আজঃ বৃহস্পতিবার ২২ মে, ২০২৫

চট্টগ্রাম ওয়াসার ৫,১৫২ কোটি টাকার প্রকল্পে মানুষ যুক্ত হচ্ছে উন্নত পয়ঃনিষ্কাশন সেবায়

নিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ (ওয়াসা)’র প্রকল্পে চট্টগ্রাম অঞ্চলের মানুষ যুক্ত হবে উন্নত পয়ঃনিষ্কাশন সেবায়। বন্দর নগরীর কালুরঘাট ও বাকলিয়া অঞ্চলের জন্য কেন্দ্রীয় পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে ৫ হাজার ১৫২.৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ের প্রকল্পটি হাতে নিয়েছে ওয়াসা। প্রকল্পটি সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুমোদন করা হয়েছে।

জানা গেছে, ২০১৭ সালে চট্টগ্রামে কেন্দ্রীয় পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার জন্য একটি মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করা হয়েছিল। সেই পরিকল্পনায় শহরটিকে ছয়টি অঞ্চলে ভাগ করা হয়। এই প্রকল্পটি সেই মাস্টারপ্ল্যানের আওতায় দ্বিতীয় বৃহৎ উদ্যোগ।

প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে ২০৩৫ সালের মধ্যে কালুরঘাট ও বাকলিয়া এলাকার ৪ লাখ মানুষ এবং ২০৭০ সালের মধ্যে ১৮ লাখ মানুষ পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনার আওতায় আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রকল্পটি ১১ কিলোমিটার প্রধান স্যুয়ার লাইন, ৭০ কিলোমিটার শাখা স্যুয়ার লাইন, ৭০ কিলোমিটার সার্ভিস লাইন, ৯৩২টি ম্যানহোল এবং ১৪

 

হাজার গৃহসংযোগ ও ১৪ হাজার ক্যাচপিট স্থাপন করা হবে। এছাড়া প্রকল্পের অধীনে কালুরঘাটের হামিদচর এলাকায় দৈনিক ৬০ হাজার ঘনমিটার সক্ষমতার একটি ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট নির্মাণ করা হবে।
জানা গেছে, চট্টগ্রাম নগরীতে বর্তমানে দৈনিক প্রায় ৪০০ মিলিয়ন লিটার পয়ঃবর্জ্য উৎপন্ন হয়। নালা-খাল গড়িয়ে এসব বর্জ্য যায় কর্ণফুলী ও হালদা নদীতে, জোয়ার-ভাটার টানে যার শেষ ঠিকানা হয় বঙ্গোপসাগর। বর্তমানে দৈনিক ৫৩৯ ঘনমিটার ফিক্যাল স্লাজ (মানব বর্জ্য) জমা হয়

সেপটিক ট্যাংকে। এর মধ্যে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও এনজিওর মাধ্যমে মাত্র ৩৫ ঘনমিটার পরিশোধনের ব্যবস্থা রয়েছে। বাকিগুলো নদী ও সাগরে গিয়ে পড়ে।
চট্টগ্রাম ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী মাকসুদ আলম বলেন, চট্টগ্রাম শহরের মানুষের সুপেয় পানির উৎস কর্ণফুলী ও হালদা নদীকে বাঁচাতে হলে সব এলাকাকে স্যুয়ারেজ ব্যবস্থাপনায় আওতায় আনতে হবে।

ওয়াসা সূত্র জানায়, প্রকল্পটির মোট ব্যয়ের মধ্যে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) ঋণ সহায়তা দেবে প্রায় ৪ হাজার ১৪৪ কোটি টাকা, বাংলাদেশ সরকারের ঋণ দেবে প্রায় ৫৮১.৫৬ কোটি টাকা, সরকার অনুদান দেবে ৩৮৭.৭১ কোটি টাকা এবং চট্টগ্রাম ওয়াসার নিজস্ব অর্থ রয়েছে ৩৯ কোটি টাকা।

এদিকে প্রকল্পটির ভূমি অধিগ্রহণ ও উন্নয়নের জন্য ‘চট্টগ্রাম মহানগরীর কালুরঘাট এলাকায় পয়ঃশোধনাগার নির্মাণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ’ শীর্ষক আরেকটি প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। ২ হাজার ১৫৪ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটির অধীনে কালুরঘাট এলাকায় ৭৮ একর জমি অধিগ্রহণ করা হবে। প্রকল্প ব্যয়ের মধ্যে ১ হাজার ২৯২ কোটি টাকা বাংলাদেশ সরকারের ঋণ ও বাকি ৮৬২ কোটি টাকা অনুদান।

ভূমি অধিগ্রহণ প্রকল্পটির অধীনে জলাশয় বা নিচু ভূমি প্রায় ৩ মিটার পর্যন্ত উঁচু করা হবে। প্রকল্পটি মূল্যায়ন কমিটি ও প্রি-একনেক সভার অনুমোদন পেয়ে বর্তমানে একনেকে ওঠার অপেক্ষায় আছে।
চট্টগ্রাম ওয়াসার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালক মো. নুরুল আমিন বলেন, প্রকল্পটির মেয়াদ ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে ২০৩২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রথম তিন বছর ডিজাইন, ড্রইং ও দরপত্র আহ্ববান প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে চতুর্থ বছর থেকে পুরোদমে নির্মাণ কাজ করা হবে।

এদিকে শহরের পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনার জন্য ২০১৭ সালে স্যুয়ারেজ মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করে ওয়াসা কর্তৃপক্ষ। এর আওতায় চট্টগ্রাম শহরকে ছয়টি ক্যাচমেন্ট এলাকায় ভাগ করা হয়।
প্রণীত মাস্টারপ্ল্যানের সুপারিশ অনুযায়ী, ২০১৮ সালের নভেম্বরে প্রথম ক্যাচমেন্ট প্রকল্প অনুমোদন পায়। কিন্তু প্রকল্পটি বড় বিলম্বের মুখে পড়েছে। শুরুতে প্রকল্পটির ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩ হাজার ৮০৮ কোটি টাকা। সেই ব্যয় বেড়ে এখন দাঁড়াচ্ছে ৪ হাজার ৪০৮ কোটি টাকা। তবে ব্যয় বাড়ানোর চূড়ান্ত অনুমোদন এখনও পাওয়া যায়নি।
প্রকল্পটির অধীনে দৈনিক ১০ কোটি লিটার বর্জ্য

 

পরিশোধন ক্ষমতাসম্পন্ন স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট এবং দৈনিক ৩০০ ঘনমিটার পরিশোধন ক্ষমতাসম্পন্ন একটি ফিক্যাল স্লাজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট স্থাপন ও ২০০ কিলোমিটার পয়ঃনালা নির্মাণের কাজ চলছে। প্রকল্পের লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী, নগরীর ২২টি ওয়ার্ডের ৩৬ বর্গকিলোমিটার এলাকার ২০ লাখ মানুষ উন্নত পয়ঃনিষ্কাশনব্যবস্থার সুফল পাবে। ২০২৩ সালের মধ্যে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও দুই দফা মেয়াদ বাড়িয়েও প্রকল্পের বর্তমান অগ্রগতি ৫১ শতাংশ।

এছাড়া চট্টগ্রাম ওয়াসা তাদের ছয়টি অঞ্চলের পয়ঃনিষ্কাশন মাস্টারপ্ল্যানের আওতায় আরও তিনটি ক্যাচমেন্ট বাস্তবায়নের পরিকল্পনা করেছে। এই প্রকল্পগুলোর মাধ্যমে নগরীর ৮৯ লাখ বাসিন্দাকে একটি সমন্বিত পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।৩ হাজার ৩৬০ কোটি টাকা ব্যয় প্রাক্কলন করা ফতেহাবাদ ক্যাচমেন্টে (এসটিপি-৩) প্রকল্পের অর্থায়নের জন্য আগ্রহী দক্ষিণ কোরিয়ার ডেভলপমেন্ট কো-অপারেশন ফান্ডও (ইডিসিএফ) সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ সম্পন্ন করেছে। এ প্রকল্পের অধীনে দৈনিক ৬০ মিলিয়ন লিটার বর্জ্য

 

পরিশোধন করা যাবে। এর আওতাভুক্ত হবে নগরী ও হাটহাজারী উপজেলার প্রায় ৩০ লাখ মানুষ।
২,৮৩৫ কোটি টাকা প্রাক্কলন ব্যয় ধরা উত্তর কাট্টলি ক্যাচমেন্টের (এসটিপি-৫) প্রকল্পের অর্থায়নে আগ্রহী ফ্রান্স ডেভলপমেন্ট এজেন্সি (এএফডি) সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ সম্পন্ন করছে। ব্যয়ের মধ্যে ১ হাজার ৯১২ কোটি এএফডির ঋণ সহায়তা ও ৯১৩ কোটি টাকা সরকারি অর্থায়ন। প্রকল্পটির আওতায় দৈনিক ৫০ মিলিয়ন লিটার বর্জ্য পরিশোধন করা যাবে। এর আওতাভুক্ত হবে প্রায় সাড়ে ৮ লাখ মানুষ।

 

৯ হাজার ৮৯৭ কোটি টাকা ব্যয়ে পতেঙ্গা ক্যাচমেন্ট (এসটিপি-৬) প্রকল্পটি সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) ভিত্তিতে করতে আগ্রহী মারুবিনি কর্পোরেশন। প্রকল্পটির আওতায় দৈনিক ৫০ মিলিয়ন লিটার বর্জ্য পরিশোধন করা যাবে। এর আওতাভুক্ত হবে প্রায় সাড়ে ১১ লাখ মানুষ।এই প্রকল্পগুলো বর্তমানে পরিকল্পনা কমিশন ও অন্যান্য সরকারি কমিটির পর্যালোচনার অধীনে রয়েছে।

 

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

রায়পুরাতে ব্র্যাক মাইগ্রেশন’র স্কুল প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত

রিইন্টিগ্রেশন অব মাইগ্রেন্ট ওয়ার্কার্স ইন বাংলাদেশ প্রজেক্ট , ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রাম বিদেশ ফেরত অভিবাসীদের সচেতনতা আনয়নে স্থানীয় পর্যায়ে নিরাপদ অভিবাসন ও রেমিটেন্স ব্যবস্থাপনার উপর কুইজ প্রতিযোগিতা এবং পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে স্কুলের সাধারন শিক্ষার্থীদের নিয়ে।

আজ (১৮ মে) রবিবার সকাল ১১ টায় নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলার চান্দেরকান্দি ইউনিয়নের শতদল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাকক্ষে স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো: মফিজুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিদেশ ফেরত অভিবাসীদের পুনরেকত্রীকরনে অভিবাসীদের জন্য পরিচালিত প্রশিক্ষন, রেফারেলসেবা এবং সরকারি সেবাসমুহ সম্পর্কে ফিল্ড অর্গানাইজার মোছাঃ শরিফা আক্তার শিক্ষার্থীদের জানান। ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রাম ২০০৬ সাল থেকে অভিবাসীদের কল্যানে কাজ করে আসছে। মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের আওতায় বিভিন্ন সচেতনতামূলক কার্যক্রম, বিদেশ ফেরতদের পুনরেত্রীকরণ এবং ভুক্তভোগীকে জরুরি সাহায্য প্রদানসহ নানা ধরনের আইনি সহায়তা প্রদান করা হয়।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সহকারী শিক্ষকা শারমিন আক্তার শিল্পী ও ব্র‍্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের উত্তর বাখরনগর ইউনিয়নের ভলান্টিয়ার সোহানা আক্তার, মোস্তাকিমা আক্তার,চান্দেরকান্দি ইউনিয়নের রেনু আক্তার’সহ প্রমুখ।

চাঁপাইনবাবগঞ্জে শ্বশুর-শাশুড়ির নির্যাতনে মারাত্মক আহত পুত্রবধূ-পলাতক শ্বশুর-শাশুড়ি।

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার দাইপুখুরিয়া ইউনিয়নের চাকলা গ্রামে শ্বশুর-শাশুড়ির নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়েছেন জিয়াসমিন (৩২) নামের এক গৃহবধূ। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে শিবগঞ্জ উপজেলা স্বাথ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছেন। আহত জিয়াসমিন ওই গ্রামের আতিকুল ইসলামের স্ত্রী। তাঁর পিতার বাড়ি একই উপজেলার মির্জাপুর গ্রামে।

তিনি মৃত জামাল উদ্দিন জুমুর মেয়ে। বর্তমানে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রবিবার সকালে পারিবারিক কলহের জেরে শ্বশুর আলহাজ্ব সাইদুর রহমান মিয়া (৭০) ও শাশুড়ি আলহাজ্ব আয়েশা বেগম মিলে পুত্রবধূ জিয়াসমিনকে বেধড়ক মারধর করেন। একপর্যায়ে জ্ঞান হারান জিয়াসমিন। ধারণা করা হয়, তাঁরা তাঁকে মৃত ভেবে রেখে পালিয়ে যান। পরে

প্রতিবেশীরা এগিয়ে এসে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। জিয়াসমিনের পরিবারের অভিযোগ, দীর্ঘ ২০ বছর ধরে বিভিন্নভাবে তাঁকে নির্যাতন করে আসছিলেন শ্বশুর-শাশুড়ি। একাধিকবার এ নিয়ে সালিস হলেও নির্যাতন বন্ধ হয়নি। স্থানীয় বাসিন্দারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দুইজন হজ করে এসে যদি মানুষ না হন, তাহলে সেটা সমাজের জন্য লজ্জার। একজন গৃহবধূকে এভাবে নির্যাতন করার অধিকার তাঁদের নেই। আমরা এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই। ঘটনার পর অভিযুক্ত সাইদুর রহমান ও আয়েশা বেগম পলাতক রয়েছেন।

তাঁদের সাথে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও পাওয়া যায়নি। এ ঘটনায় চাকলা গ্রামে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। স্থানীয়রা প্রশাসনিক পদক্ষেপ ও দোষীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। এবিষয়ে শিবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) গোলাম কিবরিয়া বলেন, ঘটনাটি পারিবারিক কলহ থেকে ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি। একটি পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি, অন্য পক্ষও অভিযোগ দিতে পারে। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ