আজঃ বুধবার ১২ মার্চ, ২০২৫

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতাল লিমিটেডের নতুন আঙ্গিকে আধুনিক চিকিৎসা সেবার প্রত্যয়ে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন

প্রেস রিলিজ

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতাল লিমিটেড-এর BMRE (Balancing, Modernization, Rehabilitation & Expansion) project আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়েছে গতকাল ১৪ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সন্ধ্যায় নগরের জিইসি কনভেনশন হলে।

হাসপাতালের চেয়ারম্যান ডা: এ কিউ এম মোহসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় কমিটির নায়েব আমীর ডা: সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো : তাহের, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা: শাহাদাত হোসেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম মহানগর আমির মাওলানা শাহজাহান চৌধুরী, চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের প্রেসিডেন্ট এস এম মোরশেদ হোসেন।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন হাসপাতালের ব্যবস্হাপনা পরিচালক প্রফেসর ডা: এ কে এম ফজলুল হক।
বক্তারা বলেন, হাসপাতালের উন্নয়নের ক্ষেত্রে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন একটি নতুন মাইলফলক, যা আধুনিক চিকিৎসা সেবার পরিধি বাড়িয়ে চট্টগ্রামের স্বাস্থ্যসেবাকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে। সেবার মান উন্নত করতে ও রোগীদের আরও ভালো চিকিৎসা সুবিধা দেওয়ার জন্য ২০ তলা বিশিষ্ট মেডিকেল গ্রেড একটি নতুন ভবন নির্মাণ করা হয়, যা আধুনিক প্রযুক্তি ও সুযোগ-সুবিধার সমন্বয়ে তৈরি। নতুন ভবনটি শুধু স্থাপত্যগত দিক থেকে নয়, বরং স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়নের দিক থেকেও এক গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন। এর মাধ্যমে হাসপাতালের বেডসংখ্যা ১৩৫ বেড থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ২৫০ বেডে উন্নিত হল।
তারা আরও বলেন, এখানে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসমৃদ্ধ বিশ্বমানের ডায়াগনস্টিক সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে যা আধুনিক চিকিৎসা সেবার এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করল। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি, বিশ্বমানের চিকিৎসা সরঞ্জাম ও দক্ষ বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে এই সেন্টারটি রোগ নির্ণয় ও নির্ভরযোগ্য স্বাস্থ্যসেবার নতুন মানদণ্ড স্থাপন করতে প্রস্তুত।
4th Generation 3 Tesla MRI Machine, 128 Slice Spiral CT Scan Machine, Modular OT, Modular System ICU, HDU, CCU, PCCU, CICU, World Standard Diagniostic Laboratory সহ সর্বাধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জাম সংযোজন করা হয়েছে।
বর্তমান যুগ প্রযুক্তির যুগ, এবং স্বাস্থ্যসেবাও তার ব্যতিক্রম নয়।এই হাসপাতাল ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা ও স্মার্ট’ হসপিটাল ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমে রোগীদের সর্বোত্তম সেবা প্রদান করবে চট্টগ্রামে।
তারা আরও বলেন, হাসপাতালের মূল লক্ষ্য হলো রোগীদের দ্রুত, নির্ভুল ও মানসম্মত চিকিৎসা প্রদান করা। এর জন্য হাসপাতালে চালু করা হয়েছে ডিজিটাল হেলথ রেকর্ড (EHR), যা রোগীর সম্পূর্ণ চিকিৎসা তথ্য একটি নিরাপদ ডাটাবেজে সংরক্ষণ করবে, যাতে যে কোনো সময় ডাক্তার সহজেই রোগীর পূর্বের চিকিৎসার ইতিহাস পর্যালোচনা করতে পারেন।
এছাড়া, স্মার্ট অ্যাপয়েন্টমেন্ট সিস্টেম এর মাধ্যমে রোগীদের অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট দেওয়ার কাজও চলমান রয়েছে, যা তাদের সময় ও ভোগান্তি কমাবে। টেলিমেডিসিন সেবা রোগীদের ঘরে বসেই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণের সুযোগ দেবে। আধুনিক হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়েছে, যা চিকিৎসা প্রদান, ওষুধ সরবরাহ, রোগীর বিলিং ও অন্যান্য প্রশাসনিক কার্যক্রম সহজ ও স্বচ্ছ করেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) এবং ইন্টারনেট অফ থিংস প্রযুক্তির মাধ্যমে রোগ নির্ণয় এবং রোগীদের নিরবচ্ছিন্ন পর্যবেক্ষণ নিশ্চিত করা হবে। এটি শুধু একটি হাসপাতাল নয়, বরং একটি ভবিষ্যৎমুখী স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান, যেখানে সেবার গুণগত মান নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

তারা আরও বলেন, আজ থেকে কোম্পানির নতুন নাম চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতাল লিঃ থেকে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন স্পেশালাইজড হসপিটাল লিঃ এ রূপান্তিত হল। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন স্পেশালাইজড হসপিটাল লিঃ সংযোজনগুলো হলঃ
• Metropolitan Specialty Heart Center,
• Metropolitan Specialty Center for Kidney Diseases,
• Metropolitan Specialty Women’s Hospital Center with Neonatology & Pediatrics with Most Modern NICU & PICU,
• Metropolitan Specialty Center for Gastroenterology,
Metropolitan Specialty Center for Orthopaedics & Trauma,
Metropolitan Specialty Center for Neuroscience,
Metropolitan Specialty Center for Physical Medicine & Rehabilitation
• Metropolitan Specialty Center for Diabetes & Endrocrine Diseases
World Standard Cathlab
World Standard Cardiac Surgery
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতাল লিঃ ইতোমধ্যে এর সুদীর্ঘ-৩৬ বছরের ঐতিহ্য, অবস্থান, বিশ্বমানের আধুনিক প্রযুক্তি, সুপরিসর রুম, আধুনিক অবকাঠামো, দক্ষ জনশক্তি, Sound Administration, Fair Financial Management এবং Personnel Management ইত্যাদির মাধ্যমে বৃহত্তর চট্টগ্রাম এবং নোয়াখালীর একটা বৃহৎ জনগোষ্টির কাছে স্বাস্থ্যসেবায় আস্থা ও নির্ভরতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। চট্টগ্রামে প্রথম বেসরকারী পর্যায়ে CCU, ICU, HDU, Cardiac Surgery এবং Cathlab সহ, Complete Heart Center চালু করেছে। BMRE তে আমরা ২টি Cathlab এর provision রেখেছে, experienced cardiac team এর Slogan হচ্ছে “Opening the Door to a New Life”
উদ্বোধন উপলক্ষে আলোচনা সভা শেষে মেজবানি অনুষ্ঠিত হয়।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

জেনারেল হাসপাতালে ১৮টি আইসিইউ শয্যার ২২টি ভেন্টিলেটরের ২০টি অকার্যকর

চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে রোগীদের স্বার্থে ২০২০ সালে ১৮টি আইসিইউ শয্যা স্থাপন করা হয়। রোগীদের চাপও ছিল শয্যার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি। এই ১৮টি শয্যার জন্য ২২টি ভেন্টিলেটর থাকলেও বর্তমানে ২০টিই অকার্যকর। বাকি দুটি সচল থাকলেও কর্মক্ষমতা কমে গেছে। যার কারণে প্রতিটি ভেন্টিলেটর ২৪ ঘণ্টা পরপর পর্যায়ক্রমে পরিবর্তন করতে হয়।

করোনাকালীন মুমূর্ষু রোগীদের নির্বিঘ্নে সেবায় কমতি ছিল না। চিকিৎসক থেকে শুরু করে অন্যান্য জনবলও আনা হয় বিভিন্ন স্থান থেকে। কিন্তু মহামারির পর থেকে সেই আইসিইউ ওয়ার্ড এখন অনেকটাই রোগী শূন্য। শয্যা থাকলেও নেই মুমূর্ষু রোগীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভেন্টিলেটর। অন্যান্য যন্ত্রপাতিরও আছে অভাব। রোগীদের চিকিৎসা যারা দিবেন, সেই চিকিৎসক ও নার্সসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীরও সংকট প্রকট। পর্যাপ্ত চিকিৎসক, নার্স, অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী থেকে শুরু করে আইসিইউ পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম না থাকায় বাধ্য হয়ে অনেকটাই টেনেটুনে সেবা দিতে হচ্ছে তাদের। আইসিইউর পর্যাপ্ত সুবিধা না থাকায় এখন এইচডিইউ সেবা দিয়েই দিন পার করছেন সংশ্লিষ্টরা।

আইসিইউ বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক ডা. মৌমিতা দাশ বলেন, কোভিডের সময় আইসিইউগুলো স্থাপন করা হয়। তখন পর্যাপ্ত চিকিৎসক-নার্সসহ অন্যান্য জনবল ছিল। কিন্তু এখন মাত্র দুই জন মেডিকেল অফিসার আছে। সংযুক্তিতে যারা ছিলেন, তারাও এখন নেই। জনবলের খুব সংকট। ১৮টি ভেন্টিলেটর অকার্যকর। মাত্র দুটি ভেন্টিলেটর কার্যকর আছে। তাও ২৪ ঘণ্টা পরপর পর্যায়ক্রমে পরিবর্তন করতে হয়। প্রয়োজনীয় সবগুলো যন্ত্রপাতিরও সংকট আছে। সবমিলিয়ে কোনভাবে সেবা দিয়ে যাচ্ছি। এখন অনেকটাই এইচডিইউর মতোই সেবা চলছে। তবুও চেষ্টা করে যাচ্ছি।

চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আবদুল মান্নান বলেন, হাসপাতালে যোগদানের পর আইসিইউ’র যন্ত্রাংশসহ জনবল ও অবকাঠামোগত যে সমস্যা, তা দেখতে পাই। সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকেও বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। বিষয়টি আমি নিজেও গত নভেম্বর লিখিত আকারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি। একটি আইসিইউ চলতে হলে অবকাঠামো থেকে শুরু করে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা থাকা দরকার। আশা করছি কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।
জানা গেছে, করোনা মহামারী শুরু হওয়ার পর হাসপাতালটিতে বৃহত্তর চট্টগ্রামের জন্য কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতাল হিসেবে ঘোষণা করা হয়। রোগীদের স্বার্থে ২০২০ সালে ১৮টি আইসিইউ শয্যা স্থাপন করা হয়। ওই সময় আইসিইউ পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য সহায়ক স্টাফকে সংযুক্তিতে হাসপাতালে পদায়ন করা হয়। কিন্তু সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে সব সংযুক্তি বাতিল করা হয়। যার কারণে আইসিইউ শয্যা পরিচালনার মতো বর্তমানে প্রয়োজনীয় জনবল নেই।

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ১৮টি শয্যার জন্য ২২টি ভেন্টিলেটর থাকলেও বর্তমানে ২০টিই অকার্যকর। বাকি দুটি সচল থাকলেও কর্মক্ষমতা কমে গেছে। যার কারণে প্রতিটি ভেন্টিলেটর ২৪ ঘণ্টা পরপর পর্যায়ক্রমে পরিবর্তন করতে হয়। বাইপ্যাপ মেশিন ৩৩টি থাকলেও ২৮টিই অকার্যকর। হাই ফ্লো ন্যাসাল ক্যানুলা ৩৯টির মধ্যে ৩৬টি অকার্যকর। চিকিৎসকদের মধ্যে সিনিয়র কনসালটেন্ট নেই। জুনিয়র কনসালটেন্ট আছে মাত্র ২ জন। তাও আবার তারা অস্ত্রোপচারের ক্ষেত্রে এনেসথেসিয়া বিভাগে কাজ করে থাকেন। মেডিকেল অফিসার আছে মাত্র একজন। কিডনি রোগীদের ক্ষেত্রে ডায়ালাইসিসের কোন ব্যবস্থাই নেই। রেসটিরেটরি থেরাপিস্ট, ফিজিওথেরাপিস্ট, নিউট্রিশনিস্ট নেই। অন্যান্য জনবলেরও প্রকট সংকট রয়েছে। যার কারণে সংকটের মধ্যে কোনভাবে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা।

ডাক্তারদের রোগী দেখার ধরন পরিবর্তন করতে হবে:ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ

জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, আমাদের দেশের ডাক্তারদের রোগী দেখার ধরন ও মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। এটাকে দায়িত্ব মনে করতে হবে। শুক্রবার রাতে চট্টগ্রাম নগরীর জিইসি কনভেনশন হলে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতালের নবনির্মিত ভবনে বিশ্বমানের স্পেশালাইজড হাসপাতাল ও সর্বাধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর ডায়াগনস্টিক ল্যাবের শুভ উদ্বোধন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, আমি লন্ডনে দেখেছি, ডাক্তার রোগীর সব কিছু দেখার ও শোনার পরও জিজ্ঞেস করে, ‘আর কোনো কথা আছে কি?’ কিন্তু আমাদের দেশের ডাক্তারদের রোগী দেখার ধরন ও মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। এটাকে দায়িত্ব মনে করতে হবে।
ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে আমাদের বাজেট মাত্র ২-৩ শতাংশ। যে দেশে ২-৩শতাংশ বাজেট দেওয়া হয়, সেখানে হাসপাতালগুলোতে ফ্লোরে রোগী শোয়াবে না, এটি আশা করা যায় না। বড় ধরনের কোনো হাসপাতাল ও পর্যাপ্ত বেড থাকার প্রয়োজন ছিল। গলদ তো গোড়ায়। উন্নত দেশগুলোতে স্বাস্থ্যখাতে কমপক্ষে ৮ শতাংশ, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ১২ শতাংশ বাজেট থাকে। যদি ৮ শতাংশ বাজেট থাকতো, তাহলে সরকারি সেক্টরে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হতো।
চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন হাসপাতালের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এ কিউ এম মোহসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন ও নগর জামায়াতের আমীর আলহাজ শাহজাহান চৌধুরী। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. এ কে এম ফজলুল হক।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, মা ও শিশু হাসপাতালে উন্নতমানের ক্যান্সার ইউনিট স্থাপন করা হয়েছে, যেখানে প্রচুর টাকা ব্যয় করা হয়েছে। কিন্তু তারপরও মানুষ বিদেশে চিকিৎসার জন্য ছুটছে। আমাদের ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলোকে এখনো আইনের আওতায় আনতে পারিনি। একটি ওষুধ দিলে রোগী কেন ভালো হচ্ছে না, সেটি আমরা তদন্ত করছি না। আমরা হয়ত ৩০ শতাংশ চিকিৎসা দিচ্ছি, কিন্তু বাকি ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ রোগী বিদেশে চলে যাচ্ছে। আমাদের যে পরিমাণ রোগী রয়েছে, তাদের জন্য ৫০০ বেডের আরও হাসপাতাল নির্মাণ করা সম্ভব।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ