আজঃ সোমবার ৮ ডিসেম্বর, ২০২৫

নেত্রকোণায় ব্রি ধান৯২ ও ব্রি হাইব্রিড ধান৮ এর নমুনা শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত

মোঃ নুর উদ্দিন মন্ডল দুলাল নেত্রকোনা।

নেত্রকোণায় বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, আঞ্চলিক কার্যালয় নেত্রকোণার আয়োজনে ও এলএসটিডি প্রকল্পের অর্থায়নে ব্রি কতৃক উদ্ভাবিত ধানের উফশী জাত ব্রি ধান৯২ ও ব্রি হাইব্রিড ধান৮ এর নমুনা শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার ( ০৭ মে ) দুপুরে জেলার পূর্বধলা উপজেলার জারিয়া ইউনিয়নের দেওটুকোণ গ্রামে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, নেত্রকোণা জেলার উপপরিচালক জনাব মোহাম্মদ নূরুজ্জামান এর সভাপতিত্বে ও ব্রি, নেত্রকোণা আঞ্চলিক কার্যালয়ের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো: খালিদ হাসান সৌরভ এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এলএসটিডি প্রকল্পের পরিচালক ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পূর্বধলা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো: জোবায়ের হোসেন, ব্রি নেত্রকোণার বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এবং প্রধান মো: খালিদ হাসান তারেক। এছাড়াও অন্যান্যের মধ্যে ময়মনসিংহ স্যাটেলাইট স্টেশন এর বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এবং প্রধান নিমফিয়া পারভীন, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হুর-ই-ফেরদৌসী তাজিন সহ কৃষি সম্প্রসারণ ও ব্রি নেত্রকোণা’র বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী, সুধী সমাজ, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সহ স্থানীয় শতাধিক কৃষক-কৃষাণীগণ উপস্থিত ছিলেন।

ব্রি নেত্রকোণা সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, নেত্রকোণা আঞ্চলিক কার্যালয়ের তত্বাবধানে ব্রি’র অন্যান্য উফশী ধানের জাতের পাশাপাশি জেলার বিভিন্ন উপজেলায় বিভিন্ন কৃষকের মাঝে গবেষণা ট্রায়ালের জন্য উফশী ও ব্রি উদ্ভাবিত হাইব্রিড ধানের স্থানীয় পর্যায়ে জনপ্রিয় জাত সমূহের চাষ হয়েছে। এ বছর ধানের রোগবালাই ও পোকামাকড় কম থাকায় আশানুরূপ ফলনও হয়েছে।
স্হানীয় কৃষক মো: নূর উদ্দিন মন্ডল দুলাল জানান, তিনি এবার এক একর জমিতে ব্রি ধান৯২ চাষ করেছেন । অন্য ধানের তুলনায় অনেক বেশী ফলন হয়েছে। ব্রি নেত্রকোণার কর্মকর্তাগণ সকল ধরনের পরামর্শ ও তথ্য দিয়ে তাকে সহযোগিতা করেছেন। তিনি ধান ও চাল বিক্রির পাশাপাশি বীজ সংরক্ষণ করবেন। অন্যান্য কৃষকদেরও তিনি এ ধানের জাত চাষ করার আহ্বান জানান।
আরেক কৃষক মোঃ আমিনুল ইসলাম মন্ডল জানান, তার ব্রি হাইব্রিড ধান৮ এর বাম্পার ফলন হয়েছে। হাইব্রিড সত্ত্বেও চাল চিকন হওয়ায় এর আলাদা কদর রয়েছে। শতাংশ প্রতি এক মণের বেশি ফলন হওয়ায় তার কাছে অন্যান্য কৃষক আগ্রহী হয়ে ভবিষ্যতে এ জাত চাষ করার প্রতিশ্রুতি দেন।
এর আগে কৃষক নূর উদ্দিন ও আমিনুলে’র জমিতে নমুনা শস্য কর্তন উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। পরে তা মাড়াই করা হয়। সেখানে ব্রি ধান৯২ এর প্রদর্শনীকৃত জমিতে শতাংশ প্রতি প্রায় ১ মণ ও হাইব্রিড ধান৮ এর প্রদর্শনীকৃত জমিতে ১ মণের বেশি ফলন পাওয়া যায়। তারা সহ উপস্হিত কৃষকগণ এ ফলন দেখে আগামীতে উফশী এ জাতসমূহ চাষে আগ্রহী হন এবং ব্রি’র কর্মকর্তাগণকে ধন্যবাদ জানান।
ব্রি নেত্রকোণার বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এবং প্রধান খালিদ হাসান তারেক জানান, বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠায় ব্যপক পরিসরে উফশী জাতসমূহ চাষাবাদ প্রযোজন। আর এ জাতসমূহ কৃষকদের কাছে পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে ব্রি ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা কাজ করে যাচ্ছেন। এরই ধারাবাহিকতায় ব্রি, নেত্রকোণা আঞ্চলিক কার্যালয় এ অঞ্চলের কৃষকদের জন্য কিছু গবেষণা ট্রায়াল স্থাপন করেছে যাতে কৃষকরা ধানের নতুন জাতসমূহের বৈশিষ্ট্য ও ফলন সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভ করেন।
পূর্বধলা উপজেলা কৃষি অফিসার মো: জোবায়ের হোসেন ধানে উচ্চ ফলন পেতে সেচ ও সার ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে কৃষকদের ধারণা প্রদান করেন ও কৃষকদের ধানের চারা লাইন ও লঘুতে রোপণ করার পরামর্শ প্রদান করেন।
প্রধান অতিথি ড. মোফাজ্জল হোসেন তার বক্তব্যে রোগ ও পোকামাকড় চিহ্নিতকরণ, সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা, নতুন জাতসমূহ ও এর উৎপাদনশীলতা সহ স্থানীয় পর্যায়ে ধানের বিভিন্ন জাতের উপযোগীতার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন ও উপস্থিত কৃষক কৃষাণীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোঃ নূরুজ্জামান সুষম সার প্রয়োগ কি, এর প্রয়োগ মাত্রা, লাভ ও ফলনে প্রভাবের বিস্তারিত আলোচনা করেন পাশাপাশি উফশী ধানের নতুন জাতসমূহ যাতে সকল কৃষকের দোড়গোরায় পৌঁছে দেয়া যায় সে লক্ষ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ব হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান এবং উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

সাঘাটায় নবযোগদানকৃত ইউএনও আশরাফুল কবীরকে সাংবাদিকদের ফুলেল শুভেচ্ছা

গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় নবযোগদানকৃত উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আশরাফুল কবীরকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছেন উপজেলায় কর্মরত বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকরা। বৃহস্পতিবার সকালে ইউএনও কার্যালয়ে এ শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠিত হয়।

সাংবাদিকরা ইউএনওকে দায়িত্ব গ্রহণের জন্য অভিনন্দন জানান এবং সাঘাটার সার্বিক উন্নয়ন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় তাঁর সাফল্য কামনা করেন। এসময় ইউএনও আশরাফুল কবীর সাংবাদিকদের শুভেচ্ছা গ্রহণ করে বলেন,
“সাঘাটার উন্নয়ন ও জনসেবার মানোন্নয়নে প্রশাসন ও গণমাধ্যম পরস্পরের পরিপূরক। স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও উন্নয়ন নিশ্চিত করতে সংবাদকর্মীদের সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।”তিনি আরও বলেন,সাঘাটা উপজেলার সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে একটি জনবান্ধব প্রশাসন গড়ে তুলতে চাই। এ কাজে গণমাধ্যমের গঠনমূলক ভূমিকা অব্যাহত থাকবে বলে আমি বিশ্বাস করি।”

শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে সাংবাদিকরা নতুন ইউএনওর সঙ্গে বিভিন্ন উন্নয়ন পরিকল্পনা, প্রশাসনিক কার্যক্রম এবং স্থানীয় সমস্যাবলি নিয়ে মতবিনিময় করেন। অনুষ্ঠানে জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকা, অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয় মহলে ধারণা করা হচ্ছে, ইউএনও আশরাফুল কবীরের যোগদানে সাঘাটা উপজেলায় প্রশাসনিক কর্মকাণ্ড আরও গতিশীল হবে এবং উন্নয়ন কার্যক্রমে নতুন দিগন্ত যুক্ত হবে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হয়েছে হাল্ট প্রাইজ ২০২৫ রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম।

হাল্ট প্রাইজ ২০২৫/২৬ সনে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নিবন্ধন কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে।এ উদ্যোগের অংশ হিসেবে নিবন্ধন বুথ, অনলাইন রেজিস্ট্রেশন এবং ক্লাস প্রমোশন চালু করা হয়েছে। এ বছর প্রতিযোগিতায় ব্যক্তিগত ও দলীয়—উভয়ভাবেই অংশগ্রহণের সুযোগ রয়েছে। ব্যক্তিগত নিবন্ধন ১০ ডিসেম্বর (বুধবার) এবং দলীয় নিবন্ধন ১৫ ডিসেম্বর (সোমবার) তারিখে সমাপ্ত হবে।

এবারের প্রতিযোগিতার চ্যালেঞ্জ থিম “আনলিমিটেড”-যা শিক্ষার্থীদের জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDGs)-এর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বৈশ্বিক সমস্যাগুলোর উদ্ভাবনী সমাধান উপস্থাপন করার সুযোগ করে দিচ্ছে।এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীরা তাদের সৃজনশীলতা এবং উদ্যোক্তা দক্ষতার মাধ্যমে দারিদ্র্য, জলবায়ু পরিবর্তন, অসমতা এবং শিক্ষার মতো বৈশ্বিক সমস্যার উদ্ভাবনী সমাধান উপস্থাপন করতে পারবেন। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি ব্যতিক্রমধর্মী প্ল্যাটফর্ম যেখানে সীমাহীন চ্যালেঞ্জের ভিত্তিতে তাদের ধারণাগুলোকে বাস্তবায়নে রূপ দেওয়া যাবে।

এ বছরের ক্যাম্পাস ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ অনিক, চিফ অব স্টাফ কাজী মুহাইমিনুল ইসলাম মুনাজ এবং চিফ স্ট্র্যাটেজিস্ট কারিন সাফফানা—তাদের নেতৃত্বে প্রতিযোগিতাটি সফলভাবে আয়োজনের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

প্রতিযোগিতায় ২–৪ সদস্যের দল অংশ নিতে পারবে এবং সকল অংশগ্রহণকারীর বয়স ন্যূনতম ১৮ বছর হতে হবে। প্রতিটি দলে অন্তত একজন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী থাকা বাধ্যতামূলক। দলের অন্যান্য সদস্য যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে অংশগ্রহণ করতে পারবে।এছাড়া এ বছর দল না থাকলেও শিক্ষার্থীরা ব্যক্তিগতভাবে নিবন্ধন করতে পারবেন; পরবর্তীতে তাদের নিয়ে দল গঠন করা হবে।

রেজিস্ট্রেশন বুথ অথবা অফিসিয়াল ফেসবুক পেজের মাধ্যমে দলীয় অথবা ব্যক্তিগতভাবে নিবন্ধন করা যাবে। নিবন্ধনে কোনো ফি নেই।দলীয় সদস্যরা যে বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই আসুন না কেন, প্রতিযোগিতায় তারা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিত্ব করবেন।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ