আজঃ বুধবার ১৬ জুলাই, ২০২৫

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে পেশাজীবীদের সোচ্চার অংশগ্রহণ জনগণকে আশা জুগিয়েছিল

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ, চট্টগ্রাম'র মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত।

বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ (বিএসপিপি), চট্টগ্রাম শাখার আয়োজনে আজ শনিবার বিকেলে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের ভিআইপি কনফারেন্স হলে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে চট্টগ্রামের বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, শিক্ষক, সাংবাদিক, প্রকৌশলী, চিকিৎসক, আইনজীবীসহ পেশাজীবি প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করেন।

সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের আহ্বায়ক চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সদস্য সচিব সাংবাদিক জাহিদুল করিম কচি। এবং সঞ্চালনা করেন বিএসপিপি চট্টগ্রামের সদস্য সচিব ডা.খুরশীদ জামিল।

সভায় বক্তারা দেশের বর্তমান রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে পেশাজীবীদের করণীয় নিয়ে আলোচনা করেন। তাঁরা বলেন, গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষায় পেশাজীবীদের সাহসিকতার সঙ্গে এগিয়ে আসতে হবে।

বাংলাদেশের ইতিহাসে ২০২৪ সালের জুলাই নতুন করে গণজাগরণের প্রতীক হয়ে উঠেছে। এই মাসে জনগণের মধ্যে জোরালো প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে দফায় দফায় আন্দোলন, এবং রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর একচেটিয়া ব্যবহার নিয়ে।

এই ক্রান্তিকালে দেশের বিবেক বলে পরিচিত সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ (বিএসপিপি) সামনে আসে জাতিকে পথ দেখাতে। তারা চট্টগ্রামসহ দেশব্যাপী অসংখ্য কর্মসূচি গ্রহণ করে এবং স্পষ্ট ভাষায় সরকারের নিপীড়নের বিরুদ্ধে জীবনবাজি রেখে প্রতিবাদ করেন।

চট্টগ্রামে পেশাজীবী মতবিনিময় সভা:জুলাই বিপ্লব স্মরণে কেন্দ্রিয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে চট্টগ্রামে আলোচনা সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয় এই মতবিনিময় সভায়। এছাড়া বক্তারা
বিএসপিপির পক্ষে বিভিন্ন দাবি উত্থাপন করেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
অবিলম্বে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করা।

চট্টগ্রাম প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য মোঃ নসরুল কদির চৌধুরী বলেন, “জনগণের আকাঙ্ক্ষা হচ্ছে সুশাসন ও গণতন্ত্র। পেশাজীবীদের নৈতিক দায়িত্ব হচ্ছে সেই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে জনগণের পাশে দাঁড়ানো।”

ডা. খুরশীদ জামিল বলেন, স্বাস্থ্যখাতে রাজনীতির থাবা সাধারণ রোগীদের জীবনকে বিপন্ন করেছে। আমরা চিকিৎসকরা সবার আগে মানুষের পক্ষে কথা বলব।”

সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের পক্ষ থেকে আমরা বলতে চাই—আমরা আর চুপ করে থাকব না। আমরা সত্য বলব, জনগণের কথা বলব, এবং নিপীড়নের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াব।

এই জুলাই বিপ্লব আমাদের নতুনভাবে শেখাচ্ছে—কীভাবে সাহসিকতা ও নৈতিক দায়িত্ব নিয়ে কথা বলতে হয়। আমরা চাই, সাংবাদিকদের নিরাপত্তা, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত হোক।”

চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সভাপতি আবদুস সাত্তার বলেন,জুলাই বিপ্লবে চট্টগ্রামের আইনজীবীদের সাহসী ভূমিকা ছিল। জুলাই মাসে যখন দেশে রাজনৈতিক উত্তেজনা, মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সংকুচিত হয়ে পড়েছিল, তখন দেশের অন্যান্য শ্রেণির পেশাজীবীদের পাশাপাশি চট্টগ্রামের আইনজীবীরা অসামান্য সাহসিকতা ও দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়েছেন। তাঁরা আদালতের ভেতরে ও বাইরে—উভয় ময়দানে ছিলেন সোচ্চার। সাধারণ মানুষের আইনি অধিকার, গ্রেপ্তারকৃত রাজনৈতিক কর্মী ও সাংবাদিকদের পক্ষে দাঁড়িয়ে আইনজীবীরা প্রমাণ করেছেন—ন্যায়বিচার ও সংবিধান রক্ষার শেষ ভরসাস্থল এখনো জীবিত।

অনুষ্ঠানের সভাপতি জাহিদুল করিম কচি বলেন, এই মুহূর্তে পেশাজীবীদের ঐক্যই পারে দেশকে নতুন গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরিয়ে আনতে। আর সেই ঐক্য ও সংগ্রামে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের ভূমিকা ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, ডা. জসিম উদ্দিন, ডা. তমিজ উদ্দিন, ডা. ইছা চৌধুরী, ডা. সারোয়ার আলম, ডা. ইমরুজ উদ্দীন, ডা. শামীম আলম মামুন, ডা. মোনায়েম ফরহাদ, ডা. সাকিরুর রশীদ, ডা. হাসান উল বান্না, ডা. সায়েফ উদ্দিন সোহাগ, ডা. রিফাত কামাল রনি, ডা. আসিফ এবং ডা. তাশফীদ।

চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতি ও বিচার অঙ্গনের প্রতিনিধিদের মধ্যে ছিলেন চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. হাসান আলী চৌধুরী, মহানগর পিপি মফিজুল হক ভুঁইয়া, আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক, স্পেশাল পিপি এম ইউ নুরুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট জহুরুল আলম, তৌহিদুল ইসলাম, নুরুল করিম এবং মো. ওসমান।

প্রকৌশলী প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার সেলিম মো. জানে আলম, ইঞ্জিনিয়ার মো. কামরুজ্জামান, ইঞ্জিনিয়ার মো. শহীদুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার মো. আমিনুর রহমান (সুমন), ইঞ্জিনিয়ার মিসবাউল আলম, ইঞ্জিনিয়ার রাশেদ আলম এবং ইঞ্জিনিয়ার মামুনুল বাশরী।

সাংবাদিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মুস্তফা নঈম (বিশেষ প্রতিনিধি ও ব্যুরো চীফ, চট্টগ্রাম, কালের কণ্ঠ), সালেহ নোমান সাধারন সম্পকদক সিএমইউজে, হাসান মুকুল (চট্টগ্রাম ব্যুরো চীফ, দিনকাল), এবং জাহাঙ্গীর আলম (চট্টগ্রাম ব্যুরো চীফ, বিজনেস বাংলাদেশ)।

ব্যাংকার প্রতিনিধি ছিলেন মেহেরাজ হোসেন খান এবং মিনহাজ উদ্দীন আহমেদ।শিক্ষক সমাজের পক্ষে অংশগ্রহণ করেন এম এন শাপা ও মো. আবদুল হক। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন সমাজকর্মী ও বিশিষ্ট ব্যক্তি লায়ন জসিম উদ্দীন, সালাহ উদ্দীন আলী প্রমুখ।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চট্টগ্রামে জুলাই অভ্যুত্থানবিরোধী কর্মকাণ্ড রুখতে ‘যৌথ টহল’ কর্মসূচি

জুলাই অভ্যুত্থানবিরোধী কর্মকাণ্ড রুখতে বিভিন্ন বাহিনীর সমন্বয়ে চট্টগ্রাম নগরী থেকে সাতকানিয়া পর্যন্ত যৌথ টহলের কর্মসূচি নিয়েছে জেলা প্রশাসন। আগামী সোমবার (২১ জুলাই) এর সম্ভাব্য সময়ও নির্ধারণ করা হয়েছে।মঙ্গলবার দুপুরে নগরীর সার্কিট হাউজে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানিয়েছেন চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম।‘জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে বুধবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম জেলা স্টেডিয়ামে আয়োজিত ড্রোন শোসহ ধারাবাহিক কর্মসূচি সম্পর্কে জানাতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম বলেন, ‘আগামী সোমবার একটা জয়েন্ট পেট্রোল টিম নিয়ে আমরা মাঠে নামার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়েছি। প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। বিভাগীয় কমিশনার স্যারের অনুমতি সাপেক্ষে আমরা এটা করব। এই টিমে র‌্যাব, বিজিবি, আর্মি, পুলিশ, আনসার, এয়ারফোর্স, জেলা প্রশাসন থাকবে। আমরা সবাই একসঙ্গে মুভ করব। সার্কিট হাউজ থেকে রওনা দিয়ে ১০০ থেকে ১৫০ মাইল মুভ করে আমরা সাতকানিয়া পর্যন্ত যাবো।’
তিনি বলেন, ‘আমরা সারা বাংলাদেশকে জানাতে চাই যে জুলাই অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে কোনো কার্যক্রম কিংবা নাশকতার চেষ্টা কেউ করলে তারা যেন সতর্ক হয়ে যায়। আমরা সতর্ক অবস্থানে আছি, এটা তাদের জানাতে চাই।’এদিকে বুধবার (১৬ জুলাই) চট্টগ্রাম জেলা স্টেডিয়ামে ড্রোন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে লাখো মানুষের সমাগমের আশা করছে জেলা প্রশাসন।

জেলা প্রশাসক বলেন, ‘সন্ধ্যা ৬টা থেকে ৭টার মধ্যে ড্রোন শো জেলা স্টেডিয়ামে হবে। সেখানে ১১০০ ড্রোন উড়বে। আমরা আশা করছি সেখানে এক লাখের মতো জনসমাগম হবে। সিএমপি থেকে সব ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। গোয়েন্দা কার্যক্রম অব্যাহত আছে। আমরা কোনো ধরনের নিরাপত্তাহীনতার আশঙ্কা করছি না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় যা যা করণীয় দরকার, সবকিছুই করা হচ্ছে।’
চট্টগ্রামের ১৫টি স্থানে জুলাই শহিদদের স্মৃতিফলক স্থাপন করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘যেখানেই শহিদ হয়েছে, সেখানেই স্মৃতিফলক স্থাপন করা হবে। চট্টগ্রামে মোট ১৫টি জায়গায় করা হবে।

মহানগরীতে যারা মারা গেছেন, সেটা করবে সিটি করপোরেশন। মহানগরীর বাইরে উপজেলা পর্যায়ে এলজিইডি করবে।’এ ছাড়া জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ধারাবাহিকভাবে প্রতীকী ম্যারাথন, যতজন শহিদ ততগুলো বৃক্ষরোপণ, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, চলচ্চিত্র প্রদর্শনী, শহিদদের মায়েদের নিয়ে সমাবেশ, হেলথ ক্যাম্প, এলাকাভিত্তিক জুলাই যোদ্ধাদের সমাগম ও প্রধান উপদেষ্টার ভিডিও বার্তা প্রচার এবং সম্মাননা প্রদানসহ আরও কর্মসূচির তথ্য জানানো হয়েছে সংবাদ সম্মেলনে।এরপর আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দিন ৫ আগস্ট সকাল ৯টায় জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হবে বলে জানান জেলা প্রশাসক।

আনজুমান-এ-মোত্তাবেয়ীনে গাউছে মাইজভান্ডারী কেন্দ্রীয় সংসদের মহাসচিবের মায়ের ইন্তেকাল

 

অছিয়ে গাউসুলআজম মাইজভাণ্ডারী মাওলানা শাহসুফি সৈয়দ দেলাওর হোসাইন মাইজভাণ্ডারীর বিশিষ্ট মুরিদ মরহুম জহিরুল আলম বাচ্চুর সহধর্মিণী, গাউসুলআজম মাইজভাণ্ডারীর আদর্শবাহি সংগঠন আনজুমান-এ-মোত্তাবেয়ীনে গাউছে মাইজভাণ্ডারী কেন্দ্রীয় সংসদের সম্মানিত মহাসচিব আলহাজ্ব মাসুদ মাহমুদের মমতাময়ী মা গত ১৩ জুলাই রবিবার নিজ বাসভবনে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন,ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন ।

মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছে ৫৮বছর । মরহুমা সন্তান সন্ততিসহ বহু গুণগ্রাহী রেখে জান। মরহুমার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন দরবারে গাউসুলআজম মাইজভাণ্ডারীর মহামান্য জিম্মাদার ও মুন্তাজেম আওলাদ, জাঁ-নশীনে অছিয়ে গাউসুলআজম শাহসুফি সৈয়দ সহিদুল হক মাইজভাণ্ডারী (ম.) । মরহুমার জানাজা উপস্থিত ছিলেন আনজুমান-এ-মোত্তাবেয়ীনে গাউছে মাইজভাণ্ডারী কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি শাহজাদা সৈয়দ আহমদ নাভিদ হাসান মাইজভাণ্ডারী কেন্দ্রীয় সংসদ, চট্টগ্রাম মহানগর, বিভিন্ন দায়রা আঞ্চলিক শাখাসহ,স্থানীয় সমাজ প্রতিনিধি নিকটাত্মীয় স্বজন জানাজায় উপস্থিত ছিলেন। মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মদ তানজীদ হোসাইন জানাজার নামাজের ইমামতি করেন মাওলানা আবুল মনচুর মোনাজাত পরিচালনা করেন ।

 

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ