আজঃ শুক্রবার ৫ ডিসেম্বর, ২০২৫

বৈষম্য বিরোধী ব্যবসায়ী ও সাধারন শ্রমিক জনতা মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ

চট্টগ্রাম ব্যুরো:

বিগত ১৫ বছরে স্বৈরাচারী সরকারের অপশাসনে ক্ষতিগ্রস্থ ও বন্ধ হয়ে যাওয়া শিল্প ও কারখানা দ্রুত চালু করে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করার দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে চট্টগ্রামে। আজ বিকেলে জামাল খান চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব চত্বরে এ মানব বন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় সাধারণ ব্যবসায়ী ও শ্রমিকরা তাদের নয় দফা দাবি তুলে ধরেন। বলেন, বিগত ১৫ বৎসর ভিন্ন মতাদর্শের কারনে ফ্যাসিবাদ সরকারের অন্যায় অত্যাচার ও নির্যাতনে প্রায় বন্ধ অবস্থায় ছিল দেশের অনেক শিল্প মালিক। দরবেশ বাবা খ্যাত সালমান এফ রহমান এবং ব্যাংক খেকো এস আলম সিন্ডিকেট এর ইশারা ছাড়া কেউ কোন ধরনের লোন সুবিধা পায়নি। তাদের অত্যাচারে বন্ধ হয়ে গেছে দেশের হাজারও শিল্প কল কারখানা ও ব্যবসআ প্রতিষ্ঠান। বিশেষ করে এস আলম গ্রুপ ও তাদের দোসরদের কারনে চট্টগ্রামের প্রায় ৬ শতাধিক শিল্প কল কারকানা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। হাজার হাজার শ্রমিক তাদের কর্মসংস্থান হারিয়েছে। এসব শিল্প কল কারখানার শ্রমিকেরা এখন পরিবারবর্গ নিয়ে মানবেতর দিন যাপন করতেছে। তাই আপনার মাধ্যমে সরকারের কাছে বন্ধ কারখানা দ্রুত চালু করে হাজার হাজার পরিবারের জীবন বাঁচানোর জন্য ৯ দফা দাবী তুলে ধরছি। ১। ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধকালীন সময় বৈদেশিক বানিজ্যে ডলার সংকট ও অন্যান্য অসুবিধার কারনে এক বিপর্যয় নেমে আসে। এসময় ব্যংকিং সুবিধা স্বৈরাচার সরকারের গড়া সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রন করে তারা সুবিধা লুটে নেয়। তাদের সিন্ডিকেটের বাহিরে থাকা ব্যবসায়ী, শিল্পপতিরা ব্যবসায় সমতা রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়। ২। কভিড-১৯ এর সময় সময় ব্যবসায়িরা আর একটি বিপর্যয়ের মুখোমুখী হয়। এ সময় ও তথাকথিত অবৈধ সরকারের দোসররা একচেটিয়া এক তরফা ভাবে ব্যাবসা নিজেদের নিয়ন্ত্রনে রাখে এবং ব্যাংকিং লোন নেওযার সুবিধা তারাই ভোগ করে। ৩। বিগত ১৫ বছরে অবৈধ স্বৈরাচারী সরকারের বৈষম্যের শিকার হয়ে বন্ধ হয়ে যাওয়া সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান শল্প কল কারখানা দ্রুত চালু করার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন করে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে। ৪। ফ্যাসিবাদ সরকারের সিন্ডিকেটের লুটপাটে অংশ না নেওয়ায়, রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে বিভিন্ন হয়রানী মূলক মিলা দিয়ে খতিগ্রস্থ করা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দখল মুক্ত করতে হবে। পাশাপাশি অন্যায় ভাবে করা মামলা বাতিল রতে হবে। ৫। খতিগ্রস্থ সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও কারখানা পূর্নবাসনের লক্ষ্যে নতুন আর্থিক নীতি মালা গ্রহন করতে হবে। ৬। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও শিল্প কারখানার সাথে জড়িত সকল কর্মকর্তা/কর্মচারীদের চাকুরী নিশ্চিত করে সকল সুযোগ সুবিধা ও নিরাপত্তা দিতে হবে। ৭। অবৈধ ফ্যাসিবাদী সরকার বিশেষ ব্যবসায়ী ও গোষ্ঠীকে অন্যায় ভাবে সহযোগীতা করায় প্রকৃত ব্যবসায়ীরা হারিয়ে গেছে। সুতরাং স্বৈরাচারী সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দিয়ে প্রকৃত ব্যবসায়ীদের ফিরিয়ে আনতে হবে। ৮। ক্ষতিগ্রস্থ সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও শিল্প কারখানা দ্রুত চালুর উদ্দেশ্যে কমিশণ গঠন করে পূর্ণবাসন নীতিমালা গ্রহন করতে হবে। ৯। সামগ্রীকভাবে দেশের আইন শৃঙ্খ পরিস্থিতি উন্নতির জন্য আর্থিক খাতের বিকল্প নাই, তাই আর্থিক খাত শক্তিশালী করার জন্য দ্রুত কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে। অতএব, দেশের অর্থনৈতিক কর্মকান্ড সচল করার স্বার্থে ও বেকার জনগোষ্টির কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে আমাদের নৈতিক ও যুক্তিসংগত দাবীগুলো সুবিবেচনা করে তাহা অনুমোদন করার জন্য আপনার মাধ্যমে অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের মাননীয় প্রধান উদেষ্টার নিকট সর্নিবদ্ধ অনুরোধ করছি। মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, শাহা আলম হাওলাদার সভাপতি মহানগর, হিউম্যান হলার এসোসিয়েশন, খুরশেদ আলম (ঝার গ্রুপ), শারুদ নিজাম ( মুখপাত্র বিপণী বিতান) , মুস্তফা কামাল, শ্রমিক প্রতিনিধি, সাহাব উদ্দিন হাসান বাবু ( চেয়ারম্যান, স্বাধীন), মুহাম্মদ কবির হোসেন ( সাধারণ সম্পাদক, নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়ন খুলশি). রুবেল হোসেন ( সভাপতি বাংলাদেশ নির্মাণ শ্রমিক ফেডারেশন), মনি আকতার ( গার্মেন্টস শ্রমিক নেত্রী) ছবির ক্যাপশান – বৈষম্য বিরোধী ব্যবসায়ী ও সাধারন শ্রমিক জনতা মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখছেন শাহা আলম হাওলাদার

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

মশা নিধনে আমেরিকান প্রযুক্তির লার্ভিসাইড বিটিআই ব্যবহার শুরু চসিকের।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন প্রথমবারের মতো মশা নিয়ন্ত্রণে আমেরিকান প্রযুক্তির লার্ভিসাইড বিটিআই ব্যবহারের কার্যক্রম শুরু করেছে। সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেনের নির্দেশক্রমে সোমবার সকাল সাড়ে ৯টায় ৩৯ নং দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ড কার্যালয়ের সামনে এ কর্মসূচি শুরু হয়। কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন চসিকের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সচিব মো. আশরাফুল আমিন। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন ইখতিয়ার উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, ম্যালেরিয়া ও মশক নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মোঃ শরফুল ইসলাম মাহি, কীটতত্ত্ববিদ রাশেদ চৌধুরী এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) মশা নিয়ন্ত্রণে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অবলম্বন করে নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর আগে গত ২৬ মার্চ নগরীর ১৭ নম্বর বাকলিয়া ওয়ার্ডের সৈয়দ শাহ রোডের সামনের খালে পরীক্ষামূলকভাবে বিটিআই লার্ভিসাইড প্রয়োগ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। অর্জিত অভিজ্ঞতার আলোকে আজ থেকে ওয়ার্ড পর্যায়ে বিটিআই প্রয়োগ শুরু করল চসিক।

চসিকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত ফগিং, লার্ভিসাইড ছিটানো, নালা–নর্দমা পরিষ্কার, আবর্জনা অপসারণ এবং জনসচেতনতা কার্যক্রম আরও জোরদার করা হয়েছে। নতুন প্রজন্মের আমেরিকান প্রযুক্তির বিটিআই ব্যবহারে মশার লার্ভা ধ্বংসে আরও কার্যকর ফল পাওয়া যাবে বলে তারা আশা প্রকাশ করেন।

বিটিআই হলো একটি প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন ব্যাকটেরিয়াভিত্তিক লার্ভিসাইড, যা বিশেষভাবে মশা, ব্ল্যাক ফ্লাই ও ফাঙ্গাস গ্ন্যাটের লার্ভা দমনে ব্যবহৃত হয়। এটি পানিতে প্রয়োগ করার পর লার্ভা খাদ্যের সঙ্গে বিটিআই গ্রহণ করে এবং ব্যাকটেরিয়ার উৎপাদিত ক্রিস্টাল প্রোটিন টক্সিন লার্ভার পরিপাকতন্ত্রে কার্যকর হয়ে তাদের দ্রুত নিধন ঘটায়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, বিটিআই মানুষের শরীর, গৃহপালিত প্রাণী, মাছসহ অন্যান্য পরিবেশবান্ধব প্রাণীর জন্য ক্ষতিকর নয়; এমনকি উদ্ভিদ ও জলজ বাস্তুতন্ত্রেও কোনো বিষাক্ত প্রভাব ফেলে না। বিশ্বজুড়ে ডেঙ্গু, জিকা ও চিকুনগুনিয়ার মতো বাহক–বাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণে এটি একটি নিরাপদ ও বৈজ্ঞানিকভাবে স্বীকৃত সমাধান হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

অধস্তন আদালতও ট্রাইব্যুনালের সহায়ক কর্মকর্তা-কর্মচারীগণকে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের অধীনে অন্তর্ভুক্ত করনের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিচার বিভাগীয় কর্মচারী এসোসিয়েশন।

অধস্তন আদালত ও ট্রাইব্যুনালের সহায়ক কর্মকর্তা-কর্মচারীগণকে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের অধীনে অন্তর্ভুক্ত করণের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিচার বিভাগীয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশন চট্টগ্রাম বিভাগ। ৩০ নভেম্বর চট্টগ্রাম ই ফ্যামিলি কোর্ট উদ্বোধন করতে এলে আইন সচিব লিয়াকত আলী মোল্লাএর সাথে বিচার বিভাগীয় কর্মচারী এসোসিয়েশন,

চট্টগ্রাম বিভাগ ও চট্টগ্রাম জজশীপ কর্মচারী কল্যাণ পরিষদ এর নেতৃবৃন্দ সাক্ষাৎকালে তাদের দীর্ঘদিনের ন্যায্য দাবি বাস্তবায়নের দাবি জানান।তারা বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট ও আইন মন্ত্রণালয় এর ন্যায় পদ -পদবী পরিবর্তন ও বেতন স্কেল নির্ধারণের ও দাবি জানান।নেতৃবৃন্দ বলেন, বাংলাদেশ বিচার বিভাগ আইনের ধারক ও বাহক।
Pp

কিন্তু অধস্তন আদালতের কর্মকর্তাও কর্মচারীগন বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত। তাই বৈষম্য দূরীকরণের জোর দাবি জানান।আইন সচিব অবিলম্বে দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস প্রদান করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রামের সিনিয়র জেলা জজ মোহাম্মদ হেমায়েত উদ্দিন, মহানগর দায়রা জজমোঃ হাসানুুল ইসলামও চট্টগ্রামের সকল স্তরের বিচারক মন্ডলী।উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা জজ আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এনামুল হক আকন্দ ।বিচার বিভাগীয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় সভাপতি মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন পারভেজ, কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি মোহাং শামসুল হক, , চট্টগ্রাম জজশীপ কর্মচারী কল্যাণ পরিষদ এর সভাপতি বিপ্লব কান্তি দাশ ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ