আজঃ সোমবার ৮ ডিসেম্বর, ২০২৫

সাবেক হুইপ সামশুল অনুসারী চট্টগ্রামে ছাত্রলীগ নেতাকে ‘বিবস্ত্র করে’ পিটুনি

নিজস্ব প্রতিবেদক

ছাত্রলীগের এক ছাত্রলীগের এক নেতাকে প্রায় বিবস্ত্র করে বেধড়ক পিটুনির একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। জেলার পটিয়া উপজেলায় ওই ছাত্রলীগ নেতা অভিযোগ করেছেন, পটিয়ার সাবেক সংসদ সদস্য সামশুল হক চৌধুরীর অনুসারী হওয়ায় তাকে মারধরের শিকার হতে হয়েছে। মারধরকারীরা বর্তমান সংসদ সদস্য মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরীর অনুসারী বলে তিনি জানান। গত শুক্রবার (১২ এপ্রিল) বেলা ১২টার দিকে উপজেলার কোলাগাঁও ইউনিয়নে এ ঘটনার পর রাতের মধ্যে সেটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়।মারধরের শিকার আসাদুজ্জামান আসাদের বাড়ি (৩০) কোলাগাঁও ইউনিয়নে। তিনি ওই ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি এবং পটিয়া উপজেলা কমিটির সহ-সভাপতি বলে জানা গেছে।
ভিডিওতে দেখা যায়, স্যান্ডো গেঞ্জি ও পায়জামা পরিহিত আসাদকে প্রকাশ্যে একটি গাছের সঙ্গে লাগিয়ে পেটানো হচ্ছে। তার মুখ দিয়ে রক্ত ঝরছে। এসময় তাকে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় তাকে মাফ করে দেওয়ার জন্য বলতে শোনা যায়। একপর্যায়ে মারধরকারীদের হাত থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। চলে যাওয়ার সময় তাকে আবার ধরে বিবস্ত্র করার চেষ্টা চলে।
আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, আমি পটিয়া পৌরসভায় যাবার জন্য বাড়ি থেকে বের হয়ে কোলাগাঁওয়ের টেক থেকে বাসে উঠি। তখন ৪-৫ জন বাস থামিয়ে আমাকে টেনে সেখান থেকে নামিয়ে নেয়। এরপর আমাকে কিল, ঘুষি, লাথি মারতে থাকে। প্রথমেই আমার পাঞ্জাবি ছিঁড়ে ফেলে। এরপর আমাকে বিবস্ত্র করা হয়। সেখানে অনেক লোকজন জড়ো হয়েছিল। সবার সামনে আমাকে বিবস্ত্র করেছে, এটা আমার খুবই খারাপ লাগছে। আমার মাথা ফেটে গেছে, ঠোঁটে, মুখে এবং বুকে আমি মারাত্মক আঘাত পেয়েছি।মারধরকারীরা চলে যাবার পর স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিয়ে যায় এবং তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন আছেন বলে জানিয়েছেন।
জানা গেছে, গত ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনের আগ থেকে পটিয়ায় একের পর এক হামলা, সংঘাতের ঘটনা ঘটছে। চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনে সামশুল হক চৌধুরী ২০০৮ সাল থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে তিনবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। শেষবার তাকে সংসদের হুইপ করা হয়েছিল।দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে তার বদলে দলটি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরীকে মনোনয়ন দেয়। মনোনয়ন বঞ্চিত হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন সামশুল। এর ফলে মোতাহেরুল ও সামশুলের অনুসারীরা মুখোমুখি অবস্থানে পৌঁছে। গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর নির্বাচনী প্রচারণা শুরুর পর থেকে নির্বাচনের আগেরদিন পর্যন্ত সামশুলের গণসংযোগে দফায় দফায় হামলা ও গাড়ি ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। সামশুলের পাশাপাশি তার ভাই-বোনও হামলার শিকার হয়ে আহত হন। রক্তক্ষয়ী এসব সংঘাতের জন্য সামশুল আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী ও তার অনুসারীদের দায়ী করে আসছিলেন।নির্বাচনে মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরীর কাছে ধরাশায়ী হন সামশুল হক চৌধুরী।
এদিকে হামলার জন্য কোলাগাঁও ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বুলবুল হোসেনকে দায়ী করে আসাদ বলেন, আমি সাবেক হুইপ সামশুল হক চৌধুরী সাহেবের অনুসারী। বুলবুল বর্তমান এমপির লোক। সে এলাকায় মাদকের কারবার করে। আমি সবসময় এসবের প্রতিবাদ করি। সে আমাকে আগেও কয়েকবার ইয়াবা মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দিয়েছে। শেষপর্যন্ত আমাকে একা পেয়ে কয়েকজন সন্ত্রাসী নিয়ে আমার ওপর হামলা করেছে। এরপর আবার তারাই ভিডিও করে ফেসবুকে ছেড়ে দিয়েছে। সুস্থ হয়ে আমি মামলা করব।
জানতে চাইলে বুলবুল হোসেন বলেন, যে ভিডিওর কথা বলছেন, সেখানে তো আমি নেই। ঘটনা ঘটেছে ১২টা-সাড়ে ১২টার দিকে। আমি তখন পটিয়ায় এমপি সাহেবের (মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী) সঙ্গে ছিলাম। যতদূর জানি, ঘটনা হয়েছে কোলাগাঁও ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক আবু হানিফের সঙ্গে। এখানে আমাকে জড়ানো হচ্ছে কেন, বুঝতে পারছি না।
আবু হানিফ বলেন, রোজার মাঝামাঝিতে আসাদ আমাদের ছাত্রলীগের ছোট ভাই জোবায়েরের কাছ থেকে আট হাজার টাকা দিয়ে একটি মোবাইল নেয়। ছয় হাজার টাকা পরিশোধ করে। বাকি দুই হাজার টাকা ঈদের আগের রাতে দেয়ার কথা ছিল, কিন্তু দেয়নি। জোবায়ের গত শুক্রবার সকালে আসাদের বাড়িতে গিয়ে তার কাছে টাকা দাবি করে। তখন আসাদসহ কয়েকজন মিলে জোবায়েরকে মারধর করে।
জোবায়ের একথা আমাদের জানায়। কিছুক্ষণ পর আসাদকে আমরা কোলাগাঁও টেকে দেখে জিজ্ঞেস করি। তখন সে আমাদের উল্টাপাল্টা কথা বলতে থাকে। তখন তার সঙ্গে হাতাহাতি হয়েছে। ভিডিও কে করেছে, সেটা আমরা জানি না। জোবায়ের তাকে মারধরের জন্য থানায় অভিযোগ করেছে। তবে জোবায়েরের সঙ্গে মোবাইল নিয়ে মনোমালিন্য ও তাকে মারধরের ঘটনা সত্য নয় বলে দাবি করেছেন ছাত্রলীগ নেতা আসাদুজ্জামান আসাদ।
এ বিষয়ে পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসিম উদ্দিন বলেন, জোবায়ের নামে এক ছেলে তার মারধরের একটি অভিযোগ দিয়েছে। সেটি আমরা তদন্ত করে দেখছি। এর মধ্যে এক ছাত্রলীগ নেতাকে মারধরের একটি ভিডিও আমরা দেখেছি। তবে এ বিষয়ে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। আমরা সেটাও তদন্ত করে দেখছি যে, কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

দেশ বদলাতে থ্রি জিরো থিওরি আদর্শ মডেল: চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার

চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ড. মোঃ জিয়াউদ্দীন বলেছেন, দেশ বদলাতে তথা পৃথিবী বদলাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর থ্রি জিরো থিওরি একটি আদর্শ মডেল। এ মডেল অনুসরণ করে আমাদের তরুণ সমাজ কাজ করলে দেশে যেমন ক্ষুধা এবং বেকারত্ব দূর হবে, তেমনি মানবজাতি জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বেঁচে থাকবে।
কমিশনার রোববার চট্টগ্রামের জেলা তথ্য অফিস

আয়োজনে চট্টগ্রাম যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের অডিটোরিয়ামে ‘এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এই সব কথা বলেন।বিভাগীয় কমিশনার বলেন, আজকের বিশ্বে তরুণদের জন্য সম্ভাবনা ও সুযোগের ক্ষেত্র দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। বর্তমানে শুধু চাকরির পিছনে ছুটে সীমাবদ্ধ না থেকে নিজেদের যোগ্যতা, সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে উদ্যোক্তা হতে হবে।

সভপতির বক্তব্যে মোঃ বোরহান উদ্দীন বলেন, যুবক-যুবতীদের নিজেরা ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেওয়ার এবং পরিবারের লোকদেরকে ভোট দিতে উৎসাহিত করেন। তিনি বলেন, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে দেশে নির্বাচন উৎসব হবে। এই উৎসবে সকল প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ আশা করে সরকার। এজন্য নির্বাচনী পরিবেশকে অবাধ, সুষ্ঠু ও ভয়হীন করার জন্য সরকার কাজ করে যাচ্ছে।

জেলা তথ্য অফিস, চট্টগ্রামের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মোঃ বোরহান উদ্দীন সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোঃ আবুল বাশার, আঞ্চলিক তথ্য অফিস, চট্টগ্রামের সিনিয়র তথ্য অফিসার বাপ্পী চক্রবর্তী, সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজের অধ্যক্ষ এস এম গিয়াসউদ্দিন বাবর, আব্দুল বারী প্রমূখ বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন । যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণরত প্রায় ১৫০ জন প্রশিক্ষণার্থী এবং প্রিন্ট ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

ঠাকুরগাঁওয়ে নবাগত পুলিশ সুপারের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা

ঠাকুরগাঁওয়ে নবাগত পুলিশ সুপার বেলাল হোসেনের সাথে স্থানীয় সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৭ ডিসেম্বর রবিবার দুপুর ১২টায় জেলা পুলিশ সুপারের কনফারেন্স রুমে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।এসময় পুলিশ সুপার বেলাল হোসেন বলেন, মিডিয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। মানুষের বাকস্বাধীনতা একমাত্র মিডিয়ার মাধ্যমেই রক্ষা করা সম্ভব।

তিনি আরও বলেন, ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষের সেবা করাই আমার প্রথম কাজ। মাদক সব অপরাধের মূল উৎস। তাই যেকোনো মূল্যে সমাজকে মাদকমুক্ত করতে হবে। এসময় যানজট, মাদকমুক্ত করতে ও বিদ্যমান বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সাংবাদিকসহ সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেন পুলিশ সুপার।


এসময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) খোদাদাদ হোসেন,সহকারী পুলিশ সুপার রাণীশংকৈল সার্কেল স্নেহাশীষ কুমার দাস, ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাবের সভাপতি মনসুর আলী, ভারপ্রাপ্ত সভাপতি লুৎফর রহমান মিঠু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান তানু সহ জেলার বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।উল্লেখ্য,গত ২৯ নভেম্বর বেলাল হোসেন ঠাকুরগাঁওয়ে পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদান করেন।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ