আজঃ সোমবার ১২ মে, ২০২৫

চট্টগ্রাম জেলার উপজেলা নির্বাচনী খবর:

বোয়ালখালী উপজেলা নির্বাচনে! ডজনের উপরে আ.লীগ নেতা প্রার্থী হতে ইচ্ছুক।

এম মনির চৌধুরী রানা চট্টগ্রাম:

চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১৫ জন প্রার্থীর নাম ইতিমধ্যে শোনা যাচ্ছে। এদের মধ্যে ১৪ জনই আওয়ামী লীগের। তারা উপজেলা ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পদে রয়েছেন। কেউ কেউ আবার সাবেক হয়েছেন। এর মধ্যে একজন সাংবাদিকেরও প্রার্থী হওয়ার কথা শোনা যাচ্ছে।

তবে ভোটের মাঠে নেই বিএনপিসহ অন্যরা। উপজেলা নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করবে না বলে জানিয়েছেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ইছহাক চৌধুরী। তিনি বলেন, দলের সিদ্ধান্ত হলো নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করা।

যদি কেউ সেই নির্দেশ অমান্য করে নির্বাচন করে তাহলে তার ব্যাপারে দলের নেতৃবৃন্দ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন। আগামী মার্চে অনুষ্ঠিত হতে পারে বোয়ালখালী উপজেলা নির্বাচন। এবার উপজেলা নির্বাচনে নৌকা প্রতীক থাকবে না আওয়ামী লীগের। প্রতীক না থাকায় যে যার পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবেন বলে মনে করছেন বোয়ালখালীবাসী। ২০২২ সালের ২০ ডিসেম্বর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. নুরুল আলম মারা গেলে পদটি শূন্য হয়।
শূন্য পদে ২০২৩ সালের ১৬ মার্চ উপনির্বাচন হয়। নির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়ে ৩০ হাজার ৯৮৪ ভোট পেয়ে রেজাউল করিম রাজা নির্বাচিত হন।

এবার বোয়ালখালীতে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে যারা আলোচনায় আছেন তারা হলেন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবুল বশর, উপজেলার বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান এস এম সেলিম, বোয়ালখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. নুরুল আমিন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান রেজাউল করিম রাজা, আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি মুহাম্মদ আবু ইছা, সারোয়াতলী ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ সভাপতি ও চেয়ারম্যান বেলাল হোসেন, মহানগর জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি মনছুর আলম পাপ্পী, পৌরসভা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. শফিউল আলম শফি,

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আবদুল কাদের সুজন, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের পরিচালক ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ জাহেদুল হক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি রেজাউল করিম বাবুল, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আবদুল মান্নান রানা, সাংবাদিক কাজী আয়েশা ফারজানা ও বোয়ালখালী উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতির ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান শাহাজাদা এস এম মিজানুর রহমান। দলীয় প্রতীক না থাকায় প্রার্থীর সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে মনে করছেন রাজনীতিবিদরা। এতে উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন হবে এবং ভোটারের উপস্থিতি বাড়বে বলেও তারা মনে করছেন।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী তামান্না গ্রেফতার ।

চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী তামান্না শারমিনকে গ্রেফতার করেছে বাকলিয়া থানা পুলিশ। শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে নগরের বহদ্দারহাট বাড়ইপাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। রাত ১১টার দিকে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইখতিয়ার উদ্দিন। বর্তমানে কারাবন্দী ছোট সাজ্জাদ বায়েজিদ বোস্তামী থানার হাটহাজারীর শিকারপুরের মো. জামালের ছেলে। তার বিরুদ্ধে হত্যা, অস্ত্র, চাঁদাবাজির ১৫টি মামলা রয়েছে।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বাকলিয়া এলাকায় জোড়া খুনের ঘটনায় হওয়া মামলায় উচ্চ আদালত থেকে গত ১০ এপ্রিল আগাম জামিন পান তামান্না। জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করেননি তিনি। তাই তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারের সময় তামান্না নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন দাবি করলেও সেই সংক্রান্ত কাগজপত্র দেখাতে পারেননি তিনি।

এর আগে ১৫ মার্চ দিবাগত রাতে রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি থেকে সাজ্জাদকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাকে গ্রেফতারের দুই সপ্তাহের মাথায় ২৯ মার্চ দিবাগত রাত সোয়া ২টার দিকে বাকলিয়া থানার এক্সেস রোড এলাকায় প্রাইভেটকারে দুর্বৃত্তের গুলিতে দুজন নিহত হন। সেই জোড়া খুনের ঘটনায় ১ এপ্রিল বাকলিয়া থানায় নিহত মোহাম্মদ মানিকের মা ফিরোজা বেগম বাদী হয়ে সাজ্জাদ ও তার স্ত্রী শারমিন তামান্নাসহ পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

আমরা কঠিন ও অস্বাভাবিক সময় অতিবাহিত করছি।

আমরা কঠিন ও অস্বাভাবিক সময় অতিবাহিত করছি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, হাসিনা পালিয়ে গেছে, তার প্রেতাত্মারা এখনো আছে। তারা এখনো ষড়যন্ত্র করছে, কিন্তু তাদের ষড়যন্ত্র সফল হবে না। দুর্ভাগ্য আমরা যাদের দায়িত্ব দিয়েছি, আমাদের দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য, তারা সঠিকভাবে এখনো কাজটি করতে পারছে না। ফলে মাঝে মাঝেই সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে, তাদের আরও শক্তিশালী করার সুযোগ করে দিচ্ছে।

শনিবার চট্টগ্রাম পলোগ্রাউন্ড মাঠে চট্টগ্রাম ও কুমিল্লা বিভাগের যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল ও ছাত্রদলের সমন্বয়ে ‘তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার’ প্রতিষ্ঠার সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল।
তিনি বলেন, আজকে এখানে সমাবেশ হচ্ছে, আরেকটি হচ্ছে নিউমার্কেটে এবং আরেকটি হচ্ছে ঢাকায়। দাবিটা কী? আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে তাই না? আমরা মাঠে যারা আছি তারা শুধু নয়, বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ আওয়ামী লীগকে দেখতে চায় না। কারণ আওয়ামী লীগ বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে বাংলাদেশের মানুষের ওপর নির্যাতন করেছে।

গণতন্ত্র ধ্বংস, একদলীয় শাসন ব্যবস্থা ও বাকশাল প্রতিষ্ঠা করেছে।আপনারা সংস্কার সংস্কার বলছেন, কিন্তু প্রথম সংস্কার করেছিলেন শহীদ জিয়াউর রহমান’ উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান শাহাদাতের পর নয়টি বছর পথে-ঘাটে ঘুরে ফিরে আমাদের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে নিয়ে এসেছিলেন। কিছু কিছু মানুষ সব ভুলে যায়। শুধু সুন্দর সুন্দর মুখরোচক কথা বললেই জাতি বোধ হয় সব ভুলে যাবে। তাদের বলব, আজকে সমাবেশটা দেখে যান, আপনাদের সম্বিৎ ফিরে এলে জাতি উপকৃত হবে। সোজা হিসাব বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্র ও অধিকারকে প্রয়োগ করতে চায়। আমাদের তরুণরা চাকরি, ব্যবসা ও কর্মসংস্থান চায়। আমাদের মায়েরা ছেলেদের লেখাপড়া শেখাতে চায়।

তরুণরা জেগে উঠেছে জানিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, মাথা ঠান্ডা রেখে সকল ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে দিতে হবে। আধুনিক ও উপযোগী একটি বাংলাদেশ করার শিক্ষা দিচ্ছেন আমাদের নেতা তারেক রহমান। এই দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিক্রি করে আমরা কোনভাবেই কোনো কিছু করতে দেব না। বাংলাদেশের প্রশ্নে আমরা আপোস করবো না। তাই আমাদের নেতা বলেছেন, সবার আগে বাংলাদেশ। তিনি বলেছিলেন, ফয়সালা হবে রাজপথে।

স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি এস এম জিলানীর সভাপতিত্বে এবং স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান ও ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছিরের যৌথ সঞ্চালনায় সমাবেশে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন, জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনয়িক তামিম ইকমাল, যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না, সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন, বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর হেলাল, স্বেচ্ছাসেবক দল সভাপতি এস এম জিলানী, ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মো. এরশাদুল্লাহ, সদস্য সচিব নাজিমুর রহমান নাজিম প্রমুখ।

সমাবেশে বাংলাদেশে নির্বাচনী হাওয়া বইতে শুরু করেছে এবং কেউ বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না বলে মন্তব্য করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, গণতন্ত্রের পথে কেউ যাতে রুদ্ধ করতে না পারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।
আমীর খসরু বলেন, আজকে এখানে তামিমকে দেখে বলতে ইচ্ছে হচ্ছে চট্টগ্রামের তরুণরা আজকে ছক্কা মেরে দিয়েছে। এ-ই তরুণরা ফ্যাসিস্ট হাসিনা হঠানোর মূল শক্তি। ওয়াসিম আকরামের জীবন দিয়ে এ আন্দোলন সফল করেছে। সেদিন ছাত্রদল যুবদল বুক পেতে দিয়েছে গুলির সামনে। গণতন্ত্র, মানুষের মালিকানা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য তরুণরা লড়াই করেছে, সব অধিকার ফিরে পাওয়ার জন্য লড়াই করেছে।

বিএনপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, আমরা ১৬-১৮ বছর আন্দোলন করেছি। মামলা, হামলা, গুম ও খুনের শিকার হয়েছি। পুলিশ হেফাজতে মৃত্যু হয়েছে অনেক নেতাকর্মীর। আমাদের নেতাকর্মীরা যার জন্য এত ত্যাগ স্বীকার করেছে, সেই গণতন্ত্র যেন কেউ জিম্মি করতে না পারে। এ রকম একটি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
আমির খসরু বলেন, কারো যদি দর্শন থাকে, ভাবনা থাকে, কর্মসূচি থাকে তাহলে তাদেরকে জনগণের কাছে যেতে হবে। কিন্তু কারো স্বার্থের জন্য দেশকে জিম্মি করা যাবে না। মানুষের মধ্যে নতুন যে ভাবনা এসেছে তা বুঝতে হবে। তারেক রহমানের নেতৃত্বে ৩১ দফা বাস্তবায়ন করে সে আকাঙ্খা বাস্তবায়ন করতে হবে। নতুন

রাজনৈতিক বন্দোবস্ত কথা শুনি, ৩১ দফার মধ্যে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত কথা অনেক আগে বলেছে বিএনপি। খালেদা জিয়া বলেছেন, তারেক রহমান বলেছেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, কোনো দল তো সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে জনগণের কাছে যেতে দেখিনি। আমরা কেন যাচ্ছি, আগামী নির্বাচনে জনগণের ভোটের জন্য, জনগণ ভোট দিলে আগামীতে ৩১ দফা বাস্তবায়ন করা হবে। সরকার গঠন করলে সবাইকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। এখানে কোন কিছু অস্পষ্ট নেই, দিনের আলোর মতো পরিস্কার।

খসরু বলেন, বাংলাদেশে নির্বাচনী হাওয়া বইতে শুরু হয়েছে, এটা কেউ বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। গণতন্ত্রের পথে কেউ যাতে রুদ্ধ করতে না পারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। আমরা শান্তি পূর্ণ ভাবে এগিয়ে যাবো, কারো উস্কানিতে পা দেওয়া যাবে না। এটা তারেক রহমানের সিদ্ধান্ত। আমরা নতুন সংস্কৃতি সৃস্টি করতে চাই, সহনশীল থাকতে হবে সবাইকে।

এর আগে সমাবেশে উপস্থিত হয় বক্তব্য দেন জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় তামিম ইকবাল। তিনি বলেন, আমি পলিটিক্যাল কেউ না। আমি একজন স্পোর্টসম্যান। তাই আমি স্পোর্টস নিয়ে কিছু কথা বলবো। একসময় মানে চট্টগ্রাম থেকে ৫-৬ জন করে ন্যাশনাল টিমে প্রডিউস করতো। কিন্তু লাস্ট ১০-১৫ বছর আগে সেরকম প্লেয়ার উঠে আসেনি।

তিনি বলেন, আমি চাইবো, আগামীতে যেন উঠে আসে। এজন্য কার জন্য কি প্রতিবন্ধকতা হয়েছে তা নয়। আমরা কেন ন্যাশনাল টিমে যেতে পারিনি তা দেখতে হবে। আর কি করলে আমরা স্পোর্টসে আরও অংশগ্রহণ করতে পারবো, অবদান রাখতে পারবো তা নিয়ে কাজ করতে হবে।

এইদিন সমাবেশস্থল ঘুরে দেখা গেছে, ছাত্র-শ্রমিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সমর্থক ভিড় করছেন। কেউ হেঁটে, কেউ বাসে আর কেউ ট্রাকে করে আসছেন। কেউ আবার ঢাক-ঢোলের তালে তালে।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ