আজঃ রবিবার ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫

বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আবছার মিয়া ও তার পরিবার আওয়ামি সন্ত্রসীদের হাতে হামলার শিকার হয় বলে অভিযোগ রয়েছে

চন্দনাইশ প্রতিনিধি, চট্টগ্রাম।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার ১০ নং ধোপাছড়ী ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডে বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আবছার মিয়া ও তার পরিবার আওয়ামি সন্ত্রসীদের হাতে হামলার শিকার হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ঘঠনার বিবরনের যানা যায় গত ৭ সেপ্টম্বর ২৪ দুপুরে আনুমানিক ১/৩০ টার সময় আবছার মিয়ার মা সালমা খাতুন ৫০ ও তার স্ত্রী রাশেদা বেগম বাড়ীর উঠানে কর্ম রাত আবস্থায় আওয়ামি সন্ত্রসীরা অতির্কিত হামলা চালাই। চিৎকারের আওয়াজে আবছার মিয়া দৌড়ে বাহির থেকে প্রবেশ করলে আওয়ামি যুবলীগের সন্ত্রাসী রেজাউল করিম অস্ত্র ঠেখিয়ে অপহরন করার চেষ্টা করলে এলাকাবাশীর ধাওয়া খেয়ে পালিয়ে যায়।
ঘটনার সুত্রপাত ২ কাটা (৪কানি) জমী নিয়ে।
জামীর প্রকৃত মালিক চন্দনাইশ উপজিলা বিএনপির আহবায়ক নুরুল আনোয়ার চৌধূরী । জমী দখাশুনার দায়িত্বে আবছার মিয়া।
দীর্ঘদিন আওয়ামি সন্ত্রাসীরা জমীগুলি দখল করে রেখেছিল।
এই ব্যাপারে থানায় বাদী হয়ে এজাহার দাখিল করে আবছার মিয়া।
এজাহার ভুক্ত বিবাদীরা হলেন ১/ আবদুল জব্বার ৪৬ পাতা মৃত আবদু রহমান, ২/ আবদুল কাদের ৩৬ পিতা ছিদ্দিক আহমদ, উভয় সাং পশ্চিম ধোপাছড়ী, ৫ নং ওয়ার্ড, ৩/ রেজাউল করিম ৩১ পিতা মৃত আবুল কালাম, ৪/বোরহান উদ্দিন ২৩ পিতা আবদুল গফুর, উভয় সাং পূর্ব ধোপাছড়ী ১নং ওয়ার্ড। ৫/ আবদুল মালেক ৩৩ পিতা মৃত ছিদ্দিক আহমদ, ৬/ আবছার উদ্দিন ৩২ পিতা বয়ারা নুরু। ৭/ নাছিমা আক্তার ৩৫ স্বামী আবুল বছর, ৮/ মমতাজ বেগম ৪২ স্বামী মাহামদি ৯/ মোঃ মিজান ১৯ পিতা আলী আহমদ সর্ব সাং পশ্চিম ধোপাছড়ী ৫ নং ওয়ার্ড। ধোপাছড়ী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের কর্মকর্তা ঘঠনার স্থানে তদন্ত করেছেন বলে জানান।
উল্লেখ্য আবছার মিয়া ও এলাকা বাসি অভিযোগ করে বলেন আওয়ামি সরকারের সময় ১ নং বিবাদী আওয়ামিলীগের সন্ত্রাসী দিয়ে নিরহ জনগণের জমি দখল, চাঁদাবাজি পরিচালনা করত।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

ইরান ওমান উপসাগরে একটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করেছে।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ইরান ওমান উপসাগরে একটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করেছে । তেলবাহী জাহাজটিতে বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কার ১৮ নাবিক রয়েছে। ইরানি গণমাধ্যম এ তথ্য জানিয়েছে। ইরানের আধা-সরকারি বার্তা সংস্থা ফার্স জানায়- ছয় মিলিয়ন লিটার চোরাচালানকৃত ডিজেল বহনকারী একটি তেলবাহী জাহাজ ওমান উপকূলে আটক করা হয়েছে।

চন্দ্রগঞ্জ থানা পরিদর্শন করেন নবাগত পুলিশ সুপার মো:আবু তারেক

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

লক্ষ্মীপুর জেলার সদ্য যোগদান করা পুলিশ সুপার জেলার বিভিন্ন থানা পরিদর্শন ও থানায় কর্মরত অফিসারদের সাথে সৌজন্যে সাক্ষাৎ করেন।
তারই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ থানা আকস্মিক পরিদর্শন করেন লক্ষ্মীপুর জেলার নবাগত পুলিশ সুপার মোঃ আবু তারেক। এসময় চন্দ্রগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ ও কর্মরত সবাই ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

থানা পরিদর্শনকালে পুলিশ সুপার ফোর্সদের থাকার ব্যারাক ও বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন করেন এবং সকল পুলিশ সদস্যদের সাথে কুশল বিনিময় করেন। এছাড়াও সকল পুলিশ সদস্যদের আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিভিন্ন দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন।

উল্লেখ্য চন্দ্রগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মোরশেদ আলম চলতি মাসের ৬ তারিখে এ থানায় যোগদান করেন।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ