আজঃ শনিবার ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫

চট্টগ্রাম ওয়াসার ৫,১৫২ কোটি টাকার প্রকল্পে মানুষ যুক্ত হচ্ছে উন্নত পয়ঃনিষ্কাশন সেবায়

নিজস্ব প্রতিবেদক

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ (ওয়াসা)’র প্রকল্পে চট্টগ্রাম অঞ্চলের মানুষ যুক্ত হবে উন্নত পয়ঃনিষ্কাশন সেবায়। বন্দর নগরীর কালুরঘাট ও বাকলিয়া অঞ্চলের জন্য কেন্দ্রীয় পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে ৫ হাজার ১৫২.৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ের প্রকল্পটি হাতে নিয়েছে ওয়াসা। প্রকল্পটি সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুমোদন করা হয়েছে।

জানা গেছে, ২০১৭ সালে চট্টগ্রামে কেন্দ্রীয় পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার জন্য একটি মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করা হয়েছিল। সেই পরিকল্পনায় শহরটিকে ছয়টি অঞ্চলে ভাগ করা হয়। এই প্রকল্পটি সেই মাস্টারপ্ল্যানের আওতায় দ্বিতীয় বৃহৎ উদ্যোগ।

প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে ২০৩৫ সালের মধ্যে কালুরঘাট ও বাকলিয়া এলাকার ৪ লাখ মানুষ এবং ২০৭০ সালের মধ্যে ১৮ লাখ মানুষ পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনার আওতায় আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রকল্পটি ১১ কিলোমিটার প্রধান স্যুয়ার লাইন, ৭০ কিলোমিটার শাখা স্যুয়ার লাইন, ৭০ কিলোমিটার সার্ভিস লাইন, ৯৩২টি ম্যানহোল এবং ১৪

 

হাজার গৃহসংযোগ ও ১৪ হাজার ক্যাচপিট স্থাপন করা হবে। এছাড়া প্রকল্পের অধীনে কালুরঘাটের হামিদচর এলাকায় দৈনিক ৬০ হাজার ঘনমিটার সক্ষমতার একটি ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট নির্মাণ করা হবে।
জানা গেছে, চট্টগ্রাম নগরীতে বর্তমানে দৈনিক প্রায় ৪০০ মিলিয়ন লিটার পয়ঃবর্জ্য উৎপন্ন হয়। নালা-খাল গড়িয়ে এসব বর্জ্য যায় কর্ণফুলী ও হালদা নদীতে, জোয়ার-ভাটার টানে যার শেষ ঠিকানা হয় বঙ্গোপসাগর। বর্তমানে দৈনিক ৫৩৯ ঘনমিটার ফিক্যাল স্লাজ (মানব বর্জ্য) জমা হয়

সেপটিক ট্যাংকে। এর মধ্যে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও এনজিওর মাধ্যমে মাত্র ৩৫ ঘনমিটার পরিশোধনের ব্যবস্থা রয়েছে। বাকিগুলো নদী ও সাগরে গিয়ে পড়ে।
চট্টগ্রাম ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী মাকসুদ আলম বলেন, চট্টগ্রাম শহরের মানুষের সুপেয় পানির উৎস কর্ণফুলী ও হালদা নদীকে বাঁচাতে হলে সব এলাকাকে স্যুয়ারেজ ব্যবস্থাপনায় আওতায় আনতে হবে।

ওয়াসা সূত্র জানায়, প্রকল্পটির মোট ব্যয়ের মধ্যে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) ঋণ সহায়তা দেবে প্রায় ৪ হাজার ১৪৪ কোটি টাকা, বাংলাদেশ সরকারের ঋণ দেবে প্রায় ৫৮১.৫৬ কোটি টাকা, সরকার অনুদান দেবে ৩৮৭.৭১ কোটি টাকা এবং চট্টগ্রাম ওয়াসার নিজস্ব অর্থ রয়েছে ৩৯ কোটি টাকা।

এদিকে প্রকল্পটির ভূমি অধিগ্রহণ ও উন্নয়নের জন্য ‘চট্টগ্রাম মহানগরীর কালুরঘাট এলাকায় পয়ঃশোধনাগার নির্মাণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ’ শীর্ষক আরেকটি প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। ২ হাজার ১৫৪ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটির অধীনে কালুরঘাট এলাকায় ৭৮ একর জমি অধিগ্রহণ করা হবে। প্রকল্প ব্যয়ের মধ্যে ১ হাজার ২৯২ কোটি টাকা বাংলাদেশ সরকারের ঋণ ও বাকি ৮৬২ কোটি টাকা অনুদান।

ভূমি অধিগ্রহণ প্রকল্পটির অধীনে জলাশয় বা নিচু ভূমি প্রায় ৩ মিটার পর্যন্ত উঁচু করা হবে। প্রকল্পটি মূল্যায়ন কমিটি ও প্রি-একনেক সভার অনুমোদন পেয়ে বর্তমানে একনেকে ওঠার অপেক্ষায় আছে।
চট্টগ্রাম ওয়াসার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালক মো. নুরুল আমিন বলেন, প্রকল্পটির মেয়াদ ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে ২০৩২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রথম তিন বছর ডিজাইন, ড্রইং ও দরপত্র আহ্ববান প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে চতুর্থ বছর থেকে পুরোদমে নির্মাণ কাজ করা হবে।

এদিকে শহরের পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনার জন্য ২০১৭ সালে স্যুয়ারেজ মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করে ওয়াসা কর্তৃপক্ষ। এর আওতায় চট্টগ্রাম শহরকে ছয়টি ক্যাচমেন্ট এলাকায় ভাগ করা হয়।
প্রণীত মাস্টারপ্ল্যানের সুপারিশ অনুযায়ী, ২০১৮ সালের নভেম্বরে প্রথম ক্যাচমেন্ট প্রকল্প অনুমোদন পায়। কিন্তু প্রকল্পটি বড় বিলম্বের মুখে পড়েছে। শুরুতে প্রকল্পটির ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩ হাজার ৮০৮ কোটি টাকা। সেই ব্যয় বেড়ে এখন দাঁড়াচ্ছে ৪ হাজার ৪০৮ কোটি টাকা। তবে ব্যয় বাড়ানোর চূড়ান্ত অনুমোদন এখনও পাওয়া যায়নি।
প্রকল্পটির অধীনে দৈনিক ১০ কোটি লিটার বর্জ্য

 

পরিশোধন ক্ষমতাসম্পন্ন স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট এবং দৈনিক ৩০০ ঘনমিটার পরিশোধন ক্ষমতাসম্পন্ন একটি ফিক্যাল স্লাজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট স্থাপন ও ২০০ কিলোমিটার পয়ঃনালা নির্মাণের কাজ চলছে। প্রকল্পের লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী, নগরীর ২২টি ওয়ার্ডের ৩৬ বর্গকিলোমিটার এলাকার ২০ লাখ মানুষ উন্নত পয়ঃনিষ্কাশনব্যবস্থার সুফল পাবে। ২০২৩ সালের মধ্যে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও দুই দফা মেয়াদ বাড়িয়েও প্রকল্পের বর্তমান অগ্রগতি ৫১ শতাংশ।

এছাড়া চট্টগ্রাম ওয়াসা তাদের ছয়টি অঞ্চলের পয়ঃনিষ্কাশন মাস্টারপ্ল্যানের আওতায় আরও তিনটি ক্যাচমেন্ট বাস্তবায়নের পরিকল্পনা করেছে। এই প্রকল্পগুলোর মাধ্যমে নগরীর ৮৯ লাখ বাসিন্দাকে একটি সমন্বিত পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।৩ হাজার ৩৬০ কোটি টাকা ব্যয় প্রাক্কলন করা ফতেহাবাদ ক্যাচমেন্টে (এসটিপি-৩) প্রকল্পের অর্থায়নের জন্য আগ্রহী দক্ষিণ কোরিয়ার ডেভলপমেন্ট কো-অপারেশন ফান্ডও (ইডিসিএফ) সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ সম্পন্ন করেছে। এ প্রকল্পের অধীনে দৈনিক ৬০ মিলিয়ন লিটার বর্জ্য

 

পরিশোধন করা যাবে। এর আওতাভুক্ত হবে নগরী ও হাটহাজারী উপজেলার প্রায় ৩০ লাখ মানুষ।
২,৮৩৫ কোটি টাকা প্রাক্কলন ব্যয় ধরা উত্তর কাট্টলি ক্যাচমেন্টের (এসটিপি-৫) প্রকল্পের অর্থায়নে আগ্রহী ফ্রান্স ডেভলপমেন্ট এজেন্সি (এএফডি) সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ সম্পন্ন করছে। ব্যয়ের মধ্যে ১ হাজার ৯১২ কোটি এএফডির ঋণ সহায়তা ও ৯১৩ কোটি টাকা সরকারি অর্থায়ন। প্রকল্পটির আওতায় দৈনিক ৫০ মিলিয়ন লিটার বর্জ্য পরিশোধন করা যাবে। এর আওতাভুক্ত হবে প্রায় সাড়ে ৮ লাখ মানুষ।

 

৯ হাজার ৮৯৭ কোটি টাকা ব্যয়ে পতেঙ্গা ক্যাচমেন্ট (এসটিপি-৬) প্রকল্পটি সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) ভিত্তিতে করতে আগ্রহী মারুবিনি কর্পোরেশন। প্রকল্পটির আওতায় দৈনিক ৫০ মিলিয়ন লিটার বর্জ্য পরিশোধন করা যাবে। এর আওতাভুক্ত হবে প্রায় সাড়ে ১১ লাখ মানুষ।এই প্রকল্পগুলো বর্তমানে পরিকল্পনা কমিশন ও অন্যান্য সরকারি কমিটির পর্যালোচনার অধীনে রয়েছে।

 

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

ইরান ওমান উপসাগরে একটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করেছে।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ইরান ওমান উপসাগরে একটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করেছে । তেলবাহী জাহাজটিতে বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কার ১৮ নাবিক রয়েছে। ইরানি গণমাধ্যম এ তথ্য জানিয়েছে। ইরানের আধা-সরকারি বার্তা সংস্থা ফার্স জানায়- ছয় মিলিয়ন লিটার চোরাচালানকৃত ডিজেল বহনকারী একটি তেলবাহী জাহাজ ওমান উপকূলে আটক করা হয়েছে।

চন্দ্রগঞ্জ থানা পরিদর্শন করেন নবাগত পুলিশ সুপার মো:আবু তারেক

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

লক্ষ্মীপুর জেলার সদ্য যোগদান করা পুলিশ সুপার জেলার বিভিন্ন থানা পরিদর্শন ও থানায় কর্মরত অফিসারদের সাথে সৌজন্যে সাক্ষাৎ করেন।
তারই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ থানা আকস্মিক পরিদর্শন করেন লক্ষ্মীপুর জেলার নবাগত পুলিশ সুপার মোঃ আবু তারেক। এসময় চন্দ্রগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ ও কর্মরত সবাই ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

থানা পরিদর্শনকালে পুলিশ সুপার ফোর্সদের থাকার ব্যারাক ও বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন করেন এবং সকল পুলিশ সদস্যদের সাথে কুশল বিনিময় করেন। এছাড়াও সকল পুলিশ সদস্যদের আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিভিন্ন দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন।

উল্লেখ্য চন্দ্রগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মোরশেদ আলম চলতি মাসের ৬ তারিখে এ থানায় যোগদান করেন।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ