আজঃ মঙ্গলবার ৯ ডিসেম্বর, ২০২৫

চাঁদপুরে প্রভাবশালীরা দিনদুপুরে কর্তন করে নিয়ে যাচ্ছে রাস্তার দুপাশের মুল্যবান গাছ।

চাঁদপুর প্রতিনিধি:

চাঁদপুর সরকারি রাস্তার দুই পাশে থাকা পুরনো গাছ কাটার হিড়িক পড়েছে। হঠাৎ করে ওইসব বড় বড় গাছ গুলি পাশের বাড়ির মালিকরা নিজেদের দাবি করে মূলবান গাছ গুলি কেটে নিয়ে যাচ্ছে প্রকাশ্য দিবালোকে। অথচ ওইসব রাস্তা দিয়ে ইউনিয়ন জনপ্রতিনিধি, পৌর কাউন্সিলর সহ বহু সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী গনরা চলাচল করে, তাদের চোঁখে পরে গাছ কর্তনের দৃশ্যপাট, কিন্তু নজরে আসলেও সরকারি সম্পদ রক্ষায় তেমন কোন ভূমিকা লক্ষ্য করা যায়নি।

গেলো সপ্তাহে চাঁদপুর সদর ১২ নং চান্দ্রা ইউনিয়ন এর ৮ নং ওয়ার্ডের সাবেক তাহাজ্জল মেম্বার নগর এলাকায় নিজ বাড়ির সামনে সরকারি রাস্তার পাশে থাকা দুই টি পুরনো দামি রেনডি কড়ই গাছ কেটে নিয়ে গেছে, সে সময় ইউনিয়ন গ্রাম পুলিশ এর দফদার আব্দুর রশিদ ওই রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় সাংবাদিক রা বিষয়টি বললে তিনি, বলেন আপনারা তাদের সাথে কথা বলুন।
যিনি গাছ কাটছে তিনি সাবেক মেম্বার তিনি অনেক দিন অসুস্থ। অথচ বহু চেষ্টা করেও সেই মেম্বার কে খুজে পাওয়া না গেলেও ছোট ছেলেকে পেয়ে গাছের বিষয়টি জানতে চাইলে।

তিনি গাছ গুলি নিজেদের দাবি করেন, এবং বলেন রাস্তা আমাদের জমির উপর দিয়ে গেছে, আর রাস্তার দুই পাশে যত বড় বড় গাছ আছে তাহা আমরা রোপন করেছি এবং এসব গাছের মালিক আমরা।

এদিকে সোমবার সদর ৯ নং বালিয়া ইউনিয়ন ফরক্কাবাদ বাজার থেকে বালিয়া বাজার সড়কের রাস্তার পাশে থাকা অনেক পুরনো ২ টি রেনডি কড় গাছ কাটতে দেখা যায়, আর সেখানে বলা হয় ওইসব গাছ তাদের তাই তারা কেটে নিচ্ছে।

এর পরে চাঁদপুর পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ড এর জুট মিলের পরে সাবেক মহিলা কাউন্সিলর শাহনাজ বেগমের বাড়ির একটু সামনে রাস্তার পাশে থাকা অনেক পুরনো দামি ২ টি রেনডি কড়ই গাছ পাশের বাড়ির লোকজন নিজেদের দাবি করে কেটে নিয়েছে, অথচ ওই সময় ওই পথ দিয়ে ৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ সাইফুল ইসলাম কে মোটরসাইকেল যোগে যেতে দেখা গেলো। কিন্তু সেখানে কোন ভূমিকা লক্ষ্য করা যায়নি।
এছাড়াও গত সপ্তাহে হাইমচর উপজেলায় চরভৈরবী সরকের কমডকার আরেকটু সামনে রাস্তার পাশে থাকা রেনডি কড়ই গাছ কর্তন কালে ওই ভদ্রলোক বলেন আমাদের জমির উপর দিয়ে রাস্তা গেছে তাই আমরা গাছের মালিক বলে কেটে নিছে।

ঠিক এমনি করে গত কয়েক মাস যাবত চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ- হাজীগঞ্জ- শাহরাস্তি – কচুয়া- মতলব দক্ষিণ – মতলব উত্তর, থানার বিভিন্ন এলাকার সাখা সংযুক্ত রাস্তার পাশে থাকা মোটা মোটা অনেক পুরনো যেমন ৩০-৪০ বা তার অধিক বছরের পুরনো গাছ গুলি কেটে নিতে দেখা গেছে।
অথচ সরকার সব সময় ঘোষণা দেন গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান, আসলে আজ গাছ কর্তনের কারনে জলবায়ু পরিবর্তন হয়েছে, ফলে ঘূর্ণিঝড় আর ভূমিকম্প হচ্ছে সচঅচর।

অপর দিকে সরকার যখন রাস্তা তৈরি করেন তার আগে দুই পাশের জমির মালিকের কাছ থেকে জমি কিনে তার পরে রাস্তা করেন, সেখানে কোথায় রাস্তার প্রস্ততা ৩০ – ৮০ ফুট আবার কোথায় ২০ ফুট হয়, আর জমি কেনার সময় যদি কোন গাছ পরে তাহলে সেই গাছ গুলি সরকারি হয়ে যায়।

আবার সরকারের পাশাপাশি কেউ যদি রাস্তার দুই পাশে গাছ রোপন করে তাহলে তার ফল ওই রোপনকারি খেতে পারবে কিন্তু দুই পাশের কোন বাসিন্দা গাছ কেটে নেবার আইন নেই, এমন আইন থাকা সত্বেও বর্তমান সময়ে সরকারি রাস্তার দুই পাশের গাছ কর্তনের হিড়িক কেনো সেটা জানার বিষয়।
আর তাই এ বিষয় সরকারি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিবেন বলে জেলার সচেতন মহল মনে করেন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

বোয়ালখালীতে বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যোগে ৩২ টি চেক বিতরণ

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাষ্টের উদ্যোগে বোয়ালখালীতে ৩২ টি বৌদ্ধ প্রতিষ্ঠানে চেক বিতরণ করা হয়েছে। ৮ ডিসেম্বর বিকাল ৪টায় শাকপুরা প্রজ্ঞাবংশ বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত এ উপলক্ষে এক সভা বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাষ্টের ট্রাষ্টি রূবেল বড়ুয়া হৃদয় এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।

এতে প্রধান অতিথি ছিলেন- চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ও চট্টগ্রাম-৮ আসনের বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী আলহাজ্ব এরশাদ উল্লাহ। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী বৌদ্ধ ঐক্য ফ্রন্ট বোয়ালখালী উপজেলা শাখার সভাপতি পল্টু কান্তি বড়ুয়া ও সমাজকর্মী রাজীব বড়ুয়ার উপস্থাপনায় এতে আশির্বাদক ছিলেন- শাকপুরা সার্বজনীন তপোবন বিহারের অধ্যক্ষ ভদন্ত বসুমিত্র মহাস্থবির, ভদন্ত বিপস্সী মহাথের, ভদন্ত পরমানন্দ মহাস্থবির, ভদন্ত দীপানন্দ থেরো। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন -চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপি যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব আজিজুল হক চেয়ারম্যান,

জেলার সদস্য মোঃ শওকত আলম, বোয়ালখালী উপজেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক হাজী ইছহাক চৌধুরী, সাবেক সদস্য সচিব হামিদুল হক মান্নান চেয়ারম্যান, পৌরসভা বিএনপি সাবেক আহবায়ক শহীদুল্লাহ চৌধুরী, সাবেক প্রচার সম্পাদক সরোয়ার আলমগীর, বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, শওকত আলী চেয়ারম্যান, আবদুল আওয়াল মঞ্জু, শাকপুরা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি আজম খান, পৌরসভা বিএনপি নেতা হাজী আবু আকতার, বোয়ালখালী উপজেলা যুবদলের আহবায়ক মোঃ ইকবাল হোসেন, প্যানেল চেয়ারম্যান হাসান চৌধুরী, শ্রমিক দল নেতা মোঃ মোঃ ইলিয়াসসহ অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ,

বোয়ালখালী সম্মিলিত বৌদ্ধ পরিষদের সভাপতি প্রকৌশলী জয়সেন বড়ুয়া, বাংলাদেশ বৌদ্ধ ঐক্য ফাউন্ডেশন বোয়ালখালী উপজেলা শাখার সভাপতি বিকাশ বড়ুয়া, বৈদ্যপাড়া পঞ্চরত্ন স্মৃতি পরিষদের সভাপতি দেশপ্রিয় বড়ুয়া, প্রদীপ বড়ুয়া, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী বৌদ্ধ ঐক্য ফ্রন্ট মহানগর-জেলা ও উপজেলা শাখার নেতা কমল জ্যোতি বড়ুয়া,তাপস বড়ুয়া , সুমন বড়ুয়া, রনি বড়ুয়া চৌধুরী, বিপ্লব বড়ুয়া, প্রকৌশলী দিক্ষিত বড়ুয়া, অর্ণব বড়ুয়া,সুমন বড়ুয়া ছোটন বড়ুয়া,পিপলু বড়ুয়া সহ বিভিন্ন বৌদ্ধ বিহার/ মন্দির কমিটির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে আলহাজ্ব এরশাদ উল্লাহ বলেছেন- বাংলাদেশ সম্প্রতির মেলবন্ধ, এদেশে সকল ধর্মের সহবস্থান ছিল -আছে- থাকবে। তাই ধর্মীয় সৌহার্দ্য বজায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এরিই ধারাবাহিকতায় আসন্ন সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে ভোট আমাকে নির্বাচিত করুন আমি আপনাদের সকলের আশির্বাদ প্রার্থী। তিনি এসময় বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাষ্টের ট্রাস্টি রূবেল বড়ুয়ার ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন এখন সরকারী টাকা দপ্তরে গিয়ে আনতে হয়না, রূবেল বড়ুয়াই সরকারী টাকা নিয়ে আপনাদের নিকট হাজির। তার এ কর্মযজ্ঞকে আপনাদের আশির্বাদে রাখতে হবে।

ভাঙ্গুড়ায় ধর্ষণ মামলায় স্কুল ছাত্রীর কথিত প্রেমিক গ্রেফতার

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় ধর্ষণ মামলায় নবম শ্রেণির এক স্কুল ছাত্রীর কথিত প্রেমিক কে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। কথিত প্রেমিকের নাম বুলবুল (২০)। তিনি উপজেলার দিলপাশার ইউনিয়নের চাচকিয়া গ্রামের মোহাম্মদ আলী ফকিরের ছেলে।রবিবার(৭ ডিসেম্বর) সকালে নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গত শুক্রবার রাত ১১টার দিকে চাচকিয়া বিলের মধ্য নিয়ে গিয়ে ওই স্কুল ছাত্রী কে তার প্রেমিক বুলবুল সহ বন্ধুরা মিলে দলবদ্ধ ভাবে ধর্ষণ করে।

এ ঘটনায় শনিবার রাতে ভুক্তভোগী মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে ভাঙ্গুড়া থানায় ধর্ষণ মামলা রজ্জু করেন। মামলায় তথিত প্রেমিক বুলবুল সহ ৪ জন কে আসামি করা হয়।

ধর্ষণের খবর পেয়ে এএসপি সার্কেল (চাটমোহর) আবু বক্কার সিদ্দিক ও থানার ওসি মোঃ শফিকুল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

জানা গেছে, ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীর সঙ্গে বুলবুল এর প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে। ঘটনার দিন গত শুক্রবার রাত ১১ টার দিকে ওই স্কুল ছাত্রীকে চাচকিয়া বিলের মধ্যে ডেকে নিয়ে গিয়ে বুলবুল তার বন্ধু সোহানুজ্জামান ও তাওহিদ মিলে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। এসময় তারা মেয়েটির অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে এবং ঘটনাটি কাউ কে জানালে তা ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। পরদিন শনিবার দুপুরে ঘটনা জানার পর ভুক্তভোগী মেয়েটির বাবা থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।

ভাঙ্গুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ শফিকুল ইসলাম জানান, গ্রেফতারকৃত বুলবুল কে দুপুরে পাবনা আদালতে সোর্পদ করা হয়েছে। মেয়েটিকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য পাবনা সিভিল সার্জনের কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ বাকি আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রেখেছে।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ