আজঃ শনিবার ৬ ডিসেম্বর, ২০২৫

চট্টগ্রামে বর্নাঢ্য আয়োজনে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক সপ্তাহব্যাপী প্রচারণা কর্মসূচি পালিত

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

ছাত্র জনতার অঙ্গীকার, নিরাপদ সড়ক হোক সবার” প্রতিপাদ্য সামনে রেখে ২২ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া নিরাপদ সড়ক সপ্তাহ পালন উপলক্ষে “সড়ক হোক সকলের জন্য নিরাপদ” শ্লোগানকে সামনে নিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক প্রচারণা কর্মসূচির আয়োজন করেছেন স্টেপস টুয়ার্ডস ডেভেলপমেন্ট এর উদ্যোগে গঠিত পলিসি ইনফ্লুয়েন্স গ্রুপ (পিআইজি) চট্টগ্রাম। ২৩ অক্টোবর ২০২৪ইং নগরীর বাংলাদেশ মহিলা সমিতি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে এ কর্মসুচির শুভ সুচনা করেন কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) কেন্দ্রিয় কার্যকরী পর্ষদের সহ-সভাপতি ও চিটাগাং সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট ফোরাম (সিএসডিএফ)’র চেয়ারপার্সন এস এম নাজের হোসাইন। প্রচারণা কর্মসুচিতে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন ক্যাব চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি ও বিশিষ্ট নারী নেত্রী জেসমিন সুলতানা পারু, পলিসি ইনফ্লুয়েন্স গ্রুপ (পিআইজি) চট্টগ্রামের সভাপতি ও বিশিষ্ট কলামিষ্ট মুহাম্মদ মুসা খান, যুগ্ন সদস্য সচিব সাইদুর রহমান মিন্টু, বোয়ালখালী উপজেলা চেয়ারম্যান সমিতির সাবেক সভাপতি নুর মোহাম্মদ চেয়ারম্যান, ক্যাব চট্টগ্রাম মহানগরের সাংগঠনিক সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস, চট্টগ্রাম মহানগর জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সহ-সভাপতি সায়মা হক, চট্টলা কন্ঠের সম্পাদক কমল চক্রবর্তী, ছাত্র নেতা ও ক্যাব যুব গ্রুপের সদস্য রাইসুল ইসলাম, অধিকার চট্টগ্রামের সমন্বয়ক ওসমান জাহাঙ্গীর, ক্যাব নেতা এম এ আওয়াল শাহীন, ফাতেমা বেগম প্রমুখ

পরে নাসিরাবাদ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রচারণা কর্মসুচি পরিচালিত হয়। প্রচারণা কর্মসূচিতে নেতৃবৃন্দ বলেন সড়ক পরিবহন আইন ও সড়কে যাত্রীদের করনীয় সম্পর্কে পথচারী ও যাত্রীরা অবহিত নয়, যাত্রীদের অজ্ঞতার সুযোগে অনেকেই আইন না মানার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে। সড়কের অবকাঠামোগত দুর্বলতা, চালক ও হেলপারের বেপরোয়া গাড়ী চালানো, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নিরবতা ও সক্ষমতার দুর্বলতার কারনে সড়কে নৈরাজ্য ও মৃত্যুর মিছিল থামছে না। কিন্তু এত হতাশার মাঝেও ৫ আগষ্টের যোদ্ধারা দেখিয়েছে চাইলে পরিবর্তন সম্ভব। আর সেকারনে বর্তমান তরুন প্রজন্মের কাছে মানুষের আশা আকাংখার পরিমান অনেক বেশি। আগষ্ঠ যোদ্ধাদের হাত ধরে একদিন দেশে সড়কে নৈরাজ্য ও মৃত্যুর মিছিল থামবে।

বক্তারা আরও বলেন একটি পরিপূর্ন নিরাপদ সড়ক আইনের জন্য ২০১৮ সালে কোমলমতি শিশুরা আন্দোলন করলেও প্রকৃত অর্থে নিরাপদ সড়ক আইন প্রণীত হয়নি। প্রণীত আইনে বাস মালিক ও শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষা করার কারনে নতুন একটি পরিপূর্ণ নতুন নিরাপদ সড়ক আইন প্রণয়নের দাবি আবারও সাধারন জনগনের অন্যতম দাবিতে পরিনত হয়েছে

বক্তারা বলেন, ৫ আগষ্ঠের পরে সড়কপথে শৃংখলা ফেরাতে ছাত্র-যুবরা যেভাবে দায়িত্ব নিয়েছিলো, ঠিক একইভাবে নতুন নিরাপদ সড়ক আইন প্রণয়নের দাবিতে তরুন সমাজকে নেতৃত্ব প্রদান করতে হবে। সকলের সম্মিলিত প্রয়াসে নিরাপদ সড়ক আইন বাস্তবায়ন হবে এ প্রত্যাশা করেন।

বক্তারা বলেন প্রতিদিন নগরীতে মৃত্যুর মিছিলে কেউ সন্তান হারা, কেউ মা-বাবা কেউ বা আবার স্বজন হারালেও প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না। মৃত্য যেন সকলের গা সওয়া হয়ে আছে। কিন্তু যারা আত্মীয়স্বজন হারাচ্ছেন অথবা দুর্ঘনায় যাদের অঙ্গহানি ঘটছেন তারাই জানেন এই যন্ত্রনা কত কঠিন। অনেক সম্ভাবনাময় জীবন অকালে হারিয়ে যাচ্ছে। তাই সড়ক দূর্ঘটনার বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধের পাশাপাশি পথচারী ও যাত্রী হিসাবে আমাদেরকেও সচেতন হতে হবে। পরে একটি র‌্যালী নগরীর মূল সড়কের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

মশা নিধনে আমেরিকান প্রযুক্তির লার্ভিসাইড বিটিআই ব্যবহার শুরু চসিকের।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন প্রথমবারের মতো মশা নিয়ন্ত্রণে আমেরিকান প্রযুক্তির লার্ভিসাইড বিটিআই ব্যবহারের কার্যক্রম শুরু করেছে। সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেনের নির্দেশক্রমে সোমবার সকাল সাড়ে ৯টায় ৩৯ নং দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ড কার্যালয়ের সামনে এ কর্মসূচি শুরু হয়। কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন চসিকের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সচিব মো. আশরাফুল আমিন। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন ইখতিয়ার উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, ম্যালেরিয়া ও মশক নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মোঃ শরফুল ইসলাম মাহি, কীটতত্ত্ববিদ রাশেদ চৌধুরী এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) মশা নিয়ন্ত্রণে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অবলম্বন করে নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর আগে গত ২৬ মার্চ নগরীর ১৭ নম্বর বাকলিয়া ওয়ার্ডের সৈয়দ শাহ রোডের সামনের খালে পরীক্ষামূলকভাবে বিটিআই লার্ভিসাইড প্রয়োগ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। অর্জিত অভিজ্ঞতার আলোকে আজ থেকে ওয়ার্ড পর্যায়ে বিটিআই প্রয়োগ শুরু করল চসিক।

চসিকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত ফগিং, লার্ভিসাইড ছিটানো, নালা–নর্দমা পরিষ্কার, আবর্জনা অপসারণ এবং জনসচেতনতা কার্যক্রম আরও জোরদার করা হয়েছে। নতুন প্রজন্মের আমেরিকান প্রযুক্তির বিটিআই ব্যবহারে মশার লার্ভা ধ্বংসে আরও কার্যকর ফল পাওয়া যাবে বলে তারা আশা প্রকাশ করেন।

বিটিআই হলো একটি প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন ব্যাকটেরিয়াভিত্তিক লার্ভিসাইড, যা বিশেষভাবে মশা, ব্ল্যাক ফ্লাই ও ফাঙ্গাস গ্ন্যাটের লার্ভা দমনে ব্যবহৃত হয়। এটি পানিতে প্রয়োগ করার পর লার্ভা খাদ্যের সঙ্গে বিটিআই গ্রহণ করে এবং ব্যাকটেরিয়ার উৎপাদিত ক্রিস্টাল প্রোটিন টক্সিন লার্ভার পরিপাকতন্ত্রে কার্যকর হয়ে তাদের দ্রুত নিধন ঘটায়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, বিটিআই মানুষের শরীর, গৃহপালিত প্রাণী, মাছসহ অন্যান্য পরিবেশবান্ধব প্রাণীর জন্য ক্ষতিকর নয়; এমনকি উদ্ভিদ ও জলজ বাস্তুতন্ত্রেও কোনো বিষাক্ত প্রভাব ফেলে না। বিশ্বজুড়ে ডেঙ্গু, জিকা ও চিকুনগুনিয়ার মতো বাহক–বাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণে এটি একটি নিরাপদ ও বৈজ্ঞানিকভাবে স্বীকৃত সমাধান হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

অধস্তন আদালতও ট্রাইব্যুনালের সহায়ক কর্মকর্তা-কর্মচারীগণকে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের অধীনে অন্তর্ভুক্ত করনের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিচার বিভাগীয় কর্মচারী এসোসিয়েশন।

অধস্তন আদালত ও ট্রাইব্যুনালের সহায়ক কর্মকর্তা-কর্মচারীগণকে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের অধীনে অন্তর্ভুক্ত করণের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিচার বিভাগীয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশন চট্টগ্রাম বিভাগ। ৩০ নভেম্বর চট্টগ্রাম ই ফ্যামিলি কোর্ট উদ্বোধন করতে এলে আইন সচিব লিয়াকত আলী মোল্লাএর সাথে বিচার বিভাগীয় কর্মচারী এসোসিয়েশন,

চট্টগ্রাম বিভাগ ও চট্টগ্রাম জজশীপ কর্মচারী কল্যাণ পরিষদ এর নেতৃবৃন্দ সাক্ষাৎকালে তাদের দীর্ঘদিনের ন্যায্য দাবি বাস্তবায়নের দাবি জানান।তারা বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট ও আইন মন্ত্রণালয় এর ন্যায় পদ -পদবী পরিবর্তন ও বেতন স্কেল নির্ধারণের ও দাবি জানান।নেতৃবৃন্দ বলেন, বাংলাদেশ বিচার বিভাগ আইনের ধারক ও বাহক।
Pp

কিন্তু অধস্তন আদালতের কর্মকর্তাও কর্মচারীগন বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত। তাই বৈষম্য দূরীকরণের জোর দাবি জানান।আইন সচিব অবিলম্বে দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস প্রদান করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রামের সিনিয়র জেলা জজ মোহাম্মদ হেমায়েত উদ্দিন, মহানগর দায়রা জজমোঃ হাসানুুল ইসলামও চট্টগ্রামের সকল স্তরের বিচারক মন্ডলী।উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা জজ আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এনামুল হক আকন্দ ।বিচার বিভাগীয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় সভাপতি মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন পারভেজ, কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি মোহাং শামসুল হক, , চট্টগ্রাম জজশীপ কর্মচারী কল্যাণ পরিষদ এর সভাপতি বিপ্লব কান্তি দাশ ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ