আজঃ বৃহস্পতিবার ১৯ জুন, ২০২৫

চট্টগ্রামে যুবদলের নতুন কমিটিকে স্বাগত জানিয়ে বাদশার নেতৃত্বে আনন্দ মিছিল

নিজস্ব প্রতিবেদক

জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় নতুন কমিটিকে স্বাগত জানিয়ে আনন্দ মিছিল করেছে চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের নেতাকর্মীরা।বুধবার (১০ জুলাই) বিকালে মহানগর যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশার নেতৃত্বে নগরীর কাজীর দেউরী মোড় থেকে এই মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি নুর আহম্মেদ সড়ক প্রদক্ষিন করে নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
আজ আব্দুল মোনায়েম মুন্নাকে সভাপতি ও নুরুল ইসলাম নয়নকে সাধারণ সম্পাদক করে ৬ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়।

সমাবেশে যুবদলের নতুন কমিটিকে স্বাগত জানিয়ে এমদাদুল হক বাদশা বলেন, ডামি নির্বাচনের সরকার দেশের মানুষের সকল অধিকার কেড়ে নিয়েছে। দুর্নীতি আর লুটপাটের মাধ্যমে দেশকে ফোখলা করে দিয়েছে। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব আজ হুমকির মুখে। তাই দেশের জনগণ তাকিয়ে আছে তরুণ যুবকদের দিকে। দেশজুড়ে যে অনাচার চলছে তার থেকে মুক্তি পেতে যুব সমাজকেই এগিয়ে আসতে হবে।শেখ হাসিনার পতনের মধ্য দিয়েই আনন্দ উদযাপন করবে যুবদল।

কেন্দ্রীয় যুবদলের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, নতুন কমিটির নেতৃত্বে বেগম খালেদা জিয়ার নির্দেশিত গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলন বেগবান হবে। বর্তমান ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ সরকারের কবল থেকে এদেশের যুবদল কর্মীরা খালেদা জিয়াকে মুক্ত করবেই।

তিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং নবগঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানান।

মিছিলে অংশ নেন চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সহ সভাপতি নাসির উদ্দিন চৌধুরী নাছিম, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মো. কামাল উদ্দিন, সহ অর্থ সম্পাদক জিয়াউল হক মিন্টু, তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক মো. আলাউদ্দিন, সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ইদ্রিস সবুজ, প্রাথমিক গণশিক্ষা সম্পাদক মো. জসিম উদ্দিন, সহ সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মো. সালাউদ্দিন, সহ শিল্প সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন জিতু, সদস্য সাব্বির ইসলাম ফারুক, বাকলিয়া থানা যুবদলের আহবায়ক ইসমাইল হোসেন লেদু, চকবাজার থানা যুবদলের আহবায়ক মো. সেলিম, কোতোয়ালি থানা যুবদলের সদস্য সচিব মো. হাসান, সি. যুগ্ম আহবায়ক এম এ জলিল, বাকলিয়া থানা যুবদলের সি. যুগ্ম আহবায়ক মুস্তাকিম মাহমুদ, চকবাজার থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক রিদওয়ানুল হক রিদু, মহানগর যুবদল নেতা আমিন উল্লাহ, মো. আলী, সাইফুল্লাহ ইসলাম, থানা যুবদল নেতা জাকির হোসেন, আবদুর রহিম মিনু, মাইনুদ্দিন খান রাজিব, সিরাজ খান রাজু, সাদ্দামুল হক সাদ্দাম, শফিউল বসর সাজু, ইয়াকুব খান, মো. ওসমান, মো. রায়হান, মো. মামুন, আবদুস সোবহান, ওমর ফারুক রানা, মো. শরীফ, দেলোয়ার হোসেন, মো. ফারুক, সাব্বির ইসলাম, মো. বাপ্পি, রাসেল করিম রাসেল, শহিদুল করিম শহীদ, আবুল হোসেন, মো. কাউসার, আবদুর রশিদ, আবদুল হামিদ, মো. আলমগীর, মো. মহসিন, নেজাম উদ্দিন, মো. মিজান, ফরিদ, মানিক, জাবেদ, হামিদ, রশিদ, রাসেল সহ ১৫টি থানা ও ৪৩ টি ওয়ার্ডের যুবদল নেতৃবৃন্দ।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে : শাহজাহান চৌধুরী

অন্তবর্র্তী সরকারকে নিরপেক্ষ থেকে বিচার ও সংস্কার নিশ্চিত করে নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতের সাবেক আমীর শাহজাহান চৌধুরী। রোববার সকালে নগরীর দেওয়ান বাজারে নগর জামায়াতে ইসলামীর কার্যালয়ে দলটির এক সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করে যৌথ বিবৃতি দেওয়ায় আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হওয়া নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে শাহজাহান চৌধুরী বলেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ইউনূস গত ৬ জুন জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করেন। কিন্তু সম্প্রতি লন্ডন সফরের সময় একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক শেষে বিদেশে যৌথ প্রেস ব্রিফিং করা হয়েছে। এর পর বৈঠকের বিষয় সম্পর্কে যৌথ বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। আমরা মনে করি, এতে বাংলাদেশের বিদ্যমান রাজনৈতিক সংস্কৃতির ব্যত্যয় ঘটেছে এবং এর মাধ্যমে তিনি একটি দলের প্রতি বিশেষ অনুরাগ প্রকাশ করেছেন, যা তার তার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন করেছে।এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে তার অভিমত প্রকাশ করবেন বলে আশা করেন সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরী।

তিনি আরও বলেন, জামায়াতে ইসলামী মনে করে, প্রধান উপদেষ্টা একটি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর যৌথ প্রেস ব্রিফিং করায় আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হওয়ার বিষয়ে জনগণের মধ্যে সংশয় তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশে অনেকগুলো রাজনৈতিক দল সক্রিয়ভাবে বিদ্যমান। শুধু কোনো একটি দলের সঙ্গে আলাপ করে দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা সঠিক বলে বিবেচিত হতে পারে না। অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য অন্তর্র্বতী সরকারকে নিরপেক্ষ থেকে বিচার ও সংস্কার নিশ্চিত করে নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে।

নগর জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমির মুহাম্মদ নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন- সেক্রেটারি মুহাম্মদ নুরুল আমিন, সহকারী সেক্রেটারি মুহাম্মদ উল্লাহ ও ফয়সাল মুহাম্মদ ইউনুছ, সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুজ্জামান হেলালী।

ভেদাভেদ ভুলে বিএনপিকে জয়ী করতে কাজ করতে হবে: চসিক মেয়র

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সব ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে বিএনপিকে নির্বাচিত করার মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্রের পথে প্রত্যাবর্তনের জন্য সবাইকে কাজ করার আহবান জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন।

তিনি বলেন, গত শুক্রবার তারেক রহমান ও অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুসের মধ্যে অনুষ্ঠিত সৌহার্যপূর্ণ বৈঠক থেকে আমরা একটি স্পষ্ট রাজনৈতিক বার্তা পেয়েছি, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে একটি অংশগ্রহণমূলক জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যের ভিত্তিতে একটি গণতান্ত্রিক সরকার গঠনের পথ সুস্পষ্ট হয়েছে।

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সব ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলকে নির্বাচিত করার মাধ্যমে দেশের গণতন্ত্রের পথে প্রত্যাবর্তনের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে। বিএনপির নেতৃত্বে সুরক্ষিত করতে হবে দেশের সার্বভৌমত্ব। ফিরিয়ে দিতে হবে জনগণের প্রাপ্য অধিকার ও মর্যাদা।

তিনি শনিবার দুপুরে চট্টগ্রাম মহানগরের লাভ লেইনস্থ স্মরণিকা কমিউনিটি সেন্টারে পবিত্র ঈদুল আজহা পরবর্তী তার পক্ষ থেকে নগরবাসীর জন্য আয়োজিত ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
এতে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ, চট্টগ্রামের সাংবাদিক, চিকিৎসক, শিক্ষক, ইঞ্জিনিয়ার সহ বিভিন্ন সম্প্রদায় ও শ্রেনী পেশার মানুষ, চট্টগ্রামের বিএনপির তৃণমূলের নেতাকর্মীরা সহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী এবং সর্বস্তরের মানুষ অংশগ্রহণ করেন।

আগত অতিথিদের জন্য চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবানের আয়োজন করা হয় এবং অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়। হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতিতে এই অনুষ্ঠানটি মিলন মেলায় পরিণত হয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের রুহের মাগফিরাত কামনা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার দ্রুত আরোগ্য এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সুস্বাস্থ্য কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

শুভেচ্ছা জানিয়ে বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দীন, গিয়াস উদ্দীন কাদের চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ড. সুকোমল বড়ুয়া, কেন্দ্রীয় বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, শ্রম সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দীন, মহানগর বিএনপির আহবায়ক আলহাজ্ব এরশাদ উল্লাহ, কেন্দ্রীয় বিএনপির সাবেক সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর, কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য শামসুল আলম, হোম্মাম কাদের চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক আবু সুফিয়ান, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সদস্য সচিব জাহিদুল করিম কচি, সম্মিলিত পেশাজীবি পরিষদের সদস্য সচিব ডা. খুরশীদ জামিল চৌধুরী, বার কাউন্সিলের সাবেক সদস্য এড. বদরুল আনোয়ার।

ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, গত ১৬ বছর ধরে হাজারো নেতাকর্মী মামলা হামলা নিপীড়ন সহ্য করে বিএনপির গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অনড় থেকেছেন। কেউ আওয়ামী লীগে যোগ দেয়নি। সেই আত্মত্যাগী নেতাকর্মীরাই আগামী দিনে নেতৃত্বে আসবেন।
তিনি বলেন, ৫ আগস্টের পর যারা দলে এসেছে এবং বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে, তাদের সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। যারা আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট, এমন প্রমাণ থাকলে তাদেরকে পদ থেকে বাদ দিতে হবে। বিএনপিকে শক্তিশালী করতে হলে তৃণমূলের ত্যাগী নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন করতে হবে। কারো বিরুদ্ধে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের সংশ্লিষ্টতার কোন প্রমাণ যদি থাকে আপনারা সেটি কেন্দ্রীয় দপ্তরে এবং মহানগর দপ্তরে জমা দিবেন। আমরা বলতে চাই যে ১৬ বছরে যারা আন্দোলন সংগ্রাম করেছে তারাই পদ পাবে। কেউ উড়ে এসে জুড়ে বসলে তাকে আমরা ছুঁড়ে ফেলব।

তিনি বলেন, আমরা চাই একটি ঐক্যবদ্ধ বিএনপি, যেখানে জাতীয় ঐক্যের ভিত্তিতে দুর্নীতিমুক্ত, সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়ার ১৯ দফার পথ ধরে বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে আমরা এই লক্ষ্য অর্জন করব। গত ১৬টি বছর বিএনপির ওপর যে অত্যাচার নির্যাতন হয়েছে তার জবাব আমরা দিব ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে।
উপস্থিত ছিলেন চবি শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ড. ছিদ্দিক আহমেদ চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক এনামুল হক এনাম, মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব এম এ আজিজ, অ্যাডভোকেট আবদুস সাত্তার, এস এম সাইফুল আলম, কাজী বেলাল উদ্দিন,

সফিকুর রহমান স্বপন, হার“ন জামান, নিয়াজ মোহাম্মদ খান, শাহ আলম, আর ইউ চৌধুরী শাহিন, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, আহম্মেদুল আলম চৌধুরী রাসেল, জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এড. এনামুল হক, চমেক ড্যাবের সভাপতি অধ্যাপক ডা. জসিম উদ্দিন, জেলা ড্যাবের সভাপতি অধ্যাপক ডা. তমিজ উদ্দিন আহমেদ মানিক, এ্যাব চট্টগ্রাম শাখার সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার সেলিম মো. জানে আলম, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের আহবায়ক এড. তারেক আহমেদ, মহানগর বিএনপির সদস্য এড. মফিজুল হক ভূঁইয়া, ইসকান্দর মির্জা, মো. মহসিন, খোরশেদুল আলম, গাজী সিরাজ উল্লাহ, মো. কামর“ল ইসলাম, আনোয়ার হোসেন লিপু, মামুনুল ইসলাম হুমায়ুনসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতৃবৃন্দ।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ