আজঃ বৃহস্পতিবার ১৯ জুন, ২০২৫

চট্টগ্রাম জেলা:

ফটিকছড়ি বখতপুরের ক্যান্সার আক্রান্ত এক শিক্ষকের মেয়ের বাঁচার আকুতি

মাসুদুল ইসলাম মাসুদ ফটিকছড়ি প্রতিনিধি:

ফটিকছড়ি:

ছোট্ট ইনায়াতের জন্য বাঁচতে চান ক্যানসারে আক্রান্ত মা নুসরাত জাহান। ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীর নাম নুসরাত জাহান, বয়স ৩১,  পিতা : মরহুম আবুল কামাল (মাস্টার), মাতা : মরহুম খুরশিদা বেগম। বখতপুর ,শান্তিরহাট, ওয়ার্ড নং : ০৩, থানা : ফটিকছড়ি,চট্টগ্রাম পিতা ছিলেন একজন শিক্ষক। কালাম মাস্টার নামে পরিচিত। নুসরাত জাহান তারই মেয়ে। নুসরাতের কোল জুড়ে আছে একটি ফুটফুটে সন্তান। ২২ মাস বয়সী সন্তানের নাম ইনায়েত হাসান। বাবা মা সখ করে বাবার নামের সাথে মিল রেখে নাম রেখেছে ইনায়েত হাসান। ইনায়েতের বাবার নাম রাকিব হাসান। বাবা রাকিব হাসান আজ বড়ই অসহায়। জীবনের অর্ধাঙ্গিনী চোখের সামনে আস্তে আস্তে চলে যাচ্ছে এক গভীর অনিশ্চয়তার দিকে। চোখে মুখে অন্ধকার দেখতেছেন নুসরাতের স্বামী রাকিব। গভীর ভালবাসার মানুষ আস্তে আস্তে জীবনের বাঁধন করে ফেলতেছে একটু একটু আলগা। চোখের সামনে এক পা করে করে চলে যাচ্ছে তাকে একা করার পথে। নুসরাতের স্বামী রাকিব হাসান জানান, ১১ মাস আগে ডেঙ্গু জ্বর সন্দেহে রক্ত পরীক্ষা করান নুসরাত জাহানকে। সে সময় অন্যান্য পরীক্ষায় তাঁর শরীরে ধরা পরে ব্লাড ক্যানসার। এর পর থেকেই তাঁর চিকিৎসায় সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করেছেন স্বামী মোহাম্মদ রকিব হাসান। তিনি একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছেন। পরিবার নিয়ে থাকেন চট্টগ্রাম শহরে। রকিব হাসান বলেন, এখন পর্যন্ত সবটুকু সম্বল দিয়ে স্ত্রীর চিকিৎসা চালিয়েছেন তিনি। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, নুসরাত কে  সুস্থ হতে বোনম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্টেশন (বিএমটি) বা স্টেম সেল প্রতিস্থাপন করতে হবে, যার আনুমানিক খরচ ৩০ থেকে ৩৫ লাখ টাকা। এই চিকিৎসা ব্যয় বহন করা তাঁদের পক্ষে সম্ভব নয়। এ অবস্থায় স্ত্রীকে সুস্থ করার জন্য সবার কাছে সাহায্যের জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।

এদিকে, ক্যান্সার আক্রান্ত নুসরাত বলেন আমার বাপের বাড়ি ফটিকছড়ি। আমার জন্ম ফটিকছড়ি। আমি জানি আমার ফটিকছড়ির  মানুষ খুব মানবিক। মানবিক কাজ করে ফটিকছড়ির অনেক অসুস্থ মানুষ সুস্থতার পথে ফিরে এনেছেন আল্লাহর দয়ায়। আমি আমার ফটিকছড়ির সকল স্তররের মানবিক সংগঠন, মানবিক টিম, মানবিক হৃদয়ের মানুষ সকলের কাছে সাহায্যের আবেদন করছি। আমি আমার জন্য না, আমি বাঁচতে চাই আমার কলিজার টুকরা ইনায়াত এর জন্য তার বাবার জন্য।  আমি তাদের অনেক ভালবাসি। দয়া করে আমার স্বামী সন্তানের কাছে থাকতে দেন।

আমার সন্তানের জন্য আমাকে বাঁচান।  নুসরাতের এই আকুতি শুনে হৃদয় টা ভেঙ্গে চুরমার হয়ে গিয়েছিল। আসলেই পৃথিবীর বড়ই নিষ্ঠুরতম। তা নাহলে কেন বাই এমন হয় নুসরাতদের সাথে।
মাকে দেখলেই চোখে-মুখে উচ্ছ্বাস ভেসে ওঠে ২২ মাস বয়সী শিশু ইনায়াত হাসানের। মা দেখলেই বাবার কোল  থেকে ঝাঁপ দিয়ে পড়তে চায় মায়ের কোলে কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার কারণে ছেলেকে খুব বেশি কাছে পাওয়া হয় না নুসরাতের। প্রায় সময় পরে থাকতে হয় হাসপাতালের বিছানায়। মা কেন হাসপাতালের শয্যায়, সেটি বোঝারও বয়স  এখনো হয়নি ইনায়াতের।
ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত গৃহবধূ নুসরাত জাহান (৩১)। এর মধ্যে সন্তানের চেহারা দেখেই কিছুটা ভালো থাকার চেষ্টা করলেও যখন মনে পরে তার চিকিৎসার জন্য তো অনেক টাকার প্রয়োজন তখন বাঁচার স্বপ্ন হারিয়ে পেলে। এই ছোট্ট ইনায়াতের জন্য বাঁচতে চান নুসরাত। আসুননা আমরা সবাই আমাদের এক দিনের নাস্তার খরচটা নুসরাতের চিকিৎসার জন্য তার স্বামীর হাতে তুলে দি। তার স্বামী বলেন, মাসুদ ভাই আজ আমি অসহায়। ভাই আমার স্ত্রীর জন্য একটু সাহায্যের বাড়াতে বলেন সবাইকে।  আমি দুনিয়ার কিছু চাইনা শুধু আমার স্ত্রী কে চাই। কেন আমি তাকে এত ভালবাসলাম, কেন এত কাছে টেনে নিলাম। কেনই বা আমাকে ছেড়ে চলে যেতে চাচ্ছে। আমার স্ত্রীর জন্য আপনারা এগিয়ে আসুন। আমি আপনাদের একজন অসহায় ভাই , এক অসহায় বোনের জন্য সাহায্য চাচ্ছি। নুসরাত কে সাহায্যের জন্য বা যোগাযোগের জন্য
*যোগাযোগের ঠিকানা :*
নাম : মোহাম্মদ রকিব হাসান
ঠিকানা : গরিব উল্লাহ হাউসিং সোসাইটি, চট্টগ্রাম
বিকাশ/নগদ : *+8801911952486*
[email protected]
Bank Name: Dutch Bangla bank Limited
Branch: 129-O. R. Nizam Road Branch, Chattogram, Bangladesh
Account Name: Mohammad Rokib Hasan
Account No: 1291510002627
Routing No: 090151480
সাহায্য পাঠানোর জন্য যোগাযোগ করা যাবে রকিব হাসানের মুঠোফোন (০১৯১১৯৫২৪৮৬) নম্বরে। একই নম্বরে বিকাশ ও নগদের মাধ্যমে পাঠানো যাবে সাহায্য। এ ছাড়া ডাচ্‌–বাংলা ব্যাংক ও আর নিজাম রোড শাখার হিসাব (১২৯১৫১০০০২৬২৭) নম্বরেও পাঠানো যাবে আর্থিক সহায়তা।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চট্টগ্রামে থানায় অস্ত্র লুটে জড়িত ‘ব্লেড মাসুম’ গ্রেফতার।

চট্টগ্রাম মহানগরের পাহাড়তলী থানায় সংঘটিত অস্ত্র লুটের ঘটনার সঙ্গে ‘জড়িত’ সাইদুর রহমান মাসুম ওরফে ‘ব্লেড মাসুম’ (২৮) নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) নগর পুলিশ ভবনের কনফারেন্স কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান সিএমপি’র পশ্চিম জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার হোসাইন মোহাম্মদ কবির ভূঁইয়া। এ সময় তার কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে একটি ৭ দশমিক ৬২ এমএম পিস্তল, চার রাউন্ড গুলি ও দুটি ম্যাগাজিন।

‘ব্লেড মাসুম’ দীর্ঘদিন ধরে নগরজুড়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিল জানিয়ে জানিয়ে উপ-পুলিশ কমিশনার বলেন, পাহাড়তলী থানার ওসি মো. বাবুল আজাদের নেতৃত্বে এসআই জসীম উদ্দীন ও সঙ্গীয় ফোর্স বুধবার (১৮ জুন) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টা থেকে জেলেপাড়া রানী রাসমণিঘাট ওভারব্রিজের নিচে চেকপোস্ট পরিচালনা করে। রাত ১২টা ৫০ মিনিটে মাসুম পায়ে হেঁটে সাগরিকা রোড চৌরাস্তার দিকে যাওয়ার সময় সন্দেহ হলে পুলিশ তাকে থামতে বলে। এসময় সে পালানোর চেষ্টা করলে তাকে ধাওয়া দিয়ে গ্রেফতার করা হয়।

তিনি বলেন, তল্লাশিতে মাসুমের কোমরে বেল্টে ঝোলানো অবস্থায় একটি কালো রঙের পিস্তলের খোলস, একটি ৭.৬২ এমএম পিস্তল, লোড করা ম্যাগাজিনে চার রাউন্ড গুলি এবং একটি খালি ম্যাগাজিন উদ্ধার করা হয়।
উপ-পুলিশ কমিশনার হোসাইন মোহাম্মদ কবির ভূঁইয়া বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে মাসুম জানায়, গত ৫ আগস্ট পাহাড়তলী থানায় হামলা, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটে

জড়িত সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে সে অস্ত্র ও গুলি সংগ্রহ করে। এরপর তা নিজের হেফাজতে রেখে বিভিন্ন ছিনতাই ও ডাকাতির কাজে ব্যবহার করে আসছিল। মাসুম ও তার অজ্ঞাতনামা সহযোগীরা পাহাড়তলী, টোল রোড, পতেঙ্গা সৈকত এবং বন্দর এলাকায় পথচারী, সমুদ্র সৈকতে বেড়াতে আসা পর্যটক, যাত্রী ও পণ্যবাহী গাড়িচালকদের অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে মালামাল লুটে নিত। তার বিরুদ্ধে ডাকাতির প্রস্তুতির একটি পুরনো মামলাও রয়েছে।

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি-জেলা জজের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন ১ জুলাই।

ভূমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত নথি জালিয়াতির মামলায় কক্সবাজারের সাবেক জেলা প্রশাসক, সাবেক জেলা ও দায়রা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের জন্য ১ জুলাই সময় নির্ধারণ করেছেন আদালত। মঙ্গলবার চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মিজানুর রহমান এ আদেশ দিয়েছেন।

এদিন মামলার ধার্য তারিখে অন্তবর্তী জামিনে থাকা পাঁচ আসামি আদালতে হাজির ছিলেন। এরা হলেন- কক্সবাজারের সাবেক জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. রুহুল আমিন, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ সাদিকুল ইসলাম তালুকদার, ওই আদালতের স্টেনোগ্রাফার জাফর আহমদ, আইনজীবী মোস্তাক আহমদ চৌধুরী এবং জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নাজির স্বপন কান্তি পাল।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কৌঁসুলি কাজী ছানোয়ার আহমেদ লাবলু বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আসামিরা আদালতে হাজিরা দিয়েছেন। তাদের অন্তবর্তী জামিনের মেয়াদ অভিযোগ গঠনের শুনানির দিন ১ জুলাই পর্যন্ত বর্ধিত করেছেন আদালত।

মামলার নথিপত্র পর্যালোচনায় জানা গেছে, কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ি এলাকায় কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণের প্রায় ২০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে স্থানীয় বাসিন্দা এ কে এম কায়সারুল ইসলাম চৌধুরী ২০১৪ সালের ১৯ নভেম্বর আদালতে মামলাটি দায়ের করেছিলেন।এতে কক্সবাজারের তৎকালীন জেলা প্রশাসক মো. রুহুল আমিনকে প্রধান আসামি করে ২৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছিল। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে তদন্তের জন্য দুদককে নির্দেশ দেন।

কিন্তু তৎকালীন জেলা ও দায়রা জজ মো. সাদিকুল ইসলাম তালুকদার মামলার এক নম্বর আসামি রুহুল আমিনের নাম বাদ দিয়ে নথিপত্র পাঠান দুদকের প্রধান কার্যালয়ে।জেলা প্রশাসক মো. রুহুল আমিনের নাম বাদ দেওয়ার ঘটনা জানতে পেরে একই আদালতে বাদী কায়সারুল ইসলাম চৌধুরী জেলা প্রশাসক রুহুল আমিন, জেলা জজ সাদিকুল ইসলাম তালুকদারসহ সাতজনের বিরুদ্ধে জালিয়াতির মামলা করেন।

ওই মামলার তদন্ত শেষে দুদকের কক্সবাজার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন ২০২৪ সালের ১ জুলাই আদালতে পাঁচজনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।তদন্তে নথি জালিয়াতির ঘটনায় সহযোগিতা করায় সাবেক জেলা প্রশাসক ও জেলা জজ ছাড়াও আসামি করা হয় বাদীপক্ষের

আইনজীবী মোস্তাক আহমদ চৌধুরী, জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নাজির স্বপন কান্তি পাল এবং জেলা ও দায়রা জজ আদালতের স্টেনোগ্রাফার মো. জাফর আহমদকে।দুদকের কক্সবাজার আদালতের সরকারি কৌঁসুলি আবদুর রহিম ও কক্সবাজারের সাবেক অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) এস এম শাহ হাবিবুর রহমানকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

চলতি বছরের ২১ জানুয়ারি কক্সবাজারের বিশেষ জজ আদালতে জালিয়াতির বিষয়ে দুদকের দেওয়া প্রতিবেদনের ওপর শুনানি হয়। ২৩ জানুয়ারি আদালত ওই প্রতিবেদন আমলে নিয়ে অভিযুক্ত পাঁচজনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। পরে তারা আদালতে হাজির হয়ে অন্তর্র্বতী জামিন পান। সম্প্রতি মামলাটি চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতে বিচারের জন্য স্থানান্তর করা হয়।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ