আজঃ শনিবার ৮ নভেম্বর, ২০২৫

চট্টগ্রামের পেয়ারা কদর সারা বাংলাদেশ।

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

চট্টগ্রামের চন্দনাইশ ও পটিয়া উপজেলার সুস্বাদু পেয়ারা উৎপাদনের জন্য সারা দেশে বিখ্যাত। এখানকার উৎপাদিত কাঞ্চন পেয়ারা স্বাদ, গুণগতমান ও আকারের জন্য সুখ্যাতি কুড়িয়েছে বহুকাল থেকে। ফলে এই পেয়ারা এখন একটি বিশেষ কৃষিপণ্য হিসেবে সারা দেশে পরিচিতি লাভ করেছে। চন্দনাইশ উপজেলার হাসিমপুর, সৈয়দাবাদ, ও কাঞ্চননগর পটিয়া উপজেলার হাইদগাঁও, রতনপুর এলাকায় এ জাতের পেয়ারা উৎপাদন শুরু এবং বেশি উৎপাদন হয় বলে নামকরণ করা হয়েছে কাঞ্চন পেয়ারা।


  1. চন্দনাইশ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় কয়েক দশক ধরে বাণিজ্যিকভাবে পেয়ারা চাষ করে আসছেন দুই সহস্রাধিক কৃষক। এ অঞ্চলের মাটি ও জলবায়ু পেয়ারা উৎপাদনের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। এখানকার পেয়ারাগুলো আকারে বড়, সুস্বাদু, রসালো ও সহজে নষ্ট হয় না। জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পেয়ারার ব্যাপক ফলন হয়।
  2. তবে পেয়ারা চাষিদের অভিযোগ, সরাসরি বাগান থেকে হাটে পেয়ারা পরিবহনের ক্ষেত্রে অবকাঠামোগত সমস্যা, হিমাগারের অভাব ও পেয়ারার ন্যায্যদাম না পাওয়াসহ বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে হয় তাদের। এ ছাড়া বাজার ব্যবস্থাপনায় আধুনিকতার ঘাটতি ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ অনেক সময় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অন্যদিকে উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, চাষিদের আধুনিক পদ্ধতিতে পেয়ারা চাষে উদ্বুদ্ধ করতে প্রশিক্ষণ, রোগবালাই দমনে সহায়তা, প্রণোদনা প্রদান, উপকরণ বিতরণ ও বাগান পর্যবেক্ষণের
  3. মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধির চেষ্টা চলমান।

চন্দনাইশ উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার ৭৫০ হেক্টর জমিতে পেয়ারা চাষ হয়েছে। তার মধ্যে ৭৩০ হেক্টর জমিতে কাঞ্চন পেয়ারা ও বাকি ২০ হেক্টর জমিতে অন্যান্য জাতের পেয়ারা চাষ করেছেন চাষিরা। প্রতি হেক্টর জমিতে ১৫ মেট্রিক টন পেয়ারা উৎপন্ন হয়। পেয়ারার মৌসুমে এখানকার উৎপাদিত পেয়ারার ছোট বড় হাট গুলো বসে উপজেলার রৌশনহাট বাজার, খাঁনহাট বাজার, বাগিছাহাট বাজার, কাঞ্চননগর বাদামতল বাজার, জামিজুরি, হাশিমপুর, বাদামতল দোহাজারী, পটিয়া থানা হাট,কমলমুন্সির হাটসহ বিভিন্ন এলাকায় ছোট-বড় পেয়ারার হাট বসে।

সেখানে সকাল থেকে চাষিরা পেয়ারা নিয়ে ভিড় জমান। প্রতিদিন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত চলে পেয়ারা কেনাবেচা। এ হাটগুলো চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের পার্শ্ববর্তী হওয়ায় চট্টগ্রাম নগরী, কক্সবাজার, বান্দরবান, সহ সারা দেশের পর্যটকদের আসা যোগাযোগ পথ সহজ হওয়ার পাইকারি ব্যবসায়ীরা সহজেই পেয়ারা তাদের নিজ নিজ গন্তব্যে পরিবহন করতে পারেন।

পেয়ারা চাষীরা বলেন সাধারণত জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কাঞ্চন পেয়ারার মৌসুম হিসেবে পরিচিত। চলতি মৌসুমের শুরু থেকে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত ও কোনো ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হওয়ার ফলে এ বছর উৎপাদন ভালো হয়েছে। কিন্তু হিমাগারের অভাবে পেয়ারা বেশি দিন সংরক্ষণ করা যাচ্ছে না। এ উপজেলার হাশিমপুর ও কাঞ্চনাবাদ ইউনিয়নে পেয়ারা বাগানের প্রধান কেন্দ্রস্থল। বর্তমানে বাগানজুড়ে কয়েক হাজার শ্রমিক কাজ করছেন। সরকার যদি আরও আধুনিক কৃষি সহায়তা, প্রশিক্ষণ ও মধ্যস্বত্বভোগী ব্যতীত সরাসরি পেয়ারা বাজারজাতকরণে সহায়তা করলে একদিকে যেমন চাষিরা উপকৃত হবে অন্যদিকে এ অঞ্চলের পেয়ারা আন্তর্জাতিক বাজারেও পরিচিতি লাভ করবে। কাঞ্চন পেয়ারা আকারে বড়, সুস্বাদু ও সহজে নষ্ট হয় না। অন্যান্য জাতের পেয়ারার চেয়ে কাঞ্চন পেয়ারার চাহিদা বেশি। আমরা প্রতি মৌসুমে এখান থেকে পেয়ারা সংগ্রহ করে বিভিন্ন জেলার ফলের আড়তে পাঠাই। মাসখানেক আগে থেকে কাঞ্চন পেয়ারা বাজার আসতে শুরু করেছে তাই এখন দাম একটু বেশি। তবে কিছুদিন পার হলে দাম কিছুটা কমে আসবে।

চন্দনাইশের বিভিন্ন সমতল ও পাহাড়ি অঞ্চলে দেড় সহস্রাধিক বাগানে পেয়ারা চাষ হয়। এখানকার উৎপাদিত কাঞ্চন পেয়ারার সুখ্যাতি দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। এ অঞ্চলের মানুষের জীবিকা ও অর্থনীতির জন্য কাঞ্চন পেয়ারা আশীর্বাদস্বরূপ। সঠিক পরিকল্পনা, আধুনিক কৃষিব্যবস্থাপনা ও সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগের সমন্বয়ে পেয়ারা বাংলাদেশের একটি অন্যতম কৃষিপণ্যে পরিণত হতে পারে।

চন্দনাইশ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আজাদ হোসেন বলেন, ‘চলতি মৌসুমে উপজেলাজুড়ে কাঞ্চন পেয়ারার ফলন ভালো হয়েছে। পেয়ারা বাগানে রোগবালাই দমন ও উৎপাদন বৃদ্ধিতে আমাদের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা মাঠপর্যায়ে চাষিদের সহায়তা দিয়ে যাচ্ছেন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত “প্রজেক্ট অধরা” মাসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা — আমাদের দেহ, আমাদের যত্ন।

হাল্ট প্রাইজ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় গর্বের সঙ্গে উপস্থাপন করছে “প্রজেক্ট অধরা”— একটি তাৎপর্যপূর্ণ ও সম্প্রদায়মুখী উদ্যোগ, যা নারীদের মাসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত লজ্জা, কুসংস্কার ও ভুল ধারণা দূর করতে কাজ করে। এই উদ্যোগ এস ডি জি ৩ (সুস্বাস্থ্য ও মঙ্গল) এবং ৪ (গুণগত শিক্ষা)-এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয় ৪ নভেম্বর, ২০২৫ তারিখে ফতেয়াবাদ শৈলবালা সিটি কর্পোরেশন হাই স্কুলে যেখানে অংশগ্রহণ করেন শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং সংশ্লিষ্ট অতিথিরা।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হাল্ট প্রাইজ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ২৫/২৬ সনের ক্যাম্পাস ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ অনিক, চিফ অফ স্টাফ কাজী মুহাইমিনুল ইসলাম মুনাজ এবং চিফ স্ট্র্যাটেজিস্ট কারিন সাফফানা। পাশাপাশি এই প্রকল্পটির নেতৃত্ব দেন তানজিফ হাসান‌, নিশাত তাহসিন চৌধুরী এবং কমিউনিটি এনগেজমেন্ট টিমের সকল সদস্য। তাঁরা সবাই একত্রে মাসিক সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি, সঠিক জ্ঞান প্রদান এবং ভ্রান্ত ধারণা দূর করার প্রয়োজনীয়তাকে গুরুত্বসহকারে উল্লেখ করেন।

কর্মশালার মূল উদ্দেশ্য ছিল শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের জন্য একটি নিরাপদ, স্বাচ্ছন্দ্যময় এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করা, যেখানে মাসিক সম্পর্কে স্পষ্ট, সহানুভূতিশীল এবং আত্মবিশ্বাসী আলোচনার সুযোগ তৈরি হয়। সেশনে আলোচনা করা হয় মাসিক কীভাবে শুরু হয়, কীভাবে রক্তপ্রবাহ ঘটে, মাসিক চলাকালীন কীভাবে নিজেকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত এবং এই সময়ে কোন স্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলি অনুসরণ করা জরুরি। আয়োজকরা উল্লেখ করেন, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য দুটোই এ সময় সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং যথাযথ যত্ন নেওয়া অপরিহার্য।

সেশনের শেষে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ও উৎসাহ বৃদ্ধি করতে একটি কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়, যা আলোচিত বিষয়গুলোকে আরও সুস্পষ্টভাবে উপলব্ধি করতে সহায়তা করে। অংশগ্রহণকারীদের মাঝে নিজস্বভাবে প্রস্তুত করা উপহার প্যাকেট বিতরণ করা হয়েছে, যা তাদের শেখার আগ্রহ ও সম্পৃক্ততাকে আরও বাড়িয়ে তোলে। এছাড়াও, অংশগ্রহণকারী ছাত্রী, শিক্ষক এবং প্রধান শিক্ষিকার সাক্ষাৎকার নেওয়া হয় তাঁদের মতামত, অভিজ্ঞতা এবং কর্মশালা-পরবর্তী উপলব্ধি জানতে। অনুষ্ঠানে বার্তা দেওয়া হয় যে নারীর মাসিক স্বাস্থ্য কোনো লজ্জার বিষয় নয়, এটি তাদের শরীর ও জীবনের একটি প্রাকৃতিক চক্র। এই বিষয়টি লুকিয়ে নয়, বোঝা ও যত্ন নেওয়া উচিত — কারণ
আমাদের দেহ, আমাদের যত্ন — প্রতিটি চক্রই গুরুত্বপূর্ণ।
এর পাশাপাশি আরও নতুন তথ্য ও আপডেট জানতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হাল্ট প্রাইজের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজটি অনুসরণ করুন।

চট্টগ্রামে প্রবাসীর ১৯ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট, আসামি গ্রেফতার

চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে ডাকাতি মামলার পলাতক আসামি মো. সাদ্দাম হোসেনকে (৩২) গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৭। চান্দগাঁও থানাধীন নুরুজ্জামান নাজির বাড়ি এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার সাদ্দাম হোসেন ভোলার লালমোহন থানার দুলা মিয়া এলাকার মো. ফারুকের ছেলে।

র‌্যাব-৭’র সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এ আর এম মোজাফ্ফর হোসেন জানান, গত ২১ জুলাই সাড়ে ৮টায় দুবাই প্রবাসী মোহাম্মদ সামসুদ্দিন চট্টগ্রাম বিমানবন্দর থেকে এ কে খান বাসস্ট্যান্ডে যাওয়ার পথে লিংক রোড় এলাকায় ডাকাতদল নগদ টাকাসহ ১৯ লাখ ৮২ হাজার ২০০ টাকার মালামাল নিয়ে যায়। এ ঘটনায় তিনি ৩/৪ জনকে আসামি করে হালিশহর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। গোপন খবরের ভিত্তিতে চান্দগাঁও থানাধীন নুরুজ্জামান নাজির বাড়ি এলাকা থেকে এ মামলার আসামি সাদ্দামকে গ্রেফতার করা হয়।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ