
সারা দেশের ন্যায় চট্টগ্রামে আতঙ্ক আর উদ্বেগ দেখা দিয়েছে রাসেলস ভাইপার সাপ ঘিরে। যার ফলে প্রতিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মজুদ করা হয়েছে এন্টিভেনম। সকল উপজেলাসহ অন্যান্য সেন্টারগুলোতে সাপে কাটা রোগীদের তাঃক্ষণিক চিকিৎসা দেয়ার লক্ষ্যে এন্টিভেনম মজুদ করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন অফিস সূত্রে জানা গেছে, আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০ ভায়াল, ফটিকছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩০ ভায়াল, লোহাগাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩০ ভায়াল, সীতাকুণ্ড উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০ ভায়াল, সাতকানিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০ ভায়াল, বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৫০ ভায়াল, সন্দ্বীপ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৪০ ভায়াল, হাটহাজারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩০ ভায়াল, মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০ ভায়াল, বোয়ালখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০ ভায়াল, পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৭০ ভায়াল, চন্দনাইশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩০ ভায়াল, রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০ ভায়াল, রাঙ্গুনিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩০ ভায়াল, সিভিল সার্জন কার্যালয়ে ৭০ ভায়াল এবং অন্যান্য সেন্টারগুলোসহ সবমিলিয়ে প্রায় ৮০০ ভায়াল এন্টিভেনম মজুদ রয়েছে।
চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী বলেন, চট্টগ্রামের সকল উপজেলায় সাপে কাটা রোগীদের চিকিৎসা সুবিধা পূর্ণাঙ্গভাবে চালু রয়েছে। প্রতিটি উপজেলাসহ অন্যান্য সেন্টারগুলোতে সাপে কাটা রোগীদের চিকিৎসায় যথেষ্ট এন্টিভেনম মজুদ আছে। সবমিলিয়ে ৮০০ ভায়াল এন্টিভেনম মজুদ রয়েছে। কাউকে সাপে কাটলে কোথাও না গিয়ে সরাসরি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গেলেই চিকিৎসা পাবেন।