আজঃ শুক্রবার ১৪ মার্চ, ২০২৫

কালুরঘাট সেতু বোগ সারেনি গাড়ি চলবে এক মাস পর বুয়েটের বিশেষজ্ঞ টিমের সেতু পরিদর্শন

এম মনির চৌধুরী রানা বোয়ালখালী

চট্টগ্রামে কালুরঘাট সেতুর উপর গাড়ি চলাচলের জন্য আরও এক মাস অপেক্ষা করতে হবে। আজ দুপুরে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) বিশেষজ্ঞ দলের ৩ সদস্যের প্রতিনিধি সেতুর কাজের সর্বশেষ অগ্রগতি পরিদর্শন করেন। সংস্কারকাজ পর্যবেক্ষণ শেষে কালুরঘাট সেতুতে যানবাহন চলার পক্ষে ‘মত’ দিয়েছেন তারা। পরির্দশন শেষে সেতুর যে সামান্য কাজ বাকি সেগুলো সম্পন্ন করাসহ গাড়ি চলাচলের জন্য সেতু উন্মুক্ত করে দেয়ার ব্যাপারে রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়েছেন বুয়েট বিশেষজ্ঞরা।
বুয়েট বিশেষজ্ঞ টিমের প্রধান বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. সাইফুল আমীনের নেতৃত্বে তিন সদস্যের প্রতিনিধি দল গতকাল সেতু পরিদর্শন করেন। বুয়েটের বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধানে জীর্ণশীর্ণ কালুরঘাট সেতুটি গত বছরের ১ আগস্ট থেকে সংস্কার কাজ চলছে। রেলওয়ের প্রকৌশলীরা জানান, প্রায় ৪৩ কোটি টাকা ব্যয়ে বুয়েট প্রকৌশলীদের পরামর্শে সংস্কার করা হচ্ছে কালুরঘাট সেতুটি। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বলছে, গাড়ি চলাচলের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত কালুরঘাট সেতু। সামান্য কিছু রঙের এবং ফিনিশিংয়ের কাজ বাকি আছে। বুয়েটের বিশেষজ্ঞরা গাড়ি চলাচলের জন্য সংকেত দিলেই যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে বলে জানান সেতু সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীরা। এর আগে গত শুক্রবার রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব আবদুল বাকী সংস্কারাধীন কালুরঘাট সেতু পরিদর্শনে যান। এ সময় যান চলাচলের জন্য সেতুটি কখন স্বাভাবিক হবে জানতে চাইলে রেল সচিব বলেন, বুয়েটের বিশেষজ্ঞ টিমের তত্ত্বাবধানে সেতুর সংস্কার কাজ চলছে। সংস্কার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। আর সামান্য কিছু কাজ বাকি আছে। বুয়েটের বিশেষজ্ঞ টিমের সদস্যরা পরির্দশনে আসবেন। তারা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে সেতুতে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে। ধারণা করছি আগামী এক মাসের ভিতর যানচলাচল স্বাভাবিক হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের সেতু প্রকৌশলী জিসান দত্ত বলেন, আজকে (গতকাল) বুয়েটের বিশেষজ্ঞরা সেতু পরির্দশনে এসেছেন। প্রথমে উনাদের নিয়ে আমরা সকালে সিআরবিতে মিটিং করেছি। এরপর দুপুর ১টায় উনাদের নিয়ে সেতু এলাকায় এসেছি। উনারা সেতু পরিদর্শন করেছেন। সেতুর সংষ্কার কাজের বিষয়ে বুয়েটের বিশেষজ্ঞ দল সন্তুুষ্টি প্রকাশ করেছেন। তবে এখনো পর্যন্ত অল্প কিছু কাজ বাকি আছে। ব্রিজ রং ও স্ট্রিট লাইট বসানোর কাজ বাকি আছে। এসব কাজ এক মাসের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে। এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে গাড়ি চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে।
জানা গেছে, গেটের দায়িত্বরতরা বারণ করলেও তাদের কথা শুনতে নারাজ চালকরা। উল্টো চালকরা দায়িত্বরতদের ধমক দিয়ে বসেন। পরে বাধ্য হয়েই গাড়ি উঠতে দেওয়া হয়। নির্দেশনা অমান্য করে বেপরোয়াভাবে যানবাহন চলাচলের জন্য বিভিন্ন সময় ঘটছে দুর্ঘটনা। গত ২ সেপ্টেম্বর দুপুরে তেলবাহী একটি ওয়াগন শহরের দিকে যাচ্ছিল। এ সময় সিগন্যাল না মেনে সেতুতে ওঠে এলেই বেপরোয়া কয়েকটি মোটরসাইকেল ওয়াগনটির সামনে এসে পড়ে। তবে ট্রেনের গতি ধীর থাকায় কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি। এরপর গত ৭ সেপ্টেম্বর রাত ২টার দিকে অতিরিক্ত গতির ফলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সেতুর রেলিং (নিরাপত্তা বেষ্টনী) ভেঙে একটি জিপ কর্ণফুলী নদীতে পড়ে যায়। এ সময় গাড়িতে থাকা দুজনকে উদ্ধার করে স্থানীয়রা।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

এনআইডি পরিষেবা নতুন কমিশনে স্থানান্তরের পরিকল্পনায় চট্টগ্রামে মানববন্ধন।

জাতীয় পরিচয় পত্র (এনআইডি) পরিষেবা স্বাধীন নির্বাচন কমিশন হতে সংবিধিবদ্ধ নতুন কমিশনে স্থানান্তরের কূট পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম অঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত লাভ লেইন মোড়ে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচী পালন করা হয়। চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বশির আহমেদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত কর্মসূচীতে

আঞ্চলিক ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশ নেন। মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচী পালনকালে নির্বাচন কর্মকর্তারা বলেন, জাতীয় পরিচয় পত্রকে (এনআইডি) বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন থেকে নতুন একটি কমিশনে নিয়ে যাওয়ার অপচেষ্টা রাতের ভোটের আয়োজক ও কুশীলবদেও সাজানো একটি ষড়যন্ত্র ছিল। একই অবস্থা সামনের দিনগুলোকে আরও বেশি অস্থির করে তুলবে বলে আমরা আশঙ্কা করছি। নির্বাচন কমিশনে ৩৫টি বা তার বেশি তথ্য উপাত্ত বোনাস হিসেবে আসেনি। এটি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদেও দিনরাত

পরিশ্রমের ফল। ভোটার তালিকা প্রণয়ন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সাংবিধানিক দায়িত্ব। যদি সকল তথ্য ভান্ডারকে একসাথে করতে হয় এবং স্বাধীন কর্তৃপক্ষের অধীনে নিতে হয় তাহলে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন একটি সর্বোত্তম সাংবিধানিক ও শক্তিশালী জাতীয় প্লাটফর্ম হিসেবে বিবেচিত হওয়া অতি স্বাভাবিক।

কর্মসূচীতে বক্তারা আরও বলেন, এক বা একাধিক
নির্বাচন কমিশনার নিয়োগদান করে এনআইডিসহ অন্যান্য তথ্য ভান্ডারকে আরও সুসংগত করা যায়। নির্বাচন
কমিশনকে একই সময়ে বিদায় না দিয়ে প্রতি দুই বছর অন্তর অন্তর নিয়মতান্ত্রিকভাবে দুই জন করে নিয়োগ ও বিদায় নিলে তথ্য ভান্ডারসহ নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে আরও
সুশৃঙ্খলতায় আনা যায় এবং মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদে সিনেটের মত জাতীয় অভিজ্ঞতা ও ধারাবাহিকতাও রক্ষা করা সম্ভব। এতে করে আমাদের ঘুণেধরা ও ক্ষয়িষ্ণু সহমর্মিতা রক্ষা করাসহ জাতীয় স্বার্থ ও সংহতি আরো উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে।

বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনকে সাংবিধানিক অতি মর্যাদা বিবেচনা করে তাকে কর্মহীন করা ও তার অর্জিত কর্মক্ষমতাকে কেড়ে নেয়ার অর্থ হলো ধর্মীয় গ্রন্থকে না পড়ে গিলাব বেঁধে উপরের থাকে তুলে রাখা একই অন্ধত্ব ও জাতীয় বিভ্রান্তি। অন্যথায় ডাল হৌসির নীতির মত এক ডিপার্টমেন্টের অর্জনকে অন্য ডিপার্টমেন্টে/কমিশনে নিয়ে গেলে বিভিন্ন বিভাগের

ইনোভেশনসহ জাতীয় উন্নয়নের মনোবল ধ্বংস হতে পারে। তাই জাতীয় পরিচয় পত্র (এনআইডি) পরিষেবা বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের অধীনে রাখার জোর দাবী জানান নির্বাচন কর্মকর্তারা।

সাড়ে ৫ লাখ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়াবে চসিক

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনে ৫ লক্ষ ৬০ হাজার শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। এর মধ্যে ৬-১১ মাসের ৯০ হাজার এবং ১২-৫৯ মাসের ৪ লাখ ৭০ হাজার শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়াবে চসিক। বৃহস্পতিবার টাইগারপাসস্থ চসিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনের পর চিকিৎসক ও গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে মতবিনিময়কালে এ তথ্য জানান চট্টগ্রাম সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। এসময় তিনি ক্যাম্পেইন সফল করার বিষয়ে চসিকের স্বাস্থ্য বিভাগের প্রস্তুতি সম্পর্কে অবগত হয়ে দিক-নির্দেশনা দেন।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এলাকায় উক্ত ক্যাম্পেইন সফল ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার করার লক্ষ্যে ব্যপক প্রস্তুতি গ্রহন করা হয়েছে। যথাক্রমে কেন্দ্রীয় এ্যাডভোকেসী ও পরিকল্পনা সভা আয়োজন, জোন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে এ্যাডভোকেসী ও পরিকল্পনা সভা আয়োজন, ওয়ার্ড পর্যায়ে স্বেচ্ছাসেবকদের প্রশিক্ষন, প্রতিটি ওয়ার্ডে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল বিতরণ, ব্যপকভাবে মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ, সকল আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা, মসজিদের খতিব ও ইমাম সাহেবদের দিয়ে প্রচারণার উদ্যোগ নিয়েছে চসিক ।

শনিবার (১৫ মার্চ) চসিকের সাতটি ইপিআই জোনের আওতায় ৪১ ওয়ার্ডে ১ হাজার ৩২১টি কেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এ ক্যাম্পেইন চলবে। ৬-১১ মাসের শিশুকে ১ লাখ ইউনিটের নীল রঙের ও ১২-৫৯ মাসের শিশুকে ২ লাখ ইউনিটের লাল রঙের ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
চসিক মেয়র জানান, জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন সফল করার লক্ষ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে চসিক। ক্যাম্পেইনে বাদ পড়া শিশুদের চসিকের ব্যবস্থাপনায় চসিক পরিচালিত দাতব্য চিকিৎসালয়, নগর স্বাস্থ্য কেন্দ্র, ইপিআই কেন্দ্রে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। শিশুদের রাতকানা রোগ প্রতিরোধ এবং অপুষ্টি ও মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষার জন্য মা, বাবা, অভিভাবকদের প্রতি আহ্বান জানান মেয়র।

মেয়র জানান, ক্যাম্পেইন চলাকালে মা ও শিশুর পুষ্টি নিশ্চিতকরণে গর্ভবতী ও প্রসূতি মা’দের স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পরিমাণে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ প্রাণিজ খাবার (মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, কলিজা) এবং উদ্ভিজ্জ খাবার (হলুদ ফল, রঙিন শাক-সবজি) খাওয়াতে পরামর্শ দেওয়া হবে। জন্মের পর এক ঘণ্টার মধ্যে শিশুকে শাল দুধ খাওয়ানোসহ প্রথম ছয় মাস শিশুকে শুধু মায়ের দুধ খাওয়ানোর বিষয়ে পুষ্টিবার্তা প্রচার করা হবে। ছয় মাস পূর্ণ হলে মায়ের দুধের পাশাপাশি ঘরে তৈরি সুষম খাবার পরিমাণ মতো খাওয়াতে হবে।
এর আগে ২০২৪ সালের ১ জুন অনুষ্ঠিত জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনে চসিকের অর্জনের হার ৯৯ শতাংশ।

৬-১১ মাসের ৮৮ হাজার ৫৯০ শিশুর লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ৮৭ হাজার ৯৫৭ শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছিল। অন্যদিকে ১২-৫৯ মাসের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪ লাখ ৭১ হাজার ৯৫০ শিশু। এর বিপরীতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার ৯৫৯ শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছিল। অর্জনের হার ৯৯ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ ইমাম হোসেন রানা, স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ হোসনে আরা, সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ রফিকুল ইসলাম, ডাঃ তপন কুমার চক্রবর্তী, জোনাল মেডিকেল অফিসার ডাঃ সুমন তালুকদার, ডাঃ আকিল মাহমুদ নাফে, ডাঃ আবদুল মজিদ সিকদার, ডাঃ শর্মীলা রায়, ডাঃ মামুন রশিদ।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ