আজঃ শনিবার ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫

রোজাদারদের জন্য মাসব্যাপী ইফতারের আয়োজন করলেন চসিক মেয়র রেজাউল

ডেস্ক নিউজ:

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

অস্বচ্ছল ও পথচারী রোজাদারদের জন্য মাসব্যাপী ইফতারের আয়োজন করেছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র (প্রতিমন্ত্রী) বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী৷মঙ্গলবারবার নগরীর লালদীঘিস্থ মাহবুব উল আলম চৌধুরী চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন পাবলিক লাইব্রেরিতে মেয়রের সাথে ইফতারি গ্রহণ করেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার শতাধিক মানুষ, কাউন্সিলরবৃন্দ ও চসিকের বিভাগ ও শাখাপ্রধানবৃন্দ। এসময় নাগরিকরা বিনামূল্যে ইফতারের এ আয়োজন করায় মেয়রকে সাধুবাদ জানান।

মহতী এ উদ্যোগ সম্পর্কে মেয়র বলেন, রোজার মূল শিক্ষা আত্মত্যাগ এবং অসহায়দের সাহায্য। সাধারণ পথচারীরা বিশেষ করে গৃহহীন, এতিম ও হতদরিদ্ররা যাতে সহজে ইফতার করতে পারে তার জন্য এই মাসব্যাপী আয়োজন। ইতোমধ্যে বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনকে সাথে নিয়ে হাজারো মানুষের হাতে ইফতার সামগ্রী ও সেহেরি পৌঁছে দিয়েছি। আর্থিকভাবে পিছিয়ে থাকা রোজাদারদের সহায়তায় এগিয়ে আসতে সমাজের বিত্তবান শ্রেণিকে আহ্বান জানাচ্ছি।

মহতী এ আয়োজনের সার্বিক তত্ত¡াবধান করছেন ৩২ নং আন্দরকিল্লা ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জহর লাল হাজারী। এসময় উপস্থিত ছিলেন কাউন্সিলর মোঃ নূরুল আলম মিয়া, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সহ সভাপতি ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী, নেছার আহমেদ, ইফতেখার কামাল খান। ইফতারে মোনাজাত পরিচালনা করেন মওলানা হারুনুর রশীদ চৌধুরী।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

বোয়ালখালীতে আহল্লা দরবার শরীফ ৩ দিন ব্যাপী ওরশ আজ শুরু

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

চট্টগ্রামের বোয়ালখালী আহলা দরবার শরীফের প্রাণসত্তা, হাযত রওয়া মুশকিল ক্বোশা, সুলতানুল মোনাজেরীন হযরতুল আল্লামা শাহসূফি গাজী আবুল মোকারেম মুহাম্মদ নুরুল ইসলাম আল কাদেরী, আল চিশতি প্রকাশ নুরী বাবা (রহ.)’র ৪৯ তম উরশ শরীফ আহলা দরবার শরীফে মহা সমারোহ ১২ ডিসেম্বর ২৭ অগ্রহায়ণ ৩ দিন ব্যাপী ওরশ আজ শুক্রবার থেকে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ।

ওরশ শরীফ পরিচালনা করবেন পীরে কামেল হযরতুল আল্লামা শাহসুফি মাওলানা আলহাজ্ব সৈয়দ এ, জেড, এম সেহাবউদ্দীন খালেদ আল কাদেরী আল চিশতী (রহ)র সাহেবজাদা আহলা দরবার শরীফের সাজ্জাদানশীন, রাহবারে তরিকত শাহসূফি সৈয়দ আবরার ইবনে সেহাব আল কাদেরী, আল চিশতি (মা,জ্বি,আ) সাহেব কেবলা।

ইতিমধ্যে ওরশের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। প্রতি বছরই দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে দর্শনার্থী, ভক্ত মুরিদানের ব্যাপক সমাগম হয়। তথ্য মতে, সৈয়দ আবুল মোকাররম মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম (নূরী বাবা) আল-কাদেরী আল্-আলচিশতি (রহ:) মাইজভান্ডার শরীফের গোড়া পত্তনকারী গাউসুল আজম হযরত শাহসূফী মাওলানা সৈয়দ আহমদ উল্লাহ (ক) প্রকাশ হযরত কেবলার আধ্যাত্মিক শিষ্য আহলা দরবার শরীফের প্রাণ পুরুষ কুতুবে জমান হযরত শাহসূফি মাওলানা কাজী আজাদ আলী (ক) এর জৈষ্ঠ্য পৌত্র।

তিনি আধ্যাত্মিক দরবারে ভক্ত মুরীদের নিকট আল্লাহও বিশ্ব মানবতার মুক্তির দূত, জগতকুূলের জন্য মহানস্রষ্টার সর্বশ্রেষ্ঠ করুনা সৃষ্টিকুলে শিরোমণি, পাপী-তাপির ত্রাণকর্তা ,নবীকুলে শ্রেষ্ঠ প্রিয় হাবিব রাসূল পাক হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রেম আদর্শ শিক্ষা দিয়ে যান। তিনি আল্লাহর দ্বীন ও তরিকতের খেদমতে নিজের পূর্ণ জীবন উৎসর্গ করে গেছেন। অলি- ইল্লাহ ও মুরশিদের প্রতি ভক্তদেরকে পুনঃ পুনঃ,আদব শিক্ষা দিয়ে গেছেন।

ইতিহাস থেকে জানা যায়, বৃটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের শেষ দিকে একবার তীব্র খরা দেখা দেয় এবং অনাবৃষ্টির কারণে গ্রামে দুর্দশা চরমে পৌঁছে। পানির অভাবে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। খাল-বিল, নদী-নালা ও পুকুর শুকিয়ে যায় এবং ক্ষেত-খামারও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ওই যুগে গ্রামীণ এলাকায় টিউবওয়েলের ব্যবহার ছিল না, আর তাই খাল-বিল- নদী- নালা-পুকুর শুকিয়ে যাওয়ায় মানুষের জীবন যাপন কঠিন হয়ে পড়ে। কেননা, বহুল প্রচলিত একটি প্রবাদে বলা হয়েছে “পানির অপর নাম জীবন।” ঠিক এমনি এক সংকটকালে একদিন হযরত নূরী বাবা (রহ:) কধুরখীল গ্রামের এক ওয়াজ মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদানের জন্যে সেখানে যান। গ্রামের লোকজন হযরত নূরী বাবা (রহ:)-কে কাছে পেয়ে তাঁকে মহান স্রষ্টার প্রিয় বন্ধু জেনে তাঁর খেদমতে তাঁদের এই দুর্দশার কথা আর্জি হিসেবে পেশ করেন এবং পরম করুণাময় আল্লাহ্তা’লার দরবারে এই দুর্দশা লাঘবের জন্যে তাঁকে অসিলা করেন। হযরত নূরী বাবা (রহ:) গ্রামের জনগণকে এই বলে বোঝান যে সবই আল্লাহ্ পাকের ইচ্ছা; তিনিই মুশকিল তথা সংকট দিতে পারেন, আবার তিনিই তা আসান তথা লাঘব করতে পারেন। কেননা, সবই তাঁর ইচ্ছাধীন।

হযরত নূরী বাবা (রহ:) আরও বলেন, “একদিকে আপনারা যেমন বৃষ্টির জন্যে আল্লাহর দরবারে ফরিয়াদ করছেন, অন্যদিকে ইটের ভাটার মালিকরা অনাবৃষ্টির জন্যে খোদার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছেন। এ বড়ই পরস্পর বিরোধী অবস্থান, পরস্পর বিরোধী স্বার্থের বিষয়।” কিন্তু ওয়াজ মাহফিলে উপস্থিত উলামায়ে কেরাম ও সমবেত শ্রোতামন্ডলীর বারংবার বিনীত অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে হযরত নূরী বাবা (রহ:) তাঁর সারগর্ভ বয়ানসমৃদ্ধ ওয়াজ শেষে মোনাজাতের সময় হযরত রসূলে করীম (দঃ) ও বুযুর্গানে দ্বীনের অসিলায় ওই অঞ্চলে বৃষ্টির জন্যে পরম করুণাময় আল্লাহতা’লার দরবারে কাতরভাবে ফরিয়াদ করেন।

আর অমনি মোনাজাত শেষ না হতেই ঝুপ ঝুপ করে মুষল ধারে বৃষ্টি নেমে এলো। উপস্থিত সবাই প্রার্থনারত অবস্থায় তাঁদের প্রাণের আকুতি পূরণ হতে দেখে চরম বিস্ময়ে বৃষ্টিতে ভিজে যাবার কথা বিস্মৃত হলেন এবং ভাবাবেগে আপ্লুত হলেন। অতঃপর মোনাজাত শেষে হযরত নূরী বাবা (রহ:) সাহেবে দাওয়াত, অর্থাৎ, যিনি তাঁকে এখানে আনার এন্তেজাম করেছিলেন, তাঁর বাড়িতে তাশরিফ নিলে ওয়াজ মাহফিলে উপস্থিত সবাই কৃতজ্ঞ চিত্তে এই মহান ওলির কাছে বায়াত হন। ইমাম যুরকানী মালেকী (রহ:) তাঁর প্রণীত বিখ্যাত আল্ মাওয়াহিবুল লাদুন্নিয়া গ্রন্থে অসংখ্য হাদীস উদ্ধৃত করেছেন, যেগুলোতে আমরা জানতে পারি যে গাউস, আবদাল, আকতাব, নুজাবা, নুকাবা প্রমুখ ওলি-আউলিয়ার মাধ্যমে
আল্লাহ্তা’লা একটি আধ্যাত্মিক প্রশাসন জারি রেখেছেন। এই ওলি-আউলিয়ার মাধ্যমেই দুনিয়াতে বৃষ্টিপাত হয়, ফলে ফসলে মাঠ-প্রান্তর ভরে যায়, উট হৃষ্টপুষ্ট হয়, মাছ হৃষ্টপুষ্ট হয় এবং দুনিয়া থেকে বালা মসীবত দূর হয়। হযরত নূরী বাবা (রহ:)-এর এই কারামত মহানবী (দ:) এর ওই শাশ্বত বাণীর এক বাস্তব রূপ, জ্বলন্ত নজির।

চাকুরী স্থায়ী হচ্ছেনা চট্টগ্রাম ওয়াসার কর্মচারীদের, কাফনের কাপড় পরে বিক্ষোভ।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

দীর্ঘদিন কাজ করার পরও চাকুরী স্থায়ী না করে নতুন করে জনবল নিয়োগের উদ্যোগে কাফনের কাপড় পরে চট্টগ্রাম ওয়াসার সামনে বিক্ষোভ করেছেন দৈনিক ভিত্তিতে কর্মরত কর্মচারীরা। বৃহস্পতিবার দুপুরে চট্টগ্রাম ওয়াসার মূল ফটকের সামনে অবস্থান নেন তারা।
আন্দোলনের বিষয়ে জানতে চট্টগ্রাম ওয়াসার উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (প্রশাসন) শারমিন আলমের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
বিক্ষোভকারীদের দাবি, মামলা থাকার পরও ওয়াসায় দৈনিক ভিত্তিতে কর্মরতদের স্থায়ী না করে উল্টো নতুন করে পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। দীর্ঘদিন কাজ করার পরও তাদের স্থায়ী না করে নতুন করে জনবল নিয়োগের উদ্যোগ পরিকল্পিত। এসময় তারা অনতিবিলম্বে স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানান।

তারা আরও বলেন, ওয়াসার ক্রান্তিকালে আমাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আমাদের বৈধতা দেওয়ার পরে অন্যদের নিয়োগ দিতে হবে। মামলা চলমান থাকার পরও কর্তৃপক্ষ তড়িঘড়ি করে বিজ্ঞপ্তি ছাড়ে। হাইকোর্টকে অমান্য করে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের প্রতিবাদে আমরা এখানে মিলিত হয়েছি। বিগত বছরগুলোতেও আমরা বৈষম্যের শিকার ছিলাম এখনও বৈষম্যের শিকার। চট্টগ্রাম ওয়াসায় বিভিন্ন পদে অস্থায়ী ভিত্তিতে কর্মরত আছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ