আজঃ বুধবার ১২ মার্চ, ২০২৫

চিকিৎসক সংকট

চট্টগ্রামের গ্রামগুলোতে ২ হাজার ২শ জনের বিপরীতে মাত্র ১ জন চিকিৎসক

নিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রাম মহানগর থেকে গ্রামে চিকিৎসাসেবা পিছিয়ে রয়েছে। গ্রামে প্রতি ২ হাজার ২শ জনের বিপরীতে মাত্র ১ জন চিকিৎসক। আর নগরে প্রতি ৩০০ জনের বিপরীতে একজন চিকিৎসক আছেন। চিকিৎসকের এমন তারতম্যে ব্যাহত হচ্ছে গ্রামীণ চিকিৎসা সেবা। ফলে গ্রামীণ এলাকার রোগীরা ভিড় করছেন শহরে।তবে চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মাদ ইলিয়াছ চৌধুরী বলছেন, মাঠ পর্যায়ে এ চিত্র সঠিক নয়।
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (চমেবি) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. ইসমাইল খান বলেন, গ্রাম এবং শহরের মধ্যে চিকিৎসকের অসামঞ্জস্যতা রয়েছে। বিভিন্ন উপায়ে শহরে চলে আসেন তারা। তবে এটা ঠিক, চিকিৎসকদের গ্রামে থাকার মত সেভাবে অবকাঠামো গড়ে উঠেনি। এরপরও সেবা প্রদান, পেশা ও কর্মস্থলের প্রতি আরও দায়িত্বশীল হলে গ্রামে পর্যাপ্ত চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত হবে।

চিকিৎসকরা বলছেন, আবাসনসহ বিভিন্ন নাগরিক সুবিধার কারণে কর্মস্থলের পরিবর্তে শহরে থাকেন তারা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মানবসেবার মত মহান পেশায় নিয়োজিত আছেন, সেটি মনে রাখতে হবে চিকিৎসকদেরকে। সেবা প্রদান আর কর্মস্থলের প্রতি আরও বেশি দায়িত্বশীল হতে হবে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী, চট্টগ্রাম জেলার জনসংখ্যা ৯১ লাখ ৬৭ হাজার ৩শ তিন জন। এর মধ্যে শহরে এলাকায় বসবাস করেন ৪৮ লাখ ৮৩ হাজার ২শ ৪৭ জন। আর গ্রামে বসবাস করেন ৪২ লাখ ৮৪ হাজার ৫৬ জন। চট্টগ্রামে এমবিবিএস বা বিডিএস ডিগ্রিধারী চিকিৎসক আছেন ১৪ হাজার ৪শ ৬১ জন। এর মধ্যে শহরে বসবাস করেন ১২ হাজার ৫শ ৯৮ জন। গ্রামে বসবাস করেন এক হাজার ৮শ ৬৩ জন।
চন্দনাইশে জনসংখ্যা ২ লাখ ৫২ হাজার ২৩৮ জন, এর বিপরীতে চিকিৎসক রয়েছেন ১৪০ জন। আনোয়ারায় জনসংখ্যা ৩ লাখ ১৯ হাজার ৪৮২ জন, এর বিপরীতে চিকিৎসক ১৪৩ জন। বোয়ালখালীতে জনসংখ্যা ২ লাখ ৫৮ হাজার ৬৭৫ জনের বিপরীতে রয়েছে চিকিৎসক ৩৩৮ জন, বাঁশখালীতে জনসংখ্যা ৫ লাখ ৩৭ হাজার ৫৫৫ জনের বিপরীতে চিকিৎসক আছেন ২০৬ জন, ফটিকছড়িতে জনসংখ্যা ৬ লাখ ৪২ হাজার ৭৬ জনের বিপরীতে চিকিৎসক ১৯৪ জন, হাটহাজারিতে ৪ লাখ ৯৮ হাজার ১৭৯ জনের বিপরীতে চিকিৎসক ৩৭৫ জন, কর্ণফুলীতে ২ লাখ ৩ হাজার ৬৯৭ জনের বিপরীতে চিকিৎসক ৫৬ জন, লোহাগড়ায় ৩ লাখ ২৮ হাজার ২০৬ জনের বিপরীতে চিকিৎসক ১১৬ জন, মিরসরাইয়ে ৪ লাখ ৭২ হাজার ৭৭৭ জনের বিপরীতে চিকিৎসক ৫০ জন, পটিয়ায় ৩ লাখ ৯৭ হাজার ৬৭২ জনের বিপরীতে চিকিৎসক ২৭৪ জন, রাঙ্গুনিয়ায় ৩ লাখ ৯২ হাজার ৮৯৮ জনের বিপরীতে চিকিৎসক ১৮৫ জন, রাউজানে ৩ লাখ ৯৬ হাজার ৩৫০ জনের বিপরীতে চিকিৎসক ২২৪ জন, সন্দ্বীপে ৩ লাখ ২৭ হাজার ৫৫৩ জনের বিপরীতে চিকিৎসক ১২২ জন, সাতকানিয়ায় ৪ লাখ ৫৪ হাজার ৫১ জনের বিপরীতে চিকিৎসক ১৫৮ জন এবং সীতাকুন্ডে ৪ লাখ ৫৭ হাজার ৬৮ জনের বিপরীতে চিকিৎসক ৩৩৩ জন।
চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মাদ ইলিয়াছ চৌধুরী আরো বলেন, প্রতিটি উপজেলায় পর্যাপ্ত ডাক্তার রয়েছেন। জনশুমারির সময় অনেকে শহরে থাকায় তারতম্য দেখা যাচ্ছে। আবাসন সংকটের কারণে চিকিৎসকরা কর্মস্থলে থাকেন না। পরিবার আর বিভিন্ন সুবিধার কারণে তারা শহরে থাকেন। কর্মক্ষেত্র চিন্তা করলে শহরের তুলনায় গ্রামে চিকিৎসক বেশি।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

জেনারেল হাসপাতালে ১৮টি আইসিইউ শয্যার ২২টি ভেন্টিলেটরের ২০টি অকার্যকর

চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে রোগীদের স্বার্থে ২০২০ সালে ১৮টি আইসিইউ শয্যা স্থাপন করা হয়। রোগীদের চাপও ছিল শয্যার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি। এই ১৮টি শয্যার জন্য ২২টি ভেন্টিলেটর থাকলেও বর্তমানে ২০টিই অকার্যকর। বাকি দুটি সচল থাকলেও কর্মক্ষমতা কমে গেছে। যার কারণে প্রতিটি ভেন্টিলেটর ২৪ ঘণ্টা পরপর পর্যায়ক্রমে পরিবর্তন করতে হয়।

করোনাকালীন মুমূর্ষু রোগীদের নির্বিঘ্নে সেবায় কমতি ছিল না। চিকিৎসক থেকে শুরু করে অন্যান্য জনবলও আনা হয় বিভিন্ন স্থান থেকে। কিন্তু মহামারির পর থেকে সেই আইসিইউ ওয়ার্ড এখন অনেকটাই রোগী শূন্য। শয্যা থাকলেও নেই মুমূর্ষু রোগীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভেন্টিলেটর। অন্যান্য যন্ত্রপাতিরও আছে অভাব। রোগীদের চিকিৎসা যারা দিবেন, সেই চিকিৎসক ও নার্সসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীরও সংকট প্রকট। পর্যাপ্ত চিকিৎসক, নার্স, অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী থেকে শুরু করে আইসিইউ পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম না থাকায় বাধ্য হয়ে অনেকটাই টেনেটুনে সেবা দিতে হচ্ছে তাদের। আইসিইউর পর্যাপ্ত সুবিধা না থাকায় এখন এইচডিইউ সেবা দিয়েই দিন পার করছেন সংশ্লিষ্টরা।

আইসিইউ বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক ডা. মৌমিতা দাশ বলেন, কোভিডের সময় আইসিইউগুলো স্থাপন করা হয়। তখন পর্যাপ্ত চিকিৎসক-নার্সসহ অন্যান্য জনবল ছিল। কিন্তু এখন মাত্র দুই জন মেডিকেল অফিসার আছে। সংযুক্তিতে যারা ছিলেন, তারাও এখন নেই। জনবলের খুব সংকট। ১৮টি ভেন্টিলেটর অকার্যকর। মাত্র দুটি ভেন্টিলেটর কার্যকর আছে। তাও ২৪ ঘণ্টা পরপর পর্যায়ক্রমে পরিবর্তন করতে হয়। প্রয়োজনীয় সবগুলো যন্ত্রপাতিরও সংকট আছে। সবমিলিয়ে কোনভাবে সেবা দিয়ে যাচ্ছি। এখন অনেকটাই এইচডিইউর মতোই সেবা চলছে। তবুও চেষ্টা করে যাচ্ছি।

চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আবদুল মান্নান বলেন, হাসপাতালে যোগদানের পর আইসিইউ’র যন্ত্রাংশসহ জনবল ও অবকাঠামোগত যে সমস্যা, তা দেখতে পাই। সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকেও বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। বিষয়টি আমি নিজেও গত নভেম্বর লিখিত আকারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি। একটি আইসিইউ চলতে হলে অবকাঠামো থেকে শুরু করে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা থাকা দরকার। আশা করছি কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।
জানা গেছে, করোনা মহামারী শুরু হওয়ার পর হাসপাতালটিতে বৃহত্তর চট্টগ্রামের জন্য কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতাল হিসেবে ঘোষণা করা হয়। রোগীদের স্বার্থে ২০২০ সালে ১৮টি আইসিইউ শয্যা স্থাপন করা হয়। ওই সময় আইসিইউ পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য সহায়ক স্টাফকে সংযুক্তিতে হাসপাতালে পদায়ন করা হয়। কিন্তু সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে সব সংযুক্তি বাতিল করা হয়। যার কারণে আইসিইউ শয্যা পরিচালনার মতো বর্তমানে প্রয়োজনীয় জনবল নেই।

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ১৮টি শয্যার জন্য ২২টি ভেন্টিলেটর থাকলেও বর্তমানে ২০টিই অকার্যকর। বাকি দুটি সচল থাকলেও কর্মক্ষমতা কমে গেছে। যার কারণে প্রতিটি ভেন্টিলেটর ২৪ ঘণ্টা পরপর পর্যায়ক্রমে পরিবর্তন করতে হয়। বাইপ্যাপ মেশিন ৩৩টি থাকলেও ২৮টিই অকার্যকর। হাই ফ্লো ন্যাসাল ক্যানুলা ৩৯টির মধ্যে ৩৬টি অকার্যকর। চিকিৎসকদের মধ্যে সিনিয়র কনসালটেন্ট নেই। জুনিয়র কনসালটেন্ট আছে মাত্র ২ জন। তাও আবার তারা অস্ত্রোপচারের ক্ষেত্রে এনেসথেসিয়া বিভাগে কাজ করে থাকেন। মেডিকেল অফিসার আছে মাত্র একজন। কিডনি রোগীদের ক্ষেত্রে ডায়ালাইসিসের কোন ব্যবস্থাই নেই। রেসটিরেটরি থেরাপিস্ট, ফিজিওথেরাপিস্ট, নিউট্রিশনিস্ট নেই। অন্যান্য জনবলেরও প্রকট সংকট রয়েছে। যার কারণে সংকটের মধ্যে কোনভাবে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা।

ডাক্তারদের রোগী দেখার ধরন পরিবর্তন করতে হবে:ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ

জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, আমাদের দেশের ডাক্তারদের রোগী দেখার ধরন ও মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। এটাকে দায়িত্ব মনে করতে হবে। শুক্রবার রাতে চট্টগ্রাম নগরীর জিইসি কনভেনশন হলে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতালের নবনির্মিত ভবনে বিশ্বমানের স্পেশালাইজড হাসপাতাল ও সর্বাধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর ডায়াগনস্টিক ল্যাবের শুভ উদ্বোধন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, আমি লন্ডনে দেখেছি, ডাক্তার রোগীর সব কিছু দেখার ও শোনার পরও জিজ্ঞেস করে, ‘আর কোনো কথা আছে কি?’ কিন্তু আমাদের দেশের ডাক্তারদের রোগী দেখার ধরন ও মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। এটাকে দায়িত্ব মনে করতে হবে।
ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে আমাদের বাজেট মাত্র ২-৩ শতাংশ। যে দেশে ২-৩শতাংশ বাজেট দেওয়া হয়, সেখানে হাসপাতালগুলোতে ফ্লোরে রোগী শোয়াবে না, এটি আশা করা যায় না। বড় ধরনের কোনো হাসপাতাল ও পর্যাপ্ত বেড থাকার প্রয়োজন ছিল। গলদ তো গোড়ায়। উন্নত দেশগুলোতে স্বাস্থ্যখাতে কমপক্ষে ৮ শতাংশ, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ১২ শতাংশ বাজেট থাকে। যদি ৮ শতাংশ বাজেট থাকতো, তাহলে সরকারি সেক্টরে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হতো।
চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন হাসপাতালের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এ কিউ এম মোহসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন ও নগর জামায়াতের আমীর আলহাজ শাহজাহান চৌধুরী। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. এ কে এম ফজলুল হক।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, মা ও শিশু হাসপাতালে উন্নতমানের ক্যান্সার ইউনিট স্থাপন করা হয়েছে, যেখানে প্রচুর টাকা ব্যয় করা হয়েছে। কিন্তু তারপরও মানুষ বিদেশে চিকিৎসার জন্য ছুটছে। আমাদের ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলোকে এখনো আইনের আওতায় আনতে পারিনি। একটি ওষুধ দিলে রোগী কেন ভালো হচ্ছে না, সেটি আমরা তদন্ত করছি না। আমরা হয়ত ৩০ শতাংশ চিকিৎসা দিচ্ছি, কিন্তু বাকি ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ রোগী বিদেশে চলে যাচ্ছে। আমাদের যে পরিমাণ রোগী রয়েছে, তাদের জন্য ৫০০ বেডের আরও হাসপাতাল নির্মাণ করা সম্ভব।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ