আজঃ শুক্রবার ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫

বাবার কবর জিয়ারত শেষে করলেন তারেক রহমান স্মৃতি সৌদের উদ্দেশ্যে।

চট্টগ্রাম ব্যুরো

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাবার কবর জিয়ারত শেষে করলেন তারেক রহমান
স্মৃতি সৌদের উদ্দেশ্যে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

নেত্রকোনা ১৩ রোহিঙ্গার জন্মনিবন্ধন: ইউপি চেয়ারম্যান-সচিবকে শোকজ কারাগারে -১।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

জাল সিল-স্বাক্ষর দিয়ে ১৩ রোহিঙ্গার জন্মনিবন্ধন তৈরির ঘটনায় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ও সচিবকে শোকজ করেছে উপজেলা প্রশাসন। উভয়কে আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে শোকজের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

২৬ ডিসেম্বর ( শুক্রবার) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আমেনা খাতুন এ তথ্য জানান।
অভিযুক্তরা হলেন উপজেলার গাগলাজুর ইউনিয়ন পরিষদের (ভারপ্রাপ্ত) চেয়ারম্যান মো. ইমরান মিয়া ও সচিব রাজিব মিয়া।

এর আগে গত বুধবার জাল সিল-স্বাক্ষর দিয়ে ১৩ রোহিঙ্গার জন্মনিবন্ধন তৈরির খবর পেয়ে মওদুদ আহমেদ শাওন (৩৫) নামের একজনকে আটক করে পুলিশ।
সংশ্লিষ্ট ইউপি সচিব বাদী হয়ে আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে মামলা করেন। পরে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। তিনি ওই ইউনিয়নের উদ্যোক্তা ঝরনা আক্তারের স্বামী।

এদিকে শোকজের বিষয়ে কথা বলতে ইউপি চেয়ারম্যান মো. ইমরান মিয়ার মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।তবে নোটিশ পাওয়ার কথা স্বীকার করে ইউপি সচিব রাজিব মিয়া বলেন, ‘ঘটনার দিন বুধবার শোকজ করা হলেও বৃহস্পতিবার নোটিশটি হাতে পেয়েছি। আগামী তিন কার্যদিবসের জবাব দিতে বলা হয়েছে। যথাযথ সময়ে জবাব দেওয়া হবে। এ ঘটনার সঙ্গে আমি জড়িত নই। শাওন নিজেই সিল-স্বাক্ষর নকল করে এসব করেছেন।’

এ বিষয়ে ইউএনও আমেনা খাতুন বলেন, তাঁদের থেকে পাওয়া জবাব জেলায় পাঠিয়ে দেওয়া হবে। পরবর্তীকালে জেলা প্রশাসন এ বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করে যাচাই বাঁচাই করবে।

কুষ্টিয়ায় বৈদ্যুতিক খুঁটি মাঝে রেখেই বাড়ানো হচ্ছে সড়ক।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

কুষ্টিয়ার খোকসায় সড়কের মাঝেই বৈদ্যুতিক খুঁটি রেখে সাড়ে ১১ কিলোমিটার সড়ক প্রশস্ত করা হচ্ছে। এছাড়া একটি খালের সুইচগেটসহ একাধিক বস্ক কালভার্টের গাইড ওয়াল ঢেকে দিয়ে রাস্তা করায় পথচারীদের কাছে বর্তমানে মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে সড়কটি।

সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার জানিপুর ও বেতবাড়িয়া ইউনিয়নের প্রায় ১০ গ্রামের মানুষ এ সড়ক দিয়ে সদরে যাতায়াত করেন। কিন্তু ১১ কিলোমিটার ৫৩৫ মিটার সড়কে খানা-খন্দ থাকায় চলাচলের অযোগ্য হয়ে রয়েছে।

২০২২-২৩ অর্থবছরে আর সি আই পি প্রকল্পের অধীন ১৭ কোটি টাকা ব্যয়ে রাস্তা মেরামতের টেন্ডার হয়। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইউনুস অ্যান্ড ব্রাদাস কার্যাদেশ পাওয়ার পর কমলাপুর-একতারপুর জিসি রোড, বহরমপুর-বনগ্রাম ভায়া কাতলাগাড়ি ঘাট ও চাঁদট-বনগ্রাম বাজার পর্যন্ত রাস্তা পাকা করনের কাজ শুরু করে। রাস্তার সিংহ ভাগ অংশে তিন ফুট চওড়া ও দুই ফুট গভীর গর্ত খুঁড়ে কাজ বন্ধ করে দেয়। ফলে এ রাস্তায় চলাচলকারীরা ভোগান্তিতে পরে। ইতোমধ্যে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি অপরিকল্পিতভাবে এসব রাস্তার মাঝে বৈদ্যুতিক খুঁটি স্থাপন করে। সম্প্রতি নির্মাণ করা লাইনের প্রায় ১১৫টি বৈদ্যুতিক খুঁটি রাস্তার তিন ফুট ভিতরে চলে যায়। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রাস্তার ভিতর বৈদ্যুতিক খুঁটি রেখে রাস্তা পাকা করার কাজ শুরু করে।

এ ছাড়া চাঁদট খালের উৎস মুখের সুইচ গেটসহ একাধিক বস্ক কালভার্টের গাইড ওয়াল থেকে এক দেড় ফুট উঁচু করে রাস্তা সংস্কার কাজ করে। তবে গ্রামবাসীরা এভাবে রাস্তা তৈরিতে বাঁধা দেয়। কিন্তু বাঁধা উপেক্ষা করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যে বহরম পুর-বনগ্রাম ভায়া কাতলাগারি ঘাট ও চাঁদট-বনগ্রাম বাজার পর্যন্ত রাস্তার ম্যাকাড্রামের কাজ শেষ করেছে। এ কাজের মান নিয়েও এলাকাবাসীদের অভিযোগ রয়েছে। এখন বাকি শুধু কার্পেটিং করা।

বনগ্রাম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক রাসেল উদ্দিন বলেন, রাস্তার ৩-৪ ফুট ভিতরে পল্লী বিদ্যুতের অসংখ্য খুঁটি রেখে কাজ করা হয়েছে। খুঁটি সরানোর বিষয়ে ঠিকাদারকে জানানো হয়েছে, কিন্তু তারা রাস্তার ভিতরে বিদ্যুতের খুঁটি রেখে কাজ করছে। তিনি আরও বলেন, কিছু কিছু স্থানে রাস্তা উঁচু করায় সুইচ গেটসহ একাধিক বস্ক কালভার্টের অস্তিত্ব বোঝা যাচ্ছে না। ফলে অন্য গাড়িকে সাইড দিতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটনা ঘটতে পারে। রাস্তাটি এখন মরণ ফাঁদ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বনগ্রাম পশ্চিমপাড়ার বৃদ্ধ তোফাজ্জেল হোসেন জানান, পাকা রাস্তার ভিতরে বৈদ্যুতিক খুঁটি রেখে কাজ করার সময় তারা বাঁধা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান মেম্বরদের কথা কেউ শোনে না। খুঁটি রেখেই রাস্তা করা হয়েছে। খুঁটির কারণে ফসলের গাড়ি বাড়িতে নিতে সমস্যা হচ্ছে। অটোভ্যান চলাচলেও সমস্যা হয়। খালের সুইগেটের পাশের ওয়াল রাস্তার মাটির নিচে চলে গেছে। খাল আছে বোঝা যাচ্ছে না। কেউ ভুল করলেই প্রায় ২০/২৫ হাত গভীর খালের নিচে গিয়ে পড়ে যাবে।

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইউনুস অ্যান্ড ব্রাদাসের প্রতিনিধি আব্দুল হালিমের মোবাইলফোনে কল দিলে তিনি পরে কথা বলবেন বলে ফোন কেটে দেন। এলজিউডির কার্যসহকারী সাইদুল ইসলাম বলেন, রাস্তার ভেতর থেকে বৈদ্যুতিক খুঁটি তোলার জন্য উপর মহলে আলোচনা চলছে।

এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী রাজু আহমেদ জানান, রাস্তার মাঝখান থেকে পল্লী বিদ্যুতের খুঁটি সরানোর বিষয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। কথা চলছে। তবে খালের সুইচ গেট ও বস্ক কালভার্টের গাইড ওয়াল সম্পর্কে তেমন কিছু জানি না। মানুষের প্রাণহানী করে এমন কাজ করা ঠিক হবে না। ভিজিট করে ব্যবস্থা নেয়ো হবে।

আলোচিত খবর

জুলাই সনদ সমর্থন করলে গণভোটে অবশ্যই হ্যাঁ ভোট দিন-প্রধান উপদেষ্টা।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

জুলাই সনদ সমর্থন করলে গণভোটে অবশ্যই হ্যাঁ সমর্থন
দিন-প্রধান উপদেষ্টা।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ