আজঃ বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

এইচএন্ডআই কাউন্সিল ইন্টারন্যাশনাল ইডুকেশন ফেয়ার’২৩ উপলক্ষ্যে সংবাদ সম্মেলন

বার্তা কক্ষ:

বিদেশে মানসম্পন্ন উচ্চ শিক্ষার জন্য এইচএন্ডআই কাউন্সিল ইন্টারন্যাশনাল ইডুকেশন ফেয়ার’২৩ উপলক্ষ্যে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার ২১ অক্টোবর২৩ ইং সকাল ১০.৩০ মিনিটে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের এফ রহমান হলে।

চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এইচএন্ডআই কাউন্সিলের প্রতিষ্ঠাতা সানিউল ইসলাম তাঁর বক্তব্য তুলে ধরে বলেন, নভেম্বরে ক্রমবর্ধমান চাহিদার কারণে বর্তমানে অনেক শিক্ষার্থী উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশ যেতে ইচ্ছুক। উন্নতমানের জীবনযাত্রা, আধুনিক পড়াশোনা এবং শিক্ষার পাশাপাশি চাকরীর ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা থাকার কারণে আজকাল বেশির ভাগ শিক্ষার্থী পাড়ি জমাচ্ছে বিদেশে। গবেষণা-মুখী শিক্ষা, পর্যাপ্ত পরিমাণ সুযোগ-সুবিধা, রেসিডেন্সি পারমিট পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা ও নিজ ভবিষ্যৎ জীবনকে সুন্দর করার লক্ষ্যে আজকাল অনেক শিক্ষার্থী নিজেদের স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ছুটে চলছে বিদেশে। বিদেশ থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে মাল্টিন্যাশনাল অথবা কর্পোরেট জগতে দক্ষতার সাথে কাজ করছে অনেকে।

 

 

সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরো বলেন, আমাদের দেশ থেকে যে সমস্ত শিক্ষার্থীরা বিদেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য চিন্তা করেন তখন কোন দেশ, বিষয়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ভর্তি হতে কি কি লাগবে, খরচ কেমন লাগবে, স্কলারশীপ সুবিধা আছে কিনা ইত্যাদি বিষয়ে বেশীরভাগ শিক্ষার্থীর পরিষ্কার ধারনা থাকে না। পরিষ্কার ধারনার জন্য এইচএন্ডআই কাউন্সিল ১৮ নভেম্বর ২০২৩ইং হোটেল পেনিনসুলায় ইন্টারন্যাশনাল ইডুকেশন ফেয়ার ২০২৩ এর আয়োজন করেছে। এ মেলা থেকে শিক্ষার্থীরা বিস্তারিত তথ্য ও সরাসরি ভর্তির সুযোগ পাবেন।

এই বিষয়ে আপনার প্রতষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কি পরিমাণ পরামর্শ ফি নেওয়া হয় ?

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিইও বলেন, আমরা ছাত্র/ছাত্রীদের পরামর্শের জন্য কোন ফি গ্রহণ করিনা। বিনামূল্যে পরামর্শ দিয়ে থাকি।

বিদেশে শিক্ষাগ্রহণের ক্ষেত্রে অনেক ছাত্র প্রতারিত হচ্ছে এই বিষয়ে আপনার প্রতিষ্ঠানের বক্তব্য কি ? জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমকে কোন ধরণের আর্থিক লেনদেন হয় না। যা লেনদেন হবে ব্যাংকের মাধ্যমে ছাত্র/ছাত্রীরা সরাসরি তাদের পছন্দের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে করবে। যেহেতু আমাদের প্রতিষ্ঠান নগদ কোন টাকা গ্রহণ করে না, সুতরাং প্রতারিত হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।

বিদেশে টিউশন ফি বেশী সে ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের পার্টনাটম জব করার কোন সুযোগ আপনারা করে দেন কিনা জানতে চাইলে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, আমরা দীর্ঘ ২৩ বছর ধরে এই পেশার সাথে জড়িত। আমাদের অনেক শিক্ষার্থীও বিদেশে প্রতিষ্ঠিত আমাদের মাধ্যমে কেউ ভর্তি হলে পার্টনাইম জবের জন্য আমরা হেল্প করে থাকি এবং পাশাপাশি কেউ থাকেল সহযোগীতা করতে বলি।

বিদেশে ভর্তি হতে হলে ভাষা একটা বড় বিষয়, ভাষা শেখার ‌ব্যাপারে আপনারা কি করেন? সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিইও বলেন, আমাদের প্রতিষ্ঠান কোন ভাষা শেখার প্রতিষ্ঠান না; যারা ভাষা শিখতে চাই তাদের ভাষা শেখার প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করিয়ে দিই।

আগামী ১৮ নভেম্বর ২০২৩ইং হোটেল পেনিনসুলায় ইন্টারন্যাশনাল ইডুকেশন ফেয়ার ২০২৩ এই উপলক্ষ্যে বিশেষ কোন সুবিধা আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, যদি কেউ শিক্ষা মেলা চলাকালীন ভর্তি হয় তার জন্য ল্যাপটপ উপহার থাকবে।

সভাপতির বক্তব্যে প্রতিষ্ঠানের উপদেষ্টা রেহেনা বেগম উপস্থিত সকল সাংবাদিকদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করে সংবাদ সম্মেলনের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ মাসুদুর রহমান, মো. হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ৭ কর্মকর্তা পাচ্ছেন পূর্ণাঙ্গ ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) এর সাত কর্মকর্তা পূর্ণাঙ্গ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা পাচ্ছে। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে প্রেষণে থাকা এই সাত কর্মকর্তার পূর্ণাঙ্গ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চেয়ে চিঠি দিয়েছে চসিক।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয় থেকে আরো দু’জন ম্যাজিস্ট্রেট চেয়েছে চসিক। চিঠি দেয়ার পর সাত কর্মদিবস পার হলেও এখনো পর্যন্ত সাত কর্মকর্তার ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বা বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয় থেকে কোন ম্যাজিস্ট্রেট পায়নি চসিক। তবে দু’এক দিনের মধ্যে মন্ত্রণালয় থেকে সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

চসিকের সাত কর্মকর্তার বিষয়ে গত ২৩ জানুয়ারি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব বরাবর একটি চিঠিও দেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। যা আমলে নিয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় গত ২৯ জানুয়ারি সেই অনুমতি দিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে চিঠি দেন। যা বর্তমানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বিবেচনাধীন রয়েছে।
চসিকের এই সাত কর্মকর্তারা হলেন- চসিকের সচিব মোহাম্মদ আশরাফুল আমিন, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে কুলসুম, শিক্ষা কর্মকর্তা রাশেদা আক্তার, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা প্রণয় চাকমা, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা রক্তিম চৌধুরী, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মৌমিতা দাশ ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিল্লুর রহমান।

চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম বলেন, প্রেষণে থাকা চসিকের সাত কর্মকর্তাকে পূর্ণাঙ্গ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিতে আমরা স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছি। যা বর্তমানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বিবেচনাধীন রয়েছে। এছাড়া, বিভাগীয় কমিশনারের কাছে দু’জন ম্যাজিস্ট্রেট চেয়েছি, সেগুলো আমরা এখনো পাইনি। আমরা আশা করছি কয়েকদিনের মধ্যেই ম্যাজিস্ট্রেট পাবো। তিনি আরো বলেন, এটা অনুমোদন পেলে আমরা প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ক্রাশ প্রোগ্রাম চালাবো। মূলত, যারা খাল-পাহাড় দখল করে বিভিন্ন স্থাপনা করেছে বা করছে তাদের আইনের আওতায় আনবো। এছাড়াও যেসব ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান যেখানে সেখানে ময়লা ফেলছে, তাদের আমরা আইনের আওতায় আনবো।

চসিক সূত্রে জানা যায়, চসিকের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড ও অভিযান চালাতে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের বাধা/সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। সেসব সমস্যা সমাধানে উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিচালনাসহ তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুসারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে হয়। যা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ছাড়া সম্ভব নয়। এছাড়া, সিডিএ’র ৩৬ খাল নিয়ে জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের বাইরে ২১ খালে উচ্ছেদ কার্যক্রম চালানোর পরিকল্পনা করছে চসিক। খাল ও পাহাড়ের অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রয়োজন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চসিকের ওই চিঠিতে বলা হয়েছে- স্থানীয় সরকার কাঠামোর একটি অন্যতম স্তর হলো সিটি কর্পোরেশন। সেখানে স্থানীয় পর্যায়ে সরকারের বিভিন্ন আইন, বিধি, নীতি, বাস্তবায়ন তথা সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড সম্পাদন করা হয়ে থাকে। এসব উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড ও জনস্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন জনহিতকর কাজ বাস্তবায়ন/সম্পাদনের ক্ষেত্রে প্রায়শঃ বিভিন্ন ধরনের বাধা/সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। উক্ত সমস্যাগুলো সমাধানকল্পে উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিচালনাসহ তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুসারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে হয়।

ঢাকা শহরের পর পরই বাণিজ্যিক রাজধানীখ্যাত চট্টগ্রাম শহরের অবস্থান। আর এ কারণে স্বাভাবিকভাবেই এ শহরের জনসংখ্যা, বিভিন্ন মেগা উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, সেবা কার্যক্রমও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাছাড়া সমুদ্রের নিকটবর্তী হওয়ায় প্রতিবছরই বর্ষা মৌসুমে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। জলাবদ্ধতার অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে প্লাস্টিক ও পলিথিন বর্জ্য। প্লাস্টিক ও পলিথিন বর্জ্যরে ব্যবহার বন্ধ করা সম্ভব হলে নগরীর জলাবদ্ধতার সমস্যা অনেকাংশে নিরসন করা সম্ভব। এছাড়াও নগরীর অবৈধ উচ্ছেদসহ শহরের শৃঙ্খলা রক্ষা, জননিরাপত্তা, জনস্বাস্থ্য ইত্যাদি সেবা কার্যক্রম যথাযথভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা প্রয়োজন।

এমতাবস্থায়, বিষয়টি সদয় বিবেচনাপূর্বক অত্র সিটি কর্পোরেশনে প্রেষণে কর্মরত বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের নিম্নোক্ত কর্মকর্তাদের দ্যা কোড ক্রিমিনাল প্রোসেডিউর ১৮৯৮ এর ১০ (৫) ধারা অনুযায়ী- এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণপূর্বক মোবাইল কোর্ট আইন ২০০৯ এর ৫ ধারা মোতাবেক মোবাইল কোর্ট পরিচালনার প্রয়োজনীয় ক্ষমতা অর্পণের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

চসিকের ভেজালবিরোধী অভিযানসহ ৪ ব্যক্তিকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট চৈতী সর্ববিদ্যা এর নেতৃত্বে সোমবার নগরীতে ভেজাল বিরোধী অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানকালে অস্বাস্থ্যকর নোংরা পরিবেশে বেকারী পণ্য প্রস্তুুত ও বিক্রি করা এবং মেয়াদ বিহীন খাদ্যপণ্য সংরক্ষণ করা ও বিভিন্ন রাসায়নিক ব্যবহার করার অপরাধে নগরীর গরীব উল্লাহ হাউজিং সোসাইটিতে হোম রেসিপি ফুডসকে ৬০ হাজার ও ওয়াসা মোড়ের ডুলছে বেকারীকে ২০

হাজারসহ মোট ৮০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।অপর অভিযানে স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট মনীষা মহাজন এর নেতৃত্বে আরকান সড়কের কাপ্তাই রাস্তার মাথা থেকে কাজীরহাট, কামাল বাজার, মৌলভী বাজার ও কালুরঘাট ব্রীজ পর্যন্ত রাস্তার উভয়পার্শ্বের ফুটপাতের অবৈধ দোকানপাট / স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। এই সময় রাস্তার নির্মাণ সামগ্রী রেখে চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করার অপরাধে ২ ব্যক্তিকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।অভিযানকালে সিটি কর্পোরেশনের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেটদ্বয়কে সহায়তা প্রদান করেন।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ