আজঃ বুধবার ১২ মার্চ, ২০২৫

চট্টগ্রামে দীর্ঘ যানজট, ফের কর্মবিরতিতে প্রাইম মুভার চালকরা

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

চট্টগ্রামের পণ্যবাহী প্রাইম মুভার চালকরা ফের কর্মবিরতিতে নেমেছেন। সীতাকুণ্ডের ফৌজদারহাট ডিসি পার্কে সংঘর্ষের ঘটনায় মামলার জেরে কর্মবিরতি করছেন বলে জানিয়েছেন চালক-শ্রমিকরা। এর ফলে পতেঙ্গা থেকে আগ্রাবাদমুখী সড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে তারা কর্মবিরতি শুরু করেন।

বন্দর ট্রাফিক বিভাগ বলছে, যানজট নিরসনে তাদের কিছুই করণীয় নেই। চট্টগ্রামের যদিও চট্টগ্রাম জেলা প্রাইম মুভার ও ট্রেইলার শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আবুল খায়ের বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে মামলাটি করেছেন।

সকাল ১১টার দিকে নগরের সল্টগোলা ক্রসিং এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, প্রাইম মুভার গাড়িগুলো সড়কের একপাশে পার্ক করে রাখা। গাড়িতে ছিলেন না চালকরা। তাদের একাংশ ইমাম শরীফ ফিলিং স্টেশন সংলগ্ন চট্টগ্রাম জেলা প্রাইম মুভার ও ট্রেইলার শ্রমিক ইউনিয়নের অফিসের সামনে জড়ো হয়েছেন।

কর্মবিরতির কারণ জানতে চাইলে এক শ্রমিক বলেন, গতকাল (বুধবার) ডিসি অফিসে (জেলা প্রশাসন) মিটিং হয়েছে। সেখানে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছিল। কিন্তু আজ শুনি রাতে অজ্ঞাত আসামিদের নামে মামলা দেওয়া হয়েছে। আমাদের যেকোনো সময় এই মামলায় পুলিশ গ্রেফতার করতে পারে। আমরা এই মামলা প্রত্যাহার চাই, অন্যথায় গাড়ি চলবে না।

আরেক শ্রমিক বলেন, এখন বাজে সকাল সাড়ে ১১টা। আমরা এখানে কর্মবিরতি পালন করছি আমাদের কোনো নেতা এখনো আসেনি। আমাদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে আমাদের ফাঁসানো হচ্ছে।

এ বিষয়ে জানতে চট্টগ্রাম জেলা প্রাইম মুভার ও ট্রেইলার শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি সেলিম খান এবং সাধারণ সম্পাদক আবুল খায়েরের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও সম্ভব হয়নি।

প্রাইম মুভার শ্রমিকদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, ডিসি পার্কে ঘটা সংঘর্ষের ঘটনায় বুধবার সীতাকুণ্ড থানায় মামলা হয়েছে। যার ফলে গাড়ি চালক-সহযোগীরা গ্রেপ্তার আতঙ্কে আছেন। এই অবস্থায় তারা গাড়ি চালাতে রাজি না। তবে এই কর্মবিরতি শুধুমাত্র প্রাইম মুভার চালকদের এমনটাই জানিয়েছেন তারা।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড থানার ফৌজদারহাটে ডিসি পার্কে সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা হয়েছে। চট্টগ্রাম জেলা প্রাইম মুভার ও ট্রেইলার শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আবুল খায়ের বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে মামলাটি করেছেন।

মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবুর রহমান। তিনি বলেন, ওই রাতে সংঘর্ষের ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। মামলার বাদী হয়েছেন চট্টগ্রাম জেলা প্রাইম মুভার ও ট্রেইলার শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আবুল খায়ের। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখানে হয়তো বোঝার ভুল হয়েছে। চালকদের মারধর, মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় মামলা হয়েছে। তাদের তো কর্মবিরতিতে যাওয়ার কথা না।

এদিকে, লরি চালকরা রাস্তার পাশে গাড়ি পার্ক করে চলে যাওয়ায় পতেঙ্গা থেকে আগ্রাবাদগামী সড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এতে কর্মজীবী ও সাধারণ মানুষ বিপাকে পড়েছে। যাত্রীবাহী বাস থেকে যাত্রীদের নেমে পায়ে হেঁটে গন্তব্যে যেতে দেখা গেছে। তবে আগ্রাবাদ হয়ে পতেঙ্গাগামী সড়কটিতে যানজট লক্ষ্য করা যায়নি।
কাভার্ডভ্যান চালক সোলায়মান বলেন, গত দুইদিন ধরে বন্দরের ভেতর গাড়ি। ঢাকা নিয়ে যাওয়ার কথা পণ্য। কিন্তু কর্মবিরতির কারণে গাড়ি নিয়ে বের হতে পারছি না। ভেবেছিলাম গতকাল সমাধান হয়েছে। কিন্তু আজ আবার কি হয়েছে কে জানে!

জানতে চাইলে চট্টগ্রাম নগর পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের উপ-কমিশনার (বন্দর) কবীর আহম্মদ যানজটের বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে জানিয়েছেন। কর্মবিরতির বিষয়ে জানতে চাইলে প্রতিবেদককে উল্টো প্রশ্ন করে বসেন, সব জেনেও কেন জিজ্ঞেস করছেন। যানজট নিরসনে ট্রাফিক বিভাগ থেকে কি করণীয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাঁর কিছুই করণীয় নেই।

এর আগে, সীতাকুণ্ডের ফৌজদারহাট এলাকায় ডিসি পার্কে সংঘর্ষের ঘটনার জেরে মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টা থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করেন লরি-ট্রাক চালক-শ্রমিকরা। পরে এ ঘটনায় নগরের কাস্টমস এলাকায় ট্রাক, প্রাইম মুভার ও লরি চালকরা সড়কে মিছিল করতে থাকেন সল্টগোলা ক্রসিং এলাকায় রাস্তার উভয় পাশের গাড়ি চলাচল বন্ধ করে দেন। পরে বুধবার ভোর সারে ৪টার দিকে সেনাবাহিনী-পুলিশের

ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, চট্টগ্রামের সমন্বয়ক ও প্রাইমমুভার ট্রেইলার চালক-শ্রমিক সংগঠনের নেতাদের যৌথ বৈঠক শেষে অবরোধ তুলে নিলেও চার দফা দাবিতে চালক-শ্রমিকরা কর্মবিরতি অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন। এর ২৩ ঘণ্টার মাথায় জেলা প্রশাসকের সঙ্গে সন্ধ্যা থেকে দীর্ঘ দুই ঘণ্টা বৈঠকের পর তারা কর্মবিরতির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে নেয়। কিন্তু সীতাকুণ্ডে সংঘর্ষের জেরে মামলা হওয়ায় শুধুমাত্র লরি চালকরা ফের এই কর্মবিরতি শুরু করে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

বিশ্ব জ্যোতিষ সম্মেলনে প্রখ্যাত জ্যোতিষী শ্রী কার্তিক কুমার আচার্য্যের জ্যোতিষ শাস্ত্রে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন

ভারতের ওয়ার্ল্ড এস্ট্রোলজার্স সোসাইটির উদ্যোগে ২৪তম আন্তর্জাতিক জ্যোতিষ সম্মেলন কলকাতার আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু রোড হোটেল হিন্দুস্থান ইন্টারন্যাশনালে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের মহাপ্রজ্ঞাবান জ্যোতিষী পন্ডিত মলয় শাস্ত্রী। উক্ত সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন মায়ানমারের পন্ডিত টিন ও, ড. চো চো উইন, ড. নন্দ খেউ, বাংলাদেশের ঢাকার বিশিষ্ট জ্যোতিষী হারুনুর রশিদ এবং সিলেটের বাংলাদেশ সংস্কৃত ও পালি শিক্ষা বোর্ডের পরিচালনা পরিষদের সদস্য

এডভোকেট দিলীপ কুমার দাশ এবং জ্যোতিষী অধ্যক্ষ এ.আর. আচার্য্য, ও দক্ষিণ ভারতের কেরালার প্রখ্যাত জ্যোতিষী প্রফেসর ড. দিবাকরণ কুগ্ধকাটু সহ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের জ্যোতিষীবৃন্দ।
সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রখ্যাত জ্যোতিষী শ্রী কার্তিক কুমার আচার্য্যকে তাঁহার গবেষণাপত্রের ভিত্তিতে জ্যোতিষশাস্ত্রে বিশেষ অবদানের জন্য অনারেবল ‘ডক্টর অব এস্ট্রোলজী’ পিএইচডি ডিগ্রী প্রদান করা হয়। উল্লেখ্য যে, কার্তিক কুমার আচার্য্য চট্টগ্রামের হাজী মুহাম্মদ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় হতে মাধ্যমিক এ ফার্স্ট ক্লাস এবং চট্টগ্রাম সরকারী সিটি কলেজ থেকে উচ্চ

মাধ্যমিক ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হইতে অর্থনীতি বিভাগে অনার্স এবং চট্টগ্রামের প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় হতে ২০২২ সালে অর্থনীতিতে মাষ্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেন।
এছাড়াও তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃত ও পালি শিক্ষা বোর্ড হইতে জ্যোতিষ, স্মৃতি, পৌরহিত্য, কাব্য, ব্যাকরণ, পুরাণ, বেদসহ সপ্তমতীর্থ উপাধি অর্জন করেন। ইহা ছাড়াও তিনি জ্যোতিষশাস্ত্রে ২০১৫ সালে জ্যোতিষ জ্ঞানী ২০১৬ সালে জ্যোতিষ ভাস্কর, ২০১৭ সালে জ্যোতিষ সম্রাট ও স্বর্ণপদক সহ একাধিক সম্মানসূচক উপাধি প্রাপ্ত হন এবং জ্যোতিষ গ্রন্থ “বেদের চক্ষু জ্যোতিষশাস্ত্র”, “পৌরহিত্য”, “ঋষিদের আবিষ্কার স্মৃতিশাস্ত্র”, “ঋষিদের রত্ন স্মৃতিশাস্ত্র”, “স্মৃতিশাস্ত্রকে জানুন” উক্ত পুস্তকসমূহে তিনি সহকারী সম্পাদনার দায়িত্ব পালন করেন।

তিনি বাংলাদেশ ন্যাশনাল এস্ট্রোলজার্স সোসাইটি চট্টগ্রাম বিভাগীয় শাখার সহ- সাধারণ সম্পাদক। তিনি চট্টগ্রাম শহরেই জন্মগ্রহণ করেন। তাহার পিতা অধ্যক্ষ এ. আর. আচার্য্য আজ ৪৯ বৎসর এই জ্যোতিষ শাস্ত্রে চট্টগ্রামে মোমিন রোড সাত্তার ম্যানসনে জ্যোতিষ শাস্ত্রে সনাতন ধর্মে দশবিধ সংস্কারের সুধীজনের প্রিয় একজন জ্যোতিষশাস্ত্রী। তিনি পোপাদিয়া বিপুলা সংস্কৃত কলেজের অধ্যক্ষ এবং বাংলাদেশ সংস্কৃত ও পালি বোর্ডের পরিচালনা পরিষদের অন্যতম সদস্য, বাংলাদেশ সংস্কৃত ও পালি পরীক্ষার চট্টগ্রাম কেন্দ্রের কেন্দ্র সম্পাদক।

পরিচ্ছন্নকর্মীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার উপর গুরুত্ব দিতে হবে: মেয়র শাহাদাত

চট্টগ্রাম নগরীতে কর্মরত বর্জ্য সংগ্রহকারীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার লক্ষ্যে ইপসা (ইয়ং পাওয়ার ইন সোশ্যাল অ্যাকশন) নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এর অংশ হিসেবে রোববার চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সহযোগিতায় নগরীর হালিশহর আনন্দবাজার ল্যান্ডফিল্ডে বর্জ্য সংগ্রহকারীদের মাঝে স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা কমান্ডার ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, কমান্ডার মো. আরিফুর

রহমান, ইপসা’র প্রতিষ্ঠাতা প্রধান নির্বাহী মো. আরিফুর রহমান, চসিকের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার নাছির উদ্দিন রিফাত, ইপসা প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের ফোকাল ও সহকারী পরিচালক মো. আব্দুস সবুর, প্রোগ্রাম ম্যানেজার অপূর্ব দেবসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র বলেন, আমরা ‘ক্লিন সিটি, গ্রীন সিটি, হেলদি সিটি’ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করছি। জলাবদ্ধতার অন্যতম কারণ হলো প্লাস্টিক ও পলিথিন বর্জ্য, যা নালায় জমে পানি নিষ্কাশন ব্যাহত করছে। সচেতনতা বৃদ্ধি এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উন্নতির মাধ্যমে এ সমস্যার সমাধান সম্ভব। চসিক তিনটি ধাপে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে—প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও চূড়ান্ত স্তর। পরিকল্পনার আওতায় বর্জ্যকে সম্পদে পরিণত করা হবে, যার মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন, বায়োগ্যাস উৎপাদন ও সার তৈরির সুযোগ সৃষ্টি হবে।
শহর পরিচ্ছন্নতা ও পরিবেশ রক্ষার জন্য নাগরিকদের সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, “যত্রতত্র ময়লা ফেলা বন্ধ করে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমরা ইতোমধ্যে একটি উদ্যোগ নিয়েছি, যেখানে নির্দিষ্ট পরিমাণ প্লাস্টিক জমা দিলে বিনিময়ে চাল, ডাল বা অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী দেওয়া হচ্ছে। এতে জনগণ উৎসাহিত হচ্ছে এবং পরিবেশবান্ধব আচরণ গড়ে উঠছে।
“সিটি কর্পোরেশন কেবল পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা নিয়ে কাজ করছে না, বরং পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সুরক্ষার বিষয়েও গুরুত্ব দিচ্ছে। তাদের জন্য গ¬াভস, বুট, হেলমেটসহ বিভিন্ন নিরাপত্তা সামগ্রী সরবরাহ করা হচ্ছে। আমাদের লক্ষ্য, পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি স্বাস্থ্য সুরক্ষাও নিশ্চিত করা।”

ইপসা প্রধান নির্বাহী মো. আরিফুর রহমান জানান, “চট্টগ্রাম নগরীতে ইপসা এখন পর্যন্ত ১,৮২৭ জন বর্জ্য সংগ্রহকারীদের মাঝে স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করেছে, যা তাদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি কমিয়েছে এবং কর্মঘণ্টা বাড়িয়েছে। এর ফলে নগরীর প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ কার্যক্রম আরও বেগবান হয়েছে।”
ইপসা ও চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের যৌথ উদ্যোগে এবং ইউনিলিভার বাংলাদেশের আর্থিক সহযোগিতায় পরিচালিত এই প্রকল্পের আওতায় চসিকের ৪১টি ওয়ার্ডে ১,৭০০ বর্জ্য সংগ্রহকারী ও ১৫৬ জন ভাঙারিওয়ালা কাজ করছে। এখন পর্যন্ত প্রকল্পের মাধ্যমে ২১,৭৩৪ টন প্লাস্টিক বর্জ্য রিসাইক্লিং করা হয়েছে।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ