আজঃ শনিবার ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণে ফুড সায়েন্সের গ্র্যাজুয়েটদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিরাপদ এবং পুষ্টিকর খাদ্য নিশ্চিতকরণে ফুড সায়েন্স ও টেকনোলজি অনুষদের গ্র্যাজুয়েটদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) উপাচার্য প্রফেসর ড. এএসএম লুৎফুল আহসান। গতকাল বৃহস্পতিবার সিভাসু’র ফুড সায়েন্স ও টেকনোলজি অনুষদের ২০১৮-২০১৯ এবং ২০১৯-২০২০ সেশনের শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্লেসমেন্ট’ বিষয়ে অনুষ্ঠিত এক ফিডব্যাক প্রোগ্রামে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সিভাসু’র ফুড সায়েন্স ও টেকনোলজি অনুষদের ২০১৮-২০১৯ সেশনের শিক্ষার্থীরা ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়া তেরেঙ্গানু, ট্রেনিং ইনস্টিটিউট ফর কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, আইসিডিডিআরবি, বিসিএসআইআর গবেষণাগার, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতাল এবং খাদ্যশিল্প প্রতিষ্ঠানে ছয় মাসের ইন্টার্নশিপ সম্পন্ন করে। এই উপলক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুড সায়েন্স ও টেকনোলজি অনুষদ আজ সকাল ১০টায় সিভাসু অডিটোরিয়ামে ‘ফিডব্যাক প্রোগ্রাম অন ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্লেসমেন্ট’ শীর্ষক উক্ত অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
ফুড সায়েন্স ও টেকনোলজি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. ফেরদৌসি আকতারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ফিডব্যাক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মো: কামাল, ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ লুৎফর রহমান, ফিশারিজ অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. শেখ আহমাদ-আল-নাহিদ, বায়োটেকনোলজি ও জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন প্রফেসর মো: সফিকুল ইসলাম খান, পরিচালক (বহিরাঙ্গন কার্যক্রম) প্রফেসর ড. একেএম সাইফুদ্দিন এবং বিসিএসআইআর গবেষণাগার, চট্রগামের পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. বরুণ কান্তি সাহা। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সিভাসু’র এপ্লাইড ফুড সায়েন্স ও নিউট্রিশন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আয়েশা বেগম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিভাসু’র উপাচার্য প্রফেসর ড. এএসএম লুৎফুল আহসান বলেন,‘আমাদের ৫টি মৌলিক চাহিদার মধ্যে প্রথম হলো খাদ্য। খাদ্য যদি নিরাপদ না হয়-তাহলে আমরা শারীরিকভাবে অসুস্থ এবং পুষ্টিহীনতায় ভুগতে পারি। সুস্থ্যতার জন্য প্রয়োজন নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ। আর নিরাপদ এবং পুষ্টিকর খাদ্য নিশ্চিতকরণে ফুড সায়েন্স ও টেকনোলজি অনুষদের গ্র্যাজুয়েটদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
ইন্টার্নশিপ সম্পন্ন করা শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে উপাচার্য বলেন, তোমরা সবসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সম্পর্ক রাখবে এবং জুনিয়র অ্যালামনাইদের কাজের সুযোগ করে দিবে। তিনি ইন্টার্নশিপ কর্মসূচির লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্যসমূহ যুগের সাথে তাল মিলিয়ে কিভাবে আরো মডিফাই করা যায়-সেই বিষয়ে খেয়াল রাখার জন্য ফুড সায়েন্স ও টেকনোলজি অনুষদের ডিন এবং শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্লেসমেন্ট প্রোগ্রামের ওপর প্রেজেন্টেশন দেন জান্নাতুল ফেরদৌসি জেবা, মাইনুল হাসান আকিল এবং জুয়াইরিয়া আবছার অন্ত। যে সকল প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা ইন্টার্নশিপ কর্মসূচি সম্পন্ন করেছেন, অনুষ্ঠানে সেসব প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চালের বাজারে দরপতন, বেড়েছে ছোলা ও ডালের দাম

বন্দরনগরী চট্টগ্রামে পাইকারিতে চালের দর নিম্নমুখী হতে শুরু করেছে। তবে খুচরায় এখনও তেমন প্রভাব না পড়লেও আগামী সপ্তাহ থেকে কমতে শুরু করবে বলে আশা বিক্রেতাদের। অন্যদিকে বেড়েছে ছোলা ও ডালের দাম। ডিমের দাম কমেছে, বেড়েছে খাসির মাংসের দাম। তবে শবে বরাতকে সামনে রেখে বিভিন্ন সময় গরুর মাংসের দর বাড়তি থাকলেও এবারের চিত্র ভিন্ন। এবার গরুর মাংসের দাম স্থিতিশীল রয়েছে।

বিক্রেতারা জানিয়েছেন, রমজানে চাহিদা কমে যাওয়া, বিপুল পরিমাণ আমদানি ও সরকারিভাবে ন্যায্যমূল্যে চাল বিক্রির খবরে দরপতন শুরু হয়েছে।
শুক্রবার চট্টগ্রামের পাহাড়তলী চালের আড়ত, রিয়াজউদ্দিন বাজার ও বিভিন্ন ভ্রাম্যমাণ দোকান থেকে নিত্যপণ্যের দামের এ চিত্র পাওয়া গেছে।এ ছাড়া অন্যান্য মুদিপণ্য, শাকসবজির দাম আগের মতোই আছে।

শাকসবজি বরাবরের মতো ক্রেতাদের নাগালের মধ্যে আছে। মাছের কিছুটা চড়া দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
পাহাড়তলীর আড়তগুলো ভারত থেকে আমদানি করা স্বর্ণা, বেতি আতপ, নাজিরশাইল, পাইজাম চালে সয়লাব। প্রতিকেজি বেতি আতপ তিন টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ৫৩ টাকায়। ৩৮ টাকার সিদ্ধ নাজিরশাইল ৩৫ থেকে ৩৬ আর ৩০ টাকার পাইজাম বিক্রি হচ্ছে ২৮ টাকায়।

তবে দেশি নাজিরশাইল, মিনিকেট ও কাটারি আতপের দাম এখনও কমেনি। প্রতি কেজি কাটারি আতপ ৮৫ টাকা, নাজিরশাইল হাফসিদ্ধ মানভেদে ৮৫ ও ৮৮ টাকা, মিনিকেট আতপ ও সিদ্ধ ৭৪-৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা জানিয়েছেন, মৌসুম শেষ হয়ে যাওয়ায় এসব চালের দাম তেমন কমেনি। তবে না কমলেও আর বাড়ার সম্ভাবনা নেই।

পাহাড়তলী বাজারের আড়তদার এস এম নাজিম উদ্দিন বলেন, কয়েকদিন পর রমজান মাস শুরু হবে। তখন চালের চাহিদা কমে যাবে। ঈদের পরেই শুরু হবে বোরো মৌসুম। আবার ভারত, মায়ানমার থেকে যে পরিমাণ চাল এসেছে, আড়তে এখন প্রচুর মজুত আছে। টিসিবি বলছে, তারা ন্যায্যমূল্যে চাল বিক্রি করবে। সব মিলিয়ে চালের দাম নিম্নমুখী হয়েছে। এটা আস্তে আস্তে আরও কমবে।

রিয়াজউদ্দিন বাজারের খুচরা মুদি দোকান হারুন এন্টারপ্রাইজের কর্মচারী সাইফুল ইসলাম সারাবাংলাকে বলেন, ‘খুচরায় কেজিতে ১-২ টাকা কমেছে। দুইমাস আগে পাইকারিতে বস্তায় যেখাতে ২০০-৩০০ টাকা বেড়েছিল, সেখানে কমেছে মাত্র ৪০-৫০ টাকা। এটা আরও কমলে খুচরায় প্রভাব পড়বে।
তবে নগরীর আসকার দিঘীর পাড় এলাকার এক দোকানি বলেন, খুচরায় চাল আমরা এখনও কম দামে বিক্রি করতে পারছি না। ২৫ কেজি কিংবা ৫০ কেজির বস্তায় ৪০-৫০ টাকা কমেছে। কিন্তু গাড়ি ভাড়ায় পোষাচ্ছে না। আরও কমলে তখন গড়পরতা হিসেবে আমরাও কম দামে বিক্রি করতে পারব।

রিয়াজউদ্দিন বাজারে ছোলা বিক্রি হচ্ছে মানভেদে কেজিপ্রতি ১২০ থেকে ১৪০ টাকায়। গত সপ্তাহে ছোলা ১২০ থেকে ১৩০ কিংবা ১৩৫ টাকার মধ্যে ছিল বলে বিক্রেতারা জানিয়েছেন। ডালের মধ্যে ছোট মসুরের ডাল ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকা, মোটা মসুরের ডাল ১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা জানালেন, মসুর ডালের দাম কেজিতে অন্তঃত ৫ টাকা বেড়েছে। এছাড়া বড় মুগ ডাল ১৩০ টাকা, ছোট মুগ ডাল ১৭০ টাকা, খেসারি ডাল ১২৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে ছোট মুগ ডাল কেজিতে বেড়েছে অন্তঃত ২৫ টাকা।

অন্যান্য পণ্যের মধ্যে খোলা আটা ৪৫ থেকে ৫০ টাকা, প্যাকেট আটা ৫৫ থেকে ৬০ টাকা, খোলা ময়দা ৫৫ থেকে ৬৫ টাকা এবং প্যাকেট ময়দা ৭০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। বাজারে প্যাকেটজাত চিনির ঘাটতি আছে। খোলা চিনির মধ্যে সাদা ১২৫ থেকে ১৩০ টাকা ও লাল চিনি ১৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।

বোতলজাত সয়াবিন তেলের সরবরাহ এখনও স্বাভাবিক হয়নি। তবে খুচরা পর্যায়ে দামে তেমন একটা হেরফের হয়নি। বোতলজাত সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৮৫ থেকে ১৯০ টাকা ও প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১৮০ টাকা, পাম সুপার ১৬০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
রমজানের আরেক অত্যাবশ্যকীয় পণ্য খেজুর।

রিয়াজউদ্দিন বাজারে প্যাকেটজাত খেজুরের মধ্যে প্রতি কেজি দাবাস খেজুর ৪৫০ থেকে ৪৮০ টাকা, জিহাদি খেজুর ২৪০ টাকা, আজওয়া খেজুর ৯০০ টাকা, বরই খেজুর ৪০০ টাকা, মরিয়ম খেজুর ৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।বাজারে ব্রয়লার মুরগির ডিম প্রতি ডজন ১২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, দাম কমেছে ৫ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের দামও প্রতি ডজনে অন্তঃত ৫০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ২৪৫ থেকে ২৫০ টাকা দরে। হাঁসের ডিম আগের দরে প্রতিডজন ২৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে ব্রয়লার মুরগি প্রতিকেজি গত সপ্তাহে ১৮০ থেকে ১৯৫ টাকা, সোনালী মুরগি ৩৩০ টাকা, সোনালি হাইব্রিড ২৯০ টাকা, দেশি মুরগি ৫৪০ থেকে ৫৮০ টাকা, লেয়ার লাল মুরগি ৩০০ টাকা এবং সাদা লেয়ার ২৯০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। মুরগির দর গত সপ্তাহের মতোই আছে।

শবে বরাতের আগেরদিন গরুর মাংস হাড়ছাড়া প্রতিকেজি ৯৫০ টাকা এবং হাড়সহ ৭৫০ থেকে ৭৭০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এবার দাম বাড়েনি। তবে খাসির মাংসের দাম প্রতিকেজিতে ১০০ টাকা বেড়ে ১২০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।এছাড়া বাজারে আকারভেদে প্রতিকেজি রুই মাছ ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকা, কাতলা মাছ ৩২০ থেকে ৪৫০ টাকা, পাবদা ও শিং মাছ ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, বেলে ও আইড় ৬০০ থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। ট্যাংরা প্রতিকেজি ৬০০ টাকা, শোল মাছ ৭০০ থেকে ১ হাজার টাকা, চাষের কই ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা, পাঙ্গাস ১৮০ থেকে ২৫০ টাকা এবং গলদা চিংড়ি বিক্রি হয়েছে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা দরে।

শীতকালীন শাকসবজির সরবরাহে ঘাটতি না থাকায় দাম ক্রেতার নাগালের মধ্যেই আছে। বাজারে মুন্সিগঞ্জের নতুন আলু মানভেদে প্রতিকেজি ২০ থেকে ২৫ টাকা, লাল আলু, সাদা আলু, বগুড়ার আলু ৩০ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সবজির মধ্যে কাঁচামরিচ ৩০ থেকে ৩৫ টাকা, বেগুন, মানভেদে ২০ থেকে ৩০ টাকা, মূলা, বাঁধাকপি, ফুলকপি, শিম, শসা, টমেটোর দাম ১৫ থেকে ৪০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া শসা ৩০, মিষ্টিকুমড়া ৩০, করলা ৪০, মটরশুঁটি ৭০, গাজর ৪০ টাকা, বরবটি ৫০ ও লাউ ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শাকের মধ্যে লাল শাক, লাউ শাক, মুলা শাক, পালং শাক, কলমি শাক, ডাঁটা শাক ১০ থেকে ২০ টাকা আঁটি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

বাজারে দেশি পেঁয়াজ প্রতিকেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা ও ভারতীয় পেঁয়াজ ৭০ থেকে ৭৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। প্রতিকেজি দেশি রসুন ২৩৫, চায়না রসুন ২০০ থেকে ২২০ টাকা, ভারতীয় আদা ১০০ থেকে ১২০ টাকা, চায়না আদা ২২৫ টাকা, দেশি আদা ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

ঠাকুরগাঁওয়ে শিশুরা কেক কেটে ভালোবাসা দিবসকে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন

ভালোবাসার রঙ ছুঁয়ে দেই বঞ্চিত হৃদয়ে হাসি ছড়ায় এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ঠাকুরগাঁওয়ে ১৪ই ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে বঞ্চিতদের নিয়ে কেক কাটা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।


শুক্রবার বিকেলে সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে শিশুদের মাঝে আনন্দ ছড়িয়ে দিতে ঠাকুরগাঁও উদ্যোগ সংগঠন এর আয়োজনে বিভিন্ন শিক্ষার্থীরা পথ শিশুদের নিয়ে এই কেক কাটার অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

ভালোবাসা দিবসে উদ্যোগ সংগঠনের পক্ষ থেকে ১৪ টি বিভিন্ন রকমের কেক নিয়ে বড় মাঠে আসেন তারা এরপর সেখানে শিশু সহ বঞ্চিত মানুষদের সাথে ভালোবাসা ভাগাভাগি করে নেন তারা।


সেখানে শিশু ফরহাদ ও লামিয়া জানান তারা ছোট থেকে বড় হয়েছে কিন্তু কখনো কেক কেটে আনন্দ করতে পারেনি। প্রথমবারের মতো তারা অনেক শিশুদের নিয়ে একসাথে কেক কেটেছে যেটা তারা মনে রাখবে। সেই সাথে যারা এই আয়োজন করেছে তাদেরকে ধন্যবাদ জানান।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ