আজঃ শনিবার ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫

ফটিকছড়িতে জামায়াতের প্রীতি সমাবেশে আলহাজ্ব শাহাজাহান চৌধুরী

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

ফটিকছড়ির মানুষ হৃদয় দিয়ে জামায়াতকে বরণ করেছে

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য, সংসদীয় দলের সাবেক হুইপ, চট্টগ্রাম মহানগরী আমীর ও সাবেক এমপি আলহাজ্ব শাহাজাহান চৌধুরী বলেছেন, ফটিকছড়ির মানুষ হৃদয় দিয়ে বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীকে বরণ করে নিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন। আগামীতে এই ফটিকছড়ির মাটিতে বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী জনগণের ভূলুণ্ঠিত অধিকার ফিরিয়ে দিতে গণতান্ত্রিক পন্থায় ভূমিকা রাখবে, ইনশাআল্লাহ।

তিনি শনিবার (১৬ নভেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলায় জামায়াতের দক্ষিণ ফটিকছড়ি শাখার উদ্যোগে আয়োজিত প্রীতি সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

উপজেলার ধর্মপুর আজাদী বাজার ঈদগাহ ময়দানে ৩৬ বছর পর এ সম্মেলন আয়োজন করা হয়। সম্মেলন ঘিরে বড় জমায়েত করে জামায়াত ইসলামীর নেতাকর্মীরা।

ফটিকছড়ি দক্ষিণ জামায়াতের উপদেষ্টা অধ্যক্ষ আ. ন. ম আবদুশ শাকুর এর সভাপতিত্বে প্রীতি সম্মেলনে প্রধান বক্তা ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আমীর মুহাম্মদ আলাউদ্দিন সিকদার, বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক উত্তর জেলা আমীর ও অঞ্চল টিম সদস্য অধ্যাপক নুরুল আমীন চৌধুরী,খাগড়াছড়ি জেলা জামায়াতের আমীর সৈয়দ আবদুল মোমেন,বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরার সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগরী জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যক্ষ নুরুল আমিন, ফটিকছড়ি উপজেলা আমীর মাস্টার নাজিম উদ্দিন সিকদার।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতের আমীর শাহজাহান চৌধুরী বলেন, ফটিকছড়ির মাটি ইসলামী আন্দোলনের উর্বর ময়দান। এ মাটির সন্তানেরা ইসলামী আন্দোলনের জন্য জীবন দিয়েছে। শহীদের রক্তস্নাত ফটিকছড়িতে আজ ইসলামী সমাজ বিনির্মাণের পথ সুগম হয়েছে। সামনের দিনগুলোতে এই ফটিকছড়ির জনপদে কোনো হত্যাকাণ্ড, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, রাহাজানি, মাদক চলবে না। এই ফটিকছড়িতে কোনো নাগরিকের অধিকার আর লুট করার সুযোগ কেউ পাবে না। বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী আজকের এই প্রীতি সম্মেলন থেকে এই ঘোষণা দিতে চায়।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী আজকের এই বাংলাদেশে জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে প্রস্তুত রয়েছে। এই দেশের জনগণ মানব রচিত মতবাদের উপর প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃত্ব দেখে বারবার হতাশ হয়েছে। এই মতবাদগুলো মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার বদলে অধিকার ছিনিয়ে নেওয়ার আয়োজন করেছে। বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী আল্লাহ’র আইন ও সৎ লোকের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনগণের সার্বিক কল্যাণের যে ঘোষণা দিয়েছে, তা আজকে বাস্তবে তা প্রমাণ দিতেও প্রস্তুত রয়েছে। দেশের জনগণ বিগত ১৬ বছর ধরে যে হত্যা, বঞ্চনা, নির্যাতন, নিষ্পেষণ, লুটপাট, প্রত্যক্ষ করেছে, তার হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করতে বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীকেই ভ্যানগার্ডের ভূমিকায় দেখতে চায়। আগামীতে এই ফটিকছড়ির মাটিতে বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী জনগণের ভূলুণ্ঠিত অধিকার ফিরিয়ে দিতে গণতান্ত্রিক পন্থায় ভূমিকা রাখবে ইনশাআল্লাহ। আজকের এই বিশাল জমায়েতের মাধ্যমে ফটিকছড়ির মানুষ হৃদয় দিয়ে বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীকে বরণ করে নিয়েছে। এখন শুধু গণতান্ত্রিক আনুষ্ঠানিকতা বাকি।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যক্ষ নুরুল আমীন বলেন, ‘ফটিকছড়ির জনপদকে ইসলামী আন্দোলনের জন্য আল্লাহ কবুল করেছেন। এ মাটিতে আমাদের শহীদেরা জীবন দিয়ে গেছেন। ইসলামী আন্দোলনের কর্মী হিসেবে শহীদদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা আমাদের উপর অবধারিত কর্তব্য। ফটিকছড়িতে বিগত সরকারের নেতৃত্বগুলো শুধুমাত্র হত্যা, লুটপাট, সন্ত্রাস ও রাহাজানির নিদর্শন স্থাপন করে গেছে। এ জনপদের সামাজিক বন্ধনকে ভেঙে গুড়ো গুড়ো করেছে। এ জনপদকে ভয়ের জনপদে পরিণত করেছে।

তিনি আরও বলেন, অর্থনৈতিক, শিক্ষাগত ও সামাজিকভাবে পিছিয়ে পড়া জনপদ ফটিকছড়ির শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও যোগাযোগ খাততে পরিকল্পিতভাবে সাজিয়ে তুলতে আমরা আজকে শপথ বদ্ধ হলাম৷ হাজার হাজার জনতাকে সাক্ষী রেখে আমরা আশ্বস্ত করতে চাই, এ জনপদের মানুষ যদি আমাদের সুযোগ প্রদান করে এ জনপদে কোনো সন্ত্রাস আর থাকবে না। এ জনপদের সামাজিক অগ্রগতি নিশ্চিত থাকবে। ফটিকছড়ির আপামর জনতার অংশগ্রহণ নিশ্চিতের মাধ্যমে আমরা এ জনপদকে একটি মডেল জনপদে রূপান্তর করবো।’

ফটিকছড়ি পেশাজীবি ইউনিটের থানা সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার ইমামুল হক ও ফটিকছড়ি দক্ষিণ জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যাপক সেলিম উদ্দিনের যৌথ সঞ্চালনায় প্রীতি সম্মেলনে আরও বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা জামায়াতের সহ-সেক্রেটারি অধ্যাপক ফজলুল করিম,জেলা শুরার সদস্য আব্দুল জব্বার, উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর এডভোকেট ইসমাইল গণি,
ফটিকছড়ি উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি ইউসুফ বিন সিরাজ,
হাটহাজারী উপজেলার সেক্রেটারি অধ্যাপক শোয়াইব চৌধুরী, উপজেলার ওলামা বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, এজহারুল ইসলাম, নাজিরহাট পৌরসভার সভাপতি বায়েজিদ হাসান মুরাদ, সেক্রেটারি শামসুল আরেফিন আরিফ, ছাত্রশিবিরের জেলা পূর্বের সভাপতি রাশেদুল ইসলাম, শফিউল আলম নূরী।

প্রীতি সম্মেলন আয়োজন করেন দক্ষিণ ফটিকছড়ি জামায়াতের সভাপতি মোহাম্মদ আব্দুর রহিম, সেক্রেটারি অধ্যাপক সেলিম উদ্দিন, সহ সভাপতি মাওলানা তৈয়ব আলী নুরী, উপদেষ্টা মাস্টার নজরুল ইসলাম, খোরশেদুল আলম ফিরোজ, সহকারী সেক্রেটারি আবু জাফর মোহাম্মদ আলম।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।আহত ওসমান হাদীর সর্বোচ্চ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। এছাড়া চিকিৎসা কার্যক্রম নিবিড়ভাবে তদারকি করার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করেছেন।


একই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দ্রুত ও ব্যাপক তদন্ত চালিয়ে হামলায় জড়িত সবাইকে শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার কঠোর নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ, প্রত্যক্ষদর্শীর তথ্য গ্রহণ, সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা এবং হামলার পেছনে কোনো সংগঠিত পরিকল্পনা থাকলে তা উন্মোচনের জন্য তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিতে বলেছেন।

নির্বাচনী প্রচারণাকালে ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের প্রার্থী ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান নির্বাচনী প্রচারণাকালে ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হয়েছে। দুপুরে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

জুলাই ঐক্যের অন্যতম সংগঠক ইস্রাফিল ফরায়েজী জানিয়েছেন,নির্বাচনী প্রচারণাকালে তাকে গুলি করা হয়। এর আগে, গত নভেম্বর মাসে দেশি-বিদেশি ৩০টি নম্বর থেকে বিভিন্ন ধরনের হুমকি পেয়েছেন বলে জানিয়েছিলেন হাদি। ১৪ নভেম্বর ফেসবুকে একটি পোস্টে তিনি জানিয়েছিলেন, তাকে হত্যা, তার বাড়িতে আগুনসহ তার মা, বোন ও স্ত্রীকে ধর্ষণের হুমকি দেওয়া হয়েছে।

ওসমান হাদি ইতিমধ্যে তার ভেড়িফাইড ফেইস বুকে লিখেছিলেন, গত তিন ঘণ্টায় আমার নম্বরে আওয়ামী লীগের খুনিরা অন্তত ৩০টা বিদেশি নম্বর থেকে কল ও টেক্সট করেছে। যার সামারি হলো- আমাকে সর্বক্ষণ নজরদারিতে রাখা হচ্ছে। তারা আমার বাড়িতে আগুন দেবে। আমার মা, বোন ও স্ত্রীকে ধর্ষণ করবে এবং আমাকে হত্যা করবে।

আজ শুক্রবার ১২ ডিসেম্বর গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।জুলাই ঐক্যের অন্যতম সংগঠক ইস্রাফিল ফরায়েজী জানিয়েছেন-নির্বাচনী প্রচারণাকালে তাকে গুলি করা হয়।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ