আজঃ মঙ্গলবার ৯ ডিসেম্বর, ২০২৫

বিশ্ব এইডস দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

ডেস্ক নিউজ:

বিশ্ব এইডস দিবস-২০২৩ উপলক্ষে চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের উদ্যোগে র‌্যালি পরবর্তী আলোচনা সভা আজ ১ ডিসেম্বর শুক্রবার সকালে সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে ‘কমিউনিটি আমন্ত্রণ, এইডস হবে নিয়ন্ত্রণ’। এনজিও সংস্থা-ছায়াপথ, বন্ধু, ব্র্যাক, ঘাসফুল, মমতা, এফপিএবি, ইমেজ, ইপসা ও পদক্ষেপ’র সহযোগিতায় দিবসটি পালন করা হয়। শুরুতে বেলুন উড়িয়ে ও র‌্যালির মাধ্যমে বিশ্ব এইডস দিবসের শুভ উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের উদ্বোধক চট্টগ্রাম ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ও উপ-পরিচালক ডা. সেখ ফজলে রাব্বি। সিভিল সার্জন কার্যালয়ের এমওসিএস ডা. মোহাম্মদ নওশাদ খানের সভাপতিত্বে ও জেলা স্বাস্থ্য তত্ত্বাবধায়ক সুজন বড়–য়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী। মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের এমওডিসি ডা. মোহাম্মদ নুরুল হায়দার। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. গোলাম মোস্তফা জামাল ও সীতকুন্ড উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা ডা. মোঃ নূর উদ্দিন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের মেডিকেল অফিসার ডা. মোস্তফা নুর মোর্শেদ। বক্তব্য রাখেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের ডিএসএমও (টিবি) ডা. আবদুল্লাহ-হির রাফি অঝোর, বন্ধু সোস্যাল ওয়েল ফেয়ারের কো-অর্ডিনেটর নুরুল হাসেম, ব্র্যাক’র জেলা ম্যানেজার জামাল উদ্দিন ও ডিআইসি’র ম্যানেজার শ্যামল মন্ডল। সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা থোয়াইনু মং মারমা, জেলা ইপিআই সুপারিন্টেন্ডেন্ট জয়নাব বেগম, মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ইপিআই) কাজল কান্তি পাল, প্রধান সহকারী তাপস কান্তি রায়, হেলথ এডুকেটর প্রবীর মিত্র, জুনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা কাজী মোঃ মাসুদুল আলম, স্যানিটারী ইন্সপেক্টর টিটু কান্তি পাল, স্টোর ইনচার্জ জাহেদুল ইসলাম, পরিসংখ্যানবিদ গীতাউশ্রী দাশ, স্বাস্থ্য পরিদর্শক শক্তি বড়–য়া, প্রোগ্রাম অর্গানাইজার গাজী মোঃ নূর হোসেনসহ সর্বস্তরের নার্স ও কর্মচারীরা সভায় উপস্থিত ছিলেন। দিবসটি উপলক্ষে আলোচনা সভার পূর্বে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের করা হয়। র‌্যালিটি প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। র‌্যালিতে চিকিৎসক, নার্স, এনজিও সংস্থার প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ গ্রহণ করেন।
বিশ্ব এইডস দিবসের আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ১৯৮৮ সাল থেকে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। এইডস সংক্রমণের একটি বড় অংশ প্রবাসী। বাংলাদেশে এইডস সংক্রমণের হার .০১ শতাংশ হলেও আত্মতৃপ্তির কোন কারণ নেই। পাশ্ববর্তী দেশ ভারত, মায়ানমার ও থাইল্যান্ডে অনেক এইডস রোগী আছে। যারা শিরায় ইনজেকশন নেয় তারাই বেশী এ রোগে আক্রান্ত হয়। নিরাপদ যৌনজীবন, নিরাপদ রক্ত, নিরাপদ ইনজেকশন ও নিরাপদ মাতৃত্ব-এ চারটি বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে পারলে এইচআইভি এইডস থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। সকল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও সদর হাসপাতালগুলোতে সরকারের পক্ষ থেকে বিনামূল্যে এইচআইভি এইডসের চিকিৎসা দিচ্ছে। কোন লোক এইচআইভি এইডসে আক্রান্ত কি না তা খোঁজ-খবর রাখতে হবে। নেতিক চরিত্র নীতিভ্রষ্ট হলেই এইডসে আক্রান্ত হবে। আমাদেরকে সচেতন হতে হবে।
বক্তারা বলেন, অভিভাবকদের অসচেতনতার কারণে সন্তানেরা সোস্যাল মিডিয়ায় আসক্ত হয়ে ইনজেকশনের মাধ্যমে ড্রাগ নিচ্ছে। ফলে তারা বিপথে ধাবিত হচ্ছে। এইডস হলো একধরণের ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট রোগ। এই রোগ এইচআইভি ভাইরাসের কারণে হয়ে থাকে। এ ভাইরাস মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে নষ্ট করে দেয়। প্রাণঘাতী এই রোগ থেকে মানুষকে রক্ষা করতে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি সাধারণ নাগরিকদের মাঝে এ বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলতে হবে। এইডস থেকে বাঁচতে হলে শুধু জানলে হবে না, অন্যকে জানানোর মাধ্যমে সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে একযোগ কাজ করতে হবে। এইডস নিয়ন্ত্রণে থাকলে সুস্থ ও সুন্দর জাতি গঠন সম্ভব। আমরা এইডসমুক্ত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে চাই। যে কোন প্রয়োজনে মানবদেহে রক্তসঞ্চালনের পূর্বে তাতে এইচআইভি ভাইরাসের উপস্থিত আছে কিনা তা অবশ্যই পরীক্ষা করতে হবে। অসমতা দূর করে এইডস নির্মূল করতে হবে।
বক্তারা আরও বলেন, বাংলাদেশে দিন দিন এইচআইভি এইডস রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিজ নিজ ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চললে এইডস প্রতিারোধ করা সম্ভব। এইচআইভি এইডস সনাক্ত হলে সাথে সাথে সঠিক চিকিৎসা নিতে হবে। এর প্রতিরোধে জনসচেতনতা সৃষ্টির কোন বিকল্প নেই। সরকারের পাশাপাশি এইডস প্রতিরোধে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসহ সকলকে এগিয়ে আসার আহবান জানান বক্তারা।
সিভিল সার্জন কার্যালয়ের এমওডিসি ডা. মোহাম্মদ নুরুল হায়দার জানান, বিগত ২০২২ সালে সারাদেশে এইচআইভি এইডস রোগে আক্রান্ত ছিল ৯৪৭ জন, তন্মধ্যে মৃত্যুবরণ করেছে ২৩২ জন। চলতি ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত নতুন চট্টগ্রামে এইচআইভি এইডস রোগী সনাক্ত হয় ৪২ জন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

দেশ বদলাতে থ্রি জিরো থিওরি আদর্শ মডেল: চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার

চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ড. মোঃ জিয়াউদ্দীন বলেছেন, দেশ বদলাতে তথা পৃথিবী বদলাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর থ্রি জিরো থিওরি একটি আদর্শ মডেল। এ মডেল অনুসরণ করে আমাদের তরুণ সমাজ কাজ করলে দেশে যেমন ক্ষুধা এবং বেকারত্ব দূর হবে, তেমনি মানবজাতি জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বেঁচে থাকবে।
কমিশনার রোববার চট্টগ্রামের জেলা তথ্য অফিস

আয়োজনে চট্টগ্রাম যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের অডিটোরিয়ামে ‘এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এই সব কথা বলেন।বিভাগীয় কমিশনার বলেন, আজকের বিশ্বে তরুণদের জন্য সম্ভাবনা ও সুযোগের ক্ষেত্র দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। বর্তমানে শুধু চাকরির পিছনে ছুটে সীমাবদ্ধ না থেকে নিজেদের যোগ্যতা, সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে উদ্যোক্তা হতে হবে।

সভপতির বক্তব্যে মোঃ বোরহান উদ্দীন বলেন, যুবক-যুবতীদের নিজেরা ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেওয়ার এবং পরিবারের লোকদেরকে ভোট দিতে উৎসাহিত করেন। তিনি বলেন, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে দেশে নির্বাচন উৎসব হবে। এই উৎসবে সকল প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ আশা করে সরকার। এজন্য নির্বাচনী পরিবেশকে অবাধ, সুষ্ঠু ও ভয়হীন করার জন্য সরকার কাজ করে যাচ্ছে।

জেলা তথ্য অফিস, চট্টগ্রামের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মোঃ বোরহান উদ্দীন সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোঃ আবুল বাশার, আঞ্চলিক তথ্য অফিস, চট্টগ্রামের সিনিয়র তথ্য অফিসার বাপ্পী চক্রবর্তী, সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজের অধ্যক্ষ এস এম গিয়াসউদ্দিন বাবর, আব্দুল বারী প্রমূখ বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন । যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণরত প্রায় ১৫০ জন প্রশিক্ষণার্থী এবং প্রিন্ট ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

ঠাকুরগাঁওয়ে নবাগত পুলিশ সুপারের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা

ঠাকুরগাঁওয়ে নবাগত পুলিশ সুপার বেলাল হোসেনের সাথে স্থানীয় সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৭ ডিসেম্বর রবিবার দুপুর ১২টায় জেলা পুলিশ সুপারের কনফারেন্স রুমে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।এসময় পুলিশ সুপার বেলাল হোসেন বলেন, মিডিয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। মানুষের বাকস্বাধীনতা একমাত্র মিডিয়ার মাধ্যমেই রক্ষা করা সম্ভব।

তিনি আরও বলেন, ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষের সেবা করাই আমার প্রথম কাজ। মাদক সব অপরাধের মূল উৎস। তাই যেকোনো মূল্যে সমাজকে মাদকমুক্ত করতে হবে। এসময় যানজট, মাদকমুক্ত করতে ও বিদ্যমান বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সাংবাদিকসহ সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেন পুলিশ সুপার।


এসময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) খোদাদাদ হোসেন,সহকারী পুলিশ সুপার রাণীশংকৈল সার্কেল স্নেহাশীষ কুমার দাস, ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাবের সভাপতি মনসুর আলী, ভারপ্রাপ্ত সভাপতি লুৎফর রহমান মিঠু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান তানু সহ জেলার বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।উল্লেখ্য,গত ২৯ নভেম্বর বেলাল হোসেন ঠাকুরগাঁওয়ে পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদান করেন।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ