আজঃ রবিবার ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫

দেবহাটা শিক্ষার্থী আসিফের পরিবারের পাশে জামায়াতের নেতৃবৃন্দ

দেবহাটা প্রতিনিধি:

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বৈষম্য কোটা বিরোধী আন্দোলনে নিহত দেবহাটার আসিফ হাসানের কবর জিয়ারত করলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের নেতৃবৃন্দরা। উপজেলার আস্কারপুরের আসিফ হাসানের বাড়িতে যান নেতৃবৃন্দরা। জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের পক্ষ থেকে নিহত আসিফ হাসানের পরিবারের সদস্যদের সাথে স্বাক্ষাত করেন এবং আতœার মাগফিরাত কামনায় কবর জিয়াতর ও দোয়া মোনাজাত করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা জামায়াতের আমীর হাফেজ মুহাদ্দিস রবিউল বাশার, সহকারী সেক্রেটারী আলহাজ্ব মাহাবুবুল আলম, উপজেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা ওলিউল রহমান, নায়েবী আমীর মহিউদ্দীন মাহমুদ, মাওলানা সামসুল আরিফ, বায়তুলমাল সম্পাদক মোহাম্মদ সুলাইমান হোসেন, সেক্রেটারী মাওলানা ইমদাদুল হক, নওয়াপাড়া ইউনিয়ন আমীর ইঞ্জিনিয়ার মাহাবুব আলম, সেক্রেটারী রবিউল ইসলাম সহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দরা।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

উল্লাপাড়া সরকারি আকবর আলী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ আলী আশরাফ এর বিদায় সংবর্ধনা।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন


‎সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া সরকারি আকবর আলী কলেজের সুযোগ্য অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ আলী আশরাফ এর শেষ কর্ম দিবসে অবসর জনিত বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। অত্র কলেজ সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেছেন অত্র কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ মঞ্জুর মোর্শেদ ভূঁঞা। অনুষ্ঠানে মানপত্র পাঠ করেছেন রসায়ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মোঃ রাশিদুল হাসান।

শিক্ষক পরিষদের পক্ষ হতে বিদায়ী কর্মকর্তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়েছে। উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তাগণ বিদায়ী কর্মকর্তার কর্মদক্ষতা, সততা, প্রজ্ঞা, মহানুভবতা, দূরদর্শিতা ও কর্ম নিষ্ঠার বিভিন্ন দিক তুলে ধরেছিলেন। একসাথে কাজ করার স্মৃতিচারণকালে উপস্থিত সকলে আবেগপ্লুত হয়েছে। সকলের ভালবাসায় সিক্ত বিদায়ী কর্মকর্তা অতিথি, শিক্ষক-কর্মকর্তা,  কর্মচারী, শিক্ষার্থী, বিএনসিসি, রোভার স্কাউট ও রেড ক্রিসেন্টসহ কলেজের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।

উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ মহীদুল ইসলাম, ইসলামিয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ শরিফ-উস সাঈদ, রাশিদাজ্জোহা সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর সুলতানা সালমা হোসেন, শাহজাদপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, সরকারি জাহেদ সফির মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ফাহিমা সুলতান (আমার সহধর্মিণী) বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর ডঃ এস আই এম এ রাজ্জাক,সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ আসাবুল হক,সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর প্রভাত চন্দ্র বিশ্বাস। সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ সাইদুর রহমান স্যার, হামিদা স্কুল এবং কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ সিরাজুল ইসলাম বিজ্ঞান কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোঃ মোক্তার হোসেন,উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ খালিদ হোসেন,উপাধ্যক্ষ মোঃ ইয়াছিন আলী,অত্র কলেজের শিক্ষক-কর্মকর্তা,

কর্মচারীসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন। এসময়ে বিদায়ী কর্মকর্তা মোঃ আলী আশরাফ বলেছেন, ‘আমি সন্মানের সাথে বিদায় সংবর্ধনা গ্রহণ করতে পেরেছি এতে মহান আল্লাহ তায়ালার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছি। তিনি আরো বলেছেন পরর্বতী দিনে যে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন আমি চাই আমার এই ধারাবাহিকতা যেন চলামান রাখে তাহলে সামনের দিনে এ প্রতিষ্ঠান আরো এগিয়ে যাবে।

শাহজাদপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের সাথে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মতবিনিময়।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

‎সিরাজঞ্জের শাহজাদপুরে উপজেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের সদস্যদের সাথে অর্থাৎ কর্মরত প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন নবাগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিস মাসফিকা হোসেন। এসময়ে উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ মুশফিকুর রহমান। উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসময় উপজেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি মোঃ শফিকুল ইসলাম,সাধারণ সম্পাদক হাজী মোঃ তামিম (হিটলার), সহ-সভাপতি মোঃ মেহেদী হাসান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ মনোয়ার হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ নাঈম উদ্দিন সিরাজী, সিনিয়র সাংবাদিক মোঃ বাবলু শেখ, কার্যনির্বাহী সদস্য মোঃ মোসলেম উদ্দিন সিরাজী, মোঃ নাহিয়ান খান। মোঃ রইচ উদ্দিন, এছাড়াও উক্ত ক্লাবের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। মতবিনিময় সভার শুরুতে উপজেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের সদস্যরা তাদের পরিচয় তুলে ধরেছিলেন।

পরে উপজেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের সদস্যবৃন্দরা বক্তব্য রেখেছিলেন, তারা নবাগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট শাহজাদপুরের ইতিহাস তথা ঐতিহ্য ও বিভিন্ন সমস্যা যেমনঃ মাদক, অনলাইন জুয়া, যানজট, কাপড় হাটের জীর্ণ দশা, গোষ্ঠীগত বিরোধ সহ বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের বিষয় গুলো তুলে ধরেছিলেন। এসময় নবাগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিস মাসফিকা হোসেন বলেছেন, আপনারা যে সমস্যা গুলো তুলে ধরেছেন, এই সকল বিষয় নিয়ে কাজ করার ইচ্ছা আমার আছে। এছাড়া ও সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন তাই শাহজাদপুরে গ্রহনযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের সকল কাজ সুস্থ ভাবে সম্পূর্ণ করা হবে। এসময় তিনি সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেছেন।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

সোশ্যাল শেয়ার কার্ড

এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ