আজঃ সোমবার ৮ ডিসেম্বর, ২০২৫

নেত্রকোণায় বাংলাদেশ গ্রন্থাগার ফাউন্ডেশন কতৃক অনুমোদিত গ্রন্থাগারের কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন

নেত্রকোনা জেলা গ্রন্হাগারের কমিটি গঠন। সভাপতি সাখাওয়াত, সাধারণ সম্পাদক আজিজুর রহমানগ্রন্থাগারে বই পড়ি,আলোকিত মানুষ গড়ি”- এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ গ্রন্থাগার ফাউন্ডেশন কতৃক অনুমোদন পেয়েছে ৩৫ সদস্যবিশিষ্ট (২০২৫-২৬)নেত্রকোণা জেলা কার্যনির্বাহী কমিটি।

 

বাংলাদেশ গ্রন্থাগার ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট মো: এমাযুস সরদার রাহাত এবং শাহিনূর আক্তারের (নির্বাহী পরিচালক) যৌথ স্বাক্ষরে এ কমিটি অনুমোদন পায়।৩৫ সদস্যবিশিষ্ট জেলা কার্যনির্বাহী কমিটিতে (২০২৫-২৬) যারা স্হান পেয়েছেন ;যথাক্রমে সাখাওয়াত হোসেন মাস্টার, সভাপতি, আয়েশা সুলেয়মান পল্লী পাঠাগার, বারহাট্টা,

নেত্রকোণা,সিনিয়র সহ- সভাপতি, মাহমুদুল হাসান শামীম তালুকদার, প্রতিষ্ঠাতা, আরফান তালুকদার স্মৃতি পাঠাগার, নেত্রকোণা সদর, সহ- সভাপতি, রতন কুমার দাস, প্রতিষ্ঠাতা, বনমালী পাঠাগার, দিগজান,নেত্রকোণা সদর,সহ- সভাপতি, কামাল হোসেন, প্রতিষ্ঠাতা,আ: লতিফ স্মৃতি পাঠাগার, মদন,নেত্রকোণা,সাধারণ সম্পাদক আজিজুর রহমান, নির্বাহী পরিচালক, এমপি হাবিবা খান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষণা একাডেমি লাইব্রেরি, নেত্রকোণা,সহ- সাধারণ সম্পাদক, রেজোয়ান মাসুদ,প্রতিষ্ঠাতা,আবুল হাসিম মাস্টার স্মৃতি পাঠাগার, পূর্ব ধলা, নেত্রকোণা,সাংগঠনিক

সম্পাদক, শফিকুল ইসলাম, প্রতিষ্ঠাতা,রাজ পাড়া যুব পাঠাগার, পূর্ব ধলা, নেত্রকোণা, কোষাধ্যক্ষ, রেবেকা সুলতানা, লাইব্রেরিয়ান, কর্ণেল আবু তাহের পাঠাগার,পূর্ব ধলা, নেত্রকোণা, দপ্তর সম্পাদক শাহরিয়া জামিল,প্রতিষ্ঠাতা,আব্দুল মোতালেব স্মৃতি পাঠাগার, ইসলামপুর,নেত্রকোণা সদর, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক লাকী আক্তার, পরিচালক, মনসুর নাহার গ্রন্থাগার, পূর্ব ধলা,নেত্রকোণা,পাঠাগার সম্পাদক খাদিজাতুল কুবরা,পরিচালক, আমানউল্লাহ ক্লিনিক এন্ড পাঠাগার, পূর্ব ধলা,নেত্রকোণা,শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক, নাজিম উদ্দীন, প্রতিষ্ঠাতা,হবিবপুর জনকল্যাণ পাঠাগার, পূর্ব ধলা,নেত্রকোণা, সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক শিমুল বাশার,সভাপতি, আ: মজিদ স্মৃতি পাঠাগার, কলমাকান্দা, নেত্রকোণা,তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক, আজজামা আসকা

হৃদি,পরিচালক, ফজলুর রহমান খান এমপি জনকল্যাণ পাঠাগার, নেত্রকোণা, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক, রোকেয়া আক্তার, প্রতিষ্ঠাতা, ডা.নুরুল ইসলাম ভূঁইয়া জনকল্যাণ পাঠাগার, বারহাট্টা, নেত্রকোণা,সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক হামিদুর রহমান, পরিচালক, শুনই প্রগতি পাঠাগার, আটপাড়া, নেত্রকোণা,নির্বাহী সদস্য যথাক্রমে নিপা কর্মকার,প্রতিষ্ঠাতা,স্বপ্ন পাঠাগার,

 

কেন্দুয়া,নেত্রকোণা,সাজ্জাদ হোসেন খান, প্রতিষ্ঠাতা,মোমেন আলী আজম গ্রন্থাগার, কেন্দুয়া,নেত্রকোণা,আ: হাই,প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক , শহর আলী স্মৃতি পাঠাগার, পূর্ব ধলা, নেত্রকোণা,শিল্পী বেগম, বুবাস্টার, গ্রামীণ সমাজ কল্যাণ সংস্থা লাইব্রেরি, পূর্ব ধলা, নেত্রকোণা,মোস্তাফিজুর রহমান , প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, মোস্তাফিজুর রহমান জনকল্যাণ পাঠাগার, পূর্ব ধলা,নেত্রকোণা,তাহমিনা আক্তার, প্রতিষ্ঠাতা,বুবলী জনকল্যাণ পাঠাগার, পূর্ব ধলা,নেত্রকোণা,খাইরুল বাশার সেলিম, পরিচালক, রহিমা রাশিদ জনকল্যাণ ফাউন্ডেশন এন্ড পাঠাগার, সাত পাই,নেত্রকোণা সদর, বুলবুল আহমেদ, পরিচালক, হাজী আজিম উদ্দিন জনকল্যাণ পাঠাগার, পূর্ব ধলা,নেত্রকোণা,মোশাররফ হোসেন জসিম পাঠান,পরিচালক, জসিম পাঠান জনকল্যাণ পাঠাগার, নেত্রকোণা, রফিকুল ইসলাম, পরিচালক, হাজী সুরুজ আলী জনকল্যাণ পাঠাগার, কেন্দুয়া, ফখর উদ্দিন, পরিচালক, ফখর উদ্দিন জনকল্যাণ পাঠাগার, নিশ্চিন্তপুর,

নেত্রকোণা,কাওসার,পরিচালক,কাওসার জনকল্যাণ পাঠাগার, পূর্ব ধলা,নেত্রকোণা,খাজে আলী খান,পরিচালক, খাজে আলী জনকল্যাণ পাঠাগার, পূর্ব ধলা,নেত্রকোণা,রেশমা বেগম,পরিচালক, রেশমা বেগম মহিলা পাঠাগার, পূর্ব ধলা,নেত্রকোণা,শারমিন আক্তার পলি,পরিচালক, শারমিন আক্তার জনকল্যাণ পাঠাগার, দুর্গাপুর,নেত্রকোণা,শিপা আক্তার, পরিচালক, শহিদ মিয়া জনকল্যাণ

 

পাঠাগার, পূর্ব ধলা,নেত্রকোণা,হোসনা আক্তার, পরিচালক,নোভা জনকল্যাণ পাঠাগার, পূর্ব ধলা,নেত্রকোণা,আব্দুল মোমেন,পরিচালক, ওয়াজেদ আলী কালা মিয়া স্মৃতি পাঠাগার, পূর্ব ধলা, নেত্রকোণা।

 

 

 

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

চুয়ান্নটি বছর

স্বাধীনতার চুয়ান্নটি বছর চলেছে একই নীতিতে!
সত্যিই এবার পরিবর্তন প্রয়োজন।
স্বপ্ন আর আশা,
এই নিয়ে দেশের মানুষের বেঁচে থাকা।

কেহ দেশের শান্তি ফেরাতে দিয়েছেন প্রাণ,
কেহ আবার সব ভুলে গিয়ে নিজের সুবিধা আর আসন পাওয়া নিয়ে ব্যস্ততা,
আর এক শ্রেণীর মানুষের নেই ঘুম!

সুন্দর স্বপ্নময় দেশ গড়তে,
সর্ব প্রথম আইন,
বিচার ব্যবস্থা আর প্রশাসনের সঠিক উন্নয়ন প্রয়োজন। এই তিনটি যেন কারো ব্যক্তিগত কারো সম্পত্তি না হয়।

বিগত চুয়ান্ন বছর পর আবারও দেশ ও দেশের মানুষের নতুন অধ্যায়!
যেন বিগত দিন, মাস, বছর পর বছর আর নয়,
সর্বত্র হোক বিরাজমান সত্য ও সততার আগমন।

রঙের দেখা

একেক পাখির একেক রং,
ফুলের সুগন্ধে মন ছুঁয়ে রয়!
নীল আকাশে সাদা মেঘের ক্ষণে ক্ষণে মেলা হয়।

হরেক রঙের মানুষের দেখা,
ভিন্ন ভিন্ন দেশে। ভাষাও আবার ভিন্ন হয়,
আবহাওয়াও ভিন্ন রুপে।

একই দেশের মানুষ মোরা ভিন্ন ভিন্ন ভবের।
আচার- আচরণও হয় ভিন্ন!

চাওয়া পাওয়ার হিসেব মেলাতে জীবনে সকলেই চিন্তিত! হয়তো প্রকাশ ভঙ্গি ভিন্ন।

সকাল সন্ধ্যা! কতো স্মৃতি আর অনুভূতি আসে বারে বারে এ মনে!
মনের অজান্তেই কথা হয়,
চুপিচুপি একাকী নিরজনে!

ফুলদানিতে কতো ফুল রাখি,
আস্তে আস্তে শুকিয়ে,
নয় তো ঝড়ে যায়!
চেনা চেনা কতো মানুষও আবার,
দুঃসময়ে দূরে সরে চলে যায়!

দুনিয়ায় আসা হয় একা,
একা চলে যেতে হয়!
এর বিকল্পও নেই,
তবুও মানুষের সাথে মানুষের অবিচার অবক্ষয়!

দুনিয়ায় কতো কিছু,
কতো রঙে ভরা,
শুধু রক্তের একটিই রঙ!
মানুষ, দেশ, জাতি যেমনই হোক, সকলের রক্তের রঙ লাল।

আলোচিত খবর

আরব আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার।

মধ্যপ্রাচ্যের  অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বাংলাদেশি কর্মীরা। নতুন ভিসা ইস্যু বন্ধ থাকা এবং অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসীরা। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালালেও কবে ভিসা উন্মুক্ত হবে— সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারছে না বাংলাদেশ মিশন। বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আমিরাত সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।

ভিসা জটিলতা শ্রমবাজারের জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রভাব পড়ছে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান, আয়-রোজগার এবং দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভিসার মেয়াদ শেষে অবৈধভাবে বসবাস, লিঙ্গ পরিবর্তন, সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি করেছে আমিরাত সরকার। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা।

এদিকে দুবাইয়ে স্কিল ভিসা চালু থাকলেও সেখানেও কঠোর শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। গ্র্যাজুয়েশন সনদ ছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে না। সনদকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন, পরে দূতাবাস বা কনস্যুলেটের যাচাই এবং শেষে আমিরাতের বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হচ্ছে। দীর্ঘ ও জটিল এ প্রক্রিয়ায় হতাশ কর্মপ্রত্যাশীরা।

বাংলাদেশ মিশনের তথ্যানুসারে, স্কিল ভিসায় সনদ জালিয়াতি ঠেকাতে তিন মাস আগে চালু করা হয়েছিল বারকোড ব্যবস্থা। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সেটিও জাল করে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে ইউএই সরকারের পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযোগ আসছে। রাষ্ট্রদূতের মতে, বাংলাদেশিদের মানসিকতা না বদলালে ভিসা সংকট নিরসন সম্ভব নয়।

আবুধাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ বলেন, “গত সাত মাস ধরে ভিসা ইস্যুতে চেষ্টা চালিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি।কবে হবে সেটিও অনিশ্চিত। আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি, তবে বিষয়টি পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। ”

 

জনশক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিসা পরিবর্তনের জটিলতা দ্রুত সমাধান না হলে অনেক বাংলাদেশি কর্মীকে দেশে ফিরে যেতে হতে পারে। অনেকেই জানেন না, ভিসা বাতিল হলে কী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রবাসীদের মানসিক চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে বর্তমানে যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন, তারা পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

বাংলাদেশি প্রবাসী সংগঠকরা মনে করেন, এ অচলাবস্থা কাটাতে সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসীদেরও ভিসা নীতিমালা মেনে চলা জরুরি। নইলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শ্রমবাজারে বাংলাদেশ বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ