আজঃ বুধবার ১০ ডিসেম্বর, ২০২৫

চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ৬২ তে রোপিত হওয়া বীজ আজ বটবৃক্ষে পরিণত

নিজস্ব প্রতিবেদক

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

’৬২-তে রোপিত হওয়া বীজ থেকে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব সকলের প্রচেষ্টায় আজ বটবৃক্ষে পরিণত হয়েছে। যা আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দের এবং গর্বের। সকলের সম্মিলিত কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে প্রাণপ্রিয় এ প্রতিষ্ঠান আরো অনেকদূর এগিয়ে যাবে-আমাদের প্রত্যাশা।চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের ৬২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তারা এ কথা বলেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে বর্ণিল বেলুন ও ফ্যাস্টুন উড়িয়ে দিনব্যাপী প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান উদ্বোধন করা হয়। এরপর শুরু হয় আনন্দ শোভাযাত্রা।চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণ থেকে শুরু হওয়া এই শোভাযাত্রা নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রেস ক্লাবে এসে শেষ হয়।চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সভাপতি সালাহ্উদ্দিন মো. রেজার সভাপতিত্বে সংক্ষিপ্ত আলোচনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রেস ক্লাব সাধারণ সম্পাদক দেবদুলাল ভৌমিক। চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক শহীদুল্লাহ শাহরিয়ারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিএফইউজে-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সহ সভাপতি শহীদ উল আলম।
সভাপতির বক্তব্যে সালাহ্উদ্দিন মো. রেজা বলেন, উৎসবমূখর পরিবেশে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হচ্ছে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এ উপলক্ষে সবাইকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা।স্বগত বক্তব্যে সাধারণ সম্পাদক দেবদুলাল ভৌমিক বলেন, প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর এ আয়োজন সবার মধ্যে আরো বিশাল উৎসাহ-উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে। যা চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের অগ্রযাত্রাকে আরো গতিশীল করবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সহ সভাপতি চৌধুরী ফরিদ, সহ সভাপতি মনজুর কাদের মনজু, অর্থ সম্পাদক রাশেদ মাহমুদ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক নাসির উদ্দিন হায়দার, ক্রীড়া সম্পাদক এম সরওয়ারুল আলম সোহেল, সমাজসেবা ও আপ্যায়ন সম্পাদক আল রাহমান, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক খোরশেদুল আলম শামীম, কার্যকরী সদস্য মো. আইয়ুব আল ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু’সহ প্রেস ক্লাবের সদস্যবর্গ।
আনন্দ শোভাযাত্রায় অংশ নেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, বিএফইউজে’র যুগ্ম মহাসচিব মহসীন কাজী ও নির্বাহী সদস্য প্রণব বড়ুয়া অর্ণব, জামালখান ওয়ার্ড কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমন’সহ বিশিষ্টজনেরা। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রেস ক্লাব নেতৃবৃন্দকে বিভিন্ন সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

কু‌ষ্টিয়ায় যুবককে গুলির পর অস্ত্র দিয়ে কোপালো দুর্বৃত্তরা।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

কুষ্টিয়ার খোকসা উপ‌জেলায় পাপ্পু বিশ্বাস (৩৫) না‌মে এক যুবক‌কে গুলি ক‌রার পর ধারলো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়েছে দৃর্বৃত্তরা।আজ বুধবার(১০ ডি‌সেম্বর) বিকেল চারটার দিকে ওসমানপুর ইউনিয়নের জিকে খালের কাজীর ব্রিজ এলাকায় এ ঘটনা ঘ‌টে।

আহত পাপ্পু বিশ্বাস একই ইউনিয়‌নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কলপাড়া গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য ওয়াজেদ আলীর ছেলে। তা‌কে কু‌ষ্টিয়া ২৫০ শয‌্যার জেনা‌রেল হাসপাতা‌লে চি‌কিৎসা দেওয়া হ‌চ্ছে। ঘটনার পর ওসমানপুর এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে,বি‌কে‌লে পাপ্পু মোটরসাইকেল চালিয়ে উপজেলা শহ‌রের ভাড়া বাসায় ফিরছিলো। ওসমানপুর গ্রামের জিকে খালের কাজীদের ব্রিজের কাছে পৌছা‌লে দুর্বৃত্তরা তার মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে। কিছু বু‌ঝে ওঠার আগেই তাকে লক্ষ‌্য করে কয়েকরাউন্ড গুলি ছু‌ড়ে। এতে পাপ্পু গুলিবিদ্ধ হয়ে মাটিতে পরে গেলে দুর্বৃত্তরা তাকে ধারালো অস্ত্রদিয়ে কুপিয়ে জখম করে ফেলে রেখে যায়। পরে স্থানীয়রা পাপ্পুকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগে নিয়ে যায়। সেখান থেকে তাকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়।

আহত যুব‌কের বাবা ওয়াজেদ আলী ব‌লেন,প্রতিপক্ষের সন্ত্রাসীরা তার মোটরসাইকেল থামিয়ে ৫ থে‌কে ৬ রাউন্ড গুলি চালি‌য়ে‌ছে। দুটি গুলি পায়ের এক দিক দিয়ে ঢুকে অন্য দিক দিয়ে বেড়িয়ে গেছে। একটি গুলি হাটুর মধ্যে আটকে আছে। এ ছাড়া দুই হাত, পেট ও গলায় ধারালো অস্ত্রদিয়ে কুপিয়েছে। তিনি ছেলের চিকিৎসা নিয়ে ব‌্যস্ত থাকায় বিস্তারিত প‌রে জানাবেন ব‌লেন। হাসপাতা‌লের আবাসিক চি‌কিৎসা কর্মকর্তা(আরএমও) হোসেন ইমাম বলেন, গুলিবিদ্ধ যুবক‌কে অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া হয়েছে। আশা করা হচ্ছে এখানেই চিকিৎসা দেওয়া যাবে।

খোকসা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ও‌সি) মোতালেব হোসেন বলেন,পাপ্পু গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা জানার পর থেকে ওসমানপুরে পুলিশের একটি বড় টিম অভিযান পরিচালনা করছে।

উন্নয়ন কার্যক্রমে শৃঙ্খলা আনতে প্রয়োজন নগর সরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন বন্দরনগরী চট্টগ্রামের উন্নয়ন কার্যক্রম, আইন-শৃঙ্খলা ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশসহ সার্বিক নগর সেবা সমন্বিতভাবে বাস্তবায়নের জন্য নগর সরকার প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন। মঙ্গলবার টাইগারপাসস্থ চসিক কার্যালয়ে আমেরিকান দূতাবাসের একটি প্রতিনিধি দলের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি মন্তব্য করেন। প্রতিনিধি দলে উপস্থিত ছিলেন দূতাবাসের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক কাউন্সেলর ইরিক গিলান, রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফিরোজ আহমেদ।

মেয়র ডা. শাহাদাত বলেন, চট্টগ্রামের উন্নয়ন সেবা নিয়ে বর্তমানে বিভিন্ন সংস্থা বিচ্ছিন্নভাবে কাজ করছে। ফলে নগরের সার্বিক উন্নয়ন ব্যাহত হচ্ছে। একটি সংস্থা সড়ক করে, কিছুদিন পর আরেকটি সংস্থা এসে সেটি কেটে ফেলে। আবার একই প্রকৃতির প্রকল্প বিভিন্ন সংস্থা আলাদাভাবে বাস্তবায়ন করছে। এখানে যে বড় সমস্যা, তা হলো সমন্বয়হীনতা। এই সমন্বয়হীনতা কাটাতে হলে নগর সরকার প্রতিষ্ঠা ছাড়া বিকল্প নেই।

তিনি জানান, নগর সরকার প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তার কথা তিনি প্রধান উপদেষ্টা এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অবহিত করেছেন। মেয়র বলেন, “নগর সরকার প্রতিষ্ঠা হলে মেয়রকে কিছু আর্থিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতা দিলে এতে মেয়র এককভাবে সব সংস্থাকে সমন্বয় করে নগরের উন্নয়নকে সঠিক পথে এগিয়ে নিতে পারবেন।”

মতবিনিময়কালে প্রতিনিধি দলের পক্ষ থেকে চট্টগ্রামের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে মেয়র ডা. শাহাদাত বলেন, “আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে পুলিশ, সেনাবাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট সব নিরাপত্তা সংস্থার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ ও সমন্বয় করে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে চেষ্টা করছি।”
তিনি জানান, চট্টগ্রামকে একটি নিরাপদ শহরে গড়ে তুলতে পুরো নগরজুড়ে সিসিটিভি নজরদারির আওতায় আনার একটি বৃহৎ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। প্রথম ধাপে প্রধান সড়কগুলো এবং পরে লেন-বাইলেনগুলো পর্যায়ক্রমে সিসিটিভির আওতায় আনা হবে।

মেয়র আরও বলেন, “চট্টগ্রামকে ক্লিন, গ্রিন, হেলদি এবং সেফ সিটিতে পরিণত করতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখবে। এই লক্ষ্য সামনে রেখে শিক্ষার্থীদের জন্য হেলথ কার্ড চালু, নারীদের সুবিধার্থে গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে ব্রেস্টফিডিং সেন্টার স্থাপন, নিম্নআয়ের মানুষের জন্য স্বল্পমূল্যে পণ্য কেনার স্মার্ট কার্ড বিতরণ এবং শিশুদের খেলাধুলার সুযোগ বাড়াতে নগরজুড়ে খেলার মাঠ নির্মাণের কাজ চলছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

দেশের সামগ্রিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “জনগণের ভোটে রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠিত না হলে দেশের আইন-শৃঙ্খলা পুরোপুরি স্বাভাবিক পর্যায়ে ফিরবে না। একটি নির্বাচিত সরকারই স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে পারে।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন চসিকের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সচিব মো. আশরাফুল আমিন, প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা ড. কিসিঞ্জার চাকমা, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা সরোয়ার কামাল, রাজস্ব কর্মকর্তা মো. সাব্বির রহমান সানি।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ