আজঃ মঙ্গলবার ৯ ডিসেম্বর, ২০২৫

উপজেলা নির্বাচনে এগিয়ে জাহাঙ্গীর আলম

আলিফ হোসেন,তানোর

রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তৃণমূলের পচ্ছন্দের শীর্ষে রয়েছেন উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম। এবারো তিনি দলীয সমর্থনে প্রার্থী হচ্ছেন এটা প্রায় নিশ্চিত। এদিকে আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতা ও কর্মী-সমর্থকদের পাশাপাশি সাধারণের মধ্যে বোধদয় হয়েছে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি
সরকার দলীয় বা সমর্থিত ব্যতিত এলাকার উন্নয়ন সম্ভম নয়। আবার স্থানীয় সাংসদরা মূলত বিভিন্ন উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন, অর্থ বরাদ্দ
ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করেন। ফলে স্থানীয় সাংসদের সঙ্গে তৃণমূল জনপ্রতিনিধির সুসম্পর্ক অত্যন্ত জরুরী, যেটা জাহাঙ্গীর আলমের রয়েছে। এতে ভোটারদের মাঝে এই বোধদয় সৃষ্টির ফলে প্রতিনিয়ত জাহাঙ্গীর আলমের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। উপজেলাবাসি এই বোধদয় থেকেই এবার উন্নয়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত থেকে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সরকার দলীয় বা সমর্থিত প্রাথীকে বিজয়ী করতে চাই। তাদের মধ্যে এই বোধদয়ের বহিঃপ্রকাশ ঘটায় জাহাঙ্গীরের পালে বিজয়ের হাওয়া লেগেছে।
অন্যদিকে জাহাঙ্গীরবিরোধীরা জামায়াত-বিএনপির ভোট পাবার আশায় যেই স্বপ্ন দেখেছিল সেই স্বপ্নও উবে গেছে।
কারণ তাদের কোনো প্রার্থী না থাকায় তারা এবার ভোট প্রদানে বিরত থাকার ঘোষণা দিয়ে লিফলেট বিতরণসহ
নেতাকর্মীদের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে বলেও গুঞ্চন রয়েছে। এসব বিবেচনায় উপজেলা যুবলীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলমকে আবারো উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চাই উপজেলার সব শ্রেণী-পেশার মানুষ বলে একাধিক সুত্র নিশ্চিত করেছে।
জানা গেছে, উপজেলার প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী, দক্ষ রাজনৈতিক সংগঠক,
আদর্শিক-পরীক্ষিত, তরুণ-মেধাবী, পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি ইমেজ, ত্যাগী-নিবেদিতপ্রাণ, তরুণ নেতৃত্ব ও স্থানীয় সাংসদের বিশস্ত সৈনিক উপজেলা যুবলীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম
আবারো উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হচ্ছেন এটা প্রায় নিশ্চিত। অন্যদিকে উপজেলা জুড়ে রয়েছে জাহাঙ্গীরের অনুগত লাখো ভক্ত অনুসারী আছে বিশাল কর্মীবাহিনী যারা তার বিজয় ঘটাতে রাতদিন অবিরাম নিরলসভাবে গণ-সংযোগ, উঠান বৈঠক ও প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন।
আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের পাশপাশি সাধারণ
মানুষের মধ্যে জাহাঙ্গীরের যেই জনপ্রিয়তা রয়েছে তার সঙ্গে আওয়ামী লীগের ভোট ব্যাংক যোগ করতে পারলেই তার বিজয় নিশ্চিত।
অথচ উপজেলা আওয়ামী
লীগের দলীয় সমর্থন পাবেন না এটা নিশ্চিত হবার পরেও আওয়ামী লীগের বিপদগামী একশ্রেণীর নেতা ভোটের মাঠে বগী আওয়াজ দিয়ে ভোটারদের মাঝে বিভ্রাতি ছড়াচ্ছে। উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের ভাষ্য,নেতৃত্ব নিয়ে দলে প্রতিযোগীতা বা নেতার ভূল-ক্রটি থাকতেই পারে তাই বলে বঙ্গবন্ধু কন্যা, বিশ্বমানবতার অগ্রদূত,
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও জননেত্রী শেখ হাসিনার সমর্থিত প্রার্থীর সঙ্গে তারা কোনো বেঈমানি করতে পারেন না। এছাড়াও নেতার ওপর অভিমান করে নৌকাবিরোধীদের সঙ্গে তারা হাত
মেলাতে বা দলের সমর্থিত প্রার্থীর বিপরীতে ভোট প্রয়োগ করতে পারেন না। এসব বিবেচনায় উপজেলার সব-শ্রেণী-পেশার মানুষ এবার সরকার সমর্থিত প্রার্থীকে বিজয়ী করতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে তারা জাহাঙ্গীর আলমের সঙ্গে একত্ত্বা ঘোষণা করেছেন। এসব বিবেচনায় আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তার বিজয় প্রায় নিশ্চিত। এবিষয়ে জানতে চাইলে গোদাগাড়ীর রিশিকুল ইউনিয়ন (ইউপি) আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান সহীদুল ইসলাম টুলু বলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে জাহাঙ্গীর আলমের বিকল্প নাই। তিনি বলেন, আবারো তিনি দলের সমর্থিত প্রার্থী হচ্ছেন, তিনি আরো বলেন, তাদের কাছে এমন বার্তায় এসেছে।#

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

বোয়ালখালীতে বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যোগে ৩২ টি চেক বিতরণ

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাষ্টের উদ্যোগে বোয়ালখালীতে ৩২ টি বৌদ্ধ প্রতিষ্ঠানে চেক বিতরণ করা হয়েছে। ৮ ডিসেম্বর বিকাল ৪টায় শাকপুরা প্রজ্ঞাবংশ বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত এ উপলক্ষে এক সভা বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাষ্টের ট্রাষ্টি রূবেল বড়ুয়া হৃদয় এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।

এতে প্রধান অতিথি ছিলেন- চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ও চট্টগ্রাম-৮ আসনের বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী আলহাজ্ব এরশাদ উল্লাহ। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী বৌদ্ধ ঐক্য ফ্রন্ট বোয়ালখালী উপজেলা শাখার সভাপতি পল্টু কান্তি বড়ুয়া ও সমাজকর্মী রাজীব বড়ুয়ার উপস্থাপনায় এতে আশির্বাদক ছিলেন- শাকপুরা সার্বজনীন তপোবন বিহারের অধ্যক্ষ ভদন্ত বসুমিত্র মহাস্থবির, ভদন্ত বিপস্সী মহাথের, ভদন্ত পরমানন্দ মহাস্থবির, ভদন্ত দীপানন্দ থেরো। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন -চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপি যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব আজিজুল হক চেয়ারম্যান,

জেলার সদস্য মোঃ শওকত আলম, বোয়ালখালী উপজেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক হাজী ইছহাক চৌধুরী, সাবেক সদস্য সচিব হামিদুল হক মান্নান চেয়ারম্যান, পৌরসভা বিএনপি সাবেক আহবায়ক শহীদুল্লাহ চৌধুরী, সাবেক প্রচার সম্পাদক সরোয়ার আলমগীর, বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, শওকত আলী চেয়ারম্যান, আবদুল আওয়াল মঞ্জু, শাকপুরা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি আজম খান, পৌরসভা বিএনপি নেতা হাজী আবু আকতার, বোয়ালখালী উপজেলা যুবদলের আহবায়ক মোঃ ইকবাল হোসেন, প্যানেল চেয়ারম্যান হাসান চৌধুরী, শ্রমিক দল নেতা মোঃ মোঃ ইলিয়াসসহ অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ,

বোয়ালখালী সম্মিলিত বৌদ্ধ পরিষদের সভাপতি প্রকৌশলী জয়সেন বড়ুয়া, বাংলাদেশ বৌদ্ধ ঐক্য ফাউন্ডেশন বোয়ালখালী উপজেলা শাখার সভাপতি বিকাশ বড়ুয়া, বৈদ্যপাড়া পঞ্চরত্ন স্মৃতি পরিষদের সভাপতি দেশপ্রিয় বড়ুয়া, প্রদীপ বড়ুয়া, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী বৌদ্ধ ঐক্য ফ্রন্ট মহানগর-জেলা ও উপজেলা শাখার নেতা কমল জ্যোতি বড়ুয়া,তাপস বড়ুয়া , সুমন বড়ুয়া, রনি বড়ুয়া চৌধুরী, বিপ্লব বড়ুয়া, প্রকৌশলী দিক্ষিত বড়ুয়া, অর্ণব বড়ুয়া,সুমন বড়ুয়া ছোটন বড়ুয়া,পিপলু বড়ুয়া সহ বিভিন্ন বৌদ্ধ বিহার/ মন্দির কমিটির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে আলহাজ্ব এরশাদ উল্লাহ বলেছেন- বাংলাদেশ সম্প্রতির মেলবন্ধ, এদেশে সকল ধর্মের সহবস্থান ছিল -আছে- থাকবে। তাই ধর্মীয় সৌহার্দ্য বজায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এরিই ধারাবাহিকতায় আসন্ন সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে ভোট আমাকে নির্বাচিত করুন আমি আপনাদের সকলের আশির্বাদ প্রার্থী। তিনি এসময় বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাষ্টের ট্রাস্টি রূবেল বড়ুয়ার ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন এখন সরকারী টাকা দপ্তরে গিয়ে আনতে হয়না, রূবেল বড়ুয়াই সরকারী টাকা নিয়ে আপনাদের নিকট হাজির। তার এ কর্মযজ্ঞকে আপনাদের আশির্বাদে রাখতে হবে।

ভাঙ্গুড়ায় ধর্ষণ মামলায় স্কুল ছাত্রীর কথিত প্রেমিক গ্রেফতার

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় ধর্ষণ মামলায় নবম শ্রেণির এক স্কুল ছাত্রীর কথিত প্রেমিক কে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। কথিত প্রেমিকের নাম বুলবুল (২০)। তিনি উপজেলার দিলপাশার ইউনিয়নের চাচকিয়া গ্রামের মোহাম্মদ আলী ফকিরের ছেলে।রবিবার(৭ ডিসেম্বর) সকালে নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গত শুক্রবার রাত ১১টার দিকে চাচকিয়া বিলের মধ্য নিয়ে গিয়ে ওই স্কুল ছাত্রী কে তার প্রেমিক বুলবুল সহ বন্ধুরা মিলে দলবদ্ধ ভাবে ধর্ষণ করে।

এ ঘটনায় শনিবার রাতে ভুক্তভোগী মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে ভাঙ্গুড়া থানায় ধর্ষণ মামলা রজ্জু করেন। মামলায় তথিত প্রেমিক বুলবুল সহ ৪ জন কে আসামি করা হয়।

ধর্ষণের খবর পেয়ে এএসপি সার্কেল (চাটমোহর) আবু বক্কার সিদ্দিক ও থানার ওসি মোঃ শফিকুল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

জানা গেছে, ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীর সঙ্গে বুলবুল এর প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে। ঘটনার দিন গত শুক্রবার রাত ১১ টার দিকে ওই স্কুল ছাত্রীকে চাচকিয়া বিলের মধ্যে ডেকে নিয়ে গিয়ে বুলবুল তার বন্ধু সোহানুজ্জামান ও তাওহিদ মিলে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। এসময় তারা মেয়েটির অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে এবং ঘটনাটি কাউ কে জানালে তা ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। পরদিন শনিবার দুপুরে ঘটনা জানার পর ভুক্তভোগী মেয়েটির বাবা থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।

ভাঙ্গুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ শফিকুল ইসলাম জানান, গ্রেফতারকৃত বুলবুল কে দুপুরে পাবনা আদালতে সোর্পদ করা হয়েছে। মেয়েটিকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য পাবনা সিভিল সার্জনের কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ বাকি আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রেখেছে।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ