আজঃ সোমবার ১৭ মার্চ, ২০২৫

ড.হাসান মাহমুদ পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাওয়ায় রাঙ্গুনিয়াজুড়ে উচ্ছ্বাস ও মিস্টি বিতরণ

রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি: চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া,

পর পর চারবার বিজয়ী ড. হাছান মাহমুদ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের শপথ গ্রহণ করেছেন। নবগঠিত সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এবং শপথ গ্রহণ করেছেন সাবেক এ তথ্যমন্ত্রী।বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে নবগঠিত মন্ত্রিপরিষদ সদস্যদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের পূর্বে একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাতকারে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই চমৎকার মন্ত্রিপরিষদ হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত বিচক্ষণ। এবং বিচক্ষণতার সাথে বিবেচনা করে তিনি মন্ত্রিপরিষদ সাজিয়েছেন। সত্যিই চমৎকার মন্ত্রিপরিষদ হয়েছে।’

মন্ত্রী হিসেবে তথ্য ও সম্প্রচার, পরিবেশ ও বন এবং এর পূর্বে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারী হাছান মাহমুদ এবার কোন দায়িত্ব পালনে আগ্রহী -এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যখন যে দায়িত্ব আমাকে দিয়েছেন, সেটি আমি নিষ্ঠার সাথে পালন করেছি। গতবার তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়েছিলেন, সেটি আমি নিষ্ঠা, সততার সাথে পালন করেছি। এখন যে মন্ত্রণালয়েই দিন, আমি নিষ্ঠা, আমার একাগ্রতা, সমস্ত প্রচেষ্টা দিয়ে সে দায়িত্ব পালন করবো।এদিকে বৃহস্পতিবার মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ায় রাঙ্গুনিয়াজুড়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন দলীয় নেতা-কর্মীরা, স্থানীয় দোকানদার, পথচারী, ভ্রাম্যমাণ দোকানি, গাড়ির ড্রাইভার ও যাত্রীসহ সর্ব সাধারণের মাঝে মিস্টি বিতরণসহ নানা কর্মসূচী পালন করেছে।

অন্যদিকে, মন্ত্রিসভায় ডাক পাওয়ার খবর পেয়ে ড. হাছান মাহমুদের ঢাকাস্থ সরকারি বাসভবনে রাঙ্গুনিয়া থেকে শুভেচ্ছা জানাতে ছুটে যায় উপজেলার বিভিন্ন স্তরের আওয়ামী লীগ ও সহযোগী অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এসময় নেতৃবৃন্দদের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে মন্ত্রী বলেন, “আমি জাতীয় সংসদে টানা চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ গ্রহণ করেছি এবং আজ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেছি। এ জন্য আমি মহান আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি। ধন্যবাদ জানাই আমার নির্বাচনী এলাকার চট্টগ্রাম-০৭ (রাঙ্গুনিয়া ও বোয়ালখালী আংশিক) সর্বস্তরের জনগণ, ভোটার ও দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি। আপনাদের সহযোগিতা ও ভালবাসার প্রতিদান দেয়ার ভাষা এই মুহুর্তে হারিয়ে ফেলেছি, সময় স্বল্পতার কারণে আমি এলাকার জনগণ ও দলীয় নেতা-কর্মীদের সাথে দেখা করতে পারিনি। ইনশাআল্লাহ কয়েকদিনের মধ্যেই সবার সাথে দেখা করার জন্য এলাকায় আসব।

নেতাকর্মীরা ড. হাছান মাহমুদকে তৃতীয়বারের মতো মন্ত্রীসভায় স্থান দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং চতুর্থবারের মতো উনাকে এমপি নির্বাচিত করায় রাঙ্গুনিয়ার আপামর জনসাধারণকেও ধন্যবাদ জানান। উনার হাত ধরে একসময়ের অবহেলিত রাঙ্গুনিয়া এখন আধুনিকতার ছোঁয়া পেয়েছে, ভবিষ্যতেও উনার হাত ধরে স্মার্ট রাঙ্গুনিয়া হিসেবে গড়ে ওঠবে এ জনপদ, সেই প্রত্যাশা করেন নেতাকর্মীরা।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

জুলাই অভ্যুত্থান কারো একক নেতৃত্বে হয়নি, বৈষম্য বিরোধী প্লাটফর্ম গুটিয়ে নেয়া অবান্তর।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সম্মেলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতারা বলেছেন, ইদানীং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্ল্যাটফর্মটা নিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। অনেকে মনে করছে এই প্ল্যাটফর্ম বিলুপ্ত। আমরা সবাইকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান কারো একক নেতৃত্বে হয়নি। যখন কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারীরা অনেকটা আপোষের দিকে যাচ্ছিল, তখন আমরা চট্টগ্রাম থেকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলাম। আমরা

লাশের উপর দিয়ে আপোষ করতে পারব না, প্রয়োজনে ঢাকাকে বাদ দিয়ে আমরা আন্দোলন চালাব। তাছাড়াও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থাকবে কি থাকবে না, সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো আমরা অনেকেই আছি, যারা নতুন রাজনৈতিক দলে যাইনি।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম জোনের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা তুলে ধরতে আয়োজিত  সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন চট্টগ্রামের সমন্বয়করা।

সংবাদ সম্মেলনে কমিটির আহ্বায়ক আব্দুর রহমান, সদস্যসচিব হোসাইন মাসুম, মুখ্য সংগঠক রুবায়েত সম্রাট ও মুখপাত্র তানিয়া আক্তারসহ অন্যান্য সদস্যদের পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, জুলাই মাসের চেতনাকে ধারণ করে এই কমিটি ন্যায়বিচার ও সংস্কারের লক্ষ্যে কাজ করবে। শিক্ষার্থীরা যাতে বৈষম্যের শিকার না হয় এবং তাদের ন্যায্য অধিকার পায়, সে লক্ষ্যে এই কমিটি সর্বদা সচেষ্ট থাকবে।

সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক আবু নাঈম, চৌধুরী সিয়াম এলাহী এবং রিদুয়ান সিদ্দিকী উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা কমিটির সদস্যদের সাথে নিয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং কমিটির ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা তুলে ধরেন। তাঁরা আশা প্রকাশ করেন, এই কমিটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক রিদুয়ান সিদ্দিকী বলেন, “আন্দোলনের মাঝামাঝি সময়ে যখন সব স্থানে পুলিশ র‍্যাব যৌথভাবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলা করছিল, তখন ঢাকায় রামপুরা, বাড্ডা, উত্তরা এবং সিলেট ও চট্টগ্রামে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আন্দোলনের হাল ধরেছিল। মধ্যবিত্ত শ্রেণি এবং উচ্চ মধ্যবিত্ত শ্রেণি, যাদের শেখ হাসিনা রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছিলেন, এখন তারা কথা বলতে শিখেছে। সারাদেশে ছড়িয়ে থাকা বেসরকারি
বিশ্ববিদ্যালয়ের জুলাই বিপ্লবের শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করা, মুজিববাদী আওয়ামী ফ্যাসিবাদকে স্থায়ীভাবে নির্মূল করা এবং গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে সমুন্নত রাখতে একটি সার্বজনীন ব্যানার হিসেবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাহাত্ম্য বজায় রাখা হবে আমাদের প্রধান দায়িত্ব।”

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক চৌধুরী সিয়াম ইলাহী বলেন, ‘  বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থাকবে কি থাকবে না, সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো আমরা অনেকেই আছি, যারা নতুন রাজনৈতিক দলে যাইনি। আমরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে খুব শীঘ্রই নতুন করে ঢেলে সাজাব এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অসম্পূর্ণ কাজগুলো, যেমন আন্দোলনকারীদের মামলা নিষ্পত্তি, আহত-নিহত পরিবারের পুনর্বাসন, গণহত্যা কারীদের বিচারের জন্য কাজ করব। অরাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম
হিসেবে আমরা গণ-অভ্যুত্থানের পর যেভাবে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সরকারের আলোচনা সমালোচনা করেছি, তেমনি গণ-অভ্যুত্থানের উপর দাঁড়ানো দলের আলোচনা এবং সমালোচনাও করব। তরুণদের রাজনীতিতে আসার যে নতুন সুগম পথ তৈরি করে দিয়েছে নতুন রাজনৈতিক দল, তার জন্য বাংলাদেশের রাজনীতিতে তাদের স্বাগত জানাই, আমাদের প্রত্যাশা তাদের হাত ধরে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত তৈরি হবে।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক আবু নাঈম বলেন, “সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নতুন কোনো প্ল্যাটফর্ম নয়, এটি জুলাইয়ের ২০ তারিখেই আমাদের আহ্বায়ক মঞ্জু ভাইয়ের নেতৃত্বে গঠিত হয় এবং এতে ৩৫ জন সদস্য ছিল। সুতরাং, জুলাইয়ের প্ল্যাটফর্ম নিয়ে একক সিদ্ধান্ত কেউ নিতে পারবে না। আজ আনুষ্ঠানিকভাবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সম্মিলিত বেসরকারি
বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম এর নবগঠিত কমিটির সবাই আপনাদের সামনে হাজির হয়েছে এবং তাদের কর্মপরিকল্পনা আপনাদের জানিয়েছেন। আশা রাখছি তাদের হাত ধরে জুলাইয়ের অসম্পূর্ণ কাজগুলো সম্পন্ন হবে।”

এতে আরও বক্তব্য রাখেন নবগঠিত কমিটির আহ্বায়ক আব্দুর রহমান। তিনি বলেন, “জুলাই কারো একার না, জুলাই কারো বাবারও না। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী সন্ত্রাসী ছাড়া কারো অবদানকে ছোট করে দেখার কোনোভাবেই সুযোগ নেই। কিন্তু অভ্যুত্থান পরবর্তী দেখা গেছে আন্দোলনের অন্যতম স্টেকহোল্ডার প্রাইভেটিয়ান, মাদ্রাসা শিক্ষার্থী, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের অনেক দিক থেকে মাইনাস করার পাঁয়তারা করছে। অথচ আমরা আমাদের ভাইদের রক্ত দেখে বসে না থেকে প্রাইভেট পাবলিক সবাই একত্রে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আন্দোলন সফল করি। এখন কেন বেসরকারি, মাদ্রাসা, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, পলিটেকনিক বলে আড়চোখে দেখবে? আমাদের কথা হবে চোখে চোখ রেখে, কাজ হবে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে। কেউ দাদাগিরি করতে আসলে তা কোনোভাবেই বরদাস্ত করা হবেনা।

আমাদের এই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কমিটি কাজ করবে জুলাই স্পিরিট ধারণ করে। কাজ করবে জুলাই আকাঙ্ক্ষা পূরণে। হাসিনার ফ্যাসিবাদী সময় থেকে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পর্যন্ত যত গুম, খুন, ধর্ষণ, হত্যা হয়েছে, সব কিছুর বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা লড়াই করব। আমরা কাজ করব আমাদের নিহত ও আহত সহযোদ্ধাদের পুনর্বাসনে। এবং আমাদের আরও কাজ হবে সাধারণ শিক্ষার্থীদের অধিকার নিয়ে।”

নবনিযুক্ত সদস্য সচিব হোসাইন মাসুম বলেন, “জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অবদান অনস্বীকার্য। তবে ৫ আগস্টের পর থেকে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে সবখানে অবমূল্যায়ন করা হয়েছে। আমরা নতুন কমিটির পক্ষ থেকে এই বৈষম্যের অবসান চাই।”

মুখপাত্র তানিয়া আক্তার বলেন, “জুলাই অভ্যুত্থানে যেসব বিপ্লবীদের মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছিল, তাদের অচিরেই মামলা থেকে খালাস দিতে হবে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যারা আহত হয়েছিল, তাদের চিকিৎসার বিষয়টি দেখার ব্যবস্থা করতে হবে।”

এখানে আরও উপস্থিত ছিলেন, নতুন কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম, আতিকুল ইসলাম সোহাগ, সহ-মুখপাত্র হুরাইন হুরে, আন্তর্জাতিক ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয় এর আহবায়ক মুহাম্মদ রাফিউ প্রমুখ।

বন্দরটিলা শাহ্ প্লাজা জামে মসজিদে পবিত্র খতমে তারাবীহ হাফেজদের ফুলেল সংবর্ধনা।

নগরীর দক্ষিণ হালিশহর বন্দরটিলায় ঐতিহ্যবাহী শাহ প্লাজা মার্কেটস্থ শাহ প্লাজা জামে মসজিদে ১৫ মার্চ দিবাগত ১৪ রমজান রাতে পবিত্র খতমে তারাবীহ নামায সম্পন্ন করায় মসজিদ পরিচালনা কমিটির পক্ষ থেকে কোরআন হাফেজ আদায়কারীদেরকে ফুলেল শ্রদ্ধা ও সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।

অত্যন্ত সুন্দর ও সুলীল কন্ঠে তিন ক্ষুদে কোরআন এ হাফেজ মুহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন, হাফেজ মুহাম্মদ ইমাম হোসেন ও হাফেজ মুহাম্মদ ওমর বিন খালেদ শেষ পর্যন্ত নির্ভুলভাবে খতমে তারাবীহ নামায আদায় করে। তাদেরকে হাদিয়া, উপহার সামগ্রীসহ এক অনন্য সম্মান জানানো হয়।

এসময় অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মসজিদ পরিচালনা কমিটির মোতোয়াল্লীদের পক্ষে মোহাম্মদ শাহরিয়ার রুবেল, মোঃ শাহনেওয়াজ, শাহ্ প্লাজা দোকান মালিক সমিতির সাবেক সভাপতি, বিশিষ্ট সমাজসেবক ও সংস্কৃতি সংগঠক মোঃ শাহজাহান সাজু, বর্তমান সাধারণ সম্পাদক মোঃ ফারুক হোসেন মিঠুন, অর্থ সম্পাদক মোঃ হাসান ইমাম মনি, মোঃ সোলায়মান সওদাগর, মসজিদের ইমাম মাওলানা মোঃ বেলাল উদ্দিন ,খতিব মাওলানা মোঃ সেলিম উদ্দিন কুতুবি, মোয়াজ্জেম মোঃ ফোরকান , মোঃ জামাল হোসেন সওদাগর সহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী গণ, কর্মচারীদের প্রতিনিধি এবং সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
খতমে তারাবীহ নামায আদায় শেষে বিশেষ দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন মসজিদের খতিব মাওলানা মোঃ সেলিম উদ্দিন কুতুবি সাহেব। পরিশেষে বিশেষ তবারুক বিতরণ করা হয়।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ