আজঃ সোমবার ৮ ডিসেম্বর, ২০২৫

অর্থনৈতিকভাবে সরকারের উন্নয়নের চিত্র ভুয়া-আমীর খসরু

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

অর্থনৈতিকভাবে উন্নয়নের যে চিত্র এতদিন সরকার দিয়েছে, সেটা একটা ভুয়া চিত্র বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। সাম্প্রতিক সময়ে উদঘাটন হওয়া দেশের পণ্য রফতানির তথ্যে গরমিল নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে তিনি বলেছেন, আওয়ামী লীগের অর্থনৈতিক উন্নয়নের নামে দেশবাসীর সঙ্গে কতবড় প্রতারণা করেছে, সেটা ক্রমান্বয়ে বেরিয়ে আসছে। গতকাল শনিবার সকালে নগরীর মেহেদিবাগে নিজ বাসভবনে গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে এ প্রতিক্রয়া জানান আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই থেকে এপ্রিল মাসের মধ্যে রফতানি হয়েছে ৪৭ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু গত ৩ জুলাই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, সংশোধনের পর তা ১৩ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার কমে ৩৩ দশমিক ৬৭ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ ১৩ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার রফতানির হিসেব ওলটপালট হয়ে গেছে।
এর প্রতিক্রিয়ায় সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির যে চিত্র, উন্নয়নের যে চিত্র, যেগুলোর কথা বলে দেশের মানুষের ভোটাধিকার, মানবাধিকার, আইনের শাসন, জীবনের নিরাপত্তা কেড়ে নেওয়া হয়, সেই উন্নয়নের চিত্র ক্রমান্বয়ে উন্মোচিত হচ্ছে। সেই চিত্র হচ্ছে একটা ভুয়া চিত্র। ১৪ বিলিয়ন ডলার ভুয়া রফতানি দেখানো হয়েছে, তার ফলশ্রুতিতে কী হয়েছে? আপনার প্রবৃদ্ধি বেশি দেখানো হয়েছে, অর্থনীতির সঙ্গে জিডিপির গ্রোথ বেশি দেখানো হয়েছে, ব্যালেন্স অব পেমেন্টের একটা ভিন্ন চিত্র দেখানো হয়েছে বা দেখাচ্ছে। বস্তুতপক্ষে অর্থনীতির যে মানদণ্ডগুলো আছে, সবগুলোতেই এটার একটা প্রতিফলন আছে।
১৪ বিলিয়ন ডলার বাদ দিলে অর্থনীতির চিত্র কী দাঁড়ায়- সেই ব্যাখা চেয়ে তিনি বলেন, এতদিন পর ধরা পড়ল ১৪ বিলিয়ন রফতানিতে নেই অর্থাৎ দেশের প্রবৃদ্ধি কমে যাচ্ছে, উৎপাদন কমে যাচ্ছে, মিল-ফ্যাক্টরিগুলোতে উৎপাদন ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। দুর্নীতি-লুটপাট করে জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার যে প্রবৃত্তি আওয়ামী লীগের হয়ে গেছে, তার প্রতিফলন ছাড়া এটা আসলে আর কিছুই নয়। চৌদ্দ বিলিয়ন ডলার ভুয়া রফতানির চিত্র দেখানোর ফলে বিবিএসের রিপোর্টগুলো নিয়ে এখন প্রশ্ন উঠে গেছে, এগুলোর সত্যতা সম্পর্কে প্রশ্ন উঠে গেছে।
দেশের অর্থনীতিকে ‘আওয়ামী মার্কা আর্টিফিশিয়াল লুটপাটের অর্থনীতির মডেল’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, কল-কারখানায় গ্যাস নেই, বিদ্যুৎ নেই। ব্যাংক থেকে তারা টাকা নিতে পারছে না, কারণ ব্যাংকের টাকা সরকার নিয়ে যাচ্ছে, না হলে সরকারপন্থি লোকজন বিদেশে পাচার করে যাচ্ছে। আবার ব্যাংকের টাকার সুদও বাড়িয়ে দিয়েছে। শেয়ারবাজার বলেন, ব্যাংক বলেন, ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনগুলো- সব খালি করে ফেলেছে। খালি করে টাকাটা বাইরে পাচারের কারণে রিজার্ভ কমতে কমতে একেবারে তলানিতে এসে গেছে। রিজার্ভ ঠিক রাখার জন্য আমদানি করতে দিচ্ছে না। আমদানি করতে না দেওয়ার কারণে দ্রব্যমূল্য বাড়ছে, সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এই যে একটা আর্টিফিশিয়াল আওয়ামী মার্কা লুটপাটের অর্থনীতির মডেল তারা দাঁড় করিয়েছে, এটা ক্রমান্বয়ে উন্মোচিত হয়ে যাচ্ছে।
বিএনপির শীর্ষ নেতা আমীর খসরু বলেন, শুধু চৌদ্দ বিলিয়ন ডলার ভুয়া রফতানি আয় নয়, এটাই একমাত্র ফিগার নয়, বিভিন্ন খাত থেকে আরও বিভিন্ন ফিগার বেরিয়ে আসবে ক্রমান্বয়ে। তাহলে দেশ আজ অর্থনৈতিকভাবে কোথায় দাঁড়িয়ে আছে? রাজনৈতিকভাবে তো দেশ ধ্বংস হয়ে গেছে। ভোটাধিকার, আইনের শাসন, মানবাধিকার- কিছুই নেই। কিন্তু অর্থনৈতিকভাবে উন্নয়নের যে চিত্র এতদিন সরকার দিয়েছে, সেটা যে একটা কতবড় ভুয়া চিত্র, প্রতারণার চিত্র, সেটাও ক্রমান্বয়ে বেরিয়ে আসছে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

দেশের স্বার্থ বিরোধীদেরকে ক্ষমা করবে না জনগণ : মোমিন মেহেদী

নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির চেয়ারম্যান মোমিন মেহেদী বলেছেন, দেশের স্বার্থ বিরোধীদেরকে ক্ষমা করবে না জনগণ। যেমন ক্ষমা করেনি অতিতের খলনায়কদেরকে, আগামীতেও করবে না। তিনি নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির আয়োজনে ৫ ডিসেম্বর বেলা ১১ টায় বিজয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় উপরোক্ত কথা বলেন।

‘বন্দর বাতিল করা সময়ের দাবি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন প্রেসিডিয়াম মেম্বার বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শান্তা ফারজানা, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব কাজী মুন্নি আলম, যুগ্ম মহাসচিব ওয়াজেদ রানা প্রমুখ। এসময় মোমিন মেহেদী অন্তবর্তী সরকারের সমালোচনা করে বলেন, নোবেল পাওয়ার পর ২০০৬ সালেই তিনি বলেছিলেন বন্দর মুক্ত করে দিন, আমি দেখবো বন্দর ব্যবস্থাপনা; আজ জাতির ক্রান্তিকালে অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশকে খাদের কিণারে রেখে বিদেশী কোম্পানীর হাতে তিনি বন্দর তুলে দিয়ে প্রমাণ করেছেন, তিনি নিজের স্বার্থে এদেশকে খন্ড-বিখন্ড করার পাশাপাশি সর্বোচ্চ ক্ষতির মুখে ফেলে দিতে দ্বিতীয়বার ভাববনে না।

এসময় নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, বন্দর চুক্তি বাতিলের ৭২ ঘন্টার আল্টিমেটাম দিয়েছিলাম। এরমধ্যে দেশ বিরোধী বন্দর চুক্তি বাতিলের ব্যবস্থা গ্রহণ না করে রিট করানো হয়েছে। সেই রিট অনুযায়ী মাননীয় আদালত বন্দর চুক্তির সকল কাজ বন্ধের আদেশ দিয়েছে। কিন্তু চুক্তি বাতিলের দাবিতে আমাদের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। নির্মম হলেও সত্য যখন বাংলাদেশের মানুষ স্বপ্ন দেখেছিলো ড. ইউনূসের হাত ধরে অর্থনৈতিক মুক্তি আসবে, তখন বাংলাদেশের ঋণের রেকর্ড তৈরি হয়ে ২১ ট্রিলিয়ন ডলার হয়েছে, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি হয়েছে, দুর্নীতি স্বয়ং ইউনূস সাহেবের আত্মীয়-স্বজন-পারিষদবর্গ আর পিয়ন-চাপরাশিদের পৃষ্টপোষকতায় অতিতের রেকর্ড ভেঙ্গে এগিয়ে চলছে। আমাদের এক কথা, তাদের এই বন্দর চুক্তি বাতিল করে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।

বোয়ালখালী পোপাদিয়া ৭;নং ওয়ার্ড় বিএনপির উঠান বৈঠক ধানের শীষে ভোট দেয়ার আহ্বান।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী-চান্দগাঁও) আসনে বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর সমর্থনে বোয়ালখালীর ৬নং পোপাদিয়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড় বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যাগে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

দিপক কুমার লালার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ্ব আজিজুল হক চেয়ারম্যান, প্রধান বক্তা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য, বোয়ালখালী উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ন আহবায়ক ও পোপাদিয়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাবেদ মেহেদী হাসান সুজন, বিশেষ অতিথি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ইউপি সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার মহসিন খান তরুণ,পোপাদিয়া ইউনিয়ন নির্বাচন সমন্বয়কারি আলহাজ্ব জাকের হোসেন , যুগ্ন আহবায়ক আবুল

হাশেম,বোয়ালখালী উপজেলা বিএনপি’র সাবেক যুগ্ম সংগঠনিক সম্পাদক ও পোপাদিয়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি মোসলেম মিয়া। দক্ষিণ জেলা শ্রমিক দলের অর্থ সম্পাদক ও পোপাদিয়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ দিদারুল আলম( রিটনমেম্বার), পোপাদিয়া ইউনিয়ন বিএনপি’রযুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এসএম ইকবাল ,সাবেক ছাত্রদল নেতা মো নাজিম উদ্দীন, বিমল আচার্য়্য বাসু,মাস্টার নিপক লালা,সুনীল সুত্রধর, প্রবীর দাশ,ঝাউতলা পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি জয়দাশ লালু,নিরুপম আচার্য্য,রুপক লালা, প্যানেলে চেয়ারম্যান হাসান চৌধুরী ,শ্রমিক দল নেতা হোসেন চৌধুরী, চরণদ্বীপ ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন সম্পাদক বেলাল হোসেন,

বক্তব্য রাখেন কৃষকদল বোয়ালখালী উপজেলার যুগ্ন আহবায়ক মোহাম্মদ ওসমান,যুগ্ন আহ্বায়ক আলমগীর, শ্রমিকদল বোয়ালখালী উপজেলার সিনিয়র সহ-সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ বেলাল।তাজুল ইসলাম, এমদাত আনসারি,নজরুল ইসলাম বাবু ,টুটুল,সিদ্দিক আজাদ রিহাদ,বেলাল সাহেব, রাইহান,আজাদ খান,লোকমান, আবদুল সালাম ছোটন,জাবেদ,শ্রমিকদল নেতা সাইফুল আলম । এন এম টিপু প্রমুখ। বক্তব্যরা বলেন
“বিএনপির প্রতীক ধানের শীষ গণমানুষের প্রতীক। যেই খানেই ধানের শীষের প্রচারণা চলছে সেখানেই জনজোয়ার সৃষ্টি হচ্ছে।” তিনি আগামীর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৮ বোয়ালখালী আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহকে ধানের শীষে ভোট দিয়ে বোয়ালখালীর উন্নয়নে সহযোগী হওয়ার জন্য এলাকাবাসীর প্রতি জোর আহবান জানান।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ