আজঃ বুধবার ১২ মার্চ, ২০২৫

চট্টগ্রামে জরাজীর্ণ জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘরে কমেছে দর্শনার্থী, সংস্কার জরুরী

নিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রাম মহানগরীর আগ্রাবাদে জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘরটি জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। বিগত ৬০ বছরেও এই জাদুঘরে ছোঁয়া লাগেনি উন্নয়নের।এশিয়া মহাদেশে দুটি জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘরের মধ্যে এই একটি জাদুঘরে একের পর এক দর্শনাথী কমে গেছে। খসে পড়ছে জাদুঘর ভবনটির দেয়ালের পলেস্তারা। জাদুঘরে একটি গ্রন্থাগার থাকলেও তার অবস্থা আরও নাজুক।

সরেজমিনে দেখা গেছে, জাদুঘর ভবনটির অবস্থাও অত্যন্ত জরাজীর্ণ। বৃষ্টিতে ছাদ চুইয়ে, দেয়াল বেয়ে গ্যালারিতে পানি পড়ে বললেন দায়িত্বরত এক কর্মী। গ্যালারিগুলো ধুলাবালিতে অপরিচ্ছন্ন। দেখে মনে হয় দীর্ঘদিন পরিষ্কার করা হয়নি কক্ষগুলোর গ্যালারিসহ প্রদর্শিত উপকরণ। কোন কোন আলোকচিত্র ছিঁড়ে পড়েছে গ্যালারির ভিতরে। অযত্ন-অবহেলায় বিবর্ণ হয়ে পড়েছে জাদুঘরে সংরক্ষিত সাংস্কৃতিক নিদর্শনগুলো।

তাছাড়া, জাদুঘরে জায়গা স্বল্পতার কারণে সংগৃহীত অধিকাংশ নিদর্শন গ্যালারিতে প্রদর্শন করা সম্ভব হয়নি। যার কারণে, প্রায় তিন হাজার নিদর্শন গ্রন্থাগারের পাশের স্টোরে রাখা হয়েছে । কিন্তু সেখানেও যথেষ্ট অবহেলার ছাপ দেখা গেছে। ধুলাবালি জমে নষ্ট হওয়ার পথে এসব নিদর্শন। সরেজমিনে পরিদর্শনকালে অল্প সংখ্যক দর্শনার্থীকে দেখাগেছে। সংশ্লিষ্টরা জানায়, রোববার ছাড়া সপ্তাহের ৬দিনই খোলা থাকে জাদুঘরটি। কিন্তু উল্লেখযোগ্য সংখ্যক দর্শনার্থী আসে না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছকে এক দর্শনার্থী বলেন, এই ডিজিটাল যুগে এসেও জাদুঘরের আধুনিকায়ন নেই।

পর্যাপ্ত লাইট, ফ্যান বা আলো-বাতাস নেই। নেই আসবাবপত্রে নতুনত্ব।তবে প্রায় ৬০ বছর আগে স্থাপিত ঐতিহাসিক এ জাদুঘরটি পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশের অধিকাংশ মানুষের কাছে আজও অজানা পড়ে আছে। ছোঁয়া লাগেনি আধুনিকতার। সংশ্লিষ্টদের অবহেলা ও অব্যবস্থাপনায় গুরুত্বপূর্ণ এ প্রতিষ্ঠানটির এখন অত্যন্ত বেহাল অবস্থা।

জাদুঘরের উপ-পরিচালক মো. আমিরুজ্জামান জাদুঘরের মূল ভবনের জরাজীর্ণ অবস্থার কথা স্বীকার করে বলেন, প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দের অভাবেই কোন কিছু করা সম্ভব হচ্ছে না। এছাড়া লোকবলেরও সংকট রয়েছে। ফিল্ড অফিসারের পদ শূন্য থাকায় বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে উপকরণ বা নিদর্শন সংগ্রহের কাজ করা যাচ্ছে না। সহকারী পরিচালকের পদও শূন্য। কুমিল্লা আঞ্চলিক অফিস থেকে মেরামত-সংস্কারের কাজ করা হয়। টিকেট বিক্রির টাকাগুলোও রাজস্ব তহবিলে জমা দিতে হয়। ফলে জরুরি মেরামত কাজের জন্যও আঞ্চলিক অফিসের দিকে তাকিয়ে থাকতে হয়।

পর্যবেক্ষকমহল বলছেন, কর্তৃপক্ষ উদ্যোগ নিলে জাদুঘরটি দেশি-বিদেশি পর্যটকসহ সাধারণ মানুষের কাছে আকর্ষণীয় স্থানে পরিণত করা সম্ভব। অবশ্য সংশ্লিষ্টরা বেহাল দশার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দের অভাব ও লোকবল সংকটকে দুষছেন। বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর জীবনযাপন, সাংস্কৃতিক আচার, ঐতিহ্যের নমুনা সংরক্ষণের উদ্দেশ্যেই এই জাদুঘরটি প্রতিষ্ঠা হয়েছে। ১৯৬৫ সালে নির্মিত জাদুঘরটি ১৯৭৪ সালে সাধারণ দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত হয়। বর্তমানে জাদুঘরটিতে বাংলাদেশের ২৩টি জাতিগোষ্ঠীর পাশাপাশি পাকিস্তানের কয়েকটি জাতিগোষ্ঠীর নিদর্শন রয়েছে। বাঙালি জাতিসহ বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠীর জীবনযাপন, সাংস্কৃতিক আচার, পোশাক, অলংকারের নিদর্শন রয়েছে এতে। আলোকচিত্র, মডেল, নমুনার মাধ্যমে

জাতিগোষ্ঠীগুলোর নিজস্বতা তুলে ধরা হয়েছে। জাদুঘরের কর্মকর্তারা জানান, ভারতের কয়েকটি জাতিগোষ্ঠী, জার্মানির বার্লিন প্রাচীরের টুকরো, কিরগিজস্তান, অস্ট্রেলিয়া জাতিগোষ্ঠীর কিছু নিদর্শনও রয়েছে। এক দশমিক ৩৭ একর ভূমির ওপর প্রতিষ্ঠিত জাদুঘরটিতে মোট ১১টি কক্ষ রয়েছে। এক নম্বর গ্যালারির প্রথম কক্ষে রয়েছে বাঙালি জাতিগোষ্ঠীর সংস্কৃতি, জীবনযাপনের বিভিন্ন চিত্র ও নমুনা। দ্বিতীয় কক্ষে উপস্থাপন করা আছে পাকিস্তানের পাঠান, পাঞ্জাবসহ চারটি জাতির পোশাক, হস্তশিল্প, অস্ত্র, বাদ্যযন্ত্রের নমুনা। জাদুঘরের কেন্দ্রীয় গ্যালারিতে রয়েছে বিভিন্ন জাতির ব্যবহৃত অলংকারের নিদর্শন।
বাকি কক্ষগুলোতে বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষদ্র নৃতাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠীকে তুলে ধরা হয়েছে। বর্তমানে বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর ৩ হাজার ২০০ এর মতো নিদর্শন আছে জাদুঘরটিতে। তবে, সরকারি গেজেটে তালিকাভুক্ত প্রায় অর্ধেক ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কোনো প্রতিনিধিত্ব এখানে নেই। চারটি গ্যালারিসহ ১১টি কক্ষ বিশিষ্ট জাদুঘরের প্রদর্শনীগুলো পার্বত্য চট্টগ্রামের ১২টিসহ দেশের ২৬টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জীবনধারা ও সংস্কৃতি তুলে ধরে। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীগুলো হলো: চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, চাক, তংচঙ্গ্যা, মুরং, খুমি, গারো, বম, পাংখোয়া, লুসাই, খিয়াং, মনিপুরী, খাসিয়া, ওরাওঁ, হাজং, মান্দাই, ডলু, হোদি, বোনা, পোলিয়া, কোচ, রাজবংশী, সাঁওতাল, মুন্ডা ও হো।

জানা গেছে, তিন পার্বত্য জেলায় প্রায় ১২টি ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী জাতিসত্তার বসবাস। অথচ জাতি তাত্ত্বিক জাদুঘরের সাথে পার্বত্যাঞ্চলের মানুষও পরিচিত নয়। খাগড়াছড়ির ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের উপ-পরিচালক জীতেন চাকমা বলেন, একই মন্ত্রণালয়ের হলেও জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘরের সাথে তাদের তেমন কোন যোগাযোগ নেই। অথচ প্রতিষ্ঠান দুটির সমন্বয় বা সম্পর্ক থাকলে জাদুঘর অনেক সমৃদ্ধ হতো।

বাংলাদেশ ত্রিপুরা কল্যাণ সংসদের উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত তথ্য কর্মকর্তা সুরেশ মোহন ত্রিপুরা বলেন, প্রতিষ্ঠানটি মানুষের কাছে পরিচিত করে তুলতে প্রচার প্রচারণার প্রয়োজন। এছাড়া জাদুঘরটিতে যেসব নিদর্শন রয়েছে বছরের পর বছর ধরে একইভাবে প্রদর্শন করা হচ্ছে।
এদিকে, জাদুঘরে পার্বত্য চট্টগ্রামের মং বা মান রাজ পরিবারের কোন তথ্য বা উপকরণ না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মং রাজ পরিবারের সদস্য খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য কুমার সুইচিং প্রু। তিনি বলেন, মং রাজ পরিবারের কিছুই সংগ্রহে রাখা হয়নি জাদুঘরে। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক।

সংশ্লিষ্টরা জানান, ২০১৪ সালে জাদুঘরটির প্রদর্শনী উন্নয়ন, সংগ্রহ বৃদ্ধি ও আধুনিকায়ন নামে একটি প্রকল্প নেওয়া হয়। তিন বছর মেয়াদি এ প্রকল্পের ব্যয় বরাদ্দ ছিল ৩ কোটি ২১ লাখ টাকা। ঐ প্রকল্পের আওতায় একটি টিকিট কাউন্টার ও একটি স্যুভেনির শপ (দোকান) নির্মাণ করা হয়। জাদুঘরের ছাদ সংস্কার, ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা সংযোজন ও একটি বড় জেনারেটর কেনা হয়। এ ছাড়া একটি দোতলা অফিস ভবন ও ডরমিটরি নির্মাণ করা হয়। সূত্র জানায়, মূল ভবনের বড় ধরনের কোন মেরামত কাজ হয়নি। অথচ ভবনটির মেরামত অত্যন্ত জরুরি।

শেয়ার করুন-

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আরও খবর

পাহাড় কেটে ভবন নির্মাণ : খুলশী ক্লাবকে ৪৮ লাখ টাকা জরিমানা।

চট্টগ্রাম নগরের খুলশীর ফয়েজ লেক এলাকায় পাহাড় কেটে ভবন নির্মাণের দায়ে খুলশী ক্লাব কর্তৃপক্ষকে ৪৮ লাখ ৭৫ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ আরোপ করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর। পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম মহানগরের পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) সোনিয়া সুলতানা এ ক্ষতিপূরণ আরোপ করেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন একই দপ্তরের পরিদর্শক রুম্পা শিকদার। তিনি জানান, খুলশী থানাধীন ফয়েজ লেক এলাকায় খুলশী ক্লাব সংলগ্ন পাহাড় কেটে ভবন নির্মাণের দায়ে ৪৮ লাখ ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত ৯ মার্চ দপ্তরের সিনিয়র কেমিস্ট রুবাইয়াত তাহরীম সৌরভ, পরিদর্শক রুম্পা শিকদার, মো. সাখাওয়াত হোসাইন, মনির হোসেনসহ এনফোর্সমেন্ট টিম পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
পরিদর্শনকালে তারা দেখতে পান খুলশী ক্লাব সংলগ্ন পাহাড়টি ঝুঁকিপূর্ণভাবে কাটা হয়েছে। খুলসী ক্লাব কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পাহাড় কেটে তারা ক্লাবের সীমানার ভিতরে অবকাঠামো উন্নয়ন কাজ

পরিচালনা করছিলেন। জানা যায় ওই ভূমিটির শ্রেণি পাহাড় ও টিলা। গত ১১ মার্চ পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম মহানগর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত শুনানিতে বলা হয়, ৪৮ হাজার ৭৫০ ঘনফুট পাহাড় সরকারের অনুমতি ছাড়া কেটে পরিবেশের ক্ষতিসাধন করা হয়েছে। যা পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ অনুসারে দণ্ডনীয় অপরাধ। ওই আইনের ৬ এর খ ধারা অনুসারে ৪৮ লাখ ৭৫ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ আরোপ করা হলো।

বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষে রিকশাচালকের মৃত্যু

আ.লীগ নেতার ফ্ল্যাটে অভিযান নিয়ে বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষ, রিকশাচালকের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষের সময় ছুরিকাঘাতে আহত রিকশাচালক গোলাম হোসেন রকি (৫৮) মারা গেছেন। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ২ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে তিনি মারা যান।

রামেক হাসপাতালের মুখপাত্র ডা. শংকর কে বিশ্বাস জানান, ওই সংঘর্ষের সময় রিকশাচালক গোলাম হোসেনের বুকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছিল। এছাড়া তার মাথায় আঘাত ছিল। ঘটনার পর থেকেই তার জ্ঞান ফেরেনি। সন্ধ্যার পর তিনি মারা গেছেন।

বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাক হাসান বলেন, আহত রিকশাচালক মারা গেছে বলে শুনেছি। কেউ অভিযোগ দিলে আমরা আইনানুগ ব্যবস্থা নেব।

গত শুক্রবার সন্ধ্যায় নগরের দড়িখড়বোনা এলাকায় বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। আগের দিন রাতে স্থানীয় আওয়ামী লীগের এক নেতার ফ্ল্যাটে অভিযান এবং তার ভাইকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জড়ান বিএনপির দুই গ্রুপের নেতাকর্মীরা। প্রায় চার ঘণ্টা ধরে চলে ওই সংঘর্ষ।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রিকশাচালক গোলাম হোসেন ওই রাতে রিকশা রেখে হেঁটে ভাড়া বাসায় যাচ্ছিলেন। তখন একটি গ্রুপ তাকে আরেক গ্রুপের লোক ভেবে ছুরিকাঘাত করে। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়।

নিহত গোলাম হোসেনের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার সাহেবপাড়ায়। রাজশাহী নগরের দড়িখড়বোনা মহল্লায় তিনি স্ত্রীকে নিয়ে ভাড়া থাকতেন। শহরে রিকশা চালিয়ে তিনি সংসার চালাতেন।

আলোচিত খবর

কালিয়াকৈরে ”হোপ ফর চিলড্রেন” এর উদ্যোগে বিনামূল্যে বীজ ও চারা বিতরণ

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুর মডেল পাবলিক স্কুল মাঠে সোমবার সকালে
বিলিভার্স ইষ্টার্ন চার্চ কতৃক পরিচালিত হোপফর চিলড্রেনের উদ্যোগে ৭০ জন রেজিস্টার শিশুদের পরিবার ও উপকারভোগীদের মাঝে বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও চারা বিতরণ করা হয়েছে।
বিলিভার্স ইস্টার্ন চার্চ এর ডিকন জয়দেব বর্মনের সভাপতিত্বে ও হোপ ফর চিলড্রেনের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বাপ্পি খৃষ্টদাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোপ ফর চিলড্রেন এর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সজীব ত্রিপুরা, বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল সিএস কো-অর্ডিনেটর তপানা ত্রিপুরা,উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন,বিশিষ্ট সমাজসেবক শাহ আলম হোসেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন হোপফর চিলড্রেন শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে। কালামপুর গ্রামে রেজিস্ট্রার শিশু ও গরীব শিশুরা যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় তার জন্য হোপ ফর চিলড্রেনের মাধ্যমে বাড়ির আঙিনায় শাক-সবজি চাষের জন্য বীজ বিতরন করা হয়েছে।
বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে

আরও পড়ুন

সর্বশেষ