এসে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়। র‌্যালিতে হাজারো নেতাকর্মী ও সমর্থক ৩১ দফার বার্তা সংবলিত ব্যানার ও ফেস্টুন নিয়ে অংশগ্রহণ করেন। পথচারী ও সাধারণ জনগণ করতালি ও অভিবাদনের মাধ্যমে র‌্যালিতে অংশগ্রহণকারী নেতাকর্মীদের উৎসাহিত করেন।

র‌্যালি পরবর্তী সমাবেশে বক্তারা বলেন, স্বৈরাচারী শাসন ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে পতিত আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার দেশের প্রতিটি প্রতিষ্ঠান যেভাবে ধ্বংস করেছে, তা থেকে দেশ ও জাতিকে রক্ষা করতে হবে। ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে হলে তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন অপরিহার্য। ৩১ দফা দেশ ও দেশের মানুষের জন্য। ৩১ দফার মাধ্যমে আমরা দেশের মানুষের প্রত্যাশিত বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ে তুলব। দেশের জনগণ শিগগিরই সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ভোটাধিকার প্রয়োগ করে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করবে। নির্বাচন নিয়ে পতিত সরকারের নানামুখী ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে। সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

চান্দগাঁও থানা ছাত্রদলের আহবায়ক আব্দুর রহিম আলফাজ এর সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন চান্দগাঁও থানা বিএনপি নেতা মনছুর আলম, চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাবেক কৃষি বিষয়ক সম্পাদক নুরুল আমিন, মো. আলম, মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি নওশাদ আল জাসেদুল রহমান, মহানগর

স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য মো. শহীদুজ্জামান, চান্দগাঁও থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক সাজিদ হাসান রনি, ইউসুফ আলী লিটন, সিরাজুল ইসলাম ইকবাল, আব্দুল হাকিম, বদিউল আলম সাইফু, জহুরুল ইসলাম জহির, হোসেন মো. মাসুম, কামাল হোসেন খোকন, আনোয়ার হোসেন বাদশা,নাজিম উদ্দিন, ফয়সাল মোরশেদ, আব্দুস সাত্তার, আহমেদ রিয়াদ উদ্দিন নিজাম, আমজাদ হোসেন ইমরান, মো. মুরাদ,আশরাফ হোসেন লিটন, মো. রুবেল, আরিফ মহিউদ্দিন, সাকলাইন মোস্তাফা, মো. আসিফ, মো. জাহেদ, রায়হান সিদ্দিকী, পারভেজ করিম, ফাহিম, পারভেজ, ফিরোজ, আরিফুর রহমান হিরু, রনি হোসেন প্রমুখ।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

শহরের উন্নয়নে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: চসিক মেয়র

চট্টগ্রাম নগরের নন্দনকানন রথের পুকুর পাড়ে দুই শত বছরের ঐতিহ্যবাহী কেন্দ্রীয় রথযাত্রা উৎসব আড়ম্বরপূর্ণ আয়োজনের মধ্য দিয়ে শুরু হয়। শুক্রবার দুপুরে তুলসীধাম থেকে বেলুন উড়িয়ে এবং রথের রশি টেনে শুভসূচনা করা হয় রথযাত্রার। রথে অধিষ্ঠিত হন ভগবান শ্রীজগন্নাথ, দেবী সুভদ্রা ও বলভদ্রদেব। উৎসব উপলক্ষে দিনব্যাপী চলে নামযজ্ঞ, মদনমোহন পূজা, জগন্নাথ-বলভদ্র-সুভদ্রার পূজা এবং মহাপ্রসাদ বিতরণ। তুলসীধামের মোহন্ত ও ঋষিধাম অধিপতি শ্রীমৎ দেবদীপ পুরী মহারাজের পৌরহিত্যে ধর্মীয় আচার সম্পন্ন হয়।

ঢোল, শঙ্খ, উলুধ্বনি আর ভক্তদের জয়ধ্বনিতে মুখরিত হয় নগরী। শোভাযাত্রায় নগরের শ্রীকৃষ্ণায়ন রথ, গঙ্গাবাড়ি, পাথরঘাটা, শাহাজীপাড়া, টেকপাড়া ও টাইগারপাস এলাকার বিভিন্ন মঠ-মন্দিরের রথও অংশ নেয়।নগরের তুলসীধাম থেকে শুরু হয়ে নিউমার্কেট, লালদীঘি, আন্দরকিল্লা, চেরাগী পাহাড়, প্রেসক্লাব ও লাভলেইন হয়ে নির্ধারিত গন্তব্যে পৌঁছায় রথযাত্রা।
অনুষ্ঠান উদ্বোধনে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম সাম্যের শহর, সম্প্রীতির শহর। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে শহরের উন্নয়নে। এই ঐক্যই আমাদের শক্তি।

তিনি বলেন,আমি চাই রাজনৈতিক মতভেদ ভুলে সবাই চট্টগ্রামের উন্নয়নে অবদান রাখুক। চট্টগ্রাম আমাদের সবার। পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্যসম্মত নগর গঠনে রাজনৈতিক, সামাজিক, ধর্মীয় সংগঠন, এনজিও এবং সাধারণ মানুষকে একযোগে এগিয়ে আসতে হবে।তিনি আরও উল্লেখ করেন, বর্তমান করোনা ভ্যারিয়েন্ট আগের চেয়ে অনেক বেশি সংক্রামক। ডেঙ্গু পরিস্থিতিও উদ্বেগজনক। তাই করোনা ও ডেঙ্গু প্রতিরোধে জনসম্পৃক্ততা এখন সবচেয়ে জরুরি। সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে, মাস্ক পরতে হবে এবং নিজ নিজ বাসাবাড়ির আশপাশ পরিষ্কার রাখতে হবে।

রথযাত্রার আধ্যাত্মিক তাৎপর্য তুলে ধরে শ্রীমৎ দেবদীপ পুরী মহারাজ বলেন, রথের চাকা আমাদের জীবনে ভক্তির গতি এনে দেয়। এই রথ যেমন সম্মিলিতভাবে টানতে হয়, তেমনই জীবনের ভারও ভাগ করে নিতে হয় সবাইকে।

তিনি আরও বলেন, জীবনের যাত্রা চলতে থাকবে বিশ্বাস আর সাহসে। গুরুই সেই ভরসা দেন, যা রথের মতো জীবনকে এগিয়ে নিতে সহায়ক হয়। রথযাত্রা আমাদের শেখায়— অন্ধকার পেরিয়ে আলোয় ভরা জীবনের দিকে এগিয়ে যেতে।অনুষ্ঠানে আশীর্বাদ দেন শীতলপুর লোকনাথ সেবাশ্রমের অধ্যক্ষ গোবিন্দ ব্রহ্মচারী। স্বাগত বক্তব্য দেন উদযাপন কমিটির সাধারণ সম্পাদক বিধান ধর ও অর্থ সম্পাদক সুজিত হাজারী।

এড. সুজন কান্তি দে’র সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক প্রণব মিত্র চৌধুরী, স্থপতি প্রণত মিত্র চৌধুরী, সৌরভ প্রিয় পাল, ডা. মনোজ চৌধুরী, কৃষ্ণ কর্মকার, রঞ্জন প্রসাদ দাশগুপ্ত, শান্তময় দাশ, সজল চৌধুরী, চন্দ্রনাথ পাল, ডা. বিবরণ দাশ, প্রদর্শন দেবনাথ, অনুপম দেবনাথ পাভেল প্রমুখ। অনুষ্ঠানে অতিথিদের সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের জন্য ২১৪৫ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

আগামী অর্থ বছরে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের জন্য ২১৪৫ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেছেন মেয়র শাহাদাত হোসেন, যা বিদায়ী অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ৭৫ শতাংশ বেশি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১১২৫ কোটি টাকা, এডিপি ও উন্নয়ন রাজস্ব তহবিল খাতে ব্যয়ের পরিকল্পনা করেছেন। আর উন্নয়ন অনুদান খাতে সবচেয়ে বেশি ১০৪৪ কোটি টাকা আয় হবে বলে মেয়র আশা করছেন।সোমবার দুপুরে নগরীর থিয়েটার ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বাজেট অধিবেশনে ২০২৫-২৬ অর্থ বছরের বাজেট ঘোষণা করেন মেয়র। একই অধিবেশনে ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের ১২২১ কোটি ৯৬ লাখ টাকার সংশোধিত বাজেটও পেশ করা হয়।

মেয়র বলেন, ২০২৪ সালের জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে অবৈধ আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার ও তার দোসরদের পতনের পর মাননীয় আদালত কর্তৃক সুবিচারপ্রাপ্ত হয়ে মেয়র পদে দায়িত্ব পালন করছি। তাই নগরবাসীর আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটানোর প্রত্যাশা এবং মহানগরীকে ক্লিন-গ্রিন, হেলদি ও সেইফ সিটি, আধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন ও অর্থনৈতিকভাবে বাসযোগ্য নান্দনিক পর্যটন নগরী হিসেবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।

শাহাদাত হোসেন বলেন, সম্পদের সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও নগরবাসীর সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, সড়ক আলোকায়ন, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসাসেবা প্রদান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা, রাস্তাঘাট নালা-নর্দমা মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনভাতাদি নির্বাহ করতেই করপোরেশনের আয়ের সিংহভাগ ব্যয় হয়।আমি দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ঘোষণা করতে চাই, সম্পদের সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও চট্টগ্রামবাসীর সার্বিক সহযোগিতায় নগরবাসীর সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য আমার নিরলস প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। দায়িত্ব গ্রহণের সময় মোট ৫৯৬ কোটি টাকা দেনা থাকার কথা তুলে ধরে মেয়র শাহাদাত হোসেন বলেন, “বিগত ৮ মাসে ধারাবাহিকভাবে পরিশোধের পর আজকে সিসিসির দেনার পরিমাণ ৪০০ কোটি টাকা।

করের আওতা বাড়ানোর নির্দেশনা অনুসারে সিটি করপোরেশনের রাজস্ব বিভাগ কাজ করছে জানিয়ে তিনি বলেন, প্রায় সকল খাতেই গত বছরগুলোর তুলনায় অধিক কর আদায় হয়েছে। সিটি করপোরেশনের ইতিহাসে প্রথমবারের মত চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ হতে ১৪০ কোটি টাকা পৌরকর আদায় সম্ভব হয়েছে।

চট্টগ্রামকে ক্লিন ও গ্রিন সিটিতে রূপান্তর করতে নিয়মিত কর পরিশোধ করুন। জনগণকে করের অতিরিক্ত বোঝা চাপিয়ে দিতে চাই না, বরং করদাতাদের জন্য স্বস্তিদায়ক ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে চাই। হোল্ডিং ট্যাক্স যদি ঠিকমত পাই তাহলে এ শহরকে বাসযোগ্য, স্বাস্থ্যসম্মত ও নিরাপদ করতে পারব।

বাজেট অধিবেশনে ২০২৫-২৬ সালের ২১৪৫ কোটি ৪২ লাখ টাকার প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণা করা হয়। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি ১০৪৪ কোটি টাকা আয় ধরা হয়েছে উন্নয়ন অনুদান খাতে। যার মধ্যে ‘বিমানবন্দর সড়কসহ বিভিন্ন সড়কসমূহ উন্নয়ন ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো উন্নয়ন’ প্রকল্পে সর্বোচ্চ ৬০০ কোটি টাকা উন্নয়ন অনুদানই সবচেয়ে বড় আয়ের খাত।প্রস্তাবিত বাজেটে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয় ধরা হয়েছে হাল কর ও অভিকর খাতে ৩২১ কোটি টাকা।এরপর বকেয়া কর ও অভিকর খাতে ১৯৯ কোটি টাকা, অন্যান্য কর থেকে ১৭৮ কোটি ৮৪ লাখ টাকা এবং বিভিন্ন প্রকার ফিস থেকে ১৩১ কোটি ৮০ লাখ টাকা আয় ধরা হয়েছে।

২০২৫-২৬ সালের প্রস্তাবিত বাজেটে সবচেয়ে বেশি খরচ ধরা হয়েছে বিভিন্ন উন্নয়ন এডিপি ও উন্নয়ন রাজস্ব তহবিল খাতে মোট ১১২৫ কোটি টাকা।এছাড়া বেতন ভাতা ও পারিশ্রমিক খাতে আগামী অর্থ বছরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৩৯ কোটি ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
বিদায়ী অর্থবছরে এই সিটির প্রস্তাবিত বাজেট ছিল

১৯৮১ কোটি ৫২ লাখ টাকার। সংশোধনে তা ১২২১ কোটি ৯৬ লাখ টাকায় নামিয়ে আনা হয়েছে।বিদায়ী অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেটে উন্নয়ন অনুদান খাতে সর্বোচ্চ ৯০৯ কোটি টাকা আয় ধরা হয়েছিল। সংশোধিত বাজেটে দেখা যায়, উন্নয়ন অনুদান খাতে বরাদ্দ মিলেছে মোট ৫৯৪ কোটি ১৪ লাখ ৮৬ হাজার টাকা।এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি ‘বিমানবন্দর সড়কসহ বিভিন্ন সড়কসমূহ উন্নয়ন ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো উন্নয়ন’ প্রকল্পে ৩৯৫ কোটি টাকা উন্নয়ন বরাদ্দ মিলেছে।আর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬০ কোটি টাকা আদায় হয়েছে হাল কর ও অভিকর খাতে। গত অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেটে এ খাতে আদায় লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৩২ কোটি টাকা।

তবে গত অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ২৩৯ কোটি ৪৭ লাখ টাকা বকেয়া কর ও অভিকর আদায়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হলেও আদায় হয়েছে মাত্র ৬২ কোটি টাকা। আর অন্যান্য কর খাতে ২০০ কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আদায় হয়েছে ১১৮ কোটি টাকা।

২০২৪-২৫ অর্থ বছরের সংশোধিত বাজেটে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি ব্যয় হয়েছে উন্নয়ন এডিপি ও রাজস্ব তহবিল খাতে, মোট ৫৮৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা।দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩১৩ কোটি ১৯ লাখ টাকা খরচ হয়েছে বেতনভাতা ও পারিশ্রমিক খাতে। আর বকেয়া পরিশোধে খরচ হয়েছে ৯৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ