আজঃ শনিবার ১৫ নভেম্বর, ২০২৫

ভোক্তা অধিকার সুরক্ষাসহ সামাজিক অনাচার রোধে তরুনদের ভূমিকা রাখার আহবান

প্রেস রিলিজ

ক্যাব যুব গ্রুপ চট্টগ্রাম মহানগর ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ঈদ পূর্নমিলনী ও চড়ইভাতি অনুষ্ঠানে বক্তাগন

 

ভোক্তা অধিকার বলতে অনেকেরই ধারনা “রমজানে নিত্যপণ্যের বাজার ও হোটেল রেস্তোরায় ভেজাল খাবার বিক্রি বন্ধ” সংক্রান্ত কার্যক্রম। অথচ ক্যাব মনে করে, “মানুষের জীবন ও জীবিকার সাথে জড়িত অধিকারগুলোর সুরক্ষা দেয়াই ভোক্তা অধিকার”। মানুষ রাজনৈতিক দলের নেতা বা কর্মী হবার জন্য যে ধরনের আগ্রহী সেভাবে সামাজিক সংগঠনের সাথে যুক্ত হতে সেভাবে আগ্রহী নয়। কারন রাজনৈতিক দলের নেতা বা কর্মী হতে পারলেই বিপুল অর্থ ভিত্তের মালিক হওয়া খুবই সহজ। সেকারণে করোনায় সময় একটি মাক্স বিতরণ করে ছবি তুলে করোনা যোদ্ধা আবার প্রচন্ড তাপদাহে এক গ্লাস সরবরত দিয়ে ভিড়িও করে মানবতাবাদী হওয়ার দৌড়ে অনেকেই সামিল হচ্ছেন। কিন্তু নিত্যনৈমত্তিকভাবে মানুষ কষ্ঠ পাচ্ছে অথবা মানুষে ভোগান্তির সীমা নেই, সে বিষয়ে কোন কিছু করতেই কারোও আগ্রহ নেই। সবাই সস্তা জনপ্রিয়তা পেতে মরিয়া হয়ে উঠছে। আর সেপ্রতিযোগিতায় সরকারী দপ্তরগুলো থেমে নেই। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হবার জন্য নতুন নতুন উদ্ভাবন নিয়ে আসছেন, অথচ তাকে যে কারণে চাকুরীতে নিয়োগ দেয়া হয়েছে সে দায়িত্বপালনের কোন খবর নেই। তাই সমাজের ঘুনে ধরা এসমস্ত শিকলগুলো ভাঙ্গতে হলে তরুন সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে। কারন দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ থেকে শুরু করে সবগুলো আন্দোলন ও পরিবর্তনে তরুন সমাজই দেশকে মুক্তির পথ দেখিয়েছে। ০৪ মে ২০২৪ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পাম বাগানে ক্যাব যুব গ্রুপ চট্টগ্রাম মহানগর ও বিশ্ববিদ্যালয় এর আয়োজনে ঈদ পূর্নমিলনী ও চড়ইভাতি অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বক্তাগন উপরেক্ত মন্তব্য করেন।

ক্যাব যুব গ্রুপ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এর সভাপতি ফজলে রাব্বি তৌহিদের সভাপতিত্বে ও ক্যাব যুব গ্রুপ চট্টগ্রাম মহানগর’র সভাপতি আবু হানিফ নোমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন, ক্যাব চট্টগ্রাম মহানগর ও এডাব চট্টগ্রামের সভাপতি জেসমিন সুলতানা পারু, ক্যাব নেতা ও চট্টগ্রাম সিটিকরপোরেশনের সাবেক কাউন্সিলর আবিদা আজাদ, ক্যাব চট্টগ্রাম মহানগরের চান্দগাও থানা সভাপতি মোহাম্মদ জানে আলম, সদরঘাট থানা সভাপতি শাহীন চৌধুরী, চকবাজারের আবদুল আলিম, ক্যাব যুব গ্রুপ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্ঠা জামিল নওশাদ, ক্যাব যুব গ্রুপ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারন সম্পাদক খাইরুল ইসলাম, সদস্য সাকিব আহমেদ শুভ, ক্যাব যুব গ্রুপ চট্টগ্রাম মহানগরের সিনিয়র সহ-সভাপতি নিলয় বর্মন প্রমুখ।

দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এই ঈদ পূর্নমিলনী ও চড়ইভাতি অনুষ্ঠানে অন্যান্য আয়োজনের মধ্যে ছিলো আকর্ষনীয় র‌্যাফল ড্র, হাড়িভাঙ্গা ও বিস্কুট খাওয়া প্রতিযোগিতা এবং বালিশ খেলা। এতে অন্যান্যদের মধ্যে মাওয়া আকতার জ্যোতি, তানিয়া সুলতানা, জুমা, সানজানা, খালেদ সাইফুল্লাহ, মোহাম্মদ জানে আলম প্রমুখ বিভিন্ন ইভেন্টে পুরস্কৃত হন। মনোজ্ঞ এ অনুষ্ঠানে ক্যাব যুব গ্রুপসহ ক্যাব সদস্য/সদস্যাসহ শতাধিক অংশগ্রহনকারী অংশনেন করেন। ক্যাব যুব গ্রুপের এই ব্যতিক্রমধর্মী ঈদ পূর্নমিলনী ও চড়ইভাতি তরুন সমাজকে দেশও জাতিগঠনমুলক কাজে আরও বেশি অংশগ্রহনের ক্ষেত্রে উৎসাহিত করবে এবং প্রচন্ড তাপদাহ শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাকৃতিক কোমল ও দুষণবিহীন পরিবেশে একদিন সময় কাঠানো সকলের জন্য তারুণ্য ও উদ্দীপনা জাগাতে অনেকখানি ভুমিকা রেখেছে বলে অনেক অংশগ্রহনকারী মনে করছেন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

জাতীয় নির্বাচনের পাশাপাশি একই দিন গণভোট করার সিদ্ধান্ত একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ- মুহাম্মদ শাহেদ

জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাবেক সহ-সভাপতি ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদ বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের পাশাপাশি একই দিন গণভোট করার সিদ্ধান্ত একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এদেশে আ’লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছিল ৫ আগস্ট। তারই ধারাবাহিকতায় হাসিনার ডাকে লকডাউন প্রত্যাখ্যান করেছে এদেশের আপামর জনসাধারণ। ফ্যাসিবাদের দোসর সন্ত্রাসী চাঁদাবাজদের ঠিকানা বিএনপি যুবদলে হবে না। কেউ যদি বিএনপি-যুবদলের নাম ভাঙিয়ে চাঁদা বাজি করে তাহলে সাথে সাথে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও বিএনপি যুবদলের মহানগর নেতৃবৃন্দকে জানানোর অনুরোধ করেন।

তিনি গতকাল ১৩ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ৪২নং নাসিরাবাদ সাংগঠনিক ওয়ার্ড যুবদলের উদ্যোগে চট্টগ্রাম-১০ নির্বাচনী এলাকায় আগামী সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর পক্ষে নাগরিক সচেতনতা বৃদ্ধি ও কেন্দ্র ভিত্তিক স্থানীয় জনগণের সাথে উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন-বিএনপির রাজনীতি এদেশের মাটি ও মানুষের জন্য। সবার আগে বাংলাদেশ এটাই আমাদের রাজনৈতিক দর্শন। আগামী নির্বাচনে ধানের শীষ মনোনীত প্রার্থী সংসদীয় আসন (চট্টগ্রাম -১০), বীর চট্টলার কৃতি সন্তান, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করতে যুবদল দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এই আসনটি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আসন ছিলো ১৯৯১ সালে। সুতরাং এটা আমাদের জন্য অন্য আসনের চেয়ে অধিক তাৎপর্য বহন করে। ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ব্যক্তিগত স্বার্থ-লোভ- লালসা ত্যাগ করে নি:স্বার্থভাবে ধানের শীষের জন্য কাজ করতে হবে। প্রতিটি ঘরে ঘরে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা তথা ৩১ দফা পৌঁছে দিতে হবে। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব ইঞ্জি: জমির উদ্দিন নাহিদ, ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য সচিব ইব্রাহিম খলিল, নগর যুবদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, সাবেক প্রচার সম্পাদক জিল্লুর রহমান জুয়েল, মহানগর ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আসিফ চৌধুরী লিমন, ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মুহাম্মদ রফিক, মুহাম্মদ কামাল, ইব্রাহিম খান। ৪২নং ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক মাসুদ আলমের সভাপতিত্বে উঠান বৈঠকে আরও বক্তব্য রাখেন মহানগর যুবদল নেতা ইলিয়াস হাসান মঞ্জু, শাবাব ইয়াজদানী, কলিম উল্লাহ, প্রফেসর সাঈদুল হক সিকদার, মুহাম্মদ আলী, নুরুল কবির পলাশ, মুহাম্মদ মাহবুব, আফতাব আহমেদ, শফিউল বাশার শামু, শাকিল চৌধুরী, মুহাম্মদ উল্লাহ চৌধুরী রিটু, মুহাম্মদ ইউসুফ, জহির, আমির হোসেন, বশর, ফিরোজ, ফারুক, নুরুল হক, খোকন মোল্লা, রশিদ, বাবুল, ইব্রাহিম, হালিম, আলম, শরীফ, পাঁচলাইশ থানা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মীর শাহরিয়ার, শুভ রায়, রুবেল, মিনহাজুল হক মিনার, ওয়াহিদুল আলম সুমিত, প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।

 

সাঘাটায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশের কঠোর অবস্থান।

 

গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ প্রশাসন সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করেছে। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সকাল থেকেই উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে টহল জোরদার করা হয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ১৩ নভেম্বর ‘লকডাউন’ পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়। ওই ঘোষণার প্রেক্ষিতে প্রশাসন আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে। সকাল থেকেই উপজেলা সদর, গুরুত্বপূর্ণ সরকারি-বেসরকারি স্থাপনা, সড়ক-মহাসড়ক ও জনবহুল এলাকায় পুলিশ ও সেনা টহল দল সক্রিয়ভাবে দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে। পাশাপাশি বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাও মাঠপর্যায়ে অবস্থান শক্ত করেছে।
সাঘাটা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মনির হোসেন বলেন,

বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক রয়েছে। কোনোভাবেই নাশকতা বা সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ঘটতে দেওয়া হবে না। পুলিশ সার্বক্ষণিকভাবে মাঠে রয়েছে।”
অন্যদিকে, সাঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মীর মো. আল কামাহ তমাল বলেন,
জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রশাসনের সকল বিভাগকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।”

এদিকে, বৃহস্পতিবার বিকেলে বিএনপি ও জামায়াতের নেতৃত্বে পৃথকভাবে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। তবে এ পর্যন্ত কোনো সহিংসতা বা নাশকতার ঘটনা ঘটেনি বলে জানা গেছে।
সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যমতে, পুরো সাঘাটা উপজেলায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করছে। তবে সম্ভাব্য যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রশাসন সর্বোচ্চ প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ