আজঃ সোমবার ৮ ডিসেম্বর, ২০২৫

নির্বাচনী খবর চট্টগ্রাম:

চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে ঈগলের এজেন্ট ঢুকতে দিবো না, চেয়ারম্যান মুজিব।

এম মনির চৌধুরী রানা চট্টগ্রাম:

চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে ঈগল প্রতীকের কোনো এজেন্ট কেন্দ্রে ঢুকতে দেবেন না বলে হুমকি দিয়েছেন চাম্বল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চৌধুরী। মঙ্গলবার উপজেলার ছনুয়া ইউনিয়নে নৌকার পক্ষে এক নির্বাচনী সভায় তিনি এই হুমকি দেন। এ ব্যাপারে রিটার্নিং কর্মকর্তা এবং জেলা পুলিশকে অভিযোগ করেন চট্টগ্রাম-১৬ বাঁশখালী আসনের ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান।এর আগে চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে হুমকি দিয়ে সমালোচিত হন।

এ ছাড়া গত বছর ইউপি নির্বাচনের সময় তিনি ইভিএমে নিজে টিপ মেরে জনগণের ভোট নিয়ে ফেলবেন বলে হুমকি দিয়েছিলেন। এরপর চাম্বল ইউনিয়নে ইউপি নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছিল। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা ও হয়। মঙ্গলবার ছনুয়াতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর পক্ষে এক নির্বাচনী সভায় প্রকাশ্যে ঈগলের এজেন্টদের কেন্দ্রে ঢুকতে দেবেন না বলে হুমকি দেন মুজিবুল হক। মুজিব তাঁর বক্তব্যে চট্টগ্রামের ভাষায় বলেন, ‘এজেন্ট ঢুকতে দেব না। বুঝতে পারবি বাঁশখালীর মুজিব চেয়ারম্যান কী জিনিস। তাঁর বক্তব্যের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

তাঁর এই বক্তব্যের বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তাকে অভিযোগ করেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান। অভিযোগে বলা হয়, তাঁর এই বক্তব্যের কারণে ভোটারদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। এটা নির্বাচনী আচরণবিধির লঙ্ঘন। তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক। হুমকির প্রতিবাদে স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমানের পক্ষে আজ বেলা তিনটায় চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে ইউপি চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চৌধুরীকে গ্রেপ্তারের দাবি জানানো হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে ঈগল প্রতীকের প্রার্থীর পক্ষে তাঁর প্রধান নির্বাচন সমন্বয়কারী আবদুর রাজ্জাক বক্তব্য দেন।

তিনি বলেন, ‘মুজিব চেয়ারম্যান অন্যায় করতে করতে এমন অবস্থায় পৌঁছেছেন যে তিনি মনে করেন তাঁর বিরুদ্ধে কেউ ব্যবস্থা নিতে পারবে না। তাই বারবার অন্যায় করে যাচ্ছেন। এখন নির্বাচনী এলাকায় প্রকাশ্যে হুমকি এবং উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে চলেছেন তিনি।’ সাংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন মুজিবুর রহমানের সমর্থনকারী আওয়াল হোসেন ও রাহুল দাশ। এজেন্টদের ভোটকেন্দ্রে ঢুকতে না দেওয়ার হুমকির প্রতিবাদে স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমানের পক্ষে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। বেলা তিনটায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে এজেন্টদের ভোটকেন্দ্রে ঢুকতে না দেওয়ার হুমকির প্রতিবাদে স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমানের পক্ষে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

এ বিষয়ে বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তোফায়েল আহমেদ বলেন, ছনুয়া ইউনিয়নে এক নির্বাচনী সভায় মুজিবুল হক চেয়ারম্যান এ রকম একটা বক্তব্য দিয়েছেন। তাঁর ভিডিও আমার কাছে আছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এ ছাড়া নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগে মুজিবের বিরুদ্ধে একটা মামলাও হয়েছে মঙ্গলবার। বক্তব্যের বিষয়ে জানতে মুজিবুল হক চৌধুরীকে ফোন করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। এদিকে চেয়ারম্যান মুজিবের বিরুদ্ধে জেলা পুলিশ থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তা বরাবরে একটা প্রতিবেদন দেওয়া হয় বলে জানা গেছে।

তাতে মুজিবের অতীত কর্মকাণ্ড এবং সাম্প্রতিক উসকানিমূলক বক্তব্য তুলে ধরা হয়। তাতে বলা হয়, মুজিবের বক্তব্যটি ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সাধারণ ভোটারদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া লক্ষ করা যাচ্ছে। এর ফলে সুষ্ঠু, অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানে জনমনে ভীতি সঞ্চার হয়েছে, যা নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের শামিল। তার এ ধরনের বক্তব্যে স্থানীয় রাজনৈতিক মহলে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এ বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান সাংবাদিকদের বলেন, পুলিশের পক্ষ থেকে একটি প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে আমাকে। এর ভিত্তিতে তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

দেশের স্বার্থ বিরোধীদেরকে ক্ষমা করবে না জনগণ : মোমিন মেহেদী

নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির চেয়ারম্যান মোমিন মেহেদী বলেছেন, দেশের স্বার্থ বিরোধীদেরকে ক্ষমা করবে না জনগণ। যেমন ক্ষমা করেনি অতিতের খলনায়কদেরকে, আগামীতেও করবে না। তিনি নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির আয়োজনে ৫ ডিসেম্বর বেলা ১১ টায় বিজয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় উপরোক্ত কথা বলেন।

‘বন্দর বাতিল করা সময়ের দাবি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন প্রেসিডিয়াম মেম্বার বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শান্তা ফারজানা, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব কাজী মুন্নি আলম, যুগ্ম মহাসচিব ওয়াজেদ রানা প্রমুখ। এসময় মোমিন মেহেদী অন্তবর্তী সরকারের সমালোচনা করে বলেন, নোবেল পাওয়ার পর ২০০৬ সালেই তিনি বলেছিলেন বন্দর মুক্ত করে দিন, আমি দেখবো বন্দর ব্যবস্থাপনা; আজ জাতির ক্রান্তিকালে অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশকে খাদের কিণারে রেখে বিদেশী কোম্পানীর হাতে তিনি বন্দর তুলে দিয়ে প্রমাণ করেছেন, তিনি নিজের স্বার্থে এদেশকে খন্ড-বিখন্ড করার পাশাপাশি সর্বোচ্চ ক্ষতির মুখে ফেলে দিতে দ্বিতীয়বার ভাববনে না।

এসময় নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, বন্দর চুক্তি বাতিলের ৭২ ঘন্টার আল্টিমেটাম দিয়েছিলাম। এরমধ্যে দেশ বিরোধী বন্দর চুক্তি বাতিলের ব্যবস্থা গ্রহণ না করে রিট করানো হয়েছে। সেই রিট অনুযায়ী মাননীয় আদালত বন্দর চুক্তির সকল কাজ বন্ধের আদেশ দিয়েছে। কিন্তু চুক্তি বাতিলের দাবিতে আমাদের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। নির্মম হলেও সত্য যখন বাংলাদেশের মানুষ স্বপ্ন দেখেছিলো ড. ইউনূসের হাত ধরে অর্থনৈতিক মুক্তি আসবে, তখন বাংলাদেশের ঋণের রেকর্ড তৈরি হয়ে ২১ ট্রিলিয়ন ডলার হয়েছে, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি হয়েছে, দুর্নীতি স্বয়ং ইউনূস সাহেবের আত্মীয়-স্বজন-পারিষদবর্গ আর পিয়ন-চাপরাশিদের পৃষ্টপোষকতায় অতিতের রেকর্ড ভেঙ্গে এগিয়ে চলছে। আমাদের এক কথা, তাদের এই বন্দর চুক্তি বাতিল করে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।

বোয়ালখালী পোপাদিয়া ৭;নং ওয়ার্ড় বিএনপির উঠান বৈঠক ধানের শীষে ভোট দেয়ার আহ্বান।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী-চান্দগাঁও) আসনে বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর সমর্থনে বোয়ালখালীর ৬নং পোপাদিয়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড় বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যাগে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

দিপক কুমার লালার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ্ব আজিজুল হক চেয়ারম্যান, প্রধান বক্তা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য, বোয়ালখালী উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ন আহবায়ক ও পোপাদিয়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাবেদ মেহেদী হাসান সুজন, বিশেষ অতিথি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ইউপি সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার মহসিন খান তরুণ,পোপাদিয়া ইউনিয়ন নির্বাচন সমন্বয়কারি আলহাজ্ব জাকের হোসেন , যুগ্ন আহবায়ক আবুল

হাশেম,বোয়ালখালী উপজেলা বিএনপি’র সাবেক যুগ্ম সংগঠনিক সম্পাদক ও পোপাদিয়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি মোসলেম মিয়া। দক্ষিণ জেলা শ্রমিক দলের অর্থ সম্পাদক ও পোপাদিয়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ দিদারুল আলম( রিটনমেম্বার), পোপাদিয়া ইউনিয়ন বিএনপি’রযুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এসএম ইকবাল ,সাবেক ছাত্রদল নেতা মো নাজিম উদ্দীন, বিমল আচার্য়্য বাসু,মাস্টার নিপক লালা,সুনীল সুত্রধর, প্রবীর দাশ,ঝাউতলা পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি জয়দাশ লালু,নিরুপম আচার্য্য,রুপক লালা, প্যানেলে চেয়ারম্যান হাসান চৌধুরী ,শ্রমিক দল নেতা হোসেন চৌধুরী, চরণদ্বীপ ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন সম্পাদক বেলাল হোসেন,

বক্তব্য রাখেন কৃষকদল বোয়ালখালী উপজেলার যুগ্ন আহবায়ক মোহাম্মদ ওসমান,যুগ্ন আহ্বায়ক আলমগীর, শ্রমিকদল বোয়ালখালী উপজেলার সিনিয়র সহ-সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ বেলাল।তাজুল ইসলাম, এমদাত আনসারি,নজরুল ইসলাম বাবু ,টুটুল,সিদ্দিক আজাদ রিহাদ,বেলাল সাহেব, রাইহান,আজাদ খান,লোকমান, আবদুল সালাম ছোটন,জাবেদ,শ্রমিকদল নেতা সাইফুল আলম । এন এম টিপু প্রমুখ। বক্তব্যরা বলেন
“বিএনপির প্রতীক ধানের শীষ গণমানুষের প্রতীক। যেই খানেই ধানের শীষের প্রচারণা চলছে সেখানেই জনজোয়ার সৃষ্টি হচ্ছে।” তিনি আগামীর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৮ বোয়ালখালী আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহকে ধানের শীষে ভোট দিয়ে বোয়ালখালীর উন্নয়নে সহযোগী হওয়ার জন্য এলাকাবাসীর প্রতি জোর আহবান জানান।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ