আজঃ বুধবার ১২ মার্চ, ২০২৫

স্মরণে শাহানশাহ হযরত শাহসূফি সৈয়দ মোহাম্মদ শাহাজাহান চৌধুরী মাইজভাণ্ডারী (ক.) হাবিবুল বাশার

প্রেস রিলিজ

পঞ্চাশের দশকে হযরত গাউছুল আজম মাইজভাণ্ডারী (ক.) এর কুঞ্জে একটি পুষ্প প্রস্ফুটিত হয়। বলছি সৈয়দ মোহাম্মদ শাহাজাহান চৌধুরী মাইজভাণ্ডারী (ক.) এর কথা। জন্মের প্রারম্ভেই নানাজান সুলতানুল আউলিয়া অছিয়ে গাউছুল আজম সৈয়দ দেলাওর হোসাইন মাইজভাণ্ডারী (ক.) তাঁকে কোলে নিয়ে ভবিষ্যৎ আধ্যাত্মিক অবস্থান ইঙ্গিত করে মন্তব্য করেন। নাবগত শাহজাদার জন্মলগ্নের খুশির উল্লাসে হয়তো সে কথা অনেকের লক্ষ্যণীয় কিংবা ভাবার মতো ছিলো না।

প্রাইমারি স্কুল শেষ করে শাহনগর উচ্চ বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করে ১৯৬৭ তে নানুপুর আবু সোবহান উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পাশ করেন। খুব সম্ভবত অষ্টম শ্রেণিতে থাকাকালীন পিতা আবদুল মজিদ চৌধুরী (র.) ইন্তেকাল করেছিলেন। তারপর দৌহিত্রকে নানাজান মাইজভাণ্ডার শরীফে নিয়ে যান আর সেখানে থেকেই ম্যাট্রিকুলেশনের পড়াশোনা ও পরীক্ষা সম্পন্ন করেন। নানাজানের ভক্ত, বাড়বকুণ্ডস্থ তৎকালীন ডিডিটি ফ্যাক্টরির ম্যানেজার জনাব হেদায়েত সাহেব একদা দরবারে পাকে জেয়ারত কার্য সম্পন্ন করে পীরের সাথে কথা বলার সময় প্রসঙ্গত তাঁর ব্যাপার উত্থাপিত হয়। উক্ত ফ্যাক্টরিতে চাকরির জন্য হেদায়েত সাহেব তাঁকে সঙ্গে দিয়ে দিতে বলেন। সাথে সাথে অছিয়ে গাউছুল আজম শাহনগর মানুষ পাঠিয়ে দৌহিত্রকে দরবারে

আনান। হেদায়েত সাহেবের সঙ্গে তাঁকে ডিডিটি ফ্যাক্টরিতে কার্যে নিয়োগের উদ্দেশ্যে পাঠিয়ে দেন। লেবার অফিসার হিসেবে তিনি সেখানে নিয়োগকৃত হন। প্রথমত অন্যান্য সিনিয়র অফিসারদের সাথে থাকার ব্যবস্থা করলেও পরবর্তীতে মুর্শিদের পরিবার তথা বংশধর হিসেবে হেদায়েত সাহেব তাঁর জন্য আলাদা একটি থাকার স্থান ব্যবস্থা করেন।

ফ্যাক্টরিতে অফিসার হিসেবে বেশ স্বাভাবিকভাবেই কাজকর্ম করে যাচ্ছিলেন। হঠাৎ একদিন খবর পাঠানো হলো তিনি রাতে ঘুমান না, বেশিরভাগ সময়ই জজবা অবস্থায় (অধ্যাত্ম ভাবে উত্তপ্ত) থাকেন। এরূপ স্বাভাবিক প্রকৃতি পরিবর্তিত হওয়ায় হেদায়েত সাহেব তাঁকে দরবার শরীফ নিয়ে আসেন। এখানেই মূলত তাঁর অবস্থা পরিবর্তনের সূত্রপাত। এরপর নানা ঘটনাপ্রবাহের মধ্য দিয়ে চলতে থাকে জীবনাচরণ। আন্দরকিল্লা জেনারেল হাসপাতালে কদিন চিকিৎসাধীন ছিলেন। এরপর পুনরায় চাকরিতে যোগদান করে কদিন বাদে নিজে হেঁটেই বাড়বকুণ্ড থেকে প্রত্যাবর্তন করেন। এরপর আবার হাসপাতালে ভর্তি করানো হলে ডাক্তার তাঁকে চাকরিতে প্রেরণ করতে বারণ করে দেন। বহু চিকিৎসা তদবির করেও কোনো কূল কিনারা হলো না। অলক্ষ্যতে ছিলো নানাজান হয়ে হযরত গাউছুল আজম মাইজভাণ্ডারীর (ক.) পবিত্র বেলায়তের সম্পর্ক। যার ফলশ্রুতি ঐহিক কোনো হিসাব-নিকাশে তাঁর পরিবর্তিত বৈশিষ্ট্যের অর্থ

খুঁজে না পাওয়া। আধ্যাত্মিক সম্পর্কটি প্রথমাবস্থায় নানাজান হতে প্রত্যয়ন এবং পরবর্তীতে তা প্রকাশ-বিকাশ, সংস্রব হয় বড় মামাজানের মাধ্যমে। বড় মামাজান বিশ্বঅলি শাহানশাহ হযরত শাহসূফি সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.) এর অধ্যাত্ম নজরে ছিলেন জ্যৈষ্ঠ বোনপুত্র এবং তিনিই তাঁর মুর্শিদ। বাড়বকুণ্ড ফেরত হওয়ার পর থেকে শুরু হয় নতুন অধ্যায়। ইবাদত-রেয়াজতে কঠোর পরিশ্রম সাধনায় গ্রহণ করেন উচ্চতর ঐশ অবস্থান। লব্ধ করেন অসীম শক্তি। সেসবের বর্ণনা সংক্ষিপ্ত কলেবরে তুলে ধরা সম্ভব নয়।
তাঁর সংস্পর্শে অসংখ্য ঐশী অনুগ্রহ প্রত্যাশী, ইচ্ছা পূরণ অভিলাষী, কঠিন রোগে জর্জরিত ইত্যাদি নানা প্রকারের মানুষ ভিড় জমে থাকতো। দেশের প্রখ্যাত রাজনীতিবিদসহ খ্যাতনামা বহু ব্যক্তিবর্গ তাঁর অনুগ্রহ প্রত্যাশী ছিলেন। দূর হতে করা মন্তব্য, মনে উদিত

ভাবনার কথা কিংবা কাঙ্খিত অভিলাষের ব্যাপারে তিনি বলে দিতেন তাঁরা ব্যক্ত করার আগেই। মনোবাঞ্ছা বলার প্রয়োজন হতো না, উপস্থিত হওয়া মাত্রই তিনি সে ব্যাপার সমাধান করে দিতেন। এ ঘটনা ছিলো নিত্যনৈমিত্তিক। বহু জটিল কঠিন ডাক্তার ফেরত রোগীকে ঐশী অনুগ্রহ দিয়ে সুস্থ করে দিয়েছিলেন। তাঁর দ্বারা বিদ্যার্থীদের উদ্দিষ্ট লাভ, ব্যবসা বাণিজ্যে বরকত প্রাপ্তি কিংবা চাকরি বাকরিতে কাঙ্ক্ষিত সফলতা অর্জন ইত্যাদি নানা প্রকারের অলৌকিক ঘটনা প্রকাশিত হয়েছে প্রত্যহ। সুউচ্চ মর্যাদার অধিকারী আল্লাহর এ মহান অলির সুদৃষ্টিতে মহান আল্লাহ অগণিত জনকে সৌভাগ্যবান করেছেন।

মাইজভাণ্ডারী অধ্যাত্ম ধারা খিজিরী প্রকৃতির। সসর্বসাধারণের বোধগম্য নয়। বেলায়তে খিজিরী অবস্থার অত্যুজ্জ্বল প্রদীপ ছিলেন শাহানশাহ হযরত শাহসূফি সৈয়দ মোহাম্মদ শাহাজাহান চৌধুরী মাইজভাণ্ডারী (ক.); যার প্রতিটি কর্ম, প্রতিটি মুহূর্তের ক্রিয়াকলাপ ছিলো দুর্বোধ্য ও রহস্যঘেরা- অর্থবাহী। প্রতিনিয়ত অসংখ্য আদম সন্তান তাঁর পবিত্র রওজা হতে অনুগ্রহ প্রাপ্ত হয়ে আল্লাহর রহমতের অধিকারী হচ্ছে।

প্রবন্ধকার- হাবিবুল বাশার

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

ভাটিয়ারীতে বাগীশিকের আয়োজনে গীতা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

:
সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারীতে বাংলাদেশ গীতা শিক্ষা কমিটি (বাগীশিক) চট্টগ্রাম উত্তর জেলা সংসদের আয়োজনে বার্ষিক গীতা ও নৈতিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উক্ত পরীক্ষা কেন্দ্রে পরিদর্শন করেন শীতলপুর শ্রীশ্রী লোকনাথ সেবাশ্রম ও গীতা শিক্ষা কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ শ্রীমৎ গোবিন্দ ব্রহ্মচারী, বাগীশিক কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা শম্ভু দাশ, বাগীশিক চট্টগ্রাম উত্তর জেলা সংসদের সভাপতি শুভাশীষ চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক বাসু চৌধুরী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শিবু দাশ,

কর্মকর্তা বিপ্লব পাল চৌধুরী, সৈকত দেবানাথ, সুমি দে , বাগীশিক রাউজান উপজেলা সংসদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাকেশ সরকার, বাগীশিক সীতাকুণ্ড উপজেলা সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক সাগর দাশ, পৃষ্ঠপোষক সুদীপ্ত দত্ত, উক্ত পরীক্ষা উপ নিয়ন্ত্রক ছিলেন প্রিন্স ভৌমিক, কেন্দ্র সচিব রবি চন্দ্র দাশ, ভাটিয়ারী পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি রতন দাশ , সাধারণ সম্পাদক ছোটন দাশ, জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদ ভাটিয়ারী শাখার সাধারণ সম্পাদক সুব্রত রায়, বাগীশিক ভাটিয়ারী ইউনিয়ন সংসদের উপদেষ্টা প্রদীপ পাল,

পৃষ্ঠপোষক সাধন দাশ, সভাপতি শ্যামল দাশ, শ্যামল রুদ্র, পুলক কর, সাধন দাশ, রাহুল শর্মা, অংকেশ্বর দাশ, রামপদ দাশ, নিমাই দাশ, , জনি দাশ, জুয়েল পাল, বিষ্ণু পাল, টিটু মিত্র, শংকর কর, বাগীশিক সোনাইছড়ি ইউনিয়নের সংসদের কর্মকর্তা শান্তু পাল, বিভিন্ন গীতা শিক্ষা কেন্দ্রের প্রতিনিধি, প্রশিক্ষক এবং অভিভাবকবৃন্দ।

উক্ত পরীক্ষায় বিভিন্ন গীতা শিক্ষা কেন্দ্রের প্রায় ২০০ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। পরিদর্শকগণ বাগীশিকের গীতা শিক্ষা কার্যক্রম ও গীতা প্রচারের ভূয়সী প্রশংসা করেন।

সাংবাদিকদের সম্মানে চট্টগ্রাম মহানগরী শ্রমিক কল্যাণের ইফতার মাহফিল

সাংবাদিকদের সম্মানে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন, চট্টগ্রাম মহানগরীর ইফতার মাহফিল। চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের জুলাই বিপ্লব স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সহ-সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম মহানগরী সভাপতি এস এম লুৎফুর রহমান। সঞ্চালনা করেন ফেডারেশনের নগর সাধারণ সম্পাদক আবু তালেব চৌধুরী।

সভাপতির বক্তব্যে এস এম লুৎফুর রহমান জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের শহিদদের স্মরণ করেন। দেশ ও জাতিগঠনে সাংবাদিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকার কথা উল্লেখ করে তিনি কৃতজ্ঞতা জানান। তিনি শ্রমিকদের অধিকারের বিভিন্ন দিক এবং শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সৃজনশীল ভূমিকার কথা তুলে ধরেন।

সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট পতনোত্তর সময়ে একটি সমৃদ্ধ, শ্রমিকবান্ধব ও ন্যায়ভিত্তিক দেশ গড়ার সম্ভাবনার সামনে দাঁড়িয়ে আছে বাংলাদেশ। সেই সম্ভাবনাকে যথাযথভাবে কাজে লাগানোই সময়ের দাবি। কিন্তু বিভিন্ন শ্রম সেক্টরে ঘাপটি মেরে থাকা পতিত স্বৈরাচারের দোসররা সেই সম্ভাবনাকে নস্যাৎ করার চক্রান্ত করছে। সে সকল চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ ও শ্রমিক নিপীড়করা এখনও বিভিন্ন পদে বসে থাকায় শ্রমিকদের মাঝে অসন্তোষ বিরাজ করছে। শ্রম অসন্তোষ দূরীকরণে অবিলম্বে এসকল দুর্নীতিবাজ ও শ্রমিকনিপীড়কদের অপসারণ করতে হবে। চট্টগ্রাম বন্দর, ই-ইপিজেড, সি-ইপিজেড, রেলওয়ে, বিপিসি, ওয়াসা, সিটি কর্পোরেশন, শিল্পকারখানা ও ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান-সহ সকল শ্রমসেক্টর থেকে ফ্যাসিবাদের দোসরদের বিদায় করতে হবে। মেধা, দক্ষতা ও সততাকে মূল্যায়ন করে শূন্যপদে নিয়োগ দিতে হবে। মেধা, দক্ষতা ও সততার ভিত্তিতেই পদোন্নতি দিতে হবে।

শ্রমিকদের কাজের পরিবেশ নিরাপদ করার যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। বিশেষ করে, নারী শ্রমিকদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিশেষভাবে বিবেচনা করতে হবে।
রমজানের শুরু থেকেই মানুষ ঈদের প্রস্তুতি শুরু করে। বিশেষ করে শিশুদের জন্য নতুন জামাকাপড় কেনার মাধ্যমে ঈদের আমেজ শুরু হয়। কিন্তু শ্রমিকদের বেতন-বোনাস যথাসময়ে পরিশোধ না করার কারণে শ্রমিক-পরিবার ঈদের আনন্দ থেকে বঞ্চিত হয়। আমরা জোর দাবি জানাচ্ছি, সকল সেক্টরের শ্রমিক-কর্মচারীদের বকেয়া বেতন, চলতি বেতন ও ঈদ বোনাস ২০ রমজানের মধ্যে আদায় করতে হবে।

ইফতার মাহফিলে সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ ও শ্রমিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নূরুল আমীন, ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সহ-সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ ইসহাক, বিশিষ্ট সাংবাদিক মোহাম্মদ উল্লাহ, বিশিষ্ট লেখক ও আলেমে দ্বীন অধ্যাপক লিয়াকত আখতার সিদ্দিকী, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সদস্য সচিব ও দৈনিক আমার দেশের আবাসিক সম্পাদক জাহিদুল করিম কচি, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল ও ইন্টারন্যাশনাল প্রেস কাউন্সিলের সদস্য মঈনুদ্দীন কাদের শওকত, প্রেস ক্লাবের অন্তবর্তী কমিটির সাবেক সদস্য সচিব গোলাম মাওলা মুরাদ ও দৈনিক কালের কণ্ঠের ব্যুরো প্রধান মোস্তফা নাঈমসহ সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ।

শ্রমিক নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ফেডারেশনের চট্টগ্রাম জেলা দক্ষিণের সভাপতি মাওলানা নূর হোসাইন, চট্টগ্রাম জেলা উত্তরের সভাপতি ইউসুফ বিন আবুবকর, মহানগরী সহ-সভাপতি নাজির হোসেন ও মকবুল আহম্মেদ ভূঁইয়া, সহ-সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার শিহাবউল্লাহ ও অধ্যক্ষ এম আসাদ উল্লাহ আদিল, সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ হামিদুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ মোঃ নুরুন্নবী, দপ্তর সম্পাদক স. ম. শামীম, প্রচার সম্পাদক আবু সুফিয়ান, ট্রেড ইউনিয়ন সম্পাদক মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম মজুমদার, প্রকাশনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার সাইফুল ইসলাম ও বিশিষ্ট শ্রমিকনেতা ইমরান শিকদারসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ