আজঃ মঙ্গলবার ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫

গণতন্ত্রের অর্থ হলো- সকলের অধিকার সমুন্নত রাখা : আমীর খসরু মাহমুদ

নিজস্ব প্রতিবেদক

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

সরকারের ক্ষমতা কোনো রাষ্ট্রের জন্য ভালো নয়; জনগণের ক্ষমতাই রাষ্ট্রের জন্য ভালো বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী ও বিএনপি স্থায়ী কমিটির সভাপতি আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, এটার জন্যই গণতন্ত্র। গণতন্ত্রের লক্ষ্য হলো জনগণের ক্ষমতার মাধ্যমে সরকারের ক্ষমতা ব্যালেন্স করা। আমরা জনগণের ক্ষমতায় ভিত্তি করে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়তে চাই।ব্যবসায়ীদের এ সম্মেলন করার গুরুত্ব উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই এক্সারসাইজটা আমরা আসলে গত ছয় মাস ধরে করছি। ইতোমধ্যে অনেকগুলো বিভাগে করেছি। আজকে চট্টগ্রামে করছি। শুধু ঢাকা বাকি রয়েছে। প্রায় সময় আমরা দেখেছি, ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন কাজে রাজনীতিবিদদের অর্থাৎ মন্ত্রী-এমপিদের কাছে যায়।

আমরা এই সিস্টেমটা ভাঙতে চাই। এই এক্সারসাইজের উদ্দেশ্য হলো- রাজনীতিবিদরা আপনাদের কাছে আসবে। সোমবার সকালে নগরের রেডিসন ব্লু হোটেলের মেজবান হলে চট্টগ্রাম বিভাগীয় ব্যবসায়ী ফোরামের উদ্যোগে আয়োজিত বাণিজ্য সংলাপে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সাবেক এই বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, শুধুমাত্র রাজনীতিতে গণতন্ত্র করার মাধ্যমে রাষ্ট্রকে গণতান্ত্রিক করা যায় না। গণতন্ত্রের অর্থ হলো- সকলের অধিকার সমুন্নত রাখা। এজন্য আমাদের পরিবেশ তৈরি করতে হবে। এজন্য আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে- সিরিয়ার ডি-রেভুলেশন করা। এর মাধ্যমে আমরা দুর্নীতিবাজদের হাতে যে ক্ষমতা, সেটি ভেঙে দিতে চাই।

আমদানিকারকদের সুবিধা তৈরির লক্ষ্যে তিনি বলেন, প্রত্যেকটা বিষয়ে ব্যুরোক্রেসির হাত থেকে তুলে ব্যবসায়ীদের হাতে দিতে চাই। এজন্য ব্যবসায়ীদের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি- আগামী দিনে যারা এক্সপোর্ট করবে তাদের আমরা ব্যাক-টু-ব্যাক সুবিধা দিবো। আরেকটি হলো অটোমেশন। সব ক্ষেত্রে অটোমেশন করতে হবে। এজন্য একটি সুপারভাইজারি কমিটি করা হবে। এতে একটা কনটেইনার আনতে যত কাজ করতে হয়, যত পারমিশন নিতে হয়, সব অটোমেশনের মাধ্যমে ওয়ান-স্টপ সার্ভিস চালু করতে হবে।

অনুষ্ঠানের বক্তব্যে বিজিএমইএ-এর প্রথম সহ-সভাপতি সেলিম রহমান বলেন, চট্টগ্রামে আরো ইপিজেড করা দরকার। যদি করেন আমরা ইন্ডাস্ট্রি করবো। পাশাপাশি এসএমই-কে উৎসাহিত করতে হবে। এছাড়া চট্টগ্রামে ব্যবসায়িক পরিবেশ সৃষ্টিতে সহযোগিতা পেলে আমরা জাতীয় অর্থনীতিতে ভালো ভূমিকা রাখতে পারবো।
আন্তঃজেলা বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক কফিল উদ্দিন বলেন, সড়কে দুর্ঘটনা বাড়ার অন্যতম কারণ হলো- আমরা অভিজ্ঞ চালক সৃষ্টি করতে পারিনি। এজন্য আমাদের কাজ করতে হবে। চালকদের প্রশিক্ষিত করতে পারলে আমরা দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবো। এতে ব্যবসায়িকভাবেও আমরা লাভবান হবো।
চিটাগং উইমেন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সহ-সভাপতি সুলতানা নূরজাহান রোজি বলেন, ব্যবসায়ীর জন্য জামানতবিহীন ঋণ ও প্রশিক্ষণ দরকার। প্রাতিষ্ঠানিক সহযোগিতা প্রয়োজন। আমি মনে করি, ব্যবসা বান্ধব পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে আমরা স্বাবলম্বী হওয়ার সুযোগ পেলে পরিবার উন্নত হবে, দেশ সম্বৃদ্ধ হবে।

এশিয়ান গ্রুপের চেয়ারম্যান এম এ সালাম বলেন, আমরা আমাদের ব্যবসাটা সহজ করে করতে চাই। এখানে অনেক ব্যবসায়ী আছেন। যারা পরিশ্রম করেছেন, মার খেয়েছেন কিন্তু টিকে আছেন। আমরা আমাদের কথা বলার সুযোগটা চাই। আপনারা এ সুযোগটা দিয়েন।
বারভিডার সাবেক মহাসচিব মো. হাবিবুর রহমান বলেন,চট্টগ্রাম বন্দরকে কোনোভাবে আঞ্চলিক মনে করবেন না। এটি জাতীয় বিষয়। আমি বিএনপির ৩১ দফা দেখেছি। এখানে বাণিজ্যিক প্রসঙ্গ আছে। তবু আরও কিছু আলোচনা করার আছে। এ বিষয়ে আমীর খসরু ভাইয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই।

চেম্বারের সাবেক সভাপতি আলী আহম্মদের সভাপতিত্বে এসময় আরও বক্তব্য রাখেন খাতুনগঞ্জ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মীর আব্দুস সালাম, বান্দরবান চেম্বার অব কমার্সের নির্বাহী সদস্য জসীম উদ্দিন, রাঙামাটি চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি এডভোকেট মামুনুর রশিদ, চাঁদপুর চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক মানিক-উর রহমান, জুনিয়র চেম্বার চট্টগ্রামের সভাপতি জুনায়েদ আহমেদ রাহাত, চট্টগ্রাম ফার্নিচার প্রস্তুতকারক সমিতির সভাপতি মাকসুদুর রহমান, সি-কম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আমিরুল হক, বিজিএপিএমইএ ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. শহীদ উল্লাহ চৌধুরী, প্যাসিফিক জিন্সের চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর, চট্টগ্রাম সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী প্রমুখ।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

মালেক শাহ (রাহ:) হুজুরের বার্ষিক ফাতিহা উপলক্ষে কুতুবদিয়ার ইউএনও’র সঙ্গে দরবার কমিটির মতবিনিময়

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

আগামী ২৯ ও ৩০ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য হজরত শাহ আব্দুল মালেক আল কুতুবী মুহিউদ্দিন আজমী (রাহ:) এর ২৬তম বার্ষিক ওরস-ফাতিহা শরীফ উপলক্ষে কুতুব শরীফ দরবারে আগত লাখ-লাখ ভক্ত-অনুরক্তদের নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন যাতায়াত নিশ্চিত করতে কুতুবদিয়া উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে এক গুরুত্বপূর্ণ মতবিনিময় সভা করেছে কুতুব শরীফ দরবার কর্তৃপক্ষ।

সোমবার (২২ ডিসেম্বর) কুতুবদিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন কুতুব শরীফ দরবারের প্রধান উপদেষ্টা শাহজাদা আল্লামা এম. এম. মুনিরুল মন্নান আল-মাদানী। সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ জামশেদ আলম রানার সঙ্গে বার্ষিক ওরস ও ফাতিহা শরীফ উপলক্ষে সার্বিক প্রস্তুতি ও জনদুর্ভোগ লাঘবে করণীয় বিষয়ে আলোচনা করা হয়।


দরবার কর্তৃপক্ষ সভায় জানান, বার্ষিক ওরস ও ফাতিহা শরীফ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে সমুদ্রপথ পাড়ি দিয়ে অন্তত ৮ থেকে ১০ লাখ ভক্ত-অনুরক্ত কুতুব শরীফ দরবারে আগমন করেন। এ সময় যেন কোনো প্রকার হয়রানি, অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বা বিশৃঙ্খলা না ঘটে, সে লক্ষ্যে আগামী ২৮, ২৯, ৩০ ও ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত পর্যাপ্ত ডেনিস বোটসহ অন্যান্য নৌযান ২৪ ঘণ্টা চালু রাখা, নৌযানে সর্বোচ্চ ৫০ জন যাত্রী পরিবহন নিশ্চিত করা, জেটিঘাটসমূহে সিসি ক্যামেরা স্থাপন, পর্যাপ্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন, সার্বক্ষণিক প্রশাসনিক নজরদারি, মোবাইল টয়লেট স্থাপনসহ সম্ভাব্য আরও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ জামশেদ আলম রানা দরবার কর্তৃপক্ষের দাবিগুলো আন্তরিকতার সঙ্গে শুনে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে সাধারণ ভক্ত-অনুরক্তদের সর্বোচ্চ সুবিধা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন।

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাকিবুল আলম। এছাড়া দরবার কর্তৃক গঠিত উপ-কমিটির সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আকবর খান, কুতুবদিয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এম. এম. হাছান কুতুবী এবং মোরশেদুল মন্নান।
এ সময় স্থানীয় সাংবাদিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নজরুল ইসলাম, আবুল কাশেম, শাহেদুল ইসলাম মনির, মো: মনিরুল ইসলাম, আনিছুর রহমান হীরু, হাছান মাহমুদ সুজন, মহিউদ্দিন, নাছির উদ্দিন, হানিফ কুতুবী সহ আরও অনেকে।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

দেশব্যাপী মব সন্ত্রাসে উদীচী-ছায়ানট, প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে অগ্নি সংযোগ, ভাংচুর, লুটপাট, সাংবাদিক নিপীড়ন, পিটিয়ে মানুষ হত্যা, জ্বালিয়ে দেওয়ার প্রতিবাদে পাবনায় প্রতিবাদী অবস্থান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২২ ডিসেম্বর সোমবার সকাল ১১টায় শহরের আব্দুল হামিদ সড়ক প্রেসক্লাবের সামনে সাংস্কৃতিক কর্মী মির্জা রানার আয়োজনে আহ্বান ঘন্টাব্যাপী এ প্রতিবাদী অবস্থান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত সভায় দেশের চলমান সহিংসতা মাধ্যমে গুম, খুন, লুটপাট, জ্বালাও পোড়াও এবং মব সৃষ্টির মাধ্যমে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার প্রতিবাদে হুশিয়ারি দেওয়া হয়। এবং সেইসাথে এসব অরাজকতার বিরুদ্ধে জনগণকে সাথে নিয়ে কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়। উক্ত প্রতিবাদ সভায় উপস্থিত ছিলেন সাংস্কৃতিক কর্মী ভাস্কর চৌধুরী, সিরাজুল ইসলাম হীরা,ফিরোজ খন্দকার, দিবাকর চক্রবর্তী, তিমির হায়দার, আবদুল হাফিজ রতন, বিপ্লব ভৌমিক,সামুন সাব্বির সহ পাবনার বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন সুশীল সমাজের নেতাকর্মী বৃন্দ।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ