আজঃ সোমবার ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

মহান বিজয় বিদস-২০২৩ উপলক্ষ্যে চবক এর শ্রমিক কর্মচারীদের বিশেষ প্রনোদনা প্রদান

ডেস্ক নিউজ:

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের অধীনে নিয়োজিত বার্থ/টার্মিনাল/শিপ হ্যান্ডিলিং অপারেটর শ্রমিক কর্মচারীদের কে মহান বিজয় দিবস-২০২৩ উপলক্ষে বিশেষ প্রণোদনা প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে শ্রমিক কমর্চারীদের মাঝে নদগ অর্থ প্রদান করেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল, ওএসপি, এনইউপি, পিপিএম, পিএসসি। তিনি ১৩ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে শ্রমিকদের জনপ্রতি ৮,০০০/-টাকা করে মোট ৫,২০,৯৬,০০০/-টাকার প্রণোদনা প্রদান করেন।

উল্লেখ্য যে, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এর স্বারক নং-১৮.০১৬.০২৮.০০.০০.০০১.২০১০-৪২৭ এর ভিত্তিতে চবক এর বিভিন্ন বিভাগ থেকে ১৬ টি পদ সাময়িকভাবে স্থানান্তর পুর্বক সদস্য (এডমিন এন্ড প্ল্যানিং), চবক এর অধীনে ১৬ জন কর্মচারীর সমন্বয়ে এডহক ভিত্তিতে শ্রম শাখা চালু করা হয়। ডক শ্রমিক পরিচালনা বোর্ডের অর্ন্তভুক্ত শ্রমিক কর্মচারীদের যাবতীয় কল্যাণমূলক কার্যাবলী এবং অবসরোত্তর আর্থিক সুবিধাদি যেমন-গ্র্যাচুয়িটি, প্রভিডেন্ট ফান্ড, মেয়ের বিয়ের আর্থিক সহায়তা ও দুর্ঘটনায় আহত হলে জীবিকা ভাতা ইত্যাদি শ্রম শাখা কর্তৃক শ্রমিক কল্যাণ ফান্ড হতে সম্পন্ন করা হয় এবং চবক এর কল্যাণ তহবিল নীতিমালা ২০১৩ অনুযায়ী উক্ত কল্যাণ ফান্ড পরিচালিত হয়।

বন্দরের বিভিন্ন বার্থ/টার্মিনাল/শিপ হ্যান্ডিলিং অপারেটরদের অধীনে নিয়োজিত শ্রমিক/কর্মচারীদের এ পযর্ন্ত শ্রম শাখা হতে ১০৪৩ জনকে শ্রমিক/কর্মচারীকে মেয়ের বিবাহের আর্থিক সহযোগিতা প্রদান, ১২৫ জন শ্রমিক কর্মচারীকে জীবিকা ভাতা প্রদানসহ ১৩৬৯ জন শ্রমিক/কর্মচারীকে গ্র্যাচুয়িটি ও প্রভিডেন্ড ফান্ড হতে অর্থ প্রদান করা হয়েছে।

এ পযর্ন্ত শ্রমিক/কর্মচারীদের প্রণোদনা বা উৎসাহ বোনাস হিসেবে ২০১৫ সালে ৬৫৬১ জনকে ৭,০০০/- টাকা করে মোট ৪,৫৯,২৭,০০০/-টাকা, ২০১৯ সালে ৬,৫০৯ জনকে ৮,৫০০/- টাকা করে মোট ৫,৫৩,২৬,৫০০০/- টাকা, ২০২০ সালে ৭,২৩৪ জনকে ১১,০০০/-টাকা করে মোট ৭,৯৫,৭৪,০০০/- টাকা, মে ২০২১ সালে ৭,৫৫৭ জনকে ১,৫০০/-টাকা করে মোট ১,০৫,৮৫,০০০/- টাকা, সেপ্টেম্বর ২০২১ সালে ৬,৭৫২ জনকে ২,৫০০/-টাকা করে মোট ১,৬৮,৮০,০০০ টাকা, ২০২২ সালে ৬,৬৯৮ জনকে ৯,০০০/-টাকা করে মোট ৬,০২,৮২,০০০/- টাকা, ২০২৩ সালে ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে ৬,৬৭১ জনকে ৫,০০০/- টাকা করে মোট ৩,৩৩,৫৫,০০০/-টাকা এবং সর্বশেষ ১৩ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জনপ্রতি ৮০০০/-টাকা করে মোট ৫,২০,৯৬,০০০/-টাকা প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন চবক এর সদস্যবৃন্দ, বিভাগীয় প্রধানগণ, বার্থ/টার্মিনাল/শিপ হ্যান্ডিলিং অপারেটর এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ, চবক এর কর্মকর্তাগণ, বন্দর কমর্চারী পরিষদের নেতৃবৃন্দ ও শ্রমিক/কমর্চারীগণ।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

বড় ব্যবসায়ীরা নিজেদের ফায়দা নিতে গিয়ে অন্যদের ধ্বংস করেছে:চসিক মেয়র

বড় ব্যবসায়ীরা নিজেদের ফায়দা নিতে গিয়ে অন্য ব্যবসায়ীদের ধ্বংস করেছে বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। তিনি বলেন, আজ বিভিন্ন কারণে ছোট মাঝারি ব্যবসায়িরা সমস্যায় পড়েছে। বড় বড় ব্যবসায়িরা তাদের ফায়দা নেওয়ার জন্য রাজনীতিকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে ট্যাক্স মওকুফ করিয়েছে। তারা কমপ্রোমাইজ করেছে তাদের নিজেদের স্বার্থের জন্য। কিন্তু ছোট মাঝারি ব্যবসায়ীদের তারা ধ্বংস করে দিয়েছে গত ১৬ বছরে।

শনিবার দুপুরে কাজীর দেউড়ী ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এশিয়া আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা বাংলাদেশ ২০২৫ এর উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
বাণিজ্য মেলার আয়োজক ও মিয়া ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইসহাক মিয়ার সভাপতিত্বে ও স্বপ্না জিমি ও শিশির চৌধুরীর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর।
মেলায় ইন্ডিয়া, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড, নেপাল, ইরান ও চায়না সহ দেশি বিদেশি দুই শতাধিক দোকান রয়েছে। ১৫ ফেব্রুয়ারী থেকে শুরু হয়ে ১ মার্চ পর্যন্ত মেলা চলবে। মেলার প্রবেশ টিকেট ২০ টাকা। সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত মেলা খোলা থাকবে।

চসিক মেয়র বলেন, চট্টগ্রাম অনেক পুরানো নগরী। এটা বাণিজ্যের জন্য প্রসিদ্ধ ছিল। এক সময় মায়ানমারের সঙ্গে চট্টগ্রামের একটা সংযোগ ছিল ব্যবসার। সেই ব্যবসাটা বাড়তে বাড়তে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চট্টগ্রামের সুনাম ব্যবসায়িকভাবে ছড়িয়েছে।
জিয়াউর রহমানের মুক্তবাজার অর্থনীতিতে ফিরতে হবে জানিয়ে মেয়র শাহাদাত বলেন, এ ধারা থেকে বেরিয়ে এসে মুক্তবাজার যে অর্থনীতি, যেটা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ১৯৭৫ সালের পরে তিনি উন্মুক্ত করেছেন। এবং যার ধারাবাহিকতায় অর্থনীতির জিডিপিতে, মানবসম্পদ, কৃষি এবং গার্মেন্টস সেকশনে যে অভূতপূর্ব সাফল্য এসেছিল, সেই ধারায় আমাদের ফিরে যেতে হবে। আজ চট্টগ্রাম বাণিজ্যিক নগরের পাশাপাশি পর্যটন নগরীও। কিন্তু সেটাকে আমরা সেভাবে ফোকাস করতে পারি নাই। এটাকে ফোকাস করতে হবে বলে জানান তিনি।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আবুল হাশেম বক্কর বলেন, এই মেলা চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো হতে যাচ্ছে। এখানে বিভিন্ন দেশের ব্যবসায়ীরা অংশগ্রহণ করেছে। এর মধ্য দিয়ে প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে ভাতৃত্বের বন্ধন ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় হবে। দেশে কঠিন এক সময় অতিক্রম করে আজকে আমরা এই পরিবেশে এসেছি। বর্তমান গণতান্ত্রিক পরিবেশে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধশালী করা ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় অংশগ্রহণের জন্য সবাইকে আহ্বান জানাই। এতে বক্তব্য রাখেন পাকিস্তানের ব্যবসায়ী আফসা মনসুর, ভারতের ব্যবসায়ী মিরাজ কাশ্মীর, মেলা আয়োজক কমিটির সদস্য ফেরদৌস আহমেদ লিটন, এনায়েত হোসেন ফোরকান, জুনায়েদ আহমেদ, কোরআন তেলওয়াত করেন মো. কাউসার প্রমূখ।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ৭ কর্মকর্তা পাচ্ছেন পূর্ণাঙ্গ ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) এর সাত কর্মকর্তা পূর্ণাঙ্গ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা পাচ্ছে। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে প্রেষণে থাকা এই সাত কর্মকর্তার পূর্ণাঙ্গ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চেয়ে চিঠি দিয়েছে চসিক।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয় থেকে আরো দু’জন ম্যাজিস্ট্রেট চেয়েছে চসিক। চিঠি দেয়ার পর সাত কর্মদিবস পার হলেও এখনো পর্যন্ত সাত কর্মকর্তার ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বা বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয় থেকে কোন ম্যাজিস্ট্রেট পায়নি চসিক। তবে দু’এক দিনের মধ্যে মন্ত্রণালয় থেকে সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

চসিকের সাত কর্মকর্তার বিষয়ে গত ২৩ জানুয়ারি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব বরাবর একটি চিঠিও দেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। যা আমলে নিয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় গত ২৯ জানুয়ারি সেই অনুমতি দিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে চিঠি দেন। যা বর্তমানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বিবেচনাধীন রয়েছে।
চসিকের এই সাত কর্মকর্তারা হলেন- চসিকের সচিব মোহাম্মদ আশরাফুল আমিন, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে কুলসুম, শিক্ষা কর্মকর্তা রাশেদা আক্তার, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা প্রণয় চাকমা, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা রক্তিম চৌধুরী, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মৌমিতা দাশ ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিল্লুর রহমান।

চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম বলেন, প্রেষণে থাকা চসিকের সাত কর্মকর্তাকে পূর্ণাঙ্গ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিতে আমরা স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছি। যা বর্তমানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বিবেচনাধীন রয়েছে। এছাড়া, বিভাগীয় কমিশনারের কাছে দু’জন ম্যাজিস্ট্রেট চেয়েছি, সেগুলো আমরা এখনো পাইনি। আমরা আশা করছি কয়েকদিনের মধ্যেই ম্যাজিস্ট্রেট পাবো। তিনি আরো বলেন, এটা অনুমোদন পেলে আমরা প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ক্রাশ প্রোগ্রাম চালাবো। মূলত, যারা খাল-পাহাড় দখল করে বিভিন্ন স্থাপনা করেছে বা করছে তাদের আইনের আওতায় আনবো। এছাড়াও যেসব ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান যেখানে সেখানে ময়লা ফেলছে, তাদের আমরা আইনের আওতায় আনবো।

চসিক সূত্রে জানা যায়, চসিকের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড ও অভিযান চালাতে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের বাধা/সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। সেসব সমস্যা সমাধানে উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিচালনাসহ তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুসারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে হয়। যা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ছাড়া সম্ভব নয়। এছাড়া, সিডিএ’র ৩৬ খাল নিয়ে জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের বাইরে ২১ খালে উচ্ছেদ কার্যক্রম চালানোর পরিকল্পনা করছে চসিক। খাল ও পাহাড়ের অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রয়োজন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চসিকের ওই চিঠিতে বলা হয়েছে- স্থানীয় সরকার কাঠামোর একটি অন্যতম স্তর হলো সিটি কর্পোরেশন। সেখানে স্থানীয় পর্যায়ে সরকারের বিভিন্ন আইন, বিধি, নীতি, বাস্তবায়ন তথা সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড সম্পাদন করা হয়ে থাকে। এসব উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড ও জনস্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন জনহিতকর কাজ বাস্তবায়ন/সম্পাদনের ক্ষেত্রে প্রায়শঃ বিভিন্ন ধরনের বাধা/সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। উক্ত সমস্যাগুলো সমাধানকল্পে উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিচালনাসহ তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুসারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে হয়।

ঢাকা শহরের পর পরই বাণিজ্যিক রাজধানীখ্যাত চট্টগ্রাম শহরের অবস্থান। আর এ কারণে স্বাভাবিকভাবেই এ শহরের জনসংখ্যা, বিভিন্ন মেগা উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, সেবা কার্যক্রমও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাছাড়া সমুদ্রের নিকটবর্তী হওয়ায় প্রতিবছরই বর্ষা মৌসুমে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। জলাবদ্ধতার অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে প্লাস্টিক ও পলিথিন বর্জ্য। প্লাস্টিক ও পলিথিন বর্জ্যরে ব্যবহার বন্ধ করা সম্ভব হলে নগরীর জলাবদ্ধতার সমস্যা অনেকাংশে নিরসন করা সম্ভব। এছাড়াও নগরীর অবৈধ উচ্ছেদসহ শহরের শৃঙ্খলা রক্ষা, জননিরাপত্তা, জনস্বাস্থ্য ইত্যাদি সেবা কার্যক্রম যথাযথভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা প্রয়োজন।

এমতাবস্থায়, বিষয়টি সদয় বিবেচনাপূর্বক অত্র সিটি কর্পোরেশনে প্রেষণে কর্মরত বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের নিম্নোক্ত কর্মকর্তাদের দ্যা কোড ক্রিমিনাল প্রোসেডিউর ১৮৯৮ এর ১০ (৫) ধারা অনুযায়ী- এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণপূর্বক মোবাইল কোর্ট আইন ২০০৯ এর ৫ ধারা মোতাবেক মোবাইল কোর্ট পরিচালনার প্রয়োজনীয় ক্ষমতা অর্পণের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ