আজঃ শনিবার ১৫ মার্চ, ২০২৫

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন কর্তৃক ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ পালন

ডেস্ক নিউজ:

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ৭ই মার্চ উদযাপিত হয়েছে। এ দিবস উদযাপন উপলক্ষে জেলা প্রশাসন নানা কর্মসূচির আয়োজন করেছে। কর্মসূচি শুরু হয় ৭ই মার্চ বৃহস্পতিবার কাল ১০টায় জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করার মধ্য দিয়ে। এ সময় বিভাগীয় কমিশনার, পুলিশ কমিশনার, ডিআইজি, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, মহানগর ও জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড, সিভিল সার্জন কার্যালয়, রেলওয়ে পুলিশ, ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশ, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, আরআরএফ, পরিবেশ অধিদপ্তর, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস, আনসার-ভিডিপি, জেলা শিক্ষা অফিস, জেলা জনশক্তি ও কর্মসংস্থান অফিস, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ, খাদ্য বিভাগ, জেলা সমাজসেবা কার্যালয়, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট, জেলা শিল্পকলা একাডেমি, জেলা শিশু একাডেমি, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড, সাধারণ বীমা, বন বিভাগসহ, জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তর, সর্বস্তরের জনসাধারণ ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
পুুষ্পস্তবক অর্পণের পর জেলা শিল্পকলা একাডেমির হলরুমে জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের সভাপতিত্বে ৭ই মার্চ দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সিনিয়র সহকারী কমিশনার রাজীব হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিভাগীয় কমিশনার মোঃ তোফায়েল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম, মেট্টোপলিটন পুলিশ কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়, রেঞ্জ ডিআইজি নুরেআলম মিনা, পুলিশ সুপার এস. এম শফিউল্লাহ্, মহানগর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বীর মুক্তিযুদ্ধা মোজাফ্ফর আহমেদ জেলা সংসদের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার বীর মুক্তিযুদ্ধা এ. কে. এম সরোয়ার কামাল। এতে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং নগরীর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠান শেষে শিল্পকলা ও শিশু একাডেমিতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ছড়াপাঠ, ৭ মার্চের ভাষণ ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। পরে একই স্থানে বিকাল ৩টা থেকে জেলা তথ্য অফিস ও পিআইডি কর্তৃক আলোকচিত্র প্রদর্শন করা হয়। এছাড়া জেলা প্রশাসন ও জেলা তথ্য অফিসের তত্তাবধানে ডিসি হিল, সি আর বি, টাইগারপাস মোড় ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ, জীবন ও কর্মের উপর প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিভাগীয় কমিশনার মোঃ তোফায়েল ইসলাম বলেন, ৭ই মার্চের ভাষনে আছে ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম’ এখানে মুক্তি কথাটির নানা অর্থ রয়েছে। এর একটি অর্থ হল অর্থনৈতিক মুক্তি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু বাংলাদেশের নেতা নন, তিনি আজ সারা বিশ্বের একজন নেতাতে পরিণত হয়েছে। তাঁর ভাষণে মানুষ মন্ত্রমুগ্ধের মত হয়ে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। এশিয়া মহাদেশে অনেক নেতা রয়েছে কিন্তু দেশের স্বাধীনতাকে জনগণের হাতে তুলে দিতে পারার মত নেতা একজনই আছে। স্বাধীনতা অর্জনের ক্ষেত্রে এ ভাষণে গুরুত্ব অপরিসীম । তাই ইউনেস্কো এ ভাষণকে ঐতিহ্য দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। এ ভাষণের অর্থ হচ্ছে কোন ধরনের অন্যায়, অপশক্তি, নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির কাছে মাথা নত না করা। যখনই দেশের কোন দুর্যোগ আসবে বঙ্গবন্ধুর এ ভাষণের মাধ্যমে আমাদের মনশক্তিকে জাগিয়ে তুলতে হবে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সিএমপি কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায় বলেন, বঙ্গবন্ধুর ১৮ মিনিটের ভাষণে দেশের মুক্তিকামী মানুষ আন্দোলনের শক্তি, উৎসাহ খুজে পায় যা পরবর্তীতে দেশের আপামর জনগনকে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়তে অনুপ্রাণিত করেছিল।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পুলিশের রেঞ্জ ডিআইজি নুরেআলম মিনা তার সুদীর্ঘ বক্তব্যে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ প্রচারের বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি আলোকপাত করেন। ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচন থেকে শুরু করে মহান মুক্তিযুদ্ধে জয়লাভ করা পর্যন্ত বাঙালির গৌরবের ইতিহাস তুলে ধরেন। পাকিস্তানি শাসনামলের বঞ্চনার ইতিহাস কিভাবে বঙ্গবন্ধুর ভাষণে উজ্জীবিত বাঙালি বিজয়ের ইতিহাসে রূপান্তর করে তা তার বক্তৃতায় উঠে আসে।
সভাপতির বক্তব্যে ৭ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব তুলে ধরেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান। তিনি বলেন, ৭ মার্চের ভাষনে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, এবারের সংগ্রাম, আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। এখানে মুক্তি বলতে তিনি বুঝিয়েছিলেন ‘ফ্রিডম ফ্রম প্রোভার্টি, ‘ফ্রিডম ফ্রম হাংগ্রি’। জাতির জনকের সেই স্বপ্ন পূরণে ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর লক্ষ আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে তরুণদের এগিয়ে আসতে হবে। স্বাধীনতার নেপথ্যের সকল তথ্য এক এক করে তুলে ধরার জন্য অতিথিদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন এবং মুক্তিযুদ্ধে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানের কথা স্মরণ করে তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জেলা পুলিশ সুপার এস.এম শফিউল্লাহ মহান মুক্তিযুদ্ধের অনুপ্রেরণায় ৭ই মার্চের গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি সবাইকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আলোকিত হয়ে দেশকে ভালোবাসার জন্য আহবান জানান।
অন্যান্য বক্তারা বলেন, ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ রাজনীতির কবি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অমর কাব্যমালার অনন্য নিদর্শন। ৭ মার্চের ভাষণ শুধু ১৯৭১ সালে বাঙালি জাতিকেই অনুপ্রাণিত করেছিল তা নয়, বরং এই ভাষণ যুগে যুগে সকল অবহেলিত, বঞ্চিত ও স্বদীনতাকামী জাতি-গোষ্ঠীকে অনুপ্রেরণা জোগাতে থাকবে। ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর ইউনেস্কো এই ভাষণকে বৈশ্বিক দলিল (মেমোরী অব দ্যা ওয়ার্ল্ড রেজিষ্টার-এ অর্ন্তভূক্তিকরণ) হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ায় আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও এই ভাষণের তাৎপর্য ও গুরুত্ব অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ প্রদত্ত ভাষণের দিনটি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ‘ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ জাতীয় দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

বোয়ালখালী প্রেসক্লাবের দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত ।

বোয়ালখালী প্রেসক্লাবের উদ্যোগে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৪ মার্চ উপজেলা বিআরডিবি হল মিলনায়তনে বোয়ালখালী প্রেসক্লাবের সভাপতি মো: সিরাজুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক ইয়াছিন চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে পবিত্র মাহে রমজানের তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন-উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ রহমত উল্লাহ। বিশেষ অতিথি ছিলেন বোয়ালখালী থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম সারোয়ার। উপজেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক মোঃ শওকত আলম, উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডাঃ খোরশেদ আলম, বোয়ালখালী পল্লী বিদ্যুত সমিতির ডিজিএম ওসমান গনি, সাবেক বিএনপি সদস্য সচিব নুরুল করিম নুরু, পৌরসভা বিএনপি ৬নং ওয়ার্ডের সভাপতি হাজি আবু আকতার।

বোয়ালখালী সিরাজুল ইসলাম ডিগ্রী কলেজের প্রভাষক হেলাল উদ্দিন টিপু, গোমদন্ডী পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এস এম খসরু পারভেজ, বিএনপির নেতা সরোয়ার আলমগীর।
অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বোয়ালখালী প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি এস এম মনজুর আলম, মো: লোকমান চৌধুরী, অধীর বড়ুয়া, সিনিয়র সহসভাপতি এডভোকেট সেলিম চৌধুরী, সহসভাপতি ফারুক ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দীন খালেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ মো: নজরুল ইসলাম, এমরান চৌধুরী, প্রভাষ চক্রবর্তী, এস,এম নাঈম উদ্দিন, জাহিদ হাসান, খোরশেদ আলম।

এতে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন- মাওলানা মোঃ আবছার। এসময় উপস্থিত ছিলেন- যুবদল নেতা বকতেয়ার, পৌরসভা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি কামাল উদ্দিন, মাহমুদুল হক মেম্বার। বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের মো: শাকিল, মো: মামুন, বোয়ালখালী সম্মিলিত বৌদ্ধ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক পল্টু কান্তি বড়ুয়া, প্রধান শিক্ষক নজির আহমদ, প্রধান শিক্ষক মোঃ ইলিয়াছ, সমাজসেবক মোঃ জসিম উদ্দিন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সুপারভাইজার রিদুয়ানুল হক, বনী হাসান চক্ষু হাসপাতালের চেয়ারম্যান আবু তালেব, সাংবাদিক প্রদীপ শীল, সাংবাদিক কাজী আয়েশা ফারজানা, দৈনিক চট্টগ্রাম পোস্ট ও একুশে সংবাদ প্রতিনিধি, এম মনির চৌধুরী রানা, ঠিকাদার মোঃ ইউছুপ, প্যানেল চেয়ারম্যান হাসান চৌধুরী, যুবদল নেতা মো: সিরাজুল ইসলাম, দলিল লিখক কফিল উদ্দিন, বিনয়বাশী শিল্পী গোষ্ঠীর সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব জলদাস, সংস্কৃতি কর্মী সবুজ অরন্যসহ সরকারী বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ,শিক্ষক নেতৃবৃন্দ , সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ ,ব্যবসায়ী ও পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ।

এসময় প্রধান অতিথি ইউএনও রহমত উল্লাহ বলেন – সাংবাদিকরা জাতির মিরর, এ পেশায় স্বচ্চতায় সমাজ-দেশ উন্নয়ন করা সহজভাবে সম্ভব। তাই তিনি সাংবাদিকদের বধন্যতায় সমৃদ্ধিশালী দেশ বিনির্মান করতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

মোহনপুর উপজেলা নির্বাচন অফিসের কর্মকর্তাদের মানববন্ধন

রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলা নির্বাচন অফিসে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) পরিষেবা স্বাধীন নির্বাচন কমিশন থেকে অন্য কমিশনে স্থানান্তরের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন অফিসার্স এসোসিয়েশনের আহ্বানে মোহনপুর উপজেলা নির্বাচন অফিস চত্বরে এ কর্মসূচি পালিত হয়।

কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন মোহনপুর উপজেলা নির্বাচন অফিসার হাইউল ইসলাম, অফিস সহকারী রায়হান আলী, ডাটা এন্ট্রি অপারেটর সজিব হোসেন ও বিশ্বজিৎ, স্ক্যানিং অপারেটর শাহানাজ পারভিন এবং অফিস সহায়ক আব্দুল সামাদ। এ ছাড়া ভোটার তালিকা হালনাগাদ সুপারভাইজার কামরুজ্জামান, প্রভাষক আব্দুল মমিন, এনামুল করিম, মুঞ্জুর রহমান, আবুল কালাম আজাদ ও আজিমুদ্দিনসহ স্থানীয় কর্মচারী এবং বিভিন্ন স্তরের নাগরিকরাও কর্মসূচিতে অংশ নেন।

মোহনপুর উপজেলা নির্বাচন অফিসার হাইউল ইসলাম বলেন, “দুইটি অফিসে এনআইডি সেবা কার্যক্রম পরিচালিত হলে জনগণ সেবা পেতে বিভিন্ন সমস্যায় পড়বে। এতে জনগণকেও ভোগান্তির সম্মুখীন হতে হবে। তাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এই সিদ্ধান্ত বাতিল করে পূর্বের নিয়মে সেবা কার্যক্রম পরিচালনার দাবি জানিয়ে আমরা এ কর্মসূচি পালন করেছি।

উল্লেখ্য, জাতীয় পরিচয়পত্র পরিষেবাকে নির্বাচন কমিশনের অধীনে রাখা না হলে স্থানীয় পর্যায়ে সেবার মান কমে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। তাঁদের দাবি, এ ধরনের পদক্ষেপে নির্বাচন কমিশনের স্বায়ত্তশাসন ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং স্থানীয় পর্যায়ে সেবা প্রদানে জটিলতা সৃষ্টি হবে।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ