আজঃ সোমবার ১৭ নভেম্বর, ২০২৫

চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে মতবিনিময় সভা

শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলার কোন বিকল্প নেই ঃ জেলা প্রশাসক চট্টগ্রাম

ডেস্ক নিউজ:

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার (সিজেকেএস) সভাপতি আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেছেন, আমাদের দেশে ফুটবল ও ক্রিকেট খেলা খুবই জনপ্রিয় হলেও ব্যাডমিন্টন, টেবিল টেনিস, ভলিবল ও দাবা খেলার জনপ্রিয়তার কমতি নেই। শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলার কোন বিকল্প নেই। এ লক্ষ্যে চট্টগ্রামের ১৫টি উপজেলার ১৯১টি ইউনিয়নে খেলার মাঠ তৈরীর কার্যক্রম চলমান রয়েছে। মাঠগুলো পুরোপুরি খেলার উপযোগী হয়ে গেলে তৃণমূল থেকে আমরা খেলোয়ার তৈরী করতে পারবো এবং তাদের মাধ্যমে সব ধরণের খেলা উপজেলা ও জেলা হয়ে সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে পারবো। এ জন্য রমজান পরবর্তী প্রত্যেক স্কুল-কলেজে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে কমপক্ষে ২টি খেলায় অংশ নিতে হবে। আজ ১২ মার্চ মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত খেলাধুলার মানোন্নয়ন ও প্রসারে সকল উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সাথে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, মান ও দক্ষতা সম্পন্ন খেলোয়ার তৈরী করার জন্য আন্তঃওয়ার্ড, আন্তঃ ইউনিয়ন, পৌর ও উপজেলা ভিত্তিক খেলাধুলার পাশাপাশি আন্তঃ স্কুল-আন্তঃকলেজ পর্যায়ে বছরে ৮টি না হলেও কমপক্ষে ৪টি ইভেন্টে খেলাধুলার আয়োজন করতে হবে। আমরা এ ব্যাপারে একটি ক্যালেন্ডার করবো। বঙ্গবন্ধু-বঙ্গমাতা শেখ কামাল গোল্ডকাপ ফুটবল, ক্রিকেট ব্যাডমিন্টন, টেবিল টেনিস, ভলিবল ও দাবা টুর্ণামেন্টের পাশাপাশি বিভাগীয় কমিশনার কাপ, জেলা প্রশাসক কাপ, মেয়র কাপ বা এলাকার গুণী ব্যক্তিদের নামে খেলাধুলার আয়োজন করতে হবে। সকল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাথে সম্পৃক্ত রাখতে হবে। প্রত্যেক উপজেলায় একটি ক্রীড়া সংস্থার কার্যালয় ও শিল্পকলার জন্য একটি করে রুম রাখার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসারগণকে নির্দেশ দেন জেলা প্রশাসক।
সিজেকেএস সভাপতি বলেন, ফান্ড বাড়লে খেলাধুলার মান বৃদ্ধি পাবে। এ জন্য উপজেলা পর্যায়ে পূর্বের একাউন্ট বন্ধ করে দিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক মিলে যৌথ ব্যাংক একাউন্ট করতে হবে। খেলাধুলার মানোন্নয়নে এডিপি, টিআর, কাবিখা থেকে ও জনপ্রতিনিধিসহ এলাকার ধর্ণাঢ্য ব্যক্তিদের কাছ থেকে আর্থিক সহযোগিতা নিয়ে উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার ফান্ড বৃদ্ধি করা যেতে পারে। প্রত্যেক উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতিকে জেলা ক্রীড়া সংস্থার কাউন্সিলর করার জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে প্রস্তাব প্রেরণের তাগিদ দেন তিনি।
সভায় সিজেকেএস সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দিন বলেন, সুস্থ সবল জাতি গঠনে খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম। আমাদের ছেলে-মেয়েরা পড়ালেখার নামে কোথায় যাচ্ছে, র্কা সাথে মিশছে, কোন, পরিবেশে মিশছে তা প্রত্যেক অভিভাবককে খোঁজ-খবর রাখতে হবে। মাদক ও অন্যান্য অপকর্ম থেকে দুরে রাখতে সন্তানদেরকে পড়ালখার পাশাপাশি বিভিন্ন খেলাধুলায় পারদর্শী করে তুলতে হবে। ক্রীড়াঙ্গনকে যত বেশি সক্রিয় ও সমৃদ্ধ করতে পারবো ততই ভবিষ্যৎ প্রজন্ম অনৈতিক ও অপকর্ম থেকে বিরত থাকবে। জিরো থেকে শুরু করলে আমরা ভালো করতে পারবো।
তিনি বলে, শুধু টুর্ণামেন্টে অংশ নিলে হবে না, নিয়মিত খেলাধুলা করতে হবে। উপজেলা পর্যায় থেকে যে সকল খেলোয়ার উঠে আসবে তাদেরকে আমরা সিজেকেএস-এ খেলার সুযোগ সৃষ্টি করে দেব। উপজেলা পর্যায়ে অনুষ্ঠিতব্য ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় আর্থিক অনুদানের ঘোষনা দেন আ.জ.ম নাছির।
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার (সিজেকেএস) সভাপতি আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন সিজেকেএস সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দিন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মামুনুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাজস্ব মোঃ আবদুল মালেক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) সাদি-উর রহিম জাদিদ ও সিজেকেএস যুগ্ম সম্পাদক অহিদ সিরাজ চৌধুরী ¯^পনসহ প্রত্যেক উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সিজেকেএস সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের বিশেষ ক্রাশ প্রোগ্রাম শুরু

: চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেনের নির্দেশে নগরজুড়ে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে বিশেষ সমন্বিত ক্রাশ প্রোগ্রাম পরিচালিত হচ্ছে। এর অংশ হিসেবে শনিবার চসিকের ১৮ নং ওয়ার্ডের কালা মিয়া বাজার ও আশপাশের এলাকায় ব্যাপক মশক নিধন, লার্ভা ধ্বংস, বর্জ্য অপসারণ ও পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা করা হয়।

চসিক কর্তৃপক্ষ জানায়, বছরের এই সময় ডেঙ্গুর ঝুঁকি বাড়ায় নগরের ২৫টি অতি ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল চিহ্নিত করে সেখানে সক্রিয় মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত পৃথক দল মাঠে কাজ করছে। তারা শুধু প্রাপ্তবয়স্ক মশা ধ্বংসই নয়, বাসাবাড়ি, ড্রেন, নালা, দোকানপাট ও বাজার এলাকার জমে থাকা পানিতে থাকা লার্ভা নিধন ও অবরুদ্ধ পানি অপসারণ কার্যক্রমও পরিচালনা করছেন।

এ ছাড়া জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে চসিকের পক্ষ থেকে মাইকিং, লিফলেট বিতরণ, ব্যক্তিগত সতর্কবার্তা প্রদানসহ এলাকায় এলাকায় বিশেষ নির্দেশনা প্রচার করা হচ্ছে। ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে নগরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে। যেখানে অনিয়ন্ত্রিত পানি জমে থাকা, পরিবেশ অপরিচ্ছন্ন রাখা, বাসাবাড়ির ছাদে পানি সংরক্ষণসহ ঝুঁকিপূর্ণ কাজে জড়িতদের বিরুদ্ধে জরিমানা ও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
চসিক কর্মকর্তারা জানান, এই ক্রাশ প্রোগ্রামের মূল লক্ষ্য— মশক ঘনত্ব কমানো, ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণে রাখা, নগরবাসীকে পরিচ্ছন্নতার অভ্যাসে সম্পৃক্ত করা।

অভিযান চলাকালে উপস্থিত ছিলেন চসিকের ম্যালেরিয়া ও মশক নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা শরফুল ইসলাম মাহি, মেয়রের একান্ত সহকারী মারুফুল হক চৌধুরী (মারুফ), স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি ও বিপুল সংখ্যক এলাকাবাসী।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বর্ষা মৌসুমে বাজার এলাকাসহ বিভিন্ন গলিতে পানি জমে থাকায় মশার উপদ্রব বেড়ে গিয়েছিল। চসিকের এই ক্রাশ প্রোগ্রাম চালুর ফলে এলাকাবাসীর মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে। ভবিষ্যতেও চসিকের নির্দেশনা মেনে নিয়মিত পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার প্রতিশ্রুতি দেন তারা।

দক্ষিণ হালিশহরে আন্তঃ একাডেমি কাপ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন জিয়াউদ্দিন মন্টু স্মৃতি : সেরা খেলোয়াড় শাহাদাত।

নগরীর ইপিজেড থানাধীন ৩৯ নং ওয়ার্ডস্থ দক্ষিণ প্রয়াত উপদেষ্টা জিয়াউদ্দিন আহমেদ মন্টু স্মৃতি।
শুক্রবার বিকেলে সিডিএ বালুর ২নং মাঠে অনুষ্ঠিত ফাইনালে প্রয়াত ফুটবলার জানে আলম স্মৃতি কে ট্রাইবেকারে ৩-১ গোলে হারিয়ে ২য় বারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে অধিনায়ক আমিরের জিয়াউদ্দিন মন্টু স্মৃতি।এর আগে নির্ধারিত সময়ের খেলা ১-১ গোলে ড্র হয়। গোল দাতা আনিস ও শাহাদাত হোসেন। জয়ী দলের কিপার হাসান ম্যান অব দ্যা ম্যাচ, টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন শাহাদাত হোসেন, উদীয়মান ফুটবলার মোঃ আব্দুল্লাহ, সেরা সদস্য ক্ষুদে ফুটবলার মোঃ তাহমিদ।

টুর্নামেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ ইকবাল হোসেনের সভাপতিত্বে ও একাডেমির পরিচালক ও জেনারেল সেক্রেটারি, ক্রীড়া সংগঠক মুহাম্মদ বাবুল হোসেন বাবলার সঞ্চালনায় পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টা কোচ ও সাবেক জেলা দলের ফুটবলার মোঃ আলাউদ্দিন, সহকারী কোচ ও সিনিয়র ডিভিশন ফুটবলার মোঃ মামুন, একাডেমির সদস্য মোঃ রাকিব হোসেন সহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

খেলার রেফারি মোঃ ওমর ফারুক,সহকারী মোঃ আতিকুল্লাহ ও তৌসিফ,৪র্থ‌ রেফারি মোঃ আতাউর।
আসন্ন সিডিএফএ অ-১৫ একাডেমি কাপ ফুটবলের জন্য খেলোয়াড় নির্বাচিত করার জন্য এই আয়োজন করা হয় বলে জানিয়েছেন একাডেমির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা সন্তান দেলোয়ার আমিন হারুন।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ