আজঃ শুক্রবার ১৪ মার্চ, ২০২৫

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন,চসিক কাউন্সিলর বাচ্চু ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

চট্টগ্রাম অফিস:

বৈধ ও গ্রহণযোগ্য দোকান ভাড়া বাবদ আয়ের উৎস পাওয়া গেছে ৪ লাখ ৯৫ হাজার ৬০০ টাকা। কিন্তু দুদক খুঁজে পেয়েছে ৯৯ লাখ ৩৪ হাজার ৩৪৫ টাকার সম্পদ। এক্ষেত্রে ৯৪ লাখ ৩৮ হাজার ৭৪৫ টাকা আয়ের চেয়ে বেশি সম্পদ অর্জন করে ভোগ দখলে রেখেছেন নগরীর এনায়েত বাজার ওয়ার্ড কাউন্সিলর সলিম উল্যাহ বাচ্চুর স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা। বাচ্চুর সহযোগিতায় এবং তার অসাধু উপায়ে অর্জিত অর্থ বৈধ করতে তার স্ত্রী নানা কূটকৌশলে এসব অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। আয়ের উৎস হিসেবে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন নানা ব্যবসা এবং মৎস্য চাষ প্রদর্শন করেছেন।
বৈধ আয় পাঁচ লাখ টাকা, পাওয়া গেছে কোটি টাকার সম্পদ আয়ের উৎসে মৎস্য চাষসহ ভিত্তিহীন নানা ব্যবসার ফিরিস্তির অভিযোগও মিলেছে। জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের এ ঘটনায় গতকাল রোববার দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম–১ এ কাউন্সিলর মো. সলিম উল্যাহ ও তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। কার্যালয়ের উপ সহকারী পরিচালক সবুজ হোসেন মামলাটি দায়ের করেন।

দুদক জানায়, কাউন্সিলর পত্নী আয়েশা ছিদ্দিকা ২০১৯ সালের ২৭ মার্চ দুদকে সম্পদ বিবরণী দাখিল করেন। এতে তিনি নিজ নামে কোনও অস্থাবর সম্পদের ঘোষণা দেননি। তবে একটি দলিল মূলে এবং একটি বাণিজ্যিক ও একটি ফ্ল্যাট চুক্তিমূলে ক্রয় বাবদ ১ কোটি ৮৫ লাখ ৭০ হাজার টাকার স্থাবর সম্পদ থাকার কথা উল্লেখ করেন।
যাচাই করলে দেখা যায়, আয়েশা সিদ্দিকা ১ কোটি ৭৯ লাখ ১৩ হাজার ৫৪৪ টাকার স্থাবর ও ১ লাখ ৩৪ হাজার ২০১ টাকার অস্থাবর সম্পদ অর্জন করেছেন। ৯৬ লাখ ৪৮ হাজার টাকার দায় রয়েছে আয়েশা সিদ্দিকার উল্লেখ করে মামলার এজাহারে বলা হয়, এ দায় বাদে তার নিট সম্পদের পরিমাণ ৮৩ লাখ ৯৯ হাজার ৭৪৫ টাকা এবং একই সময়ে তিনি ১৫ লাখ ৩৪ হাজার ৬০০ টাকা পারিবারিক ও অন্যান্য ব্যয় করেছেন। এসবসহ তার মোট অর্জিত সম্পদের পরিমাণ ৯৯ লাখ ৩৪ হাজার ৩৪৫ টাকা। বিপরীতে তার বৈধ ও গ্রহণযোগ্য দোকান ভাড়া বাবদ আয়ের উৎস পাওয়া গেছে ৪ লাখ ৯৫ হাজার ৬০০ টাকা। এক্ষেত্রে তিনি ৯৪ লাখ ৩৮ হাজার ৭৪৫ টাকা আয়ের চেয়ে বেশি সম্পদ অর্জন করে ভোগ দখলে রেখেছেন। সম্পদ বিবরণীতে আয়েশা সিদ্দিকা আয়ের উৎস হিসেবে ব্যবসার আয়, মৎস্য আয় ও দোকান ভাড়ার বিপরীতে অগ্রিম গ্রহণের বিষয় উল্লেখ করেন।
অনুসন্ধানের সময় মো. সলিম উল্যাহ দুদককে জানান, তার স্ত্রীর সকল ব্যবসা ও মৎস্য চাষ তিনি পরিচালনা করেছিলেন। কিন্তু তারা ব্যবসা বাবদ প্রদর্শিত আয়ের বিপরীতে ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স, দোকান ভাড়ার চুক্তিপত্র, ক্রয়–বিক্রয়ের চালান/ভাউচার কোনো কিছুর রেকর্ডপত্র দাখিল করতে পারেন নি। দুদক জানায়, আয়েশা সিদ্দিকার আয়কর রিটার্নে পর্যাক্রমে ২০০১–২০০২ করবর্ষ থেকে ২০১৯–২০২০ করবর্ষে ব্যবসা আয় বাবদ প্রদর্শিত ৪১ লাখ ৮৭ হাজার ৭৯৫ টাকা গ্রহণযোগ্য নয়। সরেজমিনে পরিদর্শনে গিয়ে তার ব্যবসার কোনও অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। এছাড়াও আয়েশা সিদ্দিকা মৎস্য চাষের জন্য ২০০৭ সালের ৫ জানুয়ারি নগরীর দক্ষিণ কাট্টলীর বাসিন্দা আবু সাঈদ চৌধুরীর (সম্রাট) সাথে যে চুক্তিপত্র করেছেন তা খতিয়ে দেখার পর মিথ্যা বলে প্রতীয়মান হয়েছে।
দুদক জানায়, মো. সলিম উল্যাহ জম জম হ্যাচারি লাগিয়ত তিন ফর্দ চুক্তিপত্র উপস্থাপন করেন। গত ১৭ আগস্ট তা জব্দ করা হয়। জব্দকৃত তিন ফর্দ চুক্তিপত্রে ৭৫ টাকা মূল্যমানের দুটি স্ট্যাম্প রয়েছে। এ দুটি স্ট্যাম্প কত তারিখে কার নিকট বিক্রি করা হয়েছে তার প্রতিবেদন চেয়ে জেলা প্রশাসনের ট্রেজারি শাখায় চিঠি দেওয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ট্রেজারি শাখা প্রতিবেদন দাখিল করে।

 

 

প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, স্ট্যাম্প দুটি ২০০৭ সালের ২৮ আগস্ট ও ২০১০ সালের ২০ সেপ্টেম্বর ট্রেজারি শাখা থেকে সরবরাহ করা হয়েছে। ফলে ২০০৭ সালের ৫ জানুয়ারি আয়েশা সিদ্দিকা ও আবু সাঈদ চৌধুরীর (সম্রাট) মধ্যে চুক্তি করার কোনো ভিত্তি নেই। রেকর্ডপত্রে দেখা যায়, আবু সাঈদ চৌধুরী (সম্রাট) চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া উপজেলার জম জম হ্যাচারি ফার্মটি দলিল মূলে এ কে এম ফেরদৌস হোসাইনের কাছ থেকে ক্রয় করেন। অনুসন্ধানকালে এ কে এম ফেরদৌস হোসাইনের বক্তব্য গ্রহণ করা হয়। তিনি জানান, আনুমানিক ২০১০ বা ২০১১ সালে নগদ টাকার প্রয়োজন হলে তিনি ৮টি পুকুর বা ৫৯৩ শতক জমি বিক্রয়ের প্রস্তাব করলে মো. আবু সাঈদ চৌধুরী (সম্রাট) ক্রয়ের আগ্রহ প্রকাশ করেন। ২০১২ সালে বিভিন্ন তারিখে সাফ বিক্রি কবলা মূলে এ কে এম ফেরদৌস হোসাইন ৮টি পুকুর বা ৫ একর জমি আবু সাঈদ চৌধুরীর স্ত্রী সালমা সাঈদ চৌধুরীর নামে রেজিস্ট্রি দলিল করে দেন। এ কে এম ফেরদৌস হোসাইনের বক্তব্য অনুযায়ী ২০১২ সাল পর্যন্ত পটিয়ার চক্রশালার জম জম ফার্মস’র ৮টি পুকুর তার ভোগদখলে ছিল। সুতরাং আসামি আয়েশা সিদ্দিকার আয়কর নথিতে ২০০৮–২০০৯ করবর্ষ থেকে ২০১০–১১ করবর্ষে মৎস্য আয় বাবদ প্রদর্শিত ৯৯ লাখ ৮ হাজার ৪০০ টাকার আয় গ্রহণযোগ্য নয়। ব্যবসা আয় বাবদ ও মৎস্য চাষের আয় বাবদ তিনি মোট ১ কোটি ৪০ লাখ ৯৬ হাজার ১৯৫ টাকা আয়কর নথিতে মিথ্যা ও ভিত্তিহীনভাবে প্রদর্শন করেছেন। যা গ্রহণযোগ্য নয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মো. সেলিম উল্যাহ তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকার জ্ঞাত আয় বর্হিভূত সম্পদ অর্জনের বিষয়ে জানতেন। এভাবে আয়েশা সিদ্দিকা তার স্বামী আসামি মো. সলিম উল্যাহ ওরফে বাচ্চুর সহযোগিতায় এবং তার অসাধু উপায়ে অর্জিত অর্থ বৈধ করার অপচেষ্টায় প্রাথমিকভাবে আয়কর নথিতে এবং পরবর্তীতে দুদকে দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে তার নামে অর্জিত সম্পদের আয়ের উৎস হিসেবে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন নানা ব্যবসা এবং মৎস্য চাষের ফিরিস্তি প্রদর্শন করেছেন। যা দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ও দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

নেত্রকোনায় স্কুল ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে আটক – ২

মোঃ নুর উদ্দিন মন্ডল দুলাল নেত্রকোণা।

নেত্রকোণার খালিয়াজুরীতে স্কুল ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে ২ জনকে আটক করার বিষয়টি নিশ্চিত করেন খালিয়াজুরী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ মকবুল হোসেন।

প্রতিদিনের মত গত ৮ মার্চ ( শনিবার) সকালে স্কুল ছাত্রী প্রাইভেট পড়ার উদ্দেশ্যে খালিয়াজুরীতে অটো যোগে আসার পথে ঐ স্কুল ছাত্রীকে দুই বগাটে স্পর্শকাতর স্থানে একাধিকবার আঘাত করায় মেয়েটি চলতি অটো থেকে লাফিয়ে পড়ে গুরুতর আহত হয়। মেয়েটি খালিয়াজুরী সিদ্দিকুর রহমান বালিকা বিদ্যা নিকেতনের দশম শ্রেণীর ছাত্রী। পরে স্থানীয় লোকজন ও অভিভাবক মেয়েটিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মেয়েটিকে উন্নত চিকিৎসার ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। মেয়েটি এখনও মেডিকেলে চিকিৎসাধীন রয়েছে বলে জানান পরিবারের লোকজন।

মেয়েটির বাবা গতকাল ১১ মার্চ( মঙ্গলবার) স্ব-শরীরে উপস্থিত হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে রাত দুইটায় তাদেরকে আটক করে খালিয়াজুরী থানা পুলিশ।

আটককৃত ব্যক্তিরা হল- খালিয়াজুরী সদরের কুঁড়ি হাটি এলাকার মৃত হাবিব মিয়ার ছেলে মোঃ মিজান মিয়া(৩০), ও লক্ষ্মীপুর গ্রামের বকুল মিয়ার ছেলে নাজমুল (২৮)।

এ বিষয়ে ওসি মোঃ মকবুল হোসেন বলেন, অভিযোগের প্রেক্ষিতে দুইজনকে আটক করা হয়েছে। তিনি বলেন শ্লীলতাহানি হউক বা ধর্ষন হউক কোন ছাড় নেই। তাদেরকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ সালের ১০ ধারায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান।

চট্টগ্রামে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন,গ্রেফতার-১

চট্টগ্রাম মহানগরে পরকীয়া সন্দেহের জেরে এক বন্ধুর হাতে আরেক বন্ধু খুনের ঘটনা ঘটেছে। ইপিজেড থানার দক্ষিণ হালিশহর এলাকায় এ ঘটনায় জড়িত মো. সিজান (২৫) নামে একজনকে আটক করেছে পুলিশ। আটক মো. সিজান (২৫) ইপিজেড থানার সিমেন্ট ক্রসিং এলাকার রানী ভবনের গলির টেন্ডলের বাড়ির মৃত আলমগীরের ছেলে। তিনি হোটেলে কারিগর হিসেবে কাজ করলেও সম্প্রতি বেকার ছিলেন। এছাড়া উদ্ধার করা হয়েছে হত্যার কাজে ব্যবহৃত একটি ছুরি। তবে খুনের পরিকল্পনাকারী সাইমন নামে একজন এখনো পলাতক আছে। মঙ্গলবার রাতে নগরের ইপিজেড থানার দক্ষিণ হালিশহর এলাকার সিডিএ বালুর মাঠে এ খুুনের ঘটনা ঘটে।

পুলিশ বলছে, এ ঘটনায় ভিকটিমের বাবা তিনজনের নাম উল্লেখ করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। ভিকটিম এবং আসামিরা একে অপরের বন্ধু। তাদের কারোরই নির্দিষ্ট কোনো পেশা ছিল না। নিহতের নাম মোহাম্মদ আইয়ুব নবী প্রকাশ সাগর (২৬)। তিনি একই থানাধীন আকমল আলী সড়কে ভাড়া বাসায় স্ত্রীসহ বসবাস করতেন। তার বাড়ি চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার পুঁইছড়ি গ্রামে।

পুলিশ জানায়, সাইমনের স্ত্রীর সাথে সাগরের বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক আছে—দীর্ঘদিন ধরে এমন সন্দেহ করতেন তিনি। এই সন্দেহের বশবর্তী হয়ে সাগরকে খুনের পরিকল্পনা করে সম্প্রতি। পরিকল্পনা মোতাবেক সাগরকে সিডিএ বালুর মাঠ এলাকায় নিয়ে ছুরিকাঘাত করেন আটক সিজানসহ কয়েকজন। পরে তার মৃত্যু নিশ্চিত করে তারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।

নগর পুলিশের বন্দর জোনের সহকারী কমিশনার মাহমুদুল হাসান বলেন, এই হত্যাকাণ্ড সম্পূর্ণ ক্লুলেস ছিল। স্থানীয়দের খবর আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে জানতে পারি ভিকটিমকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সোর্স কাজে লাগিয়ে আমরা ভিকটিমের স্ত্রীর কাছে যাই এবং তার পরিচয় নিশ্চিত হই। ঘটনার তিন ঘণ্টার মধ্যেই আমরা সিজানকে আটক করি। ভিকটিমের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় চারটি ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। আমরা ছুরিটি জব্দ করেছি’

তিনি বলেন, সিজানকে জিজ্ঞাসাবাদ করে প্রাথমিকভাবে আমরা জানতে পেরেছি সাইমনের স্ত্রীর সঙ্গে ভিকটিম সাগরের পরকীয়ার সম্পর্ক রয়েছে—এমন সন্দেহের জেরে তাকে হত্যা করা হয়েছে। ভিকটিমের স্ত্রীকেও আমরা জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। তবে তিনি দাবি করেছেন, তার স্বামী পরকীয়ায় জড়িত নন। তবুও এটি আমরা তদন্ত করে দেখবো।

এক প্রশ্নের জবাবে এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ভিকটিম এবং আসামি—কারোই নির্দিষ্ট পেশা ছিল না। এরা নেশার সাথেও জড়িত এবং এলাকায় আড্ডা দিতো ঘুরে ঘুরে। তবে তাদের সবার স্ত্রী পোশাক কারখানায় কাজ করে। সেই রোজগারেই তাদের সংসার চলতো।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ