আজঃ শনিবার ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫

দুবাইতে ঢাকার মাইলস্টোন ট্রাজেডির স্বরণে বাংলাদেশ প্রবাস ক্লাব ইউ এই এর শোকপ্রকাশ ও বিশেষ দোয়া মাহফিল।

মোহাম্মদ আরমান চৌধুরী ইউ এ ই প্রতিনিধি

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

দুবাইতে ঢাকার দিয়া বাড়ি উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনায় স্কুল ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক – শিক্ষিকা ও অবিভাবক ও পাইলট তৌকিরসহ নিহতদের আত্মার মাগফিরাত ও আহতদের সুস্থতা কামনা করে “বাংলাদেশ প্রবাস ক্লাব ইউএই,এর উদ্যোগে শোক সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

নিহতেরদের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দুবাই ও উত্তর আমিরাতের বাংলাদেশের কনসাল জেনারেলের প্রতিনিধি কনসুলেটের প্রথম সচিব প্রেস মুহাম্মদ আরিফুর রহমান বলেন আমরা সবাই গভীরভাবে শোকাহত মর্মাহত এ শোকের আভসে কারো কান্না যেন থামছিলনা, রাষ্ট্রীয় শোকের অংশ হিসেবে গতকাল কনসুলেটেও শোকসভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন হয়েছে, সুখেদুঃখে দেশ ও মানুষের পাশে থাকার “প্রবাস ক্লাবের” এ উদ্যোগ সবার কাছে অত্যান্ত প্রশংসার দাবি রাখে। কনসাল জেনারেল মোঃ রাশেদুজ্জামান নিজেই এ মহত উদ্যোগের ভূয়সী প্রসংশা করে কনসুলেটের হয়ে আমাদের উপস্থিত হতে বলেন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্বের বক্তব্যে বাংলাদেশ প্রবাস ক্লাবের সভাপতি এস এম ফয়জুল্লাহ শহিদ বলেন: অপ্রত্যাশিত নির্মম এ দুর্ঘটনায় দেশের মানুষের পাশাপাশি বাংলাদেশি প্রবাসীদের মাঝেও নেমে আসে শোকের ছায়া।নিষ্পাপ বাচ্চাদের হ্রদয়বিধারক এ দৃশ্যে শোকের আবহে ব্যাথিত প্রবাসী বাংলাদেশিরা সুখে- দুঃখে সর্বদা আছে দেশের তরে, দেশের মাটি ও মানুষের জন্য তারা বিদেশ খেটে মরে,তাদের মনটা পড়ে থাকে প্রিয় মাতৃভূমিতে, শত অবহেলা ও লাঞ্চনার শিকার হ’য়েও দেশের পাশে থেকে দেশকে ভালোবাসে নিঃস্বার্থভাবে দেশের মাটি ও মানুষের জন্য কাঁদে। তিনি বলেন মানুষ মানুষের জন্য প্রবাসীরা সবার জন্য এ ব্রত নিয়ে বাংলাদেশ প্রবাস ক্লাব আমিরাতে অসংখ্য অসুস্থ, অসহায় ও বিপদগ্রস্ত প্রবাসী বাংলাদেশিদের সহায়তায় কাজ করেছেন। মানবিক দৃষ্টান্ত রেখে অনেক প্রবাসীর লাশ দেশে প্রেরনে সহযোগিতা করেছেন ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশ প্রবাস ক্লাব দেশের পাশে আছে সামনেও দেশ ও মানুষের পাশে থাকতে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিশিষ্ট কমিউনিটি নেতা প্রকৌশলী মুহাম্মাদ সালাউদ্দিন বলেন : দলমত নির্বিশেষে দেশে বিদেশে সকলকেই জাতির এ মাতমে স্বতস্ফুর্তভাবে দোয়া আচার করা উচিৎ কারণ মাছুম বাচ্চাগুলা আমাদেরই ভবিষ্যত।

বাংলাদেশ প্রবাস ক্লাব ( বি ই সি) আরব আমিরাতের সভাপতি প্রবাসী সাংবাদিক এস এম ফয়জুল্লাহ শহিদ এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক চ্যানেল এস নিউজ আরব আমিরাত প্রতিনিধি এম শামসুর রহমান সোহেল এর সঞ্চালনায়,
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কনসুলেট কনসাল জেনারেল রাশেদুজ্জামান এর প্রতিনিধি হিসেবে কনসুলেট এর প্রথম সচিব (প্রেস) আরিফুর রহমান, বিশেষ অতিথি ছিলেন আরব আমিরাত বাংলাদেশ কমিউনিটি নেতা প্রকৌশলী মুহাম্মাদ সালাউদ্দিন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আমিন শরিফ, কমিউনিটি নেতা রানা মুহাম্মদ ইউসুপ, মুহাম্মাদ মানিক, সাংবাদিক নাসিম উদ্দিন আকাশ, চ্যানেল ২৪ এর আমিরাত প্রতিনিধি ইশতিয়াক আসিফ , বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মঞ্জুর আলম, মনপুরা রেস্টুরেন্টে এর সত্তাধিকারী মুহাম্মদ জসিমউদদীন, বাংলাদেশ প্রবাস ক্লাব আরব আমিরাতের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশীদ , যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম সরওয়ার , সাংগঠনিক সম্পাদক সরওয়ার উদ্দিন রনি, সহ সাধারণ সম্পাদক রাসেল রাজ, সহ সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ হোসেন প্রচার সম্পাদক, দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন দুবাই প্রতিনিধি রিদ ওয়ান সহ সংগঠনের সদস্য বৃন্দ।

নিহতদের শোকসন্তপ্ত পরিবাররের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে তাদের আত্মার মাগফিরাত ও আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনায়, সাথে ২৪এর জুলাই আগষ্টের গনঅভ্যুত্থানের সকল শহীদ ও আহতদের জন্য সহ দেশের কল্যানে দোয়া মোনাজাত করা হয়।
দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা মো: আবুল কালাম – ইমাম ও খতিব সোনাপুর সরকারি মসজিদ।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করল বুলগেরিয়ার সরকার।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

দুর্নীতিবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছে বুলগেরিয়ার সরকার। প্রধানমন্ত্রী রোসেন ঝেলিয়াজকভের সরকার পদত্যাগে বাধ্য হলো ক্ষমতায় আসার এক বছরেরও কম সময়ের মধ্যে। দেশটির ক্ষমতাসীন জোটের নেতাদের এক বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রী রোসেন ঝেলিয়াজকভ গণমাধ্যমকে জানান- সরকার আজ পদত্যাগ করছে।

এএফপি’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকার দুর্নীতি দমনে ব্যর্থ হয়েছে—এই অভিযোগ তুলে প্রথমে বিক্ষোভ শুরু হয়। পরে ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে শেষ পর্যন্ত প্রত্যাহার করে নিতে বাধ্য হয় সরকার।বুলগেরিয়ায় গত চার বছরে সাতটি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, যা দেশটিতে প্রকট রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতার ইঙ্গিত দেয়। সর্বশেষ ২০২৪ সালের অক্টোবরে দেশটিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

আরব আমিরাতে ১২ বছরের বিচ্ছেদের পরে মা ছেলেকে একত্রিত করলো শারজাহ্ পুলিশ

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

শারজাহ পুলিশ বারো বছরেরও বেশি সময় ধরে বিচ্ছিন্ন থাকার পর এক মাকে তার ছেলের সাথে পুনরায় মিলিত করেছে।সংযুক্ত আরব আমিরাতে ফিরে আসা মা, পারিবারিক দ্বন্দ্বের কারণে তার জন্মের পরপরই তার সাথে সমস্ত যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে ফেলেন। পারিবারিক বিরোধের ফলে তাদের মধ্যে যোগাযোগ সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল। অনেক বছর ধরে তার সন্তানের সন্ধানে ব্যর্থ চেষ্টার পর সম্প্রতি

তিনি তার স্বামীর থেকে আলাদা হয়ে যান এবং তার আয়ের উৎস হারিয়ে ফেলেন, যার ফলে ২০১৩ সালে তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাত ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হন। দেশ ছেড়ে যাওয়ার পর, তিনি তার ছেলের সন্ধান এবং তার জীবনযাত্রা, স্বাস্থ্য এবং শিক্ষা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করার সময় দীর্ঘ কষ্টের মুখোমুখি হন।

তার সমস্ত বিকল্প শেষ করার পর, তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতে ফিরে আসেন এবং আবার তার অনুসন্ধান শুরু করেন। তিনি শারজাহ পুলিশের সাথে যোগাযোগ করেন, যারা তাৎক্ষণিকভাবে সমাজকর্মীদের একটি বিশেষ দলের সহায়তায় একটি অনুসন্ধান অভিযান শুরু করে। দলটি যুবকের অবস্থান এবং জীবনযাত্রার পরিস্থিতি যাচাই করে।

রেকর্ড সময়ের মধ্যে নিবিড় প্রচেষ্টার পর, কর্তৃপক্ষ তাকে খুঁজে বের করে এবং দীর্ঘ প্রতীক্ষিত পুনর্মিলনের সমন্বয় সাধন করে।

এক দশক ধরে বিচ্ছেদের পর এই আবেগঘন বৈঠকে পরিবার রক্ষা এবং শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে শারজাহ পুলিশের মানবিক ভূমিকা তুলে ধরা হয়েছে।

কমিউনিটি প্রোটেকশন অ্যান্ড প্রিভেনশন ডিপার্টমেন্টের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার আহমেদ আল মারি বলেন, এই মামলাটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের নেতৃত্বের দ্বারা অনুপ্রাণিত মানবিক মূল্যবোধকে প্রতিফলিত করে, যা পারিবারিক স্থিতিশীলতা এবং সামাজিক সহায়তাকে অগ্রাধিকার দেয়।

তিনি এই ধরনের সংবেদনশীল বিষয় পরিচালনায় পেশাদারিত্বের জন্য বিশেষায়িত দলগুলির প্রশংসা করেন, যোগ করেন যে আশা পুনরুদ্ধার এবং মানবিক দুর্ভোগের অবসান শারজাহ পুলিশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মিশনগুলির মধ্যে একটি।

এক বিবৃতিতে, কর্তৃপক্ষ বলেছেন,মানুষ সর্বদা সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিজ্ঞ নেতৃত্বের অগ্রাধিকারের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল, যা সহানুভূতি, সামাজিক সংহতি জোরদার এবং সম্প্রদায়ের কল্যাণকে সমর্থন করার উপর ভিত্তি করে একটি দৃঢ় দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিষ্ঠা করেছে।

এই নীতিগুলির উপর ভিত্তি করে, শারজাহ পুলিশ নিশ্চিত করে যে যে কোনও ব্যক্তির দুর্ভোগের অবসান ঘটাতে তাদের দ্রুত প্রতিক্রিয়া কেবল একটি সরকারী দায়িত্ব নয়, বরং তাদের দৈনন্দিন কাজের গভীরে প্রোথিত নীতিশাস্ত্র এবং মূল্যবোধের একটি সেট। ব্যতিক্রম ছাড়াই সমাজের সকল অংশের জন্য তাদের যত্ন প্রসারিত। যখন এই যত্ন একটি ট্র্যাজেডির মাধ্যমে শেষ হয় এবং আশার দরজা খুলে দেয়, তখন এটি এই জাতির ট্রাস্ট কল্যাণ ও মানবতার সেবাকারী যেকোনো প্রতিষ্ঠানের সাফল্যের সর্বোচ্চ রূপের প্রতিনিধিত্ব করে।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ