আজঃ শুক্রবার ৫ ডিসেম্বর, ২০২৫

সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাবেক বিএনপি প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল আয়োজন করা হয়েছে।

মোহাম্মদ আরমান চৌধুরী ইউ এ ই প্রতিনিধি

 

সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি কর্তৃক আয়োজিত দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল আয়োজন করা হয়,উক্ত অনুষ্ঠানে সংযুক্ত আরব আমিরাত বিএনপি’র আহবায়ক কমিটির সদস্য নুর নবী ভুইয়ার উপস্থাপনায় যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব শরাফত আলীর সভাপত্বিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরাত বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক প্রকৌশলী মোঃ সালাউদ্দিন,বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরাত বিএনপির কমিটির সদস্য সিরাজুল ইসলাম নওয়াব, এডভোকেট শহিদুল ইসলাম, প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম খাঁন,সেলিম উদ্দিন খাঁন,
বেলাল হোসেন, মুসা আল মাহমুদ চৌধুরী,জাহাঙ্গীর আলম,রাসেল খাইয়া বিএনপির সাবেক উপদেষ্টা ও সিআইপি জনাব আক্তার হোসেন,সাবেক দুবাই বিএনপির সহ-সভাপতি সি আই পি মোঃ নজরুল ইসলাম,বরগুনা জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক সাবেক ছাত্রনেতা সৈয়দ জহিরুল ইসলাম, শারজাহ্ সহ-সভাপতি লায়ন মোহাম্মদ ওসমান চৌধুরী, মোহাম্মদ ইদ্রিস,ওমান যুবদলের সাধারণ সম্পাদক রবি উল্লাহ,সংযুক্ত আরব আমিরাত যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু ইউসুফ রানা,সংযুক্ত আরব আমিরাত বরিশাল বিভাগ উন্নয়ন পরিষদের সভাপতি নাজমুল হোসেন সাঈদ,আজমান বেডিমেন্ট গার্মেন্ট এসোসিয়েশনের প্রধান উপদেষ্টা জনাব কবির হোসেন,বিএনপির নেতা– আজিম উদ্দিন,বিএনপির নেতা–মোশারফ হোসেন খান,আবির বিএনপির প্রধান উপদেষ্টা শওকত হায়াত,আল শাজ্জা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোঃ ফরিদ,যুব দলের সহ-সভাপতি জানে আলম, দুবাই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইদ্দিস,সংযুক্ত আরব আমিরাত স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু রাসেল,শারজা যুবদলের সভাপতি — মানিকুল ইসলাম,সাংগঠনিক সম্পাদক-মোঃএকলাস,আজমান যুবদল সাধারণ সম্পাদক -তাজুল ইসলাম,সংযুক্ত আরব আমিরাত শ্রমিক দলের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক জিয়াউদ্দিন বাবলু,সাবেক দুবাই বিএনপির নেতা মোঃএনাম ,শারজা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি — মোঃ জামাল হোসেন,আজমান বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক – আব্দুস সাত্তার,দুবাই যুবদলের সাবেক সভাপতি মোঃ মাহামুদ,যুব নেতা,প্রকৌশলী তানভীর,রাসেল খাইয়া যুবদলের সাধারণ সম্পাদক – ইয়াছিন খন্দকার,মুসাফফা যুবদলের মহিলা নেত্রী আমেনা বেগম সহ বিএনপি যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল এর নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন,উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া কখনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি এই জন্য তিনি আপোষহীন দেশনেত্রী হিসেবে পরিচিত লাভ করেন,যখনই দেশের স্বৈরাচার গণতন্ত্র ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র করছে তখনই দেশনেত্রী ১৮ কোটি মানুষ কে সাথে নিয়ে আন্দোলন মাধ্যমে গনতন্ত্র রক্ষা করে,বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বাংলাদেশে কে তলাবিহীন ঝুড়ির অপবাদ থেকে উন্নয়ন শীল দেশ হিসেবে বিশ্বের মানচিত্রে পরিচিত করান,

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুযোগ্য উওর সূরী আগামী বাংলাদেশে রাষ্ট্রপ্রধান ৩১ দফার রুপকার বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান দ্রুত দেশে ফিরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

আমিরাতে ৬শ গাড়ি দিয়ে ‘ঈদ আল ইতিহাদ ইউএই ৫৪’ বানিয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে আজমান।

যানবাহন ব্যবহার করে বিশ্বের বৃহত্তম উদযাপন বাক্যাংশ তৈরি করে আজমান গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড স্থাপন করেছে। ৬০৩টি যানবাহনকে “ঈদ আল ইতিহাদ ইউএই ৫৪” বার্তাটি স্পষ্টভাবে লেখার জন্য সাজানো হয়েছিল।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের ৫৪তম ঈদ আল ইতিহাদ উদযাপনের সাথে মিলে যাওয়া এই কৃতিত্ব গিনেস বিচারক প্যানেল কর্তৃক প্রশংসিত হয়েছে এবং পুরো অনুষ্ঠান জুড়ে প্রদর্শিত অসাধারণ নির্ভুলতা এবং সাংগঠনিক দক্ষতার জন্য উচ্চ প্রশংসা করেছে।

এই স্কেলের একটি সুস্পষ্ট বাক্যাংশ তৈরির জন্য ৬০৩টি যানবাহনের সমন্বিত চলাচলকে সমন্বয় করা একটি অভূতপূর্ব কৃতিত্ব হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে, যা অসাধারণ দৃশ্যমান প্রভাব সহ বিশ্বমানের অনুষ্ঠান সম্পাদনের জন্য আজমানের ক্ষমতাকে তুলে ধরে।

আজমান পরিবহন কর্তৃপক্ষ, আজমান হোল্ডিং এবং রায়াত কোম্পানি যৌথভাবে এই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করেছিল। অংশগ্রহণকারী সকল প্রতিষ্ঠানকে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস থেকে আনুষ্ঠানিক সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়, যা নতুন রেকর্ডকে স্বীকৃতি দেয়, যা এই জাতীয় উপলক্ষকে একটি বিশিষ্ট উপায়ে উপস্থাপনের প্রচেষ্টাকে উদযাপন করে যা সংযুক্ত আরব আমিরাত ইউনিয়নের অর্জনের আনন্দ এবং গর্বকে গভীরভাবে প্রতিফলিত করে।

আজমান ৬০৩টি যানবাহন নিয়ে ‘ঈদ আল ইতিহাদ ইউএই ৫৪’ গঠনের জন্য গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড স্থাপন করেছে পর্যটন, সংস্কৃতি এবং তথ্য বিভাগের চেয়ারম্যান শেখ আব্দুল আজিজ বিন হুমাইদ আল নুয়াইমির পৃষ্ঠপোষকতায় চিত্তাকর্ষক এবং অত্যন্ত সমন্বিত অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত ১৮ জাপানি সৈনিকের দেহাবশেষ গেল জাপানে।

চট্টগ্রামের কমনওয়েলথ যুদ্ধ সমাধিক্ষেত্র (ওয়ার সিমেট্রি) থেকে ১৮ জন জাপানি সৈনিকের দেহাবশেষ উত্তোলন করে তাদের দেশে পাঠানো হয়েছে। প্রায় ৮০ বছর পর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত এসব জাপানি সৈন্যের দেহাবশেষ সমাধি থেকে তোলা হলো। সোমবার বিকেলে জাপান সরকারের ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল এসব দেহাবশেষ নিয়ে ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেছে বলে জানা গেছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এ কাজে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ও প্রশাসনিক সহায়তা দিয়েছে।

সেনাবাহিনীর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, জাপান সরকারের বিশেষজ্ঞ প্রতিনিধি দলটি গত ১৭ নভেম্বর থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করে সমাধি থেকে দেহাবশেষ উত্তোলন সম্পন্ন করেন। আর পুরো কার্যক্রম তত্ত্বাবধান ও খননকাজে নেতৃত্ব দিয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা অবসরপ্রাপ্ত লেফট্যানেন্ট কর্নেল কাজী সাজ্জাদ আলী জহির বীরপ্রতীক।

চট্টগ্রাম নগরীর দামপাড়া বাদশা মিয়া সড়কে ‘ওয়ার সিমেট্রি, চট্টগ্রাম’ হিসেবে পরিচিত এ কমনওয়েলথ সমাধিক্ষেত্রের অবস্থান। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে ১৯৪৪-৪৫ সালের দিকে ব্রিটিশ সেনাবাহিনী এ সমাধিসৌধ প্রতিষ্ঠা করে। প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহতদের ৭০০টিরও বেশি সমাধি আছে। এর মধ্যে ১৮ জন জাপানি সৈনিকের সমাধি। বিশ্বজুড়ে প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহতদের সমাধিক্ষেত্র রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে আছে ‘কমনওয়েলথ ওয়ার গ্রেভস কমিশন’।


এর আগে, গত বছরের নভেম্বরে কুমিল্লার ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নিহত ২৩ জাপানি সৈনিকের দেহাবশেষ উত্তোলন করে দেশটিতে নিয়ে যাওয়া হয়। এদের সবার পরিচয় সমাধির ওপর লিপিবদ্ধ থাকায় জাপানে তাদের স্বজনদের শনাক্ত সহজ হয়েছিল বলে সংশ্লিষ্টদের ভাষ্য। কুমিল্লার ময়নামতিতেও দেহাবশেষ উত্তোলনের কাজে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন খনন বিশেষজ্ঞ অবসরপ্রাপ্ত লেফট্যানেন্ট কর্নেল কাজী সাজ্জাদ আলী জহির, বীরপ্রতীক।

চট্টগ্রাম থেকে দেহাবশেষ উত্তোলনের বিষয়ে জানতে চাইলে কাজী সাজ্জাদ আলী জহির বলেন, ‘কুমিল্লায় প্রত্যেকটি সমাধির ওপর সৈনিকের নেমপ্লেট ছিল। চট্টগ্রামে সেটা নেই। এখানে সমাধিক্ষেত্রে একটি জায়গায় একটা নেমপ্লেটে ১৮ জনের নাম লেখা আছে। কিন্তু কোনটা কার সমাধি সেটা চিহ্নিত করা নেই। আমরা ১৮টি সমাধিই খনন করেছি। সবগুলোতে মাথার খুলি, কঙ্কাল, কোমড়ের অংশ, আঙুলের অংশসহ আরও বিভিন্ন দেহাবশেষ পাওয়া গেছে। তবে কুমিল্লার মাটি লবণাক্ত না। সেজন্য সেখানে খননকাজ সহজ ছিল। চট্টগ্রামে সেটা একটু কঠিন ছিল এবং সময়ও বেশি লেগেছে।’

খননে পাওয়া দেহাবশেষ নিয়ে জাপানের প্রতিনিধিদল ‘খুবই সন্তুষ্ট’ হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আজকেই (সোমবার) উনাদের বিমানে তুলে দিয়ে এলাম। দেহাবশেষগুলো খুবই সতর্কতার সঙ্গে যাতে ভেঙ্গে না যায়, সেজন্য তুলা দিয়ে মুড়িয়ে বাক্সে নেওয়া হয়। আমি নিজেই সেগুলো প্যাকিং করি। এর মধ্যে কয়েকটা হাতে করে এবং আর কিছু কার্গো বিমানে পাঠানো হয়েছে।’জাপানে নিয়ে স্বজনদের কাছ থেকে নমুনা নিয়ে ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে দেহাবশেষগুলোর পরিচয় শনাক্ত করে তাদের পরিবারের কাছে দেওয়া হবে বলে দেশটির প্রতিনিধি দলের বরাতে জানান কাজী সাজ্জাদ আলী জহির।

এদিকে সেনাবাহিনীর বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, দেহাবশেষ উত্তোলন শেষে গত ২৮ নভেম্বর সেনাবাহিনীর একটি চৌকস দল যথাযোগ্য সামরিক মর্যাদায় গার্ড অব অনার প্রদান করে। এরপর সেগুলো জাপানের প্রতিনিধি দলের কাছে হস্তান্তর করা হয়।চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. শরীফ উদ্দিন বলেন, ‘ওয়ার সিমেট্রি থেকে ১৮ জন জাপানি সৈনিকের দেহাবশেষ উত্তোলন করা হয়েছে। সেনাবাহিনী এ কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে। বিষয়টি আমরা অবগত আছি।’

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ