আজঃ মঙ্গলবার ৯ ডিসেম্বর, ২০২৫

চট্টগ্রামে জয় বাংলা কনসার্ট মানতে হবে যেসব নির্দেশনা

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে এবারের জয় বাংলা কনসার্ট চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হবে। বিগত বছরগুলোতে এ কনসার্ট ঢাকার আর্মি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হতো।এ উপলক্ষে আজ চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার সম্মেলন কক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান সভায় সভাপতিত্ব করেন।

সভায় উপস্থিত ছিলেন শরীয়তপুর ৩ আসনের সংসদ সদস্য এবং ইয়ং বাংলা এর আহ্বায়ক নাহিম রাজ্জাক জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক এবং সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, সিএমপির অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) নোবেল চাকমা এবং জেলা প্রশাসন, এনএসআই, ডিজিএফআই, পিডিবি, ওয়াসা, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন, সি আর আই, ইয়ং বাংলা এর প্রতিনিধিবৃন্দ।

সভায় কনসার্টকে সুশৃঙ্খল এবং কার্যকররুপে পরিবেশনের লক্ষ্যে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এসময় সংসদ সদস্য নাহিম রাজ্জাক বলেন, এবারই প্রথম ঢাকার বাইরে এ কনসার্ট আয়োজন করা হবে। বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী এবং ভৌগলিক গুরুত্ব বিবেচনা করে এ কনসার্টের জন্য চট্টগ্রামকে বেছে নেওয়া হয়েছে। তিনি এসময় সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তরের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন।

সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক চট্টগ্রামে এ কনসার্ট আয়োজন করার জন্য সি আর আই এবং সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন-কনসার্টে অসংখ্য মানুষের সমাগম হবে। নিরাপত্তা এবং ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট হবে মূল চ্যালেঞ্জ। তবে আমরা সকলে মিলে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের স্মরণে চট্টগ্রামবাসীকে একটি চমৎকার আয়োজন উপহার দেব। অনুষ্ঠানকে ফলপ্রসূ করার জন্য সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন।

কনসার্ট উপভোগ করার জন্য যেসব নিয়মাবলী মানতে হবে তা নিম্মরুপ—
1. মূল ফটকে টিকিটের প্রাথমিক স্ক্রীনিং হবে, তারপর স্টেডিয়ামের নম্বরযুক্ত গেটে স্ক্যান করা হবে।
2. বারকোড স্ক্যানার দ্বারা পাঠযোগ্য হতে হবে। একটি পঠনযোগ্য বারকোড ছাড়া, ভেন্যুতে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না।
3. গেট দুপুর ১২ টায় খুলবে। একবার অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করলে পুনরায় প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না।
4. ১২ (বার) বছরের কম বয়সী শিশুদের অনুষ্ঠানে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না।
5. বাইরের কোন খাবার বা পানীয় অনুমোদিত হবে না। অনুষ্ঠানস্থলে উপযুক্ত মূল্যে খাবার ও পানি পাওয়া যাবে।
6. অনুষ্ঠানস্থলের ভেতরে কোন প্রকার তামাক বা তামাকজাত দ্রব্য প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।
7. ধারণক্ষমতা পূর্ণ হলে আয়োজকরা যেকোনো মুহূর্তে প্রবেশ বন্ধ করার অধিকার সংরক্ষণ করেন।
8. নিরাপত্তা হুমকি হিসাবে বিবেচিত হলে আয়োজকরা প্রবেশ প্রত্যাখ্যান করার বা প্রাঙ্গণ থেকে কাউকে সরিয়ে দেওয়ার অধিকার সংরক্ষণ
করেন।
9. আয়োজকরা সময়ে সময়ে নিরাপত্তা তল্লাশি চালানোর অধিকার সংরক্ষণ করে এবং শ্রোতাদের অন্যান্য সদস্যদের বিপদ বা বিরক্তির কারণ
হতে পারে এমন যেকোনো বিষয় বাজেয়াপ্ত করার অধিকার সংরক্ষণ করে।
10. অনুষ্ঠানস্থলে সিসিটিভি ও ক্যামেরা চালু থাকবে। টিকিটধারী শ্রোতাগণ নিজেরা চিত্রগ্রহণ এবং ভিডিও রেকর্ডিং করলে সেখানে কতৃপক্ষের
কোন বিধিনিষেধ থাকবে না।
11. ফোনের ক্যামেরা ব্যতীত অন্য যে কোন ধরণের ক্যামেরা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। আয়োজকরা এই জাতীয় আইটেম বাজেয়াপ্ত করার অধিকার
সংরক্ষণ করেন। যেমন মোবাইল ফোন চার্জার, হেডফোন, ব্লুটুথ, স্পিকার, পাওয়ার ব্যাংক।
12. নিরাপত্তার স্বার্থে অনুষ্ঠানস্থলের ভিতরে ইলেকট্রনিক সিগারেট, ভ্যাপ এবং এই ধরনের কোনো বৈদ্যুতিক যন্ত্রের অনুমতি দেওয়া হবে না।
13. অনুষ্ঠানস্থলের ভিতরে কোনো ধরনের ব্যাগ রাখা যাবে না, ব্যাগ/ব্যাগ বহনকারী ব্যক্তিদের অবিলম্বে প্রাঙ্গণ ছেড়ে যেতে বলা হবে। (অনুষ্ঠানে
ব্যাগ রাখার কোনো সুবিধা থাকবে না।
14. মহিলাদের বিশেষভাবে অনুরোধ করা হচ্ছে ১০ ইঞ্চি বাই ৬ ইঞ্চির চেয়ে বড় পার্স না আনতে। এর চেয়ে বড় কোনো ব্যাগ ভিতরে প্রবেশ
করতে দেওয়া হবে না।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

উপজেলা নির্বাহী অফিসার বোয়ালখালীর বিভিন্ন স্কুল ও মাদ্রাসা পরিদর্শন।

বোয়ালখালী গোমদণ্ডী পাইলট উচ্চ মডেল বিদ্যালয় ও শাকপুরা দারুচ্ছন্নাত কামিল মাদ্রাসা পরিদর্শন বোয়ালখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মেহেদী হাসান ফারুক এ সময় সাথে ছিলেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সালমা ইসলাম।

পরিদর্শনকালে একাডেমিক কার্যক্রম, চলমান বার্ষিক পরীক্ষা কেন্দ্রের পরিবেশ এবং সার্বিক শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেছি।

শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক কার্যক্রম ও সৃজনশীলতার প্রতি আরও মনোযোগী হওয়ার পরামর্শ দেন । বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষকে ক্যাম্পাস আর ও পরিচ্ছন্ন, নিরাপদ ও শিক্ষাবান্ধব করে গড়ে তোলার নির্দেশনা প্রদান করা হয়।

এ ছাড়া আসন্ন নির্বাচনী কেন্দ্র সমূহ সরেজমিনে ঘুরে দেখে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করেছি, যাতে শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা যায়।

শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং স্থানীয় সবার আন্তরিক সহযোগিতায় উন্নত, সুন্দর ও সমৃদ্ধ বোয়ালখালী গড়ে উঠবে এই প্রত্যাশা ও প্রত্যয় নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।

বোয়ালখালীতে বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যোগে ৩২ টি চেক বিতরণ

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাষ্টের উদ্যোগে বোয়ালখালীতে ৩২ টি বৌদ্ধ প্রতিষ্ঠানে চেক বিতরণ করা হয়েছে। ৮ ডিসেম্বর বিকাল ৪টায় শাকপুরা প্রজ্ঞাবংশ বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত এ উপলক্ষে এক সভা বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাষ্টের ট্রাষ্টি রূবেল বড়ুয়া হৃদয় এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।

এতে প্রধান অতিথি ছিলেন- চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ও চট্টগ্রাম-৮ আসনের বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী আলহাজ্ব এরশাদ উল্লাহ। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী বৌদ্ধ ঐক্য ফ্রন্ট বোয়ালখালী উপজেলা শাখার সভাপতি পল্টু কান্তি বড়ুয়া ও সমাজকর্মী রাজীব বড়ুয়ার উপস্থাপনায় এতে আশির্বাদক ছিলেন- শাকপুরা সার্বজনীন তপোবন বিহারের অধ্যক্ষ ভদন্ত বসুমিত্র মহাস্থবির, ভদন্ত বিপস্সী মহাথের, ভদন্ত পরমানন্দ মহাস্থবির, ভদন্ত দীপানন্দ থেরো। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন -চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপি যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব আজিজুল হক চেয়ারম্যান,

জেলার সদস্য মোঃ শওকত আলম, বোয়ালখালী উপজেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক হাজী ইছহাক চৌধুরী, সাবেক সদস্য সচিব হামিদুল হক মান্নান চেয়ারম্যান, পৌরসভা বিএনপি সাবেক আহবায়ক শহীদুল্লাহ চৌধুরী, সাবেক প্রচার সম্পাদক সরোয়ার আলমগীর, বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, শওকত আলী চেয়ারম্যান, আবদুল আওয়াল মঞ্জু, শাকপুরা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি আজম খান, পৌরসভা বিএনপি নেতা হাজী আবু আকতার, বোয়ালখালী উপজেলা যুবদলের আহবায়ক মোঃ ইকবাল হোসেন, প্যানেল চেয়ারম্যান হাসান চৌধুরী, শ্রমিক দল নেতা মোঃ মোঃ ইলিয়াসসহ অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ,

বোয়ালখালী সম্মিলিত বৌদ্ধ পরিষদের সভাপতি প্রকৌশলী জয়সেন বড়ুয়া, বাংলাদেশ বৌদ্ধ ঐক্য ফাউন্ডেশন বোয়ালখালী উপজেলা শাখার সভাপতি বিকাশ বড়ুয়া, বৈদ্যপাড়া পঞ্চরত্ন স্মৃতি পরিষদের সভাপতি দেশপ্রিয় বড়ুয়া, প্রদীপ বড়ুয়া, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী বৌদ্ধ ঐক্য ফ্রন্ট মহানগর-জেলা ও উপজেলা শাখার নেতা কমল জ্যোতি বড়ুয়া,তাপস বড়ুয়া , সুমন বড়ুয়া, রনি বড়ুয়া চৌধুরী, বিপ্লব বড়ুয়া, প্রকৌশলী দিক্ষিত বড়ুয়া, অর্ণব বড়ুয়া,সুমন বড়ুয়া ছোটন বড়ুয়া,পিপলু বড়ুয়া সহ বিভিন্ন বৌদ্ধ বিহার/ মন্দির কমিটির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে আলহাজ্ব এরশাদ উল্লাহ বলেছেন- বাংলাদেশ সম্প্রতির মেলবন্ধ, এদেশে সকল ধর্মের সহবস্থান ছিল -আছে- থাকবে। তাই ধর্মীয় সৌহার্দ্য বজায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এরিই ধারাবাহিকতায় আসন্ন সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে ভোট আমাকে নির্বাচিত করুন আমি আপনাদের সকলের আশির্বাদ প্রার্থী। তিনি এসময় বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাষ্টের ট্রাস্টি রূবেল বড়ুয়ার ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন এখন সরকারী টাকা দপ্তরে গিয়ে আনতে হয়না, রূবেল বড়ুয়াই সরকারী টাকা নিয়ে আপনাদের নিকট হাজির। তার এ কর্মযজ্ঞকে আপনাদের আশির্বাদে রাখতে হবে।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ