আজঃ মঙ্গলবার ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করা প্রয়োজন

প্রেস রিলিজ

বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাই কমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ এর নেতৃত্বে বাণিজ্য প্রতিনিধিদলের সাথে চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীদের এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। বৃহস্পতিবার সকালে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারস্থ কনফারেন্স হলে চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) ও চিটাগাং চেম্বারের প্রশাসক মুহাম্মদ আনোয়ার পাশা’র সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন দূতাবাসের ট্রেড ইনভেস্টমেন্ট অ্যাটাশে জাইন আজিজ, ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট অথরিটি অব পাকিস্তান’র সহকারি

পরিচালক সারাং গুল, পাকিস্তানের রিশাদ মতিন গ্রুপের পরিচালক সাজিয়া মতিন, সল্ট হাউস পাকিস্তান’র মোহাম্মদ শফিক, সাংগো এন্টারপ্রাইজ’র বাবর আমিন মালিক, আদিল ট্রেডার্স’র মোহাম্মদ আদিল, রোশান গ্রুপের খালিদ ইজাজ কোরেশি, বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুটস ইমপোর্টার এসোসিয়েশন’র মুহাম্মদ ফরহাদ উদ্দিন, অনুরা এন্টারপ্রাইজ’র মোহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম, মায়া এক্সপোর্টার এন্ড ইমপোর্টার’র মোঃ মশিউর রহমান সৈকত, রয়েল বিচ রিসোর্ট’র মোহাম্মদ জয়নাল

আবেদিন ও জামি এন্টারপ্রাইজ’র মোঃ সাইফুল ইসলাম বক্তব্য রাখেন। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে পাকিস্তান দূতাবাসের কর্মকর্তাবৃন্দ ও ফ্রেশ ফ্রুটস ইমপোর্টার এসোসিয়েশন’র সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পাকিস্তান হাই কমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ বলেন-পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অংশহিসেবে বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করা প্রয়োজন। এজন্য বিজনেস টু বিজনেস সম্পর্কোন্নয়নের কোন বিকল্প নেই। উভয়দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য থাকলেও বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে এ বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে হবে। শুধুমাত্র পাকিস্তান থেকে রপ্তানি বাড়ানোর কথা চিন্তা না করে বাংলাদেশ থেকেও কিভাবে রপ্তানি বাড়ানো যায় সে লক্ষ্যেও কাজ করা প্রয়োজন। তিনি বলেন-গত কয়েক মাস ধরে পাকিস্তানের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্কে ব্যাপক পরিবর্তন

লক্ষ্যণীয়। এরই অংশহিসেবে দু’দেশের মধ্যে সরাসরি নৌ-যোগাযোগ শুরু হয়েছে। এছাড়া সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার পাকিস্তান থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানি করার উদ্যোগ নিয়েছে। তিনি দু’দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে সম্পর্কোন্নয়নে ঢাকা-ইসলামাবাদ সরাসরি ফ্লাইট চালুর উদ্যোগ গ্রহণ এবং ব্যবসার নতুন নতুন ক্ষেত্র উন্মোচনের জন্য চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীদের পাকিস্তান সফরের আমন্ত্রণ জানান।
চেম্বার প্রশাসক মুহাম্মদ আনোয়ার পাশা বলেন-বাংলাাদেশের সাথে পাকিস্তানের ধর্মীয়, ঐতিহাসিক ও ঐতিহ্যগতভাবে মিল রয়েছে। দু’দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক থাকলেও বাংলাদেশ থেকে উল্লেখযোগ্য পণ্য পাকিস্তানে রপ্তানি হয় না। যেখানে পাকিস্তান বাংলাদেশের ১৯তম আমদানিকারক দেশ এবং পাকিস্তান থেকে

প্রতিবছর প্রায় ৭০০ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি হয়। তাই উভয়দেশই বাণিজ্য বাধা বিশেষ করে ননট্যারিফ বাধা দূর করে সাফটা এবং ডি-৮ পিটিএ কার্যকর করার মাধ্যমে বাণিজ্য ঘাটতি দূর করার আহবান জানান তিনি। চেম্বার প্রশাসক বলেন-বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান কৃষি নির্ভর দেশ। তাই উভয়দেশের এই সেক্টরে উন্নয়নের জন্য প্রযুক্তিগত এবং নলেজ শেয়ারের উপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি পাকিস্তানি ব্যবসায়ীদের এই সফরের মাধ্যমে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে কৃষি ক্ষেত্রে টেকসই উন্নয়ন, প্রযুক্তিগত বিনিময় ও যৌথ বিনিয়োগের আহবান জানান।
দূতাবাসের ট্রেড ইনভেস্টমেন্ট অ্যাটাশে জাইন আজিজ বলেন-আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে যেকোন সমস্যা সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তানি দূতাবাস। এজন্য আমদানির ক্ষেত্রে কোন সমস্যা উদ্ভূত হলে বাংলাদেশের দূতাবাসের মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের আহবান জানান তিনি।

মতবিনিময় সভায় অন্যান্য বক্তারা বলেন-বাংলাদেশে রয়েছে পাকিস্তানি খেজুর ও মাল্টাসহ পাকিস্তানি ফলের চাহিদা। তাই এসব ফল গুণগতমান বজায় রেখে রপ্তানির আহবান জানান ব্যবসায়ীরা। একই সাথে পাকিস্তানের সাথে ধর্মীয় মিল থাকায় বাংলাদেশের পর্যটন স্পটগুলোতে পাকিস্তানিদের আমন্ত্রণ জানান তারা।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

রাবিতে বিদ্যুত স্পৃষ্ঠে মৃত্যু – ১

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদ্যুত স্পৃষ্টে মৃত্যু ১ জন ।
শুক্রবার বিকেলে মমতাজ উদ্দিন কলা ভবনের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।রিমন নগরীর ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সিপাইপাড়ার রাজেন ঘোষ ছেলে।রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (রামেক) মুখপাত্র ডা. শংকর দ্য ডেইলি স্টারকে মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, রিমন পেশায় ইলেকট্রিশিয়ান। বিকেলে ক্যাম্পাসের একটি জুসের দোকানে তিনি বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে এসেছিলেন। পোলে ওঠার কিছুক্ষণ পর তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন এবং ঝুলে থাকেন। পরিস্থিতি বুঝতে পেরে পাশের ভবনের গার্ড এসে মেইন সুইচ বন্ধ করে দিলে রিমন নিচে পড়ে যান। তখন দ্রুত তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়।

মমতাজ উদ্দিন আহমেদ কলা ভবনের গার্ড জানান, বিদ্যুতের কাজ করতে তাদের মানা করেছিলেন তিনি।
‘তাদের বলেছিলাম, আজ শুক্রবার, অফিস বন্ধ আছে। যেদিন খোলা থাকবে, সেদিন সংযোগ নেবেন। কিন্তু তারা কথা শোনেননি। কিছুক্ষণ পরই দেখতে পাই, যিনি বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে এসেছেন, তিনি বিদ্যুৎ পোলের উপরে তারের সঙ্গে ঝুলে আছেন। পাশেই একটি মেইন লাইনের সুইচ ছিল৷ আমি দ্রুত গিয়ে সেটি বন্ধ করি। তখন ছেলেটি উপর থেকে নিচে পড়ে যায়। তারপর কয়েকজন তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়,’ বলেন ‍তিনি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলেন, ‘ঘটনা চসম্পর্কে জানার পর তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পুলিশকে জানিয়েছি। জানতে পেরেছি, বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে এসেছিলেন ওই যুবক। ইলেকট্রিক শক লাগার পর হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।’

ডা. শংকর বলেন, ‘সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিদ্যুৎপৃষ্ট এক ইলেকট্রিশিয়ানকে অ্যাম্বুলেন্সে করে মেডিকেলের জরুরি বিভাগে আনা হয়। এখানে আসার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে।’মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মালেক বলেন, ‘এই ঘটনায় অপমৃত্যু মামলা দায়ের হবে।’

মার্চে সড়ক ৫৯৩ দুর্ঘটনায় ৬১২ জন নিহত ——– যাত্রী কল্যাণ সমিতি

বিগত মার্চে দেশের গণমাধ্যমে ৫৯৩ টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৬১২ জন নিহত, ১২৪৬ জন আহতের তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। এই মাসে রেলপথে ৪০ টি দুর্ঘটনায় ৩৪ জন নিহত, ০৬ জন আহত হয়েছে। নৌ-পথে ০৮ টি দুর্ঘটনায় ১৮ জন নিহত, ০১ জন আহত হয়েছে। সড়ক, রেল ও নৌ-পথে সর্বমোট ৬৪১ টি দুর্ঘটনায় ৬৬৪ জন নিহত এবং ১২৫৩ জন আহত হয়েছে। এই সময়ে ২২৭ টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২৫১ জন নিহত, ২০৮ জন আহত হয়েছে। যা মোট দুর্ঘটনার ৩৮.২৭ শতাংশ, নিহতের ৪১.০১ শতাংশ ও আহতের ১৬.৬৯ শতাংশ। এই মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা সংগঠিত হয়েছে ঢাকা বিভাগে ১৪৮ টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১৫০ জন নিহত ও ৩৬৪ জন আহত হয়েছে, সবচেয়ে কম সড়ক দুর্ঘটনা সংগঠিত হয়েছে বরিশাল বিভাগে ৩১ টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩১ জন নিহত ও ৮৬ জন আহত হয়েছে।

বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির দুর্ঘটনা মনিটরিং সেলের পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। ২৪ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই প্রতিবেদন তুলে ধরে সংগঠনটি। দেশের জাতীয়, আঞ্চলিক ও অনলাইন সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌ পথের দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।
সড়কে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে ২১ জন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ১৪৭ জন চালক, ৯৯ জন পথচারী, ৮৫ জন পরিবহন শ্রমিক, ৮১ জন শিক্ষার্থী, ১৪ জন শিক্ষক, ১১৩ জন নারী, ৫৮ জন শিশু, ০১ জন আইনজীবি, ০১ জন সাংবাদিক, ০১ জন মুক্তিযোদ্ধা, এবং ১৩ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীর পরিচয় মিলেছে।

এদের মধ্যে নিহত হয়েছে- ০৩ জন পুলিশ সদস্য, ০৩ সেনা বাহিনী সদস্য, ০২ জন বিজিবি সদস্য, ০১ জন আইনজীবি, ০১ জন মুক্তিযোদ্ধা, ১২১ জন বিভিন্ন পরিবহনের চালক, ৯৭ জন পথচারী, ৭৪ জন নারী, ৫২ জন শিশু, ৫১ জন শিক্ষার্থী, ২২ জন পরিবহন শ্রমিক, ১৪ জন শিক্ষক, ও ০৭ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী।

এই সময় সড়ক দুর্ঘটনায় সংগঠিত ৯১০ টি যানবাহনের পরিচয় মিলেছে। এতে দেখা যায়, ২৯.৭৮ শতাংশ মোটরসাইকেল, ২৩.৭৩ শতাংশ ট্রাক-পিকাপ-কাভার্ডভ্যান ও লরি, ১১.৮৬ শতাংশ বাস, ১৩.৯৫ শতাংশ ব্যাটারিচালিত রিক্সা ও ইজিবাইক, ৫.১৬ শতাংশ সিএনজিচালিত অটোরিক্সা, ১০.০০ শতাংশ নছিমন করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা, ৫.৪৯ শতাংশ কার-জিপ-মাইক্রোবাস সড়কে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। সংগঠিত মোট দুর্ঘটনার ৫১.২৬ শতাংশ গাড়ি চাপা দেওয়ার ঘটনা, ২২.৫৯ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৭.২০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে, ০.১৬ শতাংশ চাকায় ওড়না পেছিয়ে, ৭.৯২ শতাংশ বিবিধ কারনে, এবং ০.৮৪ ট্রোন-যানবাহনের সংঘর্ষে ঘটে।
দুর্ঘটনার ধরন বিশ্লেষণে দেখা যায়, এ মাসে সংগঠিত মোট দুর্ঘটনার ৩৪.২৩ শতাংশ জাতীয় মহাসড়কে, ২৩.৪৪ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়কে, ৩৭.২৬ শতাংশ ফিডার রোডে সংঘটিত হয়েছে। এছাড়াও সারা দেশে সংঘটিত মোট দুর্ঘটনার ৩.৫৪ শতাংশ ঢাকা মহানগরীতে, ০.৬৭ শতাংশ চট্টগ্রাম মহানগরীতে ও ০.৮৪ শতাংশ রেলক্রসিংয়ে সংগঠিত হয়েছে।

বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির পর্যবেক্ষণ মতে, মার্চ মাসে সড়ক দুর্ঘটনার উল্লেখযোগ্য কারণসমূহ :—-

১. ট্রাফিক আইনের অপপ্রয়োগ, দুর্বল প্রয়োগ, নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনিয়ম দুর্নীতি ব্যাপক বৃদ্ধি।
২. মোটরসাইকেল, ব্যাটারিচালিত রিক্সা ও তিন চাকার যানের ব্যাপক বৃদ্ধি ও এসব যানবাহন সড়ক মহাসড়কে অবাধে চলাচল।
৩. সড়ক-মহাসড়কে রোড সাইন বা রোড মার্কিং, সড়কে বাতি না থাকা । রাতের বেলায় ফক লাইটের অবাধ ব্যবহার।
৪. সড়ক-মহাসড়কে নির্মাণ ক্রটি, ফিটনেস যানবাহন ও অদক্ষ চালকের হার ব্যাপক বৃদ্ধি।
৫. ফুটপাত বেদখল, যানবাহনের ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য করার প্রবণতা।
৬. উল্টোপথে যানবাহন চালানো, সড়কে চাদাঁবাজি।
৭. অদক্ষ চালক, ফিটনেসবিহীন যানবাহন, বেপরোয়াভাবে যানবাহন চালানো।

দুর্ঘটনার প্রতিরোধে সুপারিশসমূহ :—-

১. রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে প্রাথমিক উৎস থেকে সড়ক দুর্ঘটনার পুর্নাঙ্গ ডাটা ব্যাংক চালু করা।
২.স্মার্ট গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তোলা, মোটরসাইকেল ও ইজিবাইকের মতো ছোট ছোট যানবাহন আমদানী ও নিবন্ধন বন্ধ করা।
৩. দক্ষ চালক তৈরির উদ্যোগ গ্রহন, ডিজিটাল পদ্ধতিতে যানবাহনের ফিটনেস প্রদান।
৪. রাতের বেলায় বাইসাইকেল ও মোটরসাইকেল চালকদের রিফ্লেক্টিং ভেস্ট পোশাক পরিধান বাধ্যতামূলক করা।
৫. সড়কে চাদাঁবাজি বন্ধ করা, চালকদের বেতন ও কর্মঘন্টা সুনিশ্চিত করা।
৬. রাতের বেলায় চলাচলের জন্য জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে পর্যাপ্ত আলোক সজ্জার ব্যবস্থা করা।
৭. ব্লাক স্পট নিরসন করা, সড়ক নিরাপত্তা অডিট করা, স্টার মানের সড়ক করিডোর গড়ে তোলা।
৮. দেশে সড়কে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু ঠেকাতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএ’র চলমান গতানুগতিক কার্যক্রম অডিট করে প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা চিহ্নিত করা, প্রাতিষ্ঠানিক অকার্যকারিতা সংস্কার করা জরুরী।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ