আজঃ মঙ্গলবার ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

নেত্রকোণায় সমাজ সেবায় বিশেষ অবদানের জন্য বিশেষ সম্মাননা পেলো এআরএফবি

মোঃ নুর উদ্দিন মন্ডল দুলাল, নেত্রকোণা ঃ

নেত্রকোণা জেলায় সমাজ সেবায় বিশেষ অবদানের জন্য সমাজসেবা অধিদপ্তরের বিশেষ সম্মাননা পেয়েছে জেলার অন্যতম স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা আব্দুর রহমান ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ (এআরএফবি)।নেত্রকোণা জেলা প্রশাসক বনানী বিশ্বাসপ্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এআরএফবির চেয়ারম্যান দিলওয়ার খান কে এই সম্মাননা স্মারক তুলে দেন।

নেই পাশে কেউ যার, সমাজ সেবা আছে তার এই প্রতিপাদ্যে আজ বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) সকাল ১১টায় সমাজসেবা কমপ্লেক্সে নেত্রকোণা জেলা সমাজ সেবা কার্যালয়ে জাতীয় সমাজসেবা দিবস উপলক্ষে সমাজসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য জেলার তিনটি প্রতিষ্ঠানকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়।

এআরএফবি ছাড়াও জেলার স্বাবলম্বী উন্নয়ন সমিতি, সোসিও-ইকোনমিক এন্ড রুরাল এ্যাডজাস্টমেন্ট এসোসিয়েশন (সেরা) এই পদক পেয়েছে।

এছাড়াও স্বাবলম্বী উন্নয়ন সমিতির পক্ষে সমিতিটির নির্বাহী পরিচালক স্বপন কুমার পাল ও সেরার পক্ষে নির্বাহী পরিচালক এস,এম মুজিবুর রহমান এই পদক গ্রহণ করেন।

এসময় জেলা সমাজ সেবা কার্যালয়ের উপ পরিচালক মোঃ শাহ্ আলম এর সভাপতিত্বে শহর সমাজসেবা অফিসার মোঃ মহিবুল্লাহ্ হক এর সঞ্চালনায় কল্যাণ রাষ্ট্র বিষয়ে মুক্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক বনানী বিশ্বাস।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) স্বজল কুমার সরকার, ডেপুটি সিভিল সার্জন ডাঃ আফরিন সুলতানা, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এস এম মনিরুজ্জামান দুদু।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন, জেলা সমাজ সেবা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোঃ হারুন- অর-রশিদ। অনুষ্ঠানে সমাজ সেবা অধিদপ্তরের সার্বিক চিত্র তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন সমাজ সেবা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোঃ রফিকুল ইসলাম।

মুক্ত আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, জেলা জামায়েতে ইসলামির সহকারী সেক্রেটারি অধ্যাপক মাছুম মোস্তফা, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্বমন্বয়ক শেখ হাসনাত জনি, স্বাবলম্বীর ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক স্বপন কুমার পাল, সেরা’র নির্বাহী পরিচালক এস এম মজিবুর রহমান, এ আর এফ বি’র চেয়ারম্যান দিলওয়ার খান প্রমুখ।অনুষ্ঠানে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন নাগরিকদের মাঝে ট্রাই সাইকেল ও হুইল চেয়ার বিতরন করা হয়।

আলোচনা সভায় বক্তারা, দেশের প্রতিটি বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন নাগরিকদের জীবনমান উন্নয়ন এবং নিরাপত্তায় সমাজ সেবার পাশাপাশি অভিভাবকদের আরো বেশী করে এগিয়ে আসার উদাত্ত আহ্বান জানান।

 

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

রাবিতে বিদ্যুত স্পৃষ্ঠে মৃত্যু – ১

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদ্যুত স্পৃষ্টে মৃত্যু ১ জন ।
শুক্রবার বিকেলে মমতাজ উদ্দিন কলা ভবনের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।রিমন নগরীর ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সিপাইপাড়ার রাজেন ঘোষ ছেলে।রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (রামেক) মুখপাত্র ডা. শংকর দ্য ডেইলি স্টারকে মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, রিমন পেশায় ইলেকট্রিশিয়ান। বিকেলে ক্যাম্পাসের একটি জুসের দোকানে তিনি বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে এসেছিলেন। পোলে ওঠার কিছুক্ষণ পর তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন এবং ঝুলে থাকেন। পরিস্থিতি বুঝতে পেরে পাশের ভবনের গার্ড এসে মেইন সুইচ বন্ধ করে দিলে রিমন নিচে পড়ে যান। তখন দ্রুত তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়।

মমতাজ উদ্দিন আহমেদ কলা ভবনের গার্ড জানান, বিদ্যুতের কাজ করতে তাদের মানা করেছিলেন তিনি।
‘তাদের বলেছিলাম, আজ শুক্রবার, অফিস বন্ধ আছে। যেদিন খোলা থাকবে, সেদিন সংযোগ নেবেন। কিন্তু তারা কথা শোনেননি। কিছুক্ষণ পরই দেখতে পাই, যিনি বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে এসেছেন, তিনি বিদ্যুৎ পোলের উপরে তারের সঙ্গে ঝুলে আছেন। পাশেই একটি মেইন লাইনের সুইচ ছিল৷ আমি দ্রুত গিয়ে সেটি বন্ধ করি। তখন ছেলেটি উপর থেকে নিচে পড়ে যায়। তারপর কয়েকজন তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়,’ বলেন ‍তিনি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলেন, ‘ঘটনা চসম্পর্কে জানার পর তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পুলিশকে জানিয়েছি। জানতে পেরেছি, বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে এসেছিলেন ওই যুবক। ইলেকট্রিক শক লাগার পর হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।’

ডা. শংকর বলেন, ‘সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিদ্যুৎপৃষ্ট এক ইলেকট্রিশিয়ানকে অ্যাম্বুলেন্সে করে মেডিকেলের জরুরি বিভাগে আনা হয়। এখানে আসার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে।’মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মালেক বলেন, ‘এই ঘটনায় অপমৃত্যু মামলা দায়ের হবে।’

মার্চে সড়ক ৫৯৩ দুর্ঘটনায় ৬১২ জন নিহত ——– যাত্রী কল্যাণ সমিতি

বিগত মার্চে দেশের গণমাধ্যমে ৫৯৩ টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৬১২ জন নিহত, ১২৪৬ জন আহতের তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। এই মাসে রেলপথে ৪০ টি দুর্ঘটনায় ৩৪ জন নিহত, ০৬ জন আহত হয়েছে। নৌ-পথে ০৮ টি দুর্ঘটনায় ১৮ জন নিহত, ০১ জন আহত হয়েছে। সড়ক, রেল ও নৌ-পথে সর্বমোট ৬৪১ টি দুর্ঘটনায় ৬৬৪ জন নিহত এবং ১২৫৩ জন আহত হয়েছে। এই সময়ে ২২৭ টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২৫১ জন নিহত, ২০৮ জন আহত হয়েছে। যা মোট দুর্ঘটনার ৩৮.২৭ শতাংশ, নিহতের ৪১.০১ শতাংশ ও আহতের ১৬.৬৯ শতাংশ। এই মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা সংগঠিত হয়েছে ঢাকা বিভাগে ১৪৮ টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১৫০ জন নিহত ও ৩৬৪ জন আহত হয়েছে, সবচেয়ে কম সড়ক দুর্ঘটনা সংগঠিত হয়েছে বরিশাল বিভাগে ৩১ টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩১ জন নিহত ও ৮৬ জন আহত হয়েছে।

বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির দুর্ঘটনা মনিটরিং সেলের পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। ২৪ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই প্রতিবেদন তুলে ধরে সংগঠনটি। দেশের জাতীয়, আঞ্চলিক ও অনলাইন সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌ পথের দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।
সড়কে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে ২১ জন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ১৪৭ জন চালক, ৯৯ জন পথচারী, ৮৫ জন পরিবহন শ্রমিক, ৮১ জন শিক্ষার্থী, ১৪ জন শিক্ষক, ১১৩ জন নারী, ৫৮ জন শিশু, ০১ জন আইনজীবি, ০১ জন সাংবাদিক, ০১ জন মুক্তিযোদ্ধা, এবং ১৩ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীর পরিচয় মিলেছে।

এদের মধ্যে নিহত হয়েছে- ০৩ জন পুলিশ সদস্য, ০৩ সেনা বাহিনী সদস্য, ০২ জন বিজিবি সদস্য, ০১ জন আইনজীবি, ০১ জন মুক্তিযোদ্ধা, ১২১ জন বিভিন্ন পরিবহনের চালক, ৯৭ জন পথচারী, ৭৪ জন নারী, ৫২ জন শিশু, ৫১ জন শিক্ষার্থী, ২২ জন পরিবহন শ্রমিক, ১৪ জন শিক্ষক, ও ০৭ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী।

এই সময় সড়ক দুর্ঘটনায় সংগঠিত ৯১০ টি যানবাহনের পরিচয় মিলেছে। এতে দেখা যায়, ২৯.৭৮ শতাংশ মোটরসাইকেল, ২৩.৭৩ শতাংশ ট্রাক-পিকাপ-কাভার্ডভ্যান ও লরি, ১১.৮৬ শতাংশ বাস, ১৩.৯৫ শতাংশ ব্যাটারিচালিত রিক্সা ও ইজিবাইক, ৫.১৬ শতাংশ সিএনজিচালিত অটোরিক্সা, ১০.০০ শতাংশ নছিমন করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা, ৫.৪৯ শতাংশ কার-জিপ-মাইক্রোবাস সড়কে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। সংগঠিত মোট দুর্ঘটনার ৫১.২৬ শতাংশ গাড়ি চাপা দেওয়ার ঘটনা, ২২.৫৯ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৭.২০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে, ০.১৬ শতাংশ চাকায় ওড়না পেছিয়ে, ৭.৯২ শতাংশ বিবিধ কারনে, এবং ০.৮৪ ট্রোন-যানবাহনের সংঘর্ষে ঘটে।
দুর্ঘটনার ধরন বিশ্লেষণে দেখা যায়, এ মাসে সংগঠিত মোট দুর্ঘটনার ৩৪.২৩ শতাংশ জাতীয় মহাসড়কে, ২৩.৪৪ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়কে, ৩৭.২৬ শতাংশ ফিডার রোডে সংঘটিত হয়েছে। এছাড়াও সারা দেশে সংঘটিত মোট দুর্ঘটনার ৩.৫৪ শতাংশ ঢাকা মহানগরীতে, ০.৬৭ শতাংশ চট্টগ্রাম মহানগরীতে ও ০.৮৪ শতাংশ রেলক্রসিংয়ে সংগঠিত হয়েছে।

বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির পর্যবেক্ষণ মতে, মার্চ মাসে সড়ক দুর্ঘটনার উল্লেখযোগ্য কারণসমূহ :—-

১. ট্রাফিক আইনের অপপ্রয়োগ, দুর্বল প্রয়োগ, নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনিয়ম দুর্নীতি ব্যাপক বৃদ্ধি।
২. মোটরসাইকেল, ব্যাটারিচালিত রিক্সা ও তিন চাকার যানের ব্যাপক বৃদ্ধি ও এসব যানবাহন সড়ক মহাসড়কে অবাধে চলাচল।
৩. সড়ক-মহাসড়কে রোড সাইন বা রোড মার্কিং, সড়কে বাতি না থাকা । রাতের বেলায় ফক লাইটের অবাধ ব্যবহার।
৪. সড়ক-মহাসড়কে নির্মাণ ক্রটি, ফিটনেস যানবাহন ও অদক্ষ চালকের হার ব্যাপক বৃদ্ধি।
৫. ফুটপাত বেদখল, যানবাহনের ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য করার প্রবণতা।
৬. উল্টোপথে যানবাহন চালানো, সড়কে চাদাঁবাজি।
৭. অদক্ষ চালক, ফিটনেসবিহীন যানবাহন, বেপরোয়াভাবে যানবাহন চালানো।

দুর্ঘটনার প্রতিরোধে সুপারিশসমূহ :—-

১. রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে প্রাথমিক উৎস থেকে সড়ক দুর্ঘটনার পুর্নাঙ্গ ডাটা ব্যাংক চালু করা।
২.স্মার্ট গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তোলা, মোটরসাইকেল ও ইজিবাইকের মতো ছোট ছোট যানবাহন আমদানী ও নিবন্ধন বন্ধ করা।
৩. দক্ষ চালক তৈরির উদ্যোগ গ্রহন, ডিজিটাল পদ্ধতিতে যানবাহনের ফিটনেস প্রদান।
৪. রাতের বেলায় বাইসাইকেল ও মোটরসাইকেল চালকদের রিফ্লেক্টিং ভেস্ট পোশাক পরিধান বাধ্যতামূলক করা।
৫. সড়কে চাদাঁবাজি বন্ধ করা, চালকদের বেতন ও কর্মঘন্টা সুনিশ্চিত করা।
৬. রাতের বেলায় চলাচলের জন্য জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে পর্যাপ্ত আলোক সজ্জার ব্যবস্থা করা।
৭. ব্লাক স্পট নিরসন করা, সড়ক নিরাপত্তা অডিট করা, স্টার মানের সড়ক করিডোর গড়ে তোলা।
৮. দেশে সড়কে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু ঠেকাতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএ’র চলমান গতানুগতিক কার্যক্রম অডিট করে প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা চিহ্নিত করা, প্রাতিষ্ঠানিক অকার্যকারিতা সংস্কার করা জরুরী।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ